Security Check
  • ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

    ইউরোপের আকাশে দূষণের মাত্রা এখন দেখা যাচ্ছে মহাকাশ থেকেই। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (ইএসএ) সম্প্রতি ৩৬ হাজার কিলোমিটার উঁচু থেকে তোলা কিছু চিত্র প্রকাশ করেছে। সেখানে ইউরোপজুড়ে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইডের ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ার কিছু অঞ্চল বা ‘হটস্পট’ দেখা গেছে। এসব ছবি তোলা হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ‘সেন্টিনেল–৪’ মিশনের মাধ্যমে।

    এই মিশনের যাত্রা শুরু হয়েছে মেটিওস্যাট থার্ড জেনারেশন সাউন্ডার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে। এই স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর কক্ষপথে স্থিতিশীল (জিওস্টেশনারি অরবিট) অবস্থানে রয়েছে। এতে বসানো রয়েছে একটি আধুনিক স্পেকট্রোমিটার, যা প্রতি ঘণ্টায় একবার করে ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকার আকাশ পর্যবেক্ষণ করছে।

    ইএসএ জানিয়েছে, সেন্টিনেল–৪ এখনও পরীক্ষামূলক ধাপে রয়েছে। তবু প্রকাশিত প্রাথমিক চিত্রগুলো থেকেই বোঝা যাচ্ছে, এটি সঠিকভাবে কাজ করছে। ছবিগুলোতে দেখা গেছে, ইতালির পো ভ্যালিতে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইডের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি। আর বলকান অঞ্চল, বুলগেরিয়া ও গ্রিসজুড়ে ওজোনের পরিমাণ বেড়েছে। এছাড়া প্রাকৃতিক উৎস যেমন মাউন্ট এটনা আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত সালফার ডাই–অক্সাইডও এতে ধরা পড়েছে।

    ইএসএর সেন্টিনেল–৪ মিশনের বিজ্ঞানী বেন ভাইহেলম্যান বলেন, সেন্টিনেল–৪ ইউরোপের প্রথম স্যাটেলাইট মিশন, যা প্রতি ঘণ্টায় বায়ু মানের তথ্য সরবরাহ করবে। এতে করে দূষণের দ্রুত পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ ও পূর্বাভাস দেওয়া সহজ হবে।

    এ মিশনের আরেক কর্মকর্তা দিদিয়ে মার্টিন বলেন, আমরা প্রথম ফলাফল দেখে খুবই আশাবাদী। সেন্টিনেল–৪ এখন পুরোপুরি সক্রিয় হওয়ার পথে। এটা ইউরোপে বাতাসের মান পরিমাপের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে।

    এই স্যাটেলাইটে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইড, সালফার ডাই–অক্সাইড ও ওজোনের মতো ক্ষতিকর গ্যাস শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এসব গ্যাস মানুষের শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্‌রোগের জন্য গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করে। তাই সেন্টিনেল–৪ মিশন ইউরোপজুড়ে বায়ুদূষণ মোকাবিলায় বড় সহায়ক হবে বলে আশা করছে ইএসএ।

    সুত্রঃ দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা ইউরোপের আকাশে দূষণের মাত্রা এখন দেখা যাচ্ছে মহাকাশ থেকেই। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (ইএসএ) সম্প্রতি ৩৬ হাজার কিলোমিটার উঁচু থেকে তোলা কিছু চিত্র প্রকাশ করেছে। সেখানে ইউরোপজুড়ে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইডের ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ার কিছু অঞ্চল বা ‘হটস্পট’ দেখা গেছে। এসব ছবি তোলা হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ‘সেন্টিনেল–৪’ মিশনের মাধ্যমে। এই মিশনের যাত্রা শুরু হয়েছে মেটিওস্যাট থার্ড জেনারেশন সাউন্ডার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে। এই স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর কক্ষপথে স্থিতিশীল (জিওস্টেশনারি অরবিট) অবস্থানে রয়েছে। এতে বসানো রয়েছে একটি আধুনিক স্পেকট্রোমিটার, যা প্রতি ঘণ্টায় একবার করে ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকার আকাশ পর্যবেক্ষণ করছে। ইএসএ জানিয়েছে, সেন্টিনেল–৪ এখনও পরীক্ষামূলক ধাপে রয়েছে। তবু প্রকাশিত প্রাথমিক চিত্রগুলো থেকেই বোঝা যাচ্ছে, এটি সঠিকভাবে কাজ করছে। ছবিগুলোতে দেখা গেছে, ইতালির পো ভ্যালিতে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইডের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি। আর বলকান অঞ্চল, বুলগেরিয়া ও গ্রিসজুড়ে ওজোনের পরিমাণ বেড়েছে। এছাড়া প্রাকৃতিক উৎস যেমন মাউন্ট এটনা আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত সালফার ডাই–অক্সাইডও এতে ধরা পড়েছে। ইএসএর সেন্টিনেল–৪ মিশনের বিজ্ঞানী বেন ভাইহেলম্যান বলেন, সেন্টিনেল–৪ ইউরোপের প্রথম স্যাটেলাইট মিশন, যা প্রতি ঘণ্টায় বায়ু মানের তথ্য সরবরাহ করবে। এতে করে দূষণের দ্রুত পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ ও পূর্বাভাস দেওয়া সহজ হবে। এ মিশনের আরেক কর্মকর্তা দিদিয়ে মার্টিন বলেন, আমরা প্রথম ফলাফল দেখে খুবই আশাবাদী। সেন্টিনেল–৪ এখন পুরোপুরি সক্রিয় হওয়ার পথে। এটা ইউরোপে বাতাসের মান পরিমাপের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। এই স্যাটেলাইটে নাইট্রোজেন ডাই–অক্সাইড, সালফার ডাই–অক্সাইড ও ওজোনের মতো ক্ষতিকর গ্যাস শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এসব গ্যাস মানুষের শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্‌রোগের জন্য গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করে। তাই সেন্টিনেল–৪ মিশন ইউরোপজুড়ে বায়ুদূষণ মোকাবিলায় বড় সহায়ক হবে বলে আশা করছে ইএসএ। সুত্রঃ দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    Like
    Love
    3
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·199 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করছে একটি গ্রহাণু

