MD Shahinur  Islam
MD Shahinur  Islam

@shahin

সকলকে আমাদের এই বাংলাদেশি সোশ্যাল প্লাটফর্মে স্বাগতম
3 Posts
3 Photos
Lives in রংপুর
From লালমনিরহাট
Male
Single
15/08/2000
Recent Updates
  • লাশটা বাড়িতেই আছে,
    কিন্তু ঘরে তার কোনো স্থান নাই.
    অথচ সেই ঘর বাড়ি সম্পদ সবই তার কষ্ট করে কামাই করা টাকা দিয়ে তৈরি করা।
    লাশের পাশে থাকা ভাই শুকনো জায়গাতে গিয়ে আশ্রয় নিলেও লাশটি কিন্তু বৃষ্টিতে ভিজতাছে, তবুও আমাদের কতো দাপট, কতো বাহাদুরি মানুষ মূলত একা তারপরও মানুষের কত অহংকার🥺😭
    লাশটা বাড়িতেই আছে, কিন্তু ঘরে তার কোনো স্থান নাই. অথচ সেই ঘর বাড়ি সম্পদ সবই তার কষ্ট করে কামাই করা টাকা দিয়ে তৈরি করা। লাশের পাশে থাকা ভাই শুকনো জায়গাতে গিয়ে আশ্রয় নিলেও লাশটি কিন্তু বৃষ্টিতে ভিজতাছে, তবুও আমাদের কতো দাপট, কতো বাহাদুরি মানুষ মূলত একা তারপরও মানুষের কত অহংকার🥺😭
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·0 Reviews
  • মুসলমান ভাইদেরকে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

    দেশের কোনো কোনো এলাকায় কুরবানীর গোশত বণ্টনের একটি সমাজ প্রথা চালু আছে। এই সমাজ প্রথার নিয়ম হল, এলাকায় যারা কুরবানী করেন, তাদের কুরবানীর গোশ্তের তিন ভাগের একভাগ বাধ্যতামূলকভাবে সমাজে জমা করতে হয়। পরবর্তীতে এই গোশ্ত নির্দিষ্ট সমাজভুক্ত সকল ব্যক্তিবর্গ, যারা কুরবানী করেছেন এবং যারা কুরবানী করেননি সবার মধ্যে বণ্টন করা হয়। এরূপ বণ্টন কি শরীয়ত সম্মত, এক্ষেত্রে করণীয় কী?

    উত্তরঃ
    কুরবানীর গোশত বণ্টনের প্রশ্নোত্তর পদ্ধতিটি আমাদের দেশের কোনো কোনো এলাকায় প্রচলিত একটি সমাজ প্রথা। সাধারণ দৃষ্টিতে এটি একটি ভালো উদ্যোগ মনে হতে পারে; কিন্তু কোনো সামাজিক প্রথা বা রীতি পালন করার জন্য তা শরীয়তের দৃষ্টিতে শুদ্ধ ও আমলযোগ্য কি না— তাও নিশ্চিত হতে হয়। ভালো নিয়ত থাকলেও শরীয়ত সমর্থন করে না অথবা ইসলামের নীতির সাথে মানানসই নয় এমন কোনো কাজ করা বা এমন কোনো রীতি অনুসরণ করার সুযোগ নেই।

    প্রশ্নোত্তর সমাজ প্রথাটিতে উদ্দেশ্য ভালো হলেও যে পদ্ধতিতে তা করা হয় এতে শরীয়তের দৃষ্টিতে মৌলিক কিছু আপত্তি রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, সামাজিক এ প্রথার কারণে সকলেই তার কুরবানীর এক তৃতীয়াংশ গোশত সমাজের লোকদের হাতে দিতে বাধ্য থাকে। এবং এর বিলি-বণ্টন ও গ্ৰহিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে শুধু সমাজ প্রতিদেরই হাত থাকে। গোশত বণ্টনের ক্ষেত্রে এ বাধ্যবাধকতা শরীয়ত সম্মত নয়। কেননা শরীয়তে কুরবানী ও গোশত বণ্টন একান্তই কুরবানীদাতার নিজস্ব কাজ।

    ঈদের দিন সম্মিলিতভাবে জামাতে নামায আদায় করতে বলা হলেও কুরবানীর জন্য কত মূল্যের পশু কিনবে, সে পশু কোথায় জবাই করবে, গোশত কীভাবে বণ্টন করবে—এ বিষয়গুলো কুরবানীদাতার ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শরীয়তে কুরবানীর কিছু গোশত সদকা করতে উৎসাহিত করা হয়েছে এবং আত্মীয়-স্বজন ও গরীব-দুঃখীদের কুরবানীর গোশত দিতে তাকিদও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা কুরবানীদাতার উপর অপরিহার্য করা হয়নি। বরং কুরবানীদাতা কী পরিমাণ গোশত নিজে রাখবে, কী পরিমাণ সদকা করবে এবং কাকে কাকে বিলি করবে আর কী পরিমাণ আগামীর জন্য সংরক্ষণ করবে— এগুলো কুরবানীদাতার একান্তই নিজস্ব ব্যাপার এবং ব্যক্তিগতভাবে করার কাজ। এটিকে সামাজিক নিয়মে নিয়ে আসা ঠিক নয়।

