


@Liza718
Support me
18 পোস্টগুলো
5 ছবিগুলো
বাস করে Brahmanbaria
থেকে Chottogram
মেয়ে
একক
08/07/2000
-
-Assalamualaikum sobai ke Jumma mobarak....!🤲🕋
জুম্মা মোবারক, শুক্রবার মুসলিমদের জন্য একটি বিশেষ দিন, যা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হিসেবে পরিচিত হাদিসে বলা হয়েছে, সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হল....?🗣️
শুক্রবার, এই দিনে আদম (আ.)-এর সৃষ্টি, এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল (সহিহ মুসলিম)
#highlights2025 #everyonehighlights #relsviralシ #fypシ゚-Assalamualaikum sobai ke Jumma mobarak....!🤲🕋 জুম্মা মোবারক, শুক্রবার মুসলিমদের জন্য একটি বিশেষ দিন, যা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হিসেবে পরিচিত হাদিসে বলা হয়েছে, সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হল....?🗣️ শুক্রবার, এই দিনে আদম (আ.)-এর সৃষ্টি, এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল (সহিহ মুসলিম) #highlights2025 #everyonehighlights #relsviralシ #fypシ゚ -
জুমার দিনের স্পেশাল আমলগুলো ভুলে যেও না!
শুক্রবার মানে জুমার দিন — সপ্তাহের সেরা দিন। এই দিনে আল্লাহ্ আমাদের জন্য বিশেষ কিছু নেয়ামত রেখেছেন, আর রেখেছেন কিছু অসাধারণ আমল:
1. সূরা কাহফ পাঠ –
রাসূল (সা.) বলেন,
“যে ব্যক্তি জুমার দিনে সূরা কাহফ পাঠ করবে, সে দুই জুমার মধ্যবর্তী সময় আলোর দ্বারা উদ্ভাসিত থাকবে।”
(সহীহ হাদীস)
2. গোসল, উত্তম পোশাক, আতর ব্যবহার করে জুমার নামাজে যাওয়া –
সুন্নাত অনুযায়ী জুমার দিনে গোসল করে পরিপাটি হয়ে মসজিদে যাওয়া অনেক ফজিলতপূর্ণ।
3. জুমার খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনা –
নবীজী (সা.) বলেন, খুতবা চলাকালে যদি কেউ ‘চুপ থাকো’ পর্যন্ত বলে, সেও অনর্থক কথা বলে ফেলেছে। (বুখারী)
4. দরূদ শরীফ বেশি করে পড়া –
এই দিনে রাসূল (সা.)-এর প্রতি দরূদ পাঠ করার অনেক ফজিলত।
“তোমরা জুমার দিনে আমার উপর বেশি বেশি দরূদ পাঠ করো।” (আবু দাউদ)
5. ‘আসরের পর থেকে মাগরিবের আগে দোয়া করা’ – বিশেষ সময়
এ সময়টাতে দোয়া কবুল হয়, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহর কাছে চাইতে দ্বিধা করো না।
---
শুক্রবার মানেই একটা নতুন শুরু। একটু ভালো করে আমল করো, আর দুনিয়া-আখিরাতে সাফল্য কামনা করো।
জুমা মুবারক!জুমার দিনের স্পেশাল আমলগুলো ভুলে যেও না! শুক্রবার মানে জুমার দিন — সপ্তাহের সেরা দিন। এই দিনে আল্লাহ্ আমাদের জন্য বিশেষ কিছু নেয়ামত রেখেছেন, আর রেখেছেন কিছু অসাধারণ আমল: 1. সূরা কাহফ পাঠ – রাসূল (সা.) বলেন, “যে ব্যক্তি জুমার দিনে সূরা কাহফ পাঠ করবে, সে দুই জুমার মধ্যবর্তী সময় আলোর দ্বারা উদ্ভাসিত থাকবে।” (সহীহ হাদীস) 2. গোসল, উত্তম পোশাক, আতর ব্যবহার করে জুমার নামাজে যাওয়া – সুন্নাত অনুযায়ী জুমার দিনে গোসল করে পরিপাটি হয়ে মসজিদে যাওয়া অনেক ফজিলতপূর্ণ। 3. জুমার খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনা – নবীজী (সা.) বলেন, খুতবা চলাকালে যদি কেউ ‘চুপ থাকো’ পর্যন্ত বলে, সেও অনর্থক কথা বলে ফেলেছে। (বুখারী) 4. দরূদ শরীফ বেশি করে পড়া – এই দিনে রাসূল (সা.)-এর প্রতি দরূদ পাঠ করার অনেক ফজিলত। “তোমরা জুমার দিনে আমার উপর বেশি বেশি দরূদ পাঠ করো।” (আবু দাউদ) 5. ‘আসরের পর থেকে মাগরিবের আগে দোয়া করা’ – বিশেষ সময় এ সময়টাতে দোয়া কবুল হয়, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহর কাছে চাইতে দ্বিধা করো না। --- শুক্রবার মানেই একটা নতুন শুরু। একটু ভালো করে আমল করো, আর দুনিয়া-আখিরাতে সাফল্য কামনা করো। জুমা মুবারক! -
*ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের*
* হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়*
*৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে*
*ধরলাম*
-
১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী)
২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ)
৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী)
৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী
ও মুসলীম)
৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম
সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত)
৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে
(বুখারী ও মুসলীম)
-
এছাড়াও আরো রয়েছে,
-ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের
যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে
গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা
গেছে,
-সুদের ছড়াছড়ি হবে,
-জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ
সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে,
-সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে),
-গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে
করা হবে,
-মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি
করা হবে,
-আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা
বর্ষিত হবে,
-মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে
নেন!),
-দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার
মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে),
-নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে,
-মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে
-ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪
ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা
থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯
ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে
,
-সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর
তিনজন ছেলে)
বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে
কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,,
সেগুলো...
১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে,
২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে
নেবে,
৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম
সাদা হয়ে যাবে,
৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে।
আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো
সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত
এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত
দেখতে পারবো,,,,
অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে
আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার
তৌফিক দান করুন,,
হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।।
আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা
শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।।
আমাদের কে ক্ষমা করুন ।
আমিন*ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের* * হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়* *৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে* *ধরলাম* - ১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী) ২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ) ৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী) ৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী ও মুসলীম) ৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত) ৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে (বুখারী ও মুসলীম) - এছাড়াও আরো রয়েছে, -ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা গেছে, -সুদের ছড়াছড়ি হবে, -জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে, -সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে), -গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে করা হবে, -মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি করা হবে, -আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা বর্ষিত হবে, -মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে নেন!), -দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে), -নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে, -মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে -ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪ ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে , -সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর তিনজন ছেলে) বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,, সেগুলো... ১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে, ২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে নেবে, ৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম সাদা হয়ে যাবে, ৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে। আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত দেখতে পারবো,,,, অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার তৌফিক দান করুন,, হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।। আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।। আমাদের কে ক্ষমা করুন । আমিন
আরও গল্প দেখো