    বিজ্ঞানীরা শুক্র গ্রহের কক্ষপথের ভেতরে নতুন এক গ্রহাণু আবিষ্কার করেছেন। এটির ব্যাস প্রায় ৭০০ মিটার। ‘২০২৫ এসসি৭৯’ নামের এই গ্রহাণুটি সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে একবার প্রদক্ষিণ সম্পন্ন করে। এটি এখন পর্যন্ত শনাক্ত হওয়া দ্বিতীয় দ্রুতগতির গ্রহাণু এবং দ্বিতীয় যেটি শুক্রের কক্ষপথের ভেতরে পাওয়া গেছে।

    কার্নেগি ইনস্টিটিউশন ফর সায়েন্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্কট এস. শেফার্ড প্রথম এই গ্রহাণুটি দেখতে পান ২০২৫ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর চিলির ব্ল্যাঙ্কো ৪-মিটার টেলিস্কোপে স্থাপিত ডার্ক এনার্জি ক্যামেরা ব্যবহার করে। পরে জেমিনি ও মাগেলান টেলিস্কোপের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করে এর অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়।

    বিজ্ঞানীরা জানান, ২০২৫ এসসি৭৯ বুধের কক্ষপথ অতিক্রম করে এবং সূর্যের উজ্জ্বলতার কারণে পৃথিবী থেকে বেশিরভাগ সময় আড়ালে থাকে। এই গ্রহাণু সূর্যের খুব কাছাকাছি ঘোরায় দূরবীণে দেখা যায় শুধু ভোর কিংবা গোধূলি বেলায়—যখন সূর্য ওঠার বা ডোবার সময় থাকে। এমন গ্রহাণুগুলোকে ‘টুইলাইট অ্যাস্টেরয়েড’ বলা হয়।

    স্কট শেফার্ড বলেন, সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্রহাণুগুলোই আসলে সবচেয়ে কঠিনভাবে শনাক্ত করা যায়। বেশিরভাগ গবেষণা রাতের অন্ধকারে করা হয়, কিন্তু সূর্যের কাছাকাছি থাকা এই টুইলাইট গ্রহাণুগুলো কেবল ভোর বা সন্ধ্যায় দেখা যায়। যদি এসব গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধাবিত হয়, তাহলে তা বড় ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।

    বর্তমানে ২০২৫ এসসি৭৯ সূর্যের পেছনে অবস্থান করছে, ফলে এটি কয়েক মাসের জন্য দূরবীণে অদৃশ্য থাকবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভবিষ্যতে এই গ্রহাণুর গঠন, সূর্যের প্রচণ্ড তাপেও টিকে থাকার ক্ষমতা এবং এর উৎপত্তি সম্পর্কে আরও গবেষণা চালানো হবে।

