• বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ


    অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই) বা শান্তি সূচক প্রকাশ করেছে। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। চলতি বছরের জুন মাসেই এ সূচকটি প্রকাশিত হয়।

    ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা বিশ্ব শান্তি সূচক প্রকাশ করে। এই সূচকটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা পরিমাপ করে। আইইপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩তম স্থানে। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে।

    ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। অর্থাৎ শান্তির দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আইইপি জানায়, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।

    অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আরো জানায়, বিশ্ব দিন দিন কম শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং এই অস্থিরতা অনেক সময় বড় ধরনের সংঘাতের পূর্বাভাস দেয়। আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি আর দেখা যায়নি।

    গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তি সূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়। তবে কিছু আশাব্যঞ্জক দিকও রয়েছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তি সূচকে উন্নতি দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে এবং বৈশ্বিক শান্তির মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে।

    অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

    শান্তি সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো। সূচক অনুযায়ী, প্রথম স্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অসিস্ট্রয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড, ষষ্ঠ সিঙ্গাপুর, সপ্তম পর্তুগাল, অষ্টম ডেনমার্ক, নবম স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ হলো- সুদান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান।

    ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইন্ডেক্সে শান্তিপূর্ণতার সবচেয়ে বেশি অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ৩৩ ধাপ নিচে গিয়ে ১২৩তম অবস্থানে অবস্থান করছে, যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। ২০২৩ সালে কিছু উন্নতি হলেও ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক স্কোর ১৩.২ শতাংশ কমেছে।

    গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তি সূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো—ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার ও কঙ্গো।

    তবে আইইপি কিছু আশাব্যঞ্জক চিত্রও তুলে ধরেছে। চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তির সূচকে উন্নতি ঘটেছে, যা বিশ্বজুড়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে শীর্ষে থাকা আইসল্যান্ডের স্কোর ১.০৯৫। ২০০৮ সাল থেকে দেশটি এ অবস্থান ধরে রেখেছে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের মধ্যে চারটিই এই অঞ্চলভুক্ত। অন্যদিকে ইউরোপীয় দেশগুলো শান্তির সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে।

    তালিকাটি প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল ২০০৭ সালের মে মাসে। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সাংবার্ষিক ভিত্তিতে বিশ্বশান্তি সূচক প্রকাশ করা হয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২০১২ সালে বিশ্বের ১৫৮টি দেশের পরিস্থিতির গতিধারার ওপর শান্তির সূচকে প্রভাব ফেলা হয়। ২০১১ সালে ১৫৩ দেশকে সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিল, যা ২০০৭ সালে ছিল ১২১টি দেশ।

