Badsha Faisal
Badsha Faisal

@badshafaisalorg

Thanks for everything.
10 পোস্টগুলো
4 ছবিগুলো
বাস করে Feni
থেকে Feni
ছেলে
বিবাহিত
02/07/1986
সাম্প্রতিক আপডেট
  • মা যেন এক সাগর—ভালোবাসার আবয়
    মা যেন এক সাগর—ভালোবাসার আবয়
    Love
    Like
    Angry
    8
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জিলকদ মাসের ফজিলত ✅

    জিলকদ (ذو القعدة) হিজরি বছরের একাদশ মাস। এটি ইসলামি বর্ষপঞ্জির চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" (আদরণীয় ও সম্মানিত মাসসমূহ) বলা হয়। এই মাসটি আল্লাহর নিকট অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও সম্মানজনক।

    কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন
    "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারটি, যেদিন থেকে তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন; এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।" (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৩৬)

    এই চারটি মাসের মধ্যে জিলকদ অন্যতম, বাকি তিনটি হলো— জিলহজ, মহররম ও রজব।

    জিলকদ মাসের ফজিলত ও গুরুত্ব:

    ১. যুদ্ধ নিষিদ্ধ মাস: ইসলামের আগমনের পূর্ব থেকেই এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করা হারাম গণ্য হতো। ইসলাম এ ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয় এবং এই মাসে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখার গুরুত্ব আরোপ করে।

    ২. ইবাদতের উপযুক্ত সময়: এই মাসে নফল রোজা, দোআ, কুরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার ও জিকিরে মশগুল থাকা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। বিশেষ করে দুনিয়াবি ব্যস্ততার মাঝেও আত্মশুদ্ধির উত্তম সময় এটি।

    ৩. হজের প্রস্তুতির মাস: যাঁরা হজ পালন করতে চান, তাঁদের জন্য জিলকদ মাসটি হজের প্রস্তুতি নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই মাসেই হজের সফর শুরু হয় এবং মানুষ মক্কা অভিমুখে যাত্রা করে।

    ৪. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল: হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) অধিকাংশ ওমরা জিলকদ মাসেই আদায় করেছেন। তাঁর জীবদ্দশায় মোট চারটি ওমরা ছিল, যার সবগুলোই জিলকদ মাসে।

    উপসংহার:

    জিলকদ মাস মুসলিমদের জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ ও শান্তির বার্তা বহনকারী সময়। এ মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থেকে নেক আমলে আত্মনিয়োগ করাই হোক আমাদের সকলের লক্ষ্য।
    জিলকদ মাসের ফজিলত ✅ জিলকদ (ذو القعدة) হিজরি বছরের একাদশ মাস। এটি ইসলামি বর্ষপঞ্জির চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" (আদরণীয় ও সম্মানিত মাসসমূহ) বলা হয়। এই মাসটি আল্লাহর নিকট অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও সম্মানজনক। কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারটি, যেদিন থেকে তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন; এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।" (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৩৬) এই চারটি মাসের মধ্যে জিলকদ অন্যতম, বাকি তিনটি হলো— জিলহজ, মহররম ও রজব। জিলকদ মাসের ফজিলত ও গুরুত্ব: ১. যুদ্ধ নিষিদ্ধ মাস: ইসলামের আগমনের পূর্ব থেকেই এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করা হারাম গণ্য হতো। ইসলাম এ ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয় এবং এই মাসে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখার গুরুত্ব আরোপ করে। ২. ইবাদতের উপযুক্ত সময়: এই মাসে নফল রোজা, দোআ, কুরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার ও জিকিরে মশগুল থাকা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। বিশেষ করে দুনিয়াবি ব্যস্ততার মাঝেও আত্মশুদ্ধির উত্তম সময় এটি। ৩. হজের প্রস্তুতির মাস: যাঁরা হজ পালন করতে চান, তাঁদের জন্য জিলকদ মাসটি হজের প্রস্তুতি নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই মাসেই হজের সফর শুরু হয় এবং মানুষ মক্কা অভিমুখে যাত্রা করে। ৪. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল: হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) অধিকাংশ ওমরা জিলকদ মাসেই আদায় করেছেন। তাঁর জীবদ্দশায় মোট চারটি ওমরা ছিল, যার সবগুলোই জিলকদ মাসে। উপসংহার: জিলকদ মাস মুসলিমদের জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ ও শান্তির বার্তা বহনকারী সময়। এ মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থেকে নেক আমলে আত্মনিয়োগ করাই হোক আমাদের সকলের লক্ষ্য।
    Love
    Like
    9
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ⏩ধৈর্য: সফলতার নীরব শক্তি
    ⬇️
    "যে কোনো কাজেই সফলতার চাবিকাঠি — ধৈর্য।
    সবাই শুরু করতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে কয়জন?
    ধৈর্য মানে অপেক্ষা নয়, ধৈর্য মানে বিশ্বাস।
    নিজের পরিশ্রমের উপর, নিজের লক্ষ্যর উপর।
    তুমি আজ ব্যর্থ হলে কিছু যায় আসে না…
    যদি তুমি লড়ে যাও কাল পর্যন্ত।
    তোমার সাফল্য সময় চাই — সাহস আর ধৈর্যের সাহচর্যে।"