    শেফার্ডের মতে, সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহাণু দুটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে অবস্থান করে। তবে মহাকর্ষীয় টানের কারণে কিছু গ্রহাণু কক্ষপথ পরিবর্তন করে সূর্যের কাছাকাছি চলে আসে। তিনি বলেন, এই ধরনের গ্রহাণুর অবস্থান ও গতি বোঝা গেলে আমরা পৃথিবীকে সম্ভাব্য সংঘর্ষের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারব এবং সৌরজগতের ইতিহাস সম্পর্কেও নতুন তথ্য জানতে পারব।
    সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করছে একটি গ্রহাণু বিজ্ঞানীরা শুক্র গ্রহের কক্ষপথের ভেতরে নতুন এক গ্রহাণু আবিষ্কার করেছেন। এটির ব্যাস প্রায় ৭০০ মিটার। ‘২০২৫ এসসি৭৯’ নামের এই গ্রহাণুটি সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে একবার প্রদক্ষিণ সম্পন্ন করে। এটি এখন পর্যন্ত শনাক্ত হওয়া দ্বিতীয় দ্রুতগতির গ্রহাণু এবং দ্বিতীয় যেটি শুক্রের কক্ষপথের ভেতরে পাওয়া গেছে। কার্নেগি ইনস্টিটিউশন ফর সায়েন্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্কট এস. শেফার্ড প্রথম এই গ্রহাণুটি দেখতে পান ২০২৫ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর চিলির ব্ল্যাঙ্কো ৪-মিটার টেলিস্কোপে স্থাপিত ডার্ক এনার্জি ক্যামেরা ব্যবহার করে। পরে জেমিনি ও মাগেলান টেলিস্কোপের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করে এর অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়। বিজ্ঞানীরা জানান, ২০২৫ এসসি৭৯ বুধের কক্ষপথ অতিক্রম করে এবং সূর্যের উজ্জ্বলতার কারণে পৃথিবী থেকে বেশিরভাগ সময় আড়ালে থাকে। এই গ্রহাণু সূর্যের খুব কাছাকাছি ঘোরায় দূরবীণে দেখা যায় শুধু ভোর কিংবা গোধূলি বেলায়—যখন সূর্য ওঠার বা ডোবার সময় থাকে। এমন গ্রহাণুগুলোকে ‘টুইলাইট অ্যাস্টেরয়েড’ বলা হয়। স্কট শেফার্ড বলেন, সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্রহাণুগুলোই আসলে সবচেয়ে কঠিনভাবে শনাক্ত করা যায়। বেশিরভাগ গবেষণা রাতের অন্ধকারে করা হয়, কিন্তু সূর্যের কাছাকাছি থাকা এই টুইলাইট গ্রহাণুগুলো কেবল ভোর বা সন্ধ্যায় দেখা যায়। যদি এসব গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধাবিত হয়, তাহলে তা বড় ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে। বর্তমানে ২০২৫ এসসি৭৯ সূর্যের পেছনে অবস্থান করছে, ফলে এটি কয়েক মাসের জন্য দূরবীণে অদৃশ্য থাকবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভবিষ্যতে এই গ্রহাণুর গঠন, সূর্যের প্রচণ্ড তাপেও টিকে থাকার ক্ষমতা এবং এর উৎপত্তি সম্পর্কে আরও গবেষণা চালানো হবে। শেফার্ডের মতে, সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহাণু দুটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে অবস্থান করে। তবে মহাকর্ষীয় টানের কারণে কিছু গ্রহাণু কক্ষপথ পরিবর্তন করে সূর্যের কাছাকাছি চলে আসে। তিনি বলেন, এই ধরনের গ্রহাণুর অবস্থান ও গতি বোঝা গেলে আমরা পৃথিবীকে সম্ভাব্য সংঘর্ষের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারব এবং সৌরজগতের ইতিহাস সম্পর্কেও নতুন তথ্য জানতে পারব।
    Like
    Love
    3
    · 2 التعليقات ·0 المشاركات ·206 مشاهدة ·0 معاينة
  • মৌমাছিরা একে অপরের সঙ্গে নাচের মাধ্যমে কথা বলে!
    তাদের নাচের ধরন থেকেই অন্য মৌমাছিরা বুঝে ফেলে কোথায় ফুল আছে
    🐝 মৌমাছিরা একে অপরের সঙ্গে নাচের মাধ্যমে কথা বলে! তাদের নাচের ধরন থেকেই অন্য মৌমাছিরা বুঝে ফেলে কোথায় ফুল আছে 🌸
    Like
    Love
    5
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·173 مشاهدة ·0 معاينة

  • তুমি কি জানো?
    হাসলে শুধু মুড ভালো হয় না —
    বরং শরীরে ২০০টির বেশি পেশি কাজ করে!
    😂 তুমি কি জানো? হাসলে শুধু মুড ভালো হয় না — বরং শরীরে ২০০টির বেশি পেশি কাজ করে!
    Love
    Like
    5
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·194 مشاهدة ·0 معاينة
  • প্রতিদিন ৫ মিনিট কুরআন পড়লে বছরে তুমি প্রায় ৩০ ঘণ্টা কুরআন তিলাওয়াত করতে পারো।
    ছোট ছোট নিয়মিত আমলই বড় পরিবর্তন আনে
    ✨ প্রতিদিন ৫ মিনিট কুরআন পড়লে বছরে তুমি প্রায় ৩০ ঘণ্টা কুরআন তিলাওয়াত করতে পারো। ছোট ছোট নিয়মিত আমলই বড় পরিবর্তন আনে ❤️
    Like
    Love
    5
    · 4 التعليقات ·0 المشاركات ·211 مشاهدة ·0 معاينة
  • পোস্ট ৭:
    তুমি কি জানো?
    হাসলে শুধু মুড ভালো হয় না —
    বরং শরীরে ২০০টির বেশি পেশি কাজ করে!
    পোস্ট ৭: 😂 তুমি কি জানো? হাসলে শুধু মুড ভালো হয় না — বরং শরীরে ২০০টির বেশি পেশি কাজ করে!
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Love
    5
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·218 مشاهدة ·0 معاينة
  • প্রতিদিন ৫ মিনিট কুরআন পড়লে বছরে তুমি প্রায় ৩০ ঘণ্টা কুরআন তিলাওয়াত করতে পারো।
    ছোট ছোট নিয়মিত আমলই বড় পরিবর্তন আনে
    ✨ প্রতিদিন ৫ মিনিট কুরআন পড়লে বছরে তুমি প্রায় ৩০ ঘণ্টা কুরআন তিলাওয়াত করতে পারো। ছোট ছোট নিয়মিত আমলই বড় পরিবর্তন আনে ❤️
    Like
    Love
    6
    · 4 التعليقات ·0 المشاركات ·255 مشاهدة ·0 معاينة
  • তুমি কি জানো?
    তোমার মোবাইল ফোনে থাকা প্রসেসর চাঁদে পাঠানো Apollo 11 এর কম্পিউটারের চেয়ে বেশি শক্তিশালী!
    📱 তুমি কি জানো? তোমার মোবাইল ফোনে থাকা প্রসেসর চাঁদে পাঠানো Apollo 11 এর কম্পিউটারের চেয়ে বেশি শক্তিশালী!
    Like
    Love
    5
    · 10 التعليقات ·0 المشاركات ·205 مشاهدة ·0 معاينة
  • ইসলাম বলে:
    “যে মানুষকে ধন্যবাদ দিতে পারে না, সে আল্লাহকেও ধন্যবাদ দিতে পারে না।” – (হাদিস)
    কৃতজ্ঞ থাকা মানেই সুখী থাকা
    🕊️ ইসলাম বলে: “যে মানুষকে ধন্যবাদ দিতে পারে না, সে আল্লাহকেও ধন্যবাদ দিতে পারে না।” – (হাদিস) 👉 কৃতজ্ঞ থাকা মানেই সুখী থাকা 💫
    Like
    Love
    6
    · 6 التعليقات ·0 المشاركات ·257 مشاهدة ·0 معاينة
  • Amazing drone game
    Amazing drone game 🥰
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·420 مشاهدة ·0 معاينة
  • Assalamu Alaikum everyone
    Assalamu Alaikum everyone 🙂🥰
    Like
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·443 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যের আকর্ষণ থেকে পৃথিবী রক্ষা পেয়েছিল যে গ্রহের প্রভাবে

