Upgrade to Pro

আপনার অনুমতি নেই
  • নিজের দেশ ছেড়ে অলীক উন্নতির জন্যে বিদেশ বাসীদের এটাই শেষ পরিণতি।
    তাছাড়া মুসলিম সমাজ ও মানসিকতায় আরবি মুখস্থ করা আর আরব্য সংস্কৃতির দাসত্ব করা ছাড়া আর কোনো কিছুরই যেমন বাঙালিপনা, শিক্ষা বা উন্নত চেতনা এসবের কোনও জায়গা নেই।
    তাই মুসলিম সমাজের অবজ্ঞা আর বিদেশিদের আপনাকে গৌণ নাগরিক হিসেবে দেখা সব মিলিয়ে একটা মিশ্র হতাশায় ভুগছেন।

    এসব থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আপনাকে নিজের সাথে লড়তে হবেই।
    নিজের দেশ ছেড়ে অলীক উন্নতির জন্যে বিদেশ বাসীদের এটাই শেষ পরিণতি। তাছাড়া মুসলিম সমাজ ও মানসিকতায় আরবি মুখস্থ করা আর আরব্য সংস্কৃতির দাসত্ব করা ছাড়া আর কোনো কিছুরই যেমন বাঙালিপনা, শিক্ষা বা উন্নত চেতনা এসবের কোনও জায়গা নেই। তাই মুসলিম সমাজের অবজ্ঞা আর বিদেশিদের আপনাকে গৌণ নাগরিক হিসেবে দেখা সব মিলিয়ে একটা মিশ্র হতাশায় ভুগছেন। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আপনাকে নিজের সাথে লড়তে হবেই।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    4
    1 মন্তব্য ·89 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • অন্তর্বতী সরকার হচ্ছে অনেকটা সীমিত ওভার ইনিংসের খেলার মতো। ওভার সীমিত। বল সীমিত। রাউন্ড দা উইকেট খেলতে হবে। পিচের বাইরে বল ছুঁড়ে ওয়াইড খেলা বিপদজ্জনক।

    (১) চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গোটা দেশ উদ্বিগ্ন অসন্তুষ্ট প্রতিবাদমুখর। সরকারের সিদ্ধান্ত রহস্যজনক। বন্দর এখন আধুনিক প্রযুক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ন। দেশীয় ব্যবস্থাপনায় এটি এখন সম্পূর্ন লাভজনক। তাহলে বিদেশিকে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব কেন দিতে হবে? এর সাথে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন জড়িত।

    (২) মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডর দিয়ে আমাদের দেশের মানুষের কি লাভ? সরকার আদৌ এটা পরিস্কার করেনি। উপরন্ত সরকারের একেক জন একেক ধরনের কথা বলছে। যা রহস্যজনক। দেশের মানুষ চায় না আমাদের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পরুক। বৈশ্যিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সংঘাতে আমরা কেউ জড়াতে চাই না। তারপরও সরকার কেন করিডর চাচ্ছে?

    (৩) নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা জাতিকে বিভক্তির মুখোমুখি করে দিয়েছে। কিছু প্রস্তাবনা আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি, পারিবারিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও ধর্মীয় পারিবারিক আইনের সাথে চরমতম সাংঘষিক। কিন্তু সরকার এ বিষয়টিকে উপেক্ষাই করে চলছে।

    ডক্টর ইউনূস আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। বৈশ্যিক পরিমন্ডলের খেলোয়ার। কিন্তু দেশীয় ম্যাচ খেলার জন্য কতটা অভিজ্ঞ? উপরোল্লিখিত ইস্যুতে তা পরিস্কার নয়। আপনি এনজিও পথিকৃত। এক্ষেত্রে আপনি জাতির জন্য নোবেল এনেছেন। আপনি বিশ্ব বরেণ্য। আপনি সবকিছু এনজিও-এর চোখে কিংবা পশ্চিমার চোখে দেখলে দেশের মাঠের খেলায় হেরে যাবেন। নিশ্চিত।