    তাই শরীয়তের মাসআলা জানা না থাকার কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গোশত বণ্টনের প্রশ্নোক্ত যে পদ্ধতি
    মুসলমান ভাইদেরকে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। দেশের কোনো কোনো এলাকায় কুরবানীর গোশত বণ্টনের একটি সমাজ প্রথা চালু আছে। এই সমাজ প্রথার নিয়ম হল, এলাকায় যারা কুরবানী করেন, তাদের কুরবানীর গোশ্তের তিন ভাগের একভাগ বাধ্যতামূলকভাবে সমাজে জমা করতে হয়। পরবর্তীতে এই গোশ্ত নির্দিষ্ট সমাজভুক্ত সকল ব্যক্তিবর্গ, যারা কুরবানী করেছেন এবং যারা কুরবানী করেননি সবার মধ্যে বণ্টন করা হয়। এরূপ বণ্টন কি শরীয়ত সম্মত, এক্ষেত্রে করণীয় কী? উত্তরঃ কুরবানীর গোশত বণ্টনের প্রশ্নোত্তর পদ্ধতিটি আমাদের দেশের কোনো কোনো এলাকায় প্রচলিত একটি সমাজ প্রথা। সাধারণ দৃষ্টিতে এটি একটি ভালো উদ্যোগ মনে হতে পারে; কিন্তু কোনো সামাজিক প্রথা বা রীতি পালন করার জন্য তা শরীয়তের দৃষ্টিতে শুদ্ধ ও আমলযোগ্য কি না— তাও নিশ্চিত হতে হয়। ভালো নিয়ত থাকলেও শরীয়ত সমর্থন করে না অথবা ইসলামের নীতির সাথে মানানসই নয় এমন কোনো কাজ করা বা এমন কোনো রীতি অনুসরণ করার সুযোগ নেই। প্রশ্নোত্তর সমাজ প্রথাটিতে উদ্দেশ্য ভালো হলেও যে পদ্ধতিতে তা করা হয় এতে শরীয়তের দৃষ্টিতে মৌলিক কিছু আপত্তি রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, সামাজিক এ প্রথার কারণে সকলেই তার কুরবানীর এক তৃতীয়াংশ গোশত সমাজের লোকদের হাতে দিতে বাধ্য থাকে। এবং এর বিলি-বণ্টন ও গ্ৰহিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে শুধু সমাজ প্রতিদেরই হাত থাকে। গোশত বণ্টনের ক্ষেত্রে এ বাধ্যবাধকতা শরীয়ত সম্মত নয়। কেননা শরীয়তে কুরবানী ও গোশত বণ্টন একান্তই কুরবানীদাতার নিজস্ব কাজ। ঈদের দিন সম্মিলিতভাবে জামাতে নামায আদায় করতে বলা হলেও কুরবানীর জন্য কত মূল্যের পশু কিনবে, সে পশু কোথায় জবাই করবে, গোশত কীভাবে বণ্টন করবে—এ বিষয়গুলো কুরবানীদাতার ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শরীয়তে কুরবানীর কিছু গোশত সদকা করতে উৎসাহিত করা হয়েছে এবং আত্মীয়-স্বজন ও গরীব-দুঃখীদের কুরবানীর গোশত দিতে তাকিদও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা কুরবানীদাতার উপর অপরিহার্য করা হয়নি। বরং কুরবানীদাতা কী পরিমাণ গোশত নিজে রাখবে, কী পরিমাণ সদকা করবে এবং কাকে কাকে বিলি করবে আর কী পরিমাণ আগামীর জন্য সংরক্ষণ করবে— এগুলো কুরবানীদাতার একান্তই নিজস্ব ব্যাপার এবং ব্যক্তিগতভাবে করার কাজ। এটিকে সামাজিক নিয়মে নিয়ে আসা ঠিক নয়। তাই শরীয়তের মাসআলা জানা না থাকার কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গোশত বণ্টনের প্রশ্নোক্ত যে পদ্ধতি
    Like
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·0 Reviews
  • মেঘলা আকাশ দিনের বেলায় কি অবস্থা হয়েছিলো
    মেঘলা আকাশ দিনের বেলায় কি অবস্থা হয়েছিলো
    Like
    Love
    9
    · 2 Comments ·0 Shares ·0 Reviews
More Stories
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com