    সৌরজগতে বিভিন্ন গ্রহ বিকাশের সময় সেগুলোর অবস্থা বেশ নাজুক ছিল। সে সময় বিশাল সূর্যের আকর্ষণে অনেক গ্রহই সূর্যের দিকে এগিয়েছে বা দূরে সরে গেছে। সৌরজগতে সূর্যের কাছাকাছি পৃথিবীর অবস্থান। আর তাই পৃথিবী বিকাশের সময় সূর্য আমাদের গ্রহকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। তখন পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি গ্রহ। যুক্তরাষ্ট্রের রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় জানিয়েছেন, আকারে বড় বৃহস্পতি গ্রহ সৌরজগতের প্রাথমিক সময়কার গ্রহ তৈরির বলয়ে ফাঁকা স্থান তৈরি করেছিল। ফলে পৃথিবীর উপাদান সূর্যের দিকে চলে যাওয়া থেকে বিরত থাকে। সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে পৃথিবীকে রক্ষার এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

    গবেষণায় সৌরজগৎ বিকাশের শুরুর সময় বৃহস্পতি গ্রহের মহাকর্ষীয় প্রভাব জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। দেখা গেছে, বৃহস্পতি যখন আকারে বড় হতে থাকে, তখন গ্রহটি অভ্যন্তরীণ সৌরজগতের দিকে গ্যাস ও ধূলিকণার প্রবাহকে বাধা দেয়। বৃহস্পতির শক্তিশালী মহাকর্ষশক্তি শুধু অভ্যন্তরীণ গ্রহের কক্ষপথকে স্থিতিশীল করতেই সাহায্য করেনি, বরং পুরো সৌরজগতের কাঠামোকেই প্রভাবিত করেছিল।

    রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী আন্দ্রে ইজিডোরো জানিয়েছেন, বৃহস্পতি না থাকলে পৃথিবী সম্ভবত আজকের মতো হতো না। সৌরজগতের বিভাজন ও উল্কাপিণ্ডের চলাচলকে বৃহস্পতি নিয়ন্ত্রণ করে। বৃহস্পতি নিজে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৌরবলয়ের মধ্যে একটি প্রশস্ত ফাঁকা স্থান তৈরি করে। এতে সৌরজগৎ অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অঞ্চলে বিভক্ত হয়। এই বিভাজন দুটি অংশের উপাদানের মিশ্রণকে বাধা দেয়। ফলে উল্কাপিণ্ডের স্বতন্ত্র আইসোটোপিক স্বাক্ষর সংরক্ষিত থাকে অনেক বছর ধরে।