    চট্টগ্রাম বন্দর, রাখাইনে মানবিক করিডর এবং নৈতিকতা ও ধর্মীয় আইনের সাথে সাংঘষিক নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা- এর কোনটাই রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার কাঠামোর এজেন্ডা না। সঠিক এজেন্ডায় থাকুন। রাউন্ড দা উইকেট বল করুন। আমরা আপনাকে কোনভাবেই হারাতে চাই না।

    লিখেছেন ডক্টর Tuhin Malik
    অন্তর্বতী সরকার হচ্ছে অনেকটা সীমিত ওভার ইনিংসের খেলার মতো। ওভার সীমিত। বল সীমিত। রাউন্ড দা উইকেট খেলতে হবে। পিচের বাইরে বল ছুঁড়ে ওয়াইড খেলা বিপদজ্জনক। (১) চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গোটা দেশ উদ্বিগ্ন অসন্তুষ্ট প্রতিবাদমুখর। সরকারের সিদ্ধান্ত রহস্যজনক। বন্দর এখন আধুনিক প্রযুক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ন। দেশীয় ব্যবস্থাপনায় এটি এখন সম্পূর্ন লাভজনক। তাহলে বিদেশিকে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব কেন দিতে হবে? এর সাথে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন জড়িত। (২) মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডর দিয়ে আমাদের দেশের মানুষের কি লাভ? সরকার আদৌ এটা পরিস্কার করেনি। উপরন্ত সরকারের একেক জন একেক ধরনের কথা বলছে। যা রহস্যজনক। দেশের মানুষ চায় না আমাদের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পরুক। বৈশ্যিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সংঘাতে আমরা কেউ জড়াতে চাই না। তারপরও সরকার কেন করিডর চাচ্ছে? (৩) নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা জাতিকে বিভক্তির মুখোমুখি করে দিয়েছে। কিছু প্রস্তাবনা আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি, পারিবারিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও ধর্মীয় পারিবারিক আইনের সাথে চরমতম সাংঘষিক। কিন্তু সরকার এ বিষয়টিকে উপেক্ষাই করে চলছে। ডক্টর ইউনূস আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। বৈশ্যিক পরিমন্ডলের খেলোয়ার। কিন্তু দেশীয় ম্যাচ খেলার জন্য কতটা অভিজ্ঞ? উপরোল্লিখিত ইস্যুতে তা পরিস্কার নয়। আপনি এনজিও পথিকৃত। এক্ষেত্রে আপনি জাতির জন্য নোবেল এনেছেন। আপনি বিশ্ব বরেণ্য। আপনি সবকিছু এনজিও-এর চোখে কিংবা পশ্চিমার চোখে দেখলে দেশের মাঠের খেলায় হেরে যাবেন। নিশ্চিত। চট্টগ্রাম বন্দর, রাখাইনে মানবিক করিডর এবং নৈতিকতা ও ধর্মীয় আইনের সাথে সাংঘষিক নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা- এর কোনটাই রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার কাঠামোর এজেন্ডা না। সঠিক এজেন্ডায় থাকুন। রাউন্ড দা উইকেট বল করুন। আমরা আপনাকে কোনভাবেই হারাতে চাই না। লিখেছেন ডক্টর Tuhin Malik
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    14
    1 মন্তব্য ·422 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)

    বাংলাদেশের বিদ্যমান দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি, দুর্নীতির রাজনৈতিক অর্থনীতি ও ক্ষমতা কাঠামোর মধ্যে দিয়ে যে ফ্যাসিবাদের পাটাতন কায়েম হয়েছিল যেখানে মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার ও ন্যায়নীতি কেবলই ফাঁকাবুলির মতো শোনা যেতো; ছাত্র-জনতার জুলাইয়ে দীর্ঘ রক্তিম নাজরানার মাধ্যমে সে জুলুমের অবসান হলেও মানুষের মানবিক মর্যাদার পূর্ণাঙ্গ বিকাশ, অর্থনৈতিক আজাদি, ইনসাফ ও ন্যায়নীতির প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়নি। ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) নতুন বাংলাদেশে বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী কাঠামো ব্যবস্থা ও দুর্বৃত্তায়নের রাজনৈতিক সংস্কৃতির মূলৎপাটন করে বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তৈরি করতে কাজ করবে।

    রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) জুলাই গণঅভ্যুত্থান শক্তির একটা রাজনৈতিক উদ্যোগ। বাংলাদেশে মধ্যম ডানপন্থী ধারার (Centre-Right) রাজনৈতিক আদর্শ অনুসরণ করে জুলাই অভ্যুত্থান কে বিপ্লবে রুপান্তর করাই এর উদ্দেশ্য। রক্তরাঙা জুলাই চেতনার-অনুপ্রেরণার ভিত্তিতে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের মূলৎপাটন, আধিপত্যবাদ বিরোধী, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন এবং দলীয় আভ্যন্তরীণ পরিবেশ থেকে রাষ্ট্রীয় কাঠামো পর্যন্ত সুস্থ ও টেকসই গণতান্ত্রিক চর্চা চলমান রাখতে চাই আমরা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাসী, ধর্মবিদ্বেষের বিপরীতে ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের পক্ষে আমাদের বুলন্দ আওয়াজ থাকবে সবসময়ই৷

    আপ বাংলাদেশ সংগঠনের অভ্যন্তরে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে সামনে এগিয়ে যেতে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। ৪ টি রাহুগ্রাস থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার অঙ্গীকার থাকবে এই প্ল্যাটফর্মের প্রস্তাবনায়--- ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদ, ধর্মবিদ্বেষ এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ঘোষণা করছে জুলাই গণঅভ্যুত্থান শক্তির এই প্ল্যাটফর্মটি।
    ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) বাংলাদেশের বিদ্যমান দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি, দুর্নীতির রাজনৈতিক অর্থনীতি ও ক্ষমতা কাঠামোর মধ্যে দিয়ে যে ফ্যাসিবাদের পাটাতন কায়েম হয়েছিল যেখানে মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার ও ন্যায়নীতি কেবলই ফাঁকাবুলির মতো শোনা যেতো; ছাত্র-জনতার জুলাইয়ে দীর্ঘ রক্তিম নাজরানার মাধ্যমে সে জুলুমের অবসান হলেও মানুষের মানবিক মর্যাদার পূর্ণাঙ্গ বিকাশ, অর্থনৈতিক আজাদি, ইনসাফ ও ন্যায়নীতির প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়নি। ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) নতুন বাংলাদেশে বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী কাঠামো ব্যবস্থা ও দুর্বৃত্তায়নের রাজনৈতিক সংস্কৃতির মূলৎপাটন করে বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তৈরি করতে কাজ করবে। রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) জুলাই গণঅভ্যুত্থান শক্তির একটা রাজনৈতিক উদ্যোগ। বাংলাদেশে মধ্যম ডানপন্থী ধারার (Centre-Right) রাজনৈতিক আদর্শ অনুসরণ করে জুলাই অভ্যুত্থান কে বিপ্লবে রুপান্তর করাই এর উদ্দেশ্য। রক্তরাঙা জুলাই চেতনার-অনুপ্রেরণার ভিত্তিতে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের মূলৎপাটন, আধিপত্যবাদ বিরোধী, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন এবং দলীয় আভ্যন্তরীণ পরিবেশ থেকে রাষ্ট্রীয় কাঠামো পর্যন্ত সুস্থ ও টেকসই গণতান্ত্রিক চর্চা চলমান রাখতে চাই আমরা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাসী, ধর্মবিদ্বেষের বিপরীতে ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের পক্ষে আমাদের বুলন্দ আওয়াজ থাকবে সবসময়ই৷ আপ বাংলাদেশ সংগঠনের অভ্যন্তরে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে সামনে এগিয়ে যেতে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। ৪ টি রাহুগ্রাস থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার অঙ্গীকার থাকবে এই প্ল্যাটফর্মের প্রস্তাবনায়--- ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদ, ধর্মবিদ্বেষ এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ঘোষণা করছে জুলাই গণঅভ্যুত্থান শক্তির এই প্ল্যাটফর্মটি।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Sad
    Like
    Haha
    34
    ·904 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • আজকের জোকস: কাজী নজরুল একাই একশো