    সূত্র : গ্লোবাল পিস ইনডেক্স

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই) বা শান্তি সূচক প্রকাশ করেছে। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। চলতি বছরের জুন মাসেই এ সূচকটি প্রকাশিত হয়। ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা বিশ্ব শান্তি সূচক প্রকাশ করে। এই সূচকটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা পরিমাপ করে। আইইপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩তম স্থানে। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে। ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। অর্থাৎ শান্তির দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আইইপি জানায়, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আরো জানায়, বিশ্ব দিন দিন কম শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং এই অস্থিরতা অনেক সময় বড় ধরনের সংঘাতের পূর্বাভাস দেয়। আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি আর দেখা যায়নি। গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তি সূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়। তবে কিছু আশাব্যঞ্জক দিকও রয়েছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তি সূচকে উন্নতি দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে এবং বৈশ্বিক শান্তির মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে। অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শান্তি সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো। সূচক অনুযায়ী, প্রথম স্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অসিস্ট্রয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড, ষষ্ঠ সিঙ্গাপুর, সপ্তম পর্তুগাল, অষ্টম ডেনমার্ক, নবম স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ হলো- সুদান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইন্ডেক্সে শান্তিপূর্ণতার সবচেয়ে বেশি অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ৩৩ ধাপ নিচে গিয়ে ১২৩তম অবস্থানে অবস্থান করছে, যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। ২০২৩ সালে কিছু উন্নতি হলেও ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক স্কোর ১৩.২ শতাংশ কমেছে। গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তি সূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো—ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার ও কঙ্গো। তবে আইইপি কিছু আশাব্যঞ্জক চিত্রও তুলে ধরেছে। চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তির সূচকে উন্নতি ঘটেছে, যা বিশ্বজুড়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে শীর্ষে থাকা আইসল্যান্ডের স্কোর ১.০৯৫। ২০০৮ সাল থেকে দেশটি এ অবস্থান ধরে রেখেছে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের মধ্যে চারটিই এই অঞ্চলভুক্ত। অন্যদিকে ইউরোপীয় দেশগুলো শান্তির সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তালিকাটি প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল ২০০৭ সালের মে মাসে। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সাংবার্ষিক ভিত্তিতে বিশ্বশান্তি সূচক প্রকাশ করা হয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২০১২ সালে বিশ্বের ১৫৮টি দেশের পরিস্থিতির গতিধারার ওপর শান্তির সূচকে প্রভাব ফেলা হয়। ২০১১ সালে ১৫৩ দেশকে সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিল, যা ২০০৭ সালে ছিল ১২১টি দেশ। সূত্র : গ্লোবাল পিস ইনডেক্স #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

    স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও শহীদ রাষ্ট্রপতি মেজর জিয়াউর রহমানের নাম থাকা সব প্রকাশনা বাজেয়াপ্ত করতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক ও বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ। এ বিষয়ক রায় ঘোষণা করা হয়েছিল ২০০৯ সালের ২১ জুন। পরের বছর ৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বেঞ্চের দু’জন বিচারক পূর্ণাঙ্গ রায়ে সই করেন।

    ২০০৯ সালের জুনে হাইকোর্টের রায়ের পরপরই সরকার মুক্তিযুদ্ধের দলিল (তৃতীয় খণ্ড) প্রত্যাহার এবং তা বিক্রি বন্ধের উদ্যোগ নেয়। ২০১০ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পরদিন ৮ ফেব্রুয়ারি সেটার অনুলিপি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় পাঠানো হয়। এতে রায় তামিলে 'অবিলম্বে' কথাটি ব্যবহার করা হয়।

    বিচারপতি খায়রুল হক তার ৩২০ পৃষ্ঠার রায়ে জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বলেন, 'ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে থেকেও কখনো তিনি নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করেননি। এমনকি ১৯৭৭ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে প্রশংসা করার পরও তিনি এরূপ কোনো দাবি করেননি। এটা তাঁর সততার নিশ্চিত পরিচায়ক।' রায়ে জিয়াকে 'সুদক্ষ সেনা কর্মকর্তা' এবং 'চাকরিজীবনে অত্যন্ত সাফল্যের অধিকারী' হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, '২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র থেকে তিনি যে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন, তাও ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত।'

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও শহীদ রাষ্ট্রপতি মেজর জিয়াউর রহমানের নাম থাকা সব প্রকাশনা বাজেয়াপ্ত করতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক ও বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ। এ বিষয়ক রায় ঘোষণা করা হয়েছিল ২০০৯ সালের ২১ জুন। পরের বছর ৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বেঞ্চের দু’জন বিচারক পূর্ণাঙ্গ রায়ে সই করেন। ২০০৯ সালের জুনে হাইকোর্টের রায়ের পরপরই সরকার মুক্তিযুদ্ধের দলিল (তৃতীয় খণ্ড) প্রত্যাহার এবং তা বিক্রি বন্ধের উদ্যোগ নেয়। ২০১০ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পরদিন ৮ ফেব্রুয়ারি সেটার অনুলিপি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় পাঠানো হয়। এতে রায় তামিলে 'অবিলম্বে' কথাটি ব্যবহার করা হয়। বিচারপতি খায়রুল হক তার ৩২০ পৃষ্ঠার রায়ে জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বলেন, 'ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে থেকেও কখনো তিনি নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করেননি। এমনকি ১৯৭৭ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে প্রশংসা করার পরও তিনি এরূপ কোনো দাবি করেননি। এটা তাঁর সততার নিশ্চিত পরিচায়ক।' রায়ে জিয়াকে 'সুদক্ষ সেনা কর্মকর্তা' এবং 'চাকরিজীবনে অত্যন্ত সাফল্যের অধিকারী' হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, '২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র থেকে তিনি যে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন, তাও ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত।' #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর যুদ্ধ তীব্র না হয়ে থেমে গেল কেন


    মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শনিবার রাতে যখন ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার যুদ্ধে সরাসরি যোগ দিলেন, তখন মনে হচ্ছিল পরিস্থিতি আরও ভয়ানক রূপ নেবে।

    ১৩ জুন ভোরে ইসরায়েল ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে দেশ দুটির মধ্যে যুদ্ধ বেধে যায়। পরে শনিবার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের নাতাঞ্জ, ফর্দো ও ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ১৭টি বাংকার–বিধ্বংসী বোমা ও দুই ডজন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলকে সহায়তা করার জন্যই এ হামলা চালানো হয়।

    মার্কিন হামলার পর ইরানের পাল্টা জবাব আসে। গত সোমবার সন্ধ্যায় তারা কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সেন্ট্রাল কমান্ড ঘাঁটি আল-উদেইদে ১৪টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। এ হামলায় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কাতারের রাজধানী দোহার ওপর দিয়ে উড়ে যায়। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

    ইরানে মার্কিন হামলার পর জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সতর্ক করেন, এ হামলায় ভয়ানক প্রতিশোধের চক্র তৈরি হতে পারে, কিন্তু এমন কিছু ঘটেনি। উল্টো হামলার কয়েক ঘণ্টা পরই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন ট্রাম্প। এ যুদ্ধবিরতি সম্ভব হয়েছিল কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে।

    কিন্তু মার্কিন ঘাঁটিতে এমন একটি হামলার পরও কীভাবে যুদ্ধবিরতি সম্ভব হলো? উঠেছে সেই প্রশ্ন।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর যুদ্ধ তীব্র না হয়ে থেমে গেল কেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শনিবার রাতে যখন ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার যুদ্ধে সরাসরি যোগ দিলেন, তখন মনে হচ্ছিল পরিস্থিতি আরও ভয়ানক রূপ নেবে। ১৩ জুন ভোরে ইসরায়েল ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে দেশ দুটির মধ্যে যুদ্ধ বেধে যায়। পরে শনিবার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের নাতাঞ্জ, ফর্দো ও ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ১৭টি বাংকার–বিধ্বংসী বোমা ও দুই ডজন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলকে সহায়তা করার জন্যই এ হামলা চালানো হয়। মার্কিন হামলার পর ইরানের পাল্টা জবাব আসে। গত সোমবার সন্ধ্যায় তারা কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সেন্ট্রাল কমান্ড ঘাঁটি আল-উদেইদে ১৪টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। এ হামলায় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কাতারের রাজধানী দোহার ওপর দিয়ে উড়ে যায়। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ইরানে মার্কিন হামলার পর জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সতর্ক করেন, এ হামলায় ভয়ানক প্রতিশোধের চক্র তৈরি হতে পারে, কিন্তু এমন কিছু ঘটেনি। উল্টো হামলার কয়েক ঘণ্টা পরই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন ট্রাম্প। এ যুদ্ধবিরতি সম্ভব হয়েছিল কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে। কিন্তু মার্কিন ঘাঁটিতে এমন একটি হামলার পরও কীভাবে যুদ্ধবিরতি সম্ভব হলো? উঠেছে সেই প্রশ্ন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল


    চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।

    ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    Sad
    17
    · 3 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

    জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম।

    সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন।

    প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।”

    রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।”

    তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী।

    প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়।

    তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন।

    অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।”

    প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।”

    সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।” রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।” তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়। তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।” প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।” সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com