    গবেষণার তথ্যমতে, বিশাল গ্রহ গঠনের সময় চারপাশের পরিবেশকে প্রভাবিত করে। সেই হিসেবে বৃহস্পতি গ্রহের প্রভাব সৌরজগতে এখনো বিদ্যমান। চিলির অ্যাটাকামা লার্জ মিলিমিটার-সাবমিলিমিটার অ্যারে টেলিস্কোপের মাধ্যমে বৃহস্পতি গ্রহের আদি প্রভাবের বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
    সূর্যের আকর্ষণ থেকে পৃথিবী রক্ষা পেয়েছিল যে গ্রহের প্রভাবে সৌরজগতে বিভিন্ন গ্রহ বিকাশের সময় সেগুলোর অবস্থা বেশ নাজুক ছিল। সে সময় বিশাল সূর্যের আকর্ষণে অনেক গ্রহই সূর্যের দিকে এগিয়েছে বা দূরে সরে গেছে। সৌরজগতে সূর্যের কাছাকাছি পৃথিবীর অবস্থান। আর তাই পৃথিবী বিকাশের সময় সূর্য আমাদের গ্রহকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। তখন পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি গ্রহ। যুক্তরাষ্ট্রের রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় জানিয়েছেন, আকারে বড় বৃহস্পতি গ্রহ সৌরজগতের প্রাথমিক সময়কার গ্রহ তৈরির বলয়ে ফাঁকা স্থান তৈরি করেছিল। ফলে পৃথিবীর উপাদান সূর্যের দিকে চলে যাওয়া থেকে বিরত থাকে। সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে পৃথিবীকে রক্ষার এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় সৌরজগৎ বিকাশের শুরুর সময় বৃহস্পতি গ্রহের মহাকর্ষীয় প্রভাব জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। দেখা গেছে, বৃহস্পতি যখন আকারে বড় হতে থাকে, তখন গ্রহটি অভ্যন্তরীণ সৌরজগতের দিকে গ্যাস ও ধূলিকণার প্রবাহকে বাধা দেয়। বৃহস্পতির শক্তিশালী মহাকর্ষশক্তি শুধু অভ্যন্তরীণ গ্রহের কক্ষপথকে স্থিতিশীল করতেই সাহায্য করেনি, বরং পুরো সৌরজগতের কাঠামোকেই প্রভাবিত করেছিল। রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী আন্দ্রে ইজিডোরো জানিয়েছেন, বৃহস্পতি না থাকলে পৃথিবী সম্ভবত আজকের মতো হতো না। সৌরজগতের বিভাজন ও উল্কাপিণ্ডের চলাচলকে বৃহস্পতি নিয়ন্ত্রণ করে। বৃহস্পতি নিজে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৌরবলয়ের মধ্যে একটি প্রশস্ত ফাঁকা স্থান তৈরি করে। এতে সৌরজগৎ অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অঞ্চলে বিভক্ত হয়। এই বিভাজন দুটি অংশের উপাদানের মিশ্রণকে বাধা দেয়। ফলে উল্কাপিণ্ডের স্বতন্ত্র আইসোটোপিক স্বাক্ষর সংরক্ষিত থাকে অনেক বছর ধরে। গবেষণার তথ্যমতে, বিশাল গ্রহ গঠনের সময় চারপাশের পরিবেশকে প্রভাবিত করে। সেই হিসেবে বৃহস্পতি গ্রহের প্রভাব সৌরজগতে এখনো বিদ্যমান। চিলির অ্যাটাকামা লার্জ মিলিমিটার-সাবমিলিমিটার অ্যারে টেলিস্কোপের মাধ্যমে বৃহস্পতি গ্রহের আদি প্রভাবের বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
    Like
    Love
    4
    · 4 التعليقات ·0 المشاركات ·272 مشاهدة ·0 معاينة
  • আমি এখানে নতুন জয়েন হইছি তাই ছবি আপলোড দিতে পারছি না কেউ সাহায্য করলে ভালো হতো।
    আমি এখানে নতুন জয়েন হইছি তাই ছবি আপলোড দিতে পারছি না কেউ সাহায্য করলে ভালো হতো।
    Like
    Love
    4
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·399 مشاهدة ·0 معاينة
  • ফুল হয়ে বেঁচে থাকো,
    কাটা হয়ে না।যাতে তোমার থেকে সবাই উপকার নিতে পারে, কষ্ট নয়।
    ফুল হয়ে বেঁচে থাকো, কাটা হয়ে না।যাতে তোমার থেকে সবাই উপকার নিতে পারে, কষ্ট নয়।
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·475 مشاهدة ·0 معاينة
  • Good night!
    Good night! 💝
    Like
    Love
    4
    · 7 التعليقات ·0 المشاركات ·415 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    ☀️ সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    Love
    Like
    5
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·226 مشاهدة ·0 معاينة
  • তুমি যদি প্রতিদিন শুধু ২ রাকাআত নফল নামাজ পড়ো,
    এক বছরে প্রায় ৭৩০ বার তুমি আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হচ্ছো
    🌙 তুমি যদি প্রতিদিন শুধু ২ রাকাআত নফল নামাজ পড়ো, এক বছরে প্রায় ৭৩০ বার তুমি আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হচ্ছো 💖
    Like
    Love
    5
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·203 مشاهدة ·0 معاينة
  • ইসলাম বলে:
    “একজন মানুষের প্রাণ বাঁচানো মানে সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচানো।” – (সূরা মায়িদা ৫:৩২)
    💫 ইসলাম বলে: “একজন মানুষের প্রাণ বাঁচানো মানে সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচানো।” – (সূরা মায়িদা ৫:৩২)
    Like
    Love
    5
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·250 مشاهدة ·0 معاينة
  • গবেষণায় দেখা গেছে —
    যারা প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার কথা ভাবে, তারা ২৫% বেশি সুখী থাকে।
    🙂 গবেষণায় দেখা গেছে — যারা প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার কথা ভাবে, তারা ২৫% বেশি সুখী থাকে।
    Like
    Love
    5
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·184 مشاهدة ·0 معاينة
  • ৭৩০ গবেষণায় দেখা গেছে —
    যারা প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার কথা ভাবে, তারা ২৫% বেশি সুখী থাকে।
    ৭৩০🙂 গবেষণায় দেখা গেছে — যারা প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার কথা ভাবে, তারা ২৫% বেশি সুখী থাকে।
    Like
    Love
    3
    · 2 التعليقات ·0 المشاركات ·188 مشاهدة ·0 معاينة
  • ইসলাম বলে:
    “একজন মানুষের প্রাণ বাঁচানো মানে সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচানো।” – (সূরা মায়িদা ৫:৩২)
    💫 ইসলাম বলে: “একজন মানুষের প্রাণ বাঁচানো মানে সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচানো।” – (সূরা মায়িদা ৫:৩২)
    Like
    Love
    7
    · 45 التعليقات ·0 المشاركات ·284 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    ☀️ সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    Like
    Love
    7
    · 26 التعليقات ·0 المشاركات ·289 مشاهدة ·0 معاينة
  • ইসলাম বলে:
    “একজন মানুষের প্রাণ বাঁচানো মানে সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচানো।” – (সূরা মায়িদা ৫:৩২)
    💫 ইসলাম বলে: “একজন মানুষের প্রাণ বাঁচানো মানে সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচানো।” – (সূরা মায়িদা ৫:৩২)
    Like
    Love
    7
    · 52 التعليقات ·0 المشاركات ·296 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    ☀️ সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    Like
    Love
    6
    · 75 التعليقات ·0 المشاركات ·283 مشاهدة ·0 معاينة
  • গবেষণায় দেখা গেছে —
    যারা প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার কথা ভাবে, তারা ২৫% বেশি সুখী থাকে।
    🙂 গবেষণায় দেখা গেছে — যারা প্রতিদিন কৃতজ্ঞতার কথা ভাবে, তারা ২৫% বেশি সুখী থাকে।
    Like
    Love
    Haha
    15
    · 210 التعليقات ·0 المشاركات ·299 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    ☀️ সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    Like
    Love
    6
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·263 مشاهدة ·0 معاينة
  • পৃথিবীতে যা কিছু রয়েছে আল্লাহ তায়ালা সবকিছু আমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য। এইজন্য বলি আলহামদুলিল্লাহ।
    পৃথিবীতে যা কিছু রয়েছে আল্লাহ তায়ালা সবকিছু আমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য। এইজন্য বলি আলহামদুলিল্লাহ। 🥰💝
    Like
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·393 مشاهدة ·0 معاينة
  • আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই।
    আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই।
    Love
    Like
    3
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·322 مشاهدة ·0 معاينة
  • Best Video
    https://youtube.com/shorts/AL6ZZhaWpoA?si=moa5OFXlE5-0NNbB
    Best Video https://youtube.com/shorts/AL6ZZhaWpoA?si=moa5OFXlE5-0NNbB
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·362 مشاهدة ·0 معاينة
  • মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছানোর অভিজ্ঞতা কেমন, জানালেন বিজ্ঞানীরা