    আজকের জোকস: কাজী নজরুল একাই একশো
    জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। যিনি অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। কবি ছিলেন খুবই রসিক মানুষ। তার রসবোধ বিভিন্ন সাহিত্যিকের লেখায়, স্মৃতিচারণে জানা যায়।

    খ্যাতিমান সাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু নজরুল সম্পর্কে লিখেছেন, ‘নজরুল ছিলেন একাই একশো। চওড়া মজবুত জোরালো তার শরীর, লাল-ছিটে লাগা বড় বড় মদির তার চোখ, মনোহর মুখশ্রী, লম্বা ঝাঁকড়া চুল তার প্রাণের ফূর্তির মতোই অবাধ্য, গায়ে হলদে কিংবা কমলা রঙের পাঞ্জাবী এবং তার উপর কমলা কিংবা হলদে রঙের চাদর, দুটোই খদ্দরের।

    একবার একজন তাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘আপনি রঙিন জামা পরেন কেন?’ ‘সভায় অনেক লোকের মধ্যে যাতে চট করে চোখে পড়ে তাই’ বলে ভাঙা ভাঙা গলায় হো হো করে হেসে উঠেছেন তিনি। কথার চেয়ে বেশি তার হাসি, হাসির চেয়ে বেশি তার গান।

    একটি হারমোনিয়াম এবং যথেষ্ট পরিমাণ চা এবং অনেকগুলো পান দিয়ে বসিয়ে দিতে পারলে সব ভুলে পাঁচ-ছয়-সাত ঘণ্টা একনাগাড়ে গান করতে থাকতেন। নজরুল যে ঘরে আড্ডা জমাতেন, সে ঘরে আর কেউ ঘড়ির দিকে তাকাতো না।’



    আজকের জোকস: কাজী নজরুল একাই একশো আজকের জোকস: কাজী নজরুল একাই একশো জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। যিনি অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। কবি ছিলেন খুবই রসিক মানুষ। তার রসবোধ বিভিন্ন সাহিত্যিকের লেখায়, স্মৃতিচারণে জানা যায়। খ্যাতিমান সাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু নজরুল সম্পর্কে লিখেছেন, ‘নজরুল ছিলেন একাই একশো। চওড়া মজবুত জোরালো তার শরীর, লাল-ছিটে লাগা বড় বড় মদির তার চোখ, মনোহর মুখশ্রী, লম্বা ঝাঁকড়া চুল তার প্রাণের ফূর্তির মতোই অবাধ্য, গায়ে হলদে কিংবা কমলা রঙের পাঞ্জাবী এবং তার উপর কমলা কিংবা হলদে রঙের চাদর, দুটোই খদ্দরের। একবার একজন তাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘আপনি রঙিন জামা পরেন কেন?’ ‘সভায় অনেক লোকের মধ্যে যাতে চট করে চোখে পড়ে তাই’ বলে ভাঙা ভাঙা গলায় হো হো করে হেসে উঠেছেন তিনি। কথার চেয়ে বেশি তার হাসি, হাসির চেয়ে বেশি তার গান। একটি হারমোনিয়াম এবং যথেষ্ট পরিমাণ চা এবং অনেকগুলো পান দিয়ে বসিয়ে দিতে পারলে সব ভুলে পাঁচ-ছয়-সাত ঘণ্টা একনাগাড়ে গান করতে থাকতেন। নজরুল যে ঘরে আড্ডা জমাতেন, সে ঘরে আর কেউ ঘড়ির দিকে তাকাতো না।’
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Like
    7
    ·97 দেখেছে ·0 রিভিউ
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com