    #MotivationBangla #ধৈর্য #সফলত#FaisalMotivation #PositiveVibes #Inspiration
    ⏩ধৈর্য: সফলতার নীরব শক্তি ⬇️ "যে কোনো কাজেই সফলতার চাবিকাঠি — ধৈর্য। সবাই শুরু করতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে কয়জন? ধৈর্য মানে অপেক্ষা নয়, ধৈর্য মানে বিশ্বাস। নিজের পরিশ্রমের উপর, নিজের লক্ষ্যর উপর। তুমি আজ ব্যর্থ হলে কিছু যায় আসে না… যদি তুমি লড়ে যাও কাল পর্যন্ত। তোমার সাফল্য সময় চাই — সাহস আর ধৈর্যের সাহচর্যে।" #MotivationBangla #ধৈর্য #সফলতা #FaisalMotivation #PositiveVibes #Inspiration
    Love
    8
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আসসালামু আলাইকুম
    শুভ রাত্রি
    আসসালামু আলাইকুম শুভ রাত্রি
    Love
    Like
    5
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ

  • ফেনী জেলার ইতিহাস ও নোয়াখালী থেকে আলাদা হওয়া:

    ১. প্রাচীনকালে ফেনী অঞ্চল ছিল চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরার মধ্যবর্তী একটি সীমান্তবর্তী এলাকা। তখন এই এলাকা ছিল নোয়াখালীর অন্তর্ভুক্ত।

    2. ১৮৭২ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ফেনী অঞ্চল ছিল নোয়াখালী জেলার অধীন একটি সাবডিভিশন (উপজেলা স্তরের প্রশাসনিক ইউনিট)।


    3. ১৮৭৫ সালে ফেনীকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি সাবডিভিশন ঘোষণা করা হয় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।


    4. ১৯৮৪ সালের ৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কর্মসূচির আওতায় ফেনীকে নোয়াখালী থেকে বিচ্ছিন্ন করে আলাদা জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ সময় আরও ১৫টি নতুন জেলা সৃষ্টি করা হয়েছিল।



    নামের উৎস:

    “ফেনী” নামটি এসেছে ফেনী নদী থেকে, যা এই জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটির নাম থেকেই অঞ্চলটির নামকরণ হয় “ফেনী”।

    ফেনী জেলার ইতিহাস ও নোয়াখালী থেকে আলাদা হওয়া: ১. প্রাচীনকালে ফেনী অঞ্চল ছিল চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরার মধ্যবর্তী একটি সীমান্তবর্তী এলাকা। তখন এই এলাকা ছিল নোয়াখালীর অন্তর্ভুক্ত। 2. ১৮৭২ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ফেনী অঞ্চল ছিল নোয়াখালী জেলার অধীন একটি সাবডিভিশন (উপজেলা স্তরের প্রশাসনিক ইউনিট)। 3. ১৮৭৫ সালে ফেনীকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি সাবডিভিশন ঘোষণা করা হয় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়। 4. ১৯৮৪ সালের ৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কর্মসূচির আওতায় ফেনীকে নোয়াখালী থেকে বিচ্ছিন্ন করে আলাদা জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ সময় আরও ১৫টি নতুন জেলা সৃষ্টি করা হয়েছিল। নামের উৎস: “ফেনী” নামটি এসেছে ফেনী নদী থেকে, যা এই জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটির নাম থেকেই অঞ্চলটির নামকরণ হয় “ফেনী”।
    Love
    Like
    Haha
    11
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
আরও গল্প দেখো
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com