    মৃত্যু মানুষের জীবনের চিরন্তন এক সত্য। মৃত্যুর ঠিক আগমুহূর্তে মানুষের শরীরে কী কী পরিবর্তন হয়, তা জানতে দীর্ঘদিন ধরেই নানা ধরনের গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছানোর অভিজ্ঞতা বা নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স (এনডিই) কেমন হয়, তা জানিয়েছেন। মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছানো ৪৮ জন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে মৃত্যুর ঠিক আগে তাঁরা কী দেখেছিলেন, তা জানার চেষ্টা করেন বিজ্ঞানীরা।

    নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্সকে জীবন-পরিবর্তনকারী অভিজ্ঞতা বলা হয়। সেই সময় হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া বা শ্বাসযন্ত্রের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জীবন হুমকির মুখে পড়ে। মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া ব্যক্তিদের অভিজ্ঞতা একেকজনের একেক রকম হয়ে থাকে। এ বিষয়ে চীনের বেইজিং ইনস্টিটিউট অব ম্যাথমেটিক্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশনের বিজ্ঞানী লার্নার জানান, নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্সের ধরন আমাদের দৃশ্যমান ক্ষেত্রকে পরিবর্তন করে। যখন মস্তিষ্কের কাজ বন্ধ হতে শুরু করে তখন এসব দৃশ্য সামনে আসে। সাংস্কৃতিক বিশ্বাসের কারণে সেই সময় অনেকেই হ্যালুসিনেশনের মধ্যে থাকেন।


    গবেষণা দেখা গেছে, মৃত্যুর আগমুহূর্তে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে পেরিফেরাল দৃষ্টি সেই সময় কার্যত নষ্ট হয়ে যায় বলে টানেল দৃষ্টি তৈরি হয়। সেই সময় এ-আকৃতির কোন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যান গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা। আবার বি-আকৃতি ও সি-আকৃতির অভিজ্ঞতা পেয়েছেন অনেকেই। সম্ভবত তখন দৃশ্যমান ক্ষেত্রের অর্ধেক সাময়িকভাবে হারিয়ে যাওয়ার কারণে এমনটা মনে হয়। কেউ কেউ সি৫-আকৃতির কাঠামো বা সম্পূর্ণ ৩৬০-ডিগ্রি উপবৃত্তাকার কাঠামো দেখেন তাঁরা। সাধারণত এনডিইর প্রক্রিয়া যত সামনে এগোতে থাকে, ততই মানুষের অভিজ্ঞতা এ আকৃতি থেকে সি৫-আকৃতির দিকে পরিবর্তিত হয়।

