একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।
ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"
কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"
কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…
আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!
এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।
এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”
কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়:
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…
ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"
কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"
কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…
আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!
এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।
এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”
কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়:
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…
একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।
ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"
কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"
কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…
আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!
এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।
এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”
কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
🌻শিক্ষনীয়:
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…

·38 Views
·0 Reviews