


@MohammadMaruf0703
I am a simple boy
14 পোস্টগুলো
5 ছবিগুলো
বাস করে Panchagarh
থেকে tetulia panchagarh
ছেলে
একক
02/02/2000
-
আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের ভুলে পঞ্চগড়ে দুই মাথা নিয়ে এক নবজাতক শিশু জন্মগ্রহণের দুই ঘন্টা পর মৃত্যু।
মঙ্গলবার (১৩ মে) সকাল সোয়া ১১টার সময় পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে প্রসূতিকে নেয়া হলে শিশুটি জন্মগ্রহণ করে।
দেখা গেছে, স্বাভাবিক ভাবে একটি শরীরে দুইটি হাত ও দুইটি পা থাকলেও ব্যাতিক্রম ভাবে ছিল দুইটি মাথা। এদিকে দুই মাথার শিশুর জন্মের খবরটি হাসপাতালে ছড়িয়ে শিশুটিকে এক ঝলক দেখতে হাসপাতালের নবজাতক শিশু পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সামনে জমায়েত হয়। এদিকে জন্মের পর শিশুটির অবস্থা কিছুটা অবনতি হওয়ায় নবজাতক শিশু পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হলে দুপুর সোয়া ১টার সময় নবজাতক শিশু পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।
জানা গেছে, চিকিৎসকের পরামর্শে গেলো শনিবার (১০ মে) বিকেলে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের গাইনী ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয় প্রসূতি শুরভি আক্তারকে। এর পর চিকিৎসার মাঝে সোমবার (১২ মে) আলট্রাসনোগ্রাম করা হলে চিকিৎসক জানায় দুটি সন্তান রয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১১টার সময় হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) নেয়া হলে দুই মাথায় নিয়ে ছেলে নবজাতক শিশুটি জন্মগ্রহণ করে। এর পর নবজাতক শিশুটিকে হাসপাতালের নবজাতক পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে অবজারভেশনে রাখে চিকিৎসক।
সচেতন মহলের দাবী আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট সঠিক দেয়া হলে প্রসূতিকে নিয়ে পরিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেকে পারতেন। কিন্তু শুরু থেকে ভুর আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে চিকিৎসা বা পঞ্চগড়ে ওটি হওয়ায়, শিশুটিকে বাচানো যায়নি। এমন বিষয় সঠিক আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা হলে এমন নবজাতক শিশুর জন্য আইসিও প্রয়োজন হয়। কিন্তু ভুল রিপোর্ট ওটি হওয়ায় পর্যাপ্ত চিকিতসা বা আইসিও সুভিদা না পেয়ে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। এমন শিশু পৃথিবীতে জন্মগ্রহন নতুন নয়, এর আগে যারা জন্ম নিয়েছে তারা উন্নত চিকিৎসা পেয়ে এখনো সুস্থ্য রয়েছে।
শিশুটির বাবা চা শ্রমিক মাজেদুল ইসলাম বলেন, গতক ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে আমাদের বিয়ে হয়। আর এই সন্তানটি আমার প্রথম সন্তান। গতকাল আলট্রাসনোগ্রাম করেছিলাম, ডাক্তার বলেছে দুইটি বাচ্চা আছে। এর পর আজকে তার জন্ম হয়। শরীরের সব স্বাভাবিক থাকলেও দেখছি মাথা দুইটা।
হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ আবু সায়েম বলেন, ডেলিভারি সময় পার করে বাচ্চার মা আমাদের কাছে এসেছিল, এবং মায়ের পেটে পানি কম ছিল। বাচ্চা মায়ের পেটে মেকোনিয়াম পাশ করেছে। যার কারণে বাচ্চাদের রেসপেক্ট ডিসট্রেস প্রচন্ড রকম আছে। আমরা চেষ্টা করেছি তাকে সুস্থ্য করার।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আবুল কাশেম বলেন, শিশুটি অবস্থা ক্রিটিক্যাল সহ মায়ের পেটে ময়লা খাওয়ায় অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। জন্মের পর আমরা পরীক্ষায় রেখেছি। এর পরে প্রায় সোয়া ১টার সময় মারা যায়।
আরো জানা গেছে, নবজাতক শিশুটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নের কাজিরহাট মহারাজার দিঘী গ্রামের চা শ্রমিক মাজেদুল ইসলামের প্রথম সন্তান।