    সুত্রঃ ডেইলি মেইল।
    মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছানোর অভিজ্ঞতা কেমন, জানালেন বিজ্ঞানীরা মৃত্যু মানুষের জীবনের চিরন্তন এক সত্য। মৃত্যুর ঠিক আগমুহূর্তে মানুষের শরীরে কী কী পরিবর্তন হয়, তা জানতে দীর্ঘদিন ধরেই নানা ধরনের গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছানোর অভিজ্ঞতা বা নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স (এনডিই) কেমন হয়, তা জানিয়েছেন। মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছানো ৪৮ জন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে মৃত্যুর ঠিক আগে তাঁরা কী দেখেছিলেন, তা জানার চেষ্টা করেন বিজ্ঞানীরা। নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্সকে জীবন-পরিবর্তনকারী অভিজ্ঞতা বলা হয়। সেই সময় হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া বা শ্বাসযন্ত্রের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জীবন হুমকির মুখে পড়ে। মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া ব্যক্তিদের অভিজ্ঞতা একেকজনের একেক রকম হয়ে থাকে। এ বিষয়ে চীনের বেইজিং ইনস্টিটিউট অব ম্যাথমেটিক্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশনের বিজ্ঞানী লার্নার জানান, নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্সের ধরন আমাদের দৃশ্যমান ক্ষেত্রকে পরিবর্তন করে। যখন মস্তিষ্কের কাজ বন্ধ হতে শুরু করে তখন এসব দৃশ্য সামনে আসে। সাংস্কৃতিক বিশ্বাসের কারণে সেই সময় অনেকেই হ্যালুসিনেশনের মধ্যে থাকেন। গবেষণা দেখা গেছে, মৃত্যুর আগমুহূর্তে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে পেরিফেরাল দৃষ্টি সেই সময় কার্যত নষ্ট হয়ে যায় বলে টানেল দৃষ্টি তৈরি হয়। সেই সময় এ-আকৃতির কোন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যান গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা। আবার বি-আকৃতি ও সি-আকৃতির অভিজ্ঞতা পেয়েছেন অনেকেই। সম্ভবত তখন দৃশ্যমান ক্ষেত্রের অর্ধেক সাময়িকভাবে হারিয়ে যাওয়ার কারণে এমনটা মনে হয়। কেউ কেউ সি৫-আকৃতির কাঠামো বা সম্পূর্ণ ৩৬০-ডিগ্রি উপবৃত্তাকার কাঠামো দেখেন তাঁরা। সাধারণত এনডিইর প্রক্রিয়া যত সামনে এগোতে থাকে, ততই মানুষের অভিজ্ঞতা এ আকৃতি থেকে সি৫-আকৃতির দিকে পরিবর্তিত হয়। সুত্রঃ ডেইলি মেইল।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·206 مشاهدة ·0 معاينة
  • চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

    চীনের চাঁদ অনুসন্ধান অভিযান চাং’ই–৬ থেকে আনা মাটির নমুনায় বিরল উল্কাপিণ্ডের অংশ শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই আবিষ্কার সৌরজগতের গঠন ও ভর স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পর্কে নতুন ধারণা দিতে পারে বলে জানিয়েছেন তারা। চীনের গুয়াংজু ইনস্টিটিউট অব জিওকেমিস্ট্রি চাইনিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস–এর অধীন একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা এই গবেষণাটি সম্পন্ন করেছে। গবেষণার ফলাফল আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক জার্নাল প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস–এ প্রকাশিত হয়েছে।

    গবেষকেরা জানান, নমুনায় পাওয়া অংশগুলো সিআই শ্রেণির কন্ড্রাইট উল্কাপিণ্ডের মতো। এগুলো পৃথিবীতে অত্যন্ত বিরল—মোট সংগৃহীত উল্কাপিণ্ডের এক শতাংশেরও কম। চাঁদে কোনো বায়ুমণ্ডল বা ভূত্বকের গতিশীলতা নেই। তাই এটি প্রাচীন গ্রহাণু বা উল্কাপিণ্ডের সংঘর্ষের স্বাভাবিক সংরক্ষণাগার হিসেবে কাজ করে।

    উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা চাঁদের মাটিতে থাকা খনিজ উপাদান ও অক্সিজেন আইসোটোপ বিশ্লেষণ করেছেন। তাতে দেখা গেছে, উল্কাপিণ্ডের এই অংশগুলো পানিসমৃদ্ধ ও জৈব পদার্থে ভরপুর। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, পৃথিবী ও চাঁদের যুগল ব্যবস্থা হয়তো পূর্বের ধারণার চেয়ে অনেক বেশি কার্বনযুক্ত উল্কাপিণ্ডের আঘাতে আক্রান্ত হয়েছিল।