#mohammad marufআলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের ভুলে পঞ্চগড়ে দুই মাথা নিয়ে এক নবজাতক শিশু জন্মগ্রহণের দুই ঘন্টা পর মৃত্যু। মঙ্গলবার (১৩ মে) সকাল সোয়া ১১টার সময় পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে প্রসূতিকে নেয়া হলে শিশুটি জন্মগ্রহণ করে। দেখা গেছে, স্বাভাবিক ভাবে একটি শরীরে দুইটি হাত ও দুইটি পা থাকলেও ব্যাতিক্রম ভাবে ছিল দুইটি মাথা। এদিকে দুই মাথার শিশুর জন্মের খবরটি হাসপাতালে ছড়িয়ে শিশুটিকে এক ঝলক দেখতে হাসপাতালের নবজাতক শিশু পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সামনে জমায়েত হয়। এদিকে জন্মের পর শিশুটির অবস্থা কিছুটা অবনতি হওয়ায় নবজাতক শিশু পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হলে দুপুর সোয়া ১টার সময় নবজাতক শিশু পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি। জানা গেছে, চিকিৎসকের পরামর্শে গেলো শনিবার (১০ মে) বিকেলে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের গাইনী ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয় প্রসূতি শুরভি আক্তারকে। এর পর চিকিৎসার মাঝে সোমবার (১২ মে) আলট্রাসনোগ্রাম করা হলে চিকিৎসক জানায় দুটি সন্তান রয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১১টার সময় হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) নেয়া হলে দুই মাথায় নিয়ে ছেলে নবজাতক শিশুটি জন্মগ্রহণ করে। এর পর নবজাতক শিশুটিকে হাসপাতালের নবজাতক পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে অবজারভেশনে রাখে চিকিৎসক। সচেতন মহলের দাবী আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট সঠিক দেয়া হলে প্রসূতিকে নিয়ে পরিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেকে পারতেন। কিন্তু শুরু থেকে ভুর আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে চিকিৎসা বা পঞ্চগড়ে ওটি হওয়ায়, শিশুটিকে বাচানো যায়নি। এমন বিষয় সঠিক আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা হলে এমন নবজাতক শিশুর জন্য আইসিও প্রয়োজন হয়। কিন্তু ভুল রিপোর্ট ওটি হওয়ায় পর্যাপ্ত চিকিতসা বা আইসিও সুভিদা না পেয়ে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। এমন শিশু পৃথিবীতে জন্মগ্রহন নতুন নয়, এর আগে যারা জন্ম নিয়েছে তারা উন্নত চিকিৎসা পেয়ে এখনো সুস্থ্য রয়েছে। শিশুটির বাবা চা শ্রমিক মাজেদুল ইসলাম বলেন, গতক ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে আমাদের বিয়ে হয়। আর এই সন্তানটি আমার প্রথম সন্তান। গতকাল আলট্রাসনোগ্রাম করেছিলাম, ডাক্তার বলেছে দুইটি বাচ্চা আছে। এর পর আজকে তার জন্ম হয়। শরীরের সব স্বাভাবিক থাকলেও দেখছি মাথা দুইটা। হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ আবু সায়েম বলেন, ডেলিভারি সময় পার করে বাচ্চার মা আমাদের কাছে এসেছিল, এবং মায়ের পেটে পানি কম ছিল। বাচ্চা মায়ের পেটে মেকোনিয়াম পাশ করেছে। যার কারণে বাচ্চাদের রেসপেক্ট ডিসট্রেস প্রচন্ড রকম আছে। আমরা চেষ্টা করেছি তাকে সুস্থ্য করার। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আবুল কাশেম বলেন, শিশুটি অবস্থা ক্রিটিক্যাল সহ মায়ের পেটে ময়লা খাওয়ায় অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। জন্মের পর আমরা পরীক্ষায় রেখেছি। এর পরে প্রায় সোয়া ১টার সময় মারা যায়। আরো জানা গেছে, নবজাতক শিশুটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নের কাজিরহাট মহারাজার দিঘী গ্রামের চা শ্রমিক মাজেদুল ইসলামের প্রথম সন্তান। #mohammad maruf
আরও গল্প দেখো