    গবেষক লিন মাং বলেন, এই আবিষ্কার প্রমাণ করে, সৌরজগতের বাইরের অঞ্চল থেকেও পদার্থ ভেতরের দিকে এসে পৌঁছাতে পারে। এটি চাঁদের পানির উৎস বোঝার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ সূত্র দেয়। তিনি আরও জানান, এই গবেষণা ভবিষ্যতে চাঁদের পানিসম্পদ কীভাবে গঠিত ও পরিবর্তিত হয়েছে, তা বোঝার নতুন পথ খুলে দেবে। গবেষকেরা এখন বহির্জাগতিক নমুনায় উল্কাপিণ্ড শনাক্ত করার জন্য একটি পদ্ধতিগত পদ্ধতি তৈরি করেছেন।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন

    চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড চীনের চাঁদ অনুসন্ধান অভিযান চাং’ই–৬ থেকে আনা মাটির নমুনায় বিরল উল্কাপিণ্ডের অংশ শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই আবিষ্কার সৌরজগতের গঠন ও ভর স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পর্কে নতুন ধারণা দিতে পারে বলে জানিয়েছেন তারা। চীনের গুয়াংজু ইনস্টিটিউট অব জিওকেমিস্ট্রি চাইনিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস–এর অধীন একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা এই গবেষণাটি সম্পন্ন করেছে। গবেষণার ফলাফল আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক জার্নাল প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস–এ প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা জানান, নমুনায় পাওয়া অংশগুলো সিআই শ্রেণির কন্ড্রাইট উল্কাপিণ্ডের মতো। এগুলো পৃথিবীতে অত্যন্ত বিরল—মোট সংগৃহীত উল্কাপিণ্ডের এক শতাংশেরও কম। চাঁদে কোনো বায়ুমণ্ডল বা ভূত্বকের গতিশীলতা নেই। তাই এটি প্রাচীন গ্রহাণু বা উল্কাপিণ্ডের সংঘর্ষের স্বাভাবিক সংরক্ষণাগার হিসেবে কাজ করে। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা চাঁদের মাটিতে থাকা খনিজ উপাদান ও অক্সিজেন আইসোটোপ বিশ্লেষণ করেছেন। তাতে দেখা গেছে, উল্কাপিণ্ডের এই অংশগুলো পানিসমৃদ্ধ ও জৈব পদার্থে ভরপুর। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, পৃথিবী ও চাঁদের যুগল ব্যবস্থা হয়তো পূর্বের ধারণার চেয়ে অনেক বেশি কার্বনযুক্ত উল্কাপিণ্ডের আঘাতে আক্রান্ত হয়েছিল। গবেষক লিন মাং বলেন, এই আবিষ্কার প্রমাণ করে, সৌরজগতের বাইরের অঞ্চল থেকেও পদার্থ ভেতরের দিকে এসে পৌঁছাতে পারে। এটি চাঁদের পানির উৎস বোঝার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ সূত্র দেয়। তিনি আরও জানান, এই গবেষণা ভবিষ্যতে চাঁদের পানিসম্পদ কীভাবে গঠিত ও পরিবর্তিত হয়েছে, তা বোঝার নতুন পথ খুলে দেবে। গবেষকেরা এখন বহির্জাগতিক নমুনায় উল্কাপিণ্ড শনাক্ত করার জন্য একটি পদ্ধতিগত পদ্ধতি তৈরি করেছেন। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·246 مشاهدة ·0 معاينة
  • “প্রকৃতির সান্নিধ্যে এবং আধ্যাত্মিক চিন্তাভাবনার মাধ্যমে আত্মার শান্তি লাভ করা যায়।”
    “প্রকৃতির সান্নিধ্যে এবং আধ্যাত্মিক চিন্তাভাবনার মাধ্যমে আত্মার শান্তি লাভ করা যায়।”
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·165 مشاهدة ·0 معاينة
  • সম্মান এমন এক মূল্যবান সম্পদ যা অর্জন করতে সময় লাগে, কিন্তু হারাতে লাগে এক মুহূর্ত। জীবনে সফলতা, সম্পর্ক এবং শান্তির অন্যতম ভিত্তি হলো পারস্পরিক সম্মানবোধ। ইসলাম ধর্মেও সম্মানের গুরুত্ব অত্যন্ত উচ্চে, যেখানে বলা হয়েছে যে, সম্মান আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং তাকওয়ার মাধ্যমে মানুষ মর্যাদা পায়।
    সম্মান এমন এক মূল্যবান সম্পদ যা অর্জন করতে সময় লাগে, কিন্তু হারাতে লাগে এক মুহূর্ত। জীবনে সফলতা, সম্পর্ক এবং শান্তির অন্যতম ভিত্তি হলো পারস্পরিক সম্মানবোধ। ইসলাম ধর্মেও সম্মানের গুরুত্ব অত্যন্ত উচ্চে, যেখানে বলা হয়েছে যে, সম্মান আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং তাকওয়ার মাধ্যমে মানুষ মর্যাদা পায়।
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·197 مشاهدة ·0 معاينة
  • “টাকা দিয়ে সব কেনা যায়, কিন্তু সম্মান কখনোই নয়—এটা অর্জন করতে হয়।”
    “টাকা দিয়ে সব কেনা যায়, কিন্তু সম্মান কখনোই নয়—এটা অর্জন করতে হয়।”
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·159 مشاهدة ·0 معاينة
  • জীবনের সবচেয়ে বড় পরিহাস – যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, তারাই সবচেয়ে বেশি অবহেলা করে।
    জীবনের সবচেয়ে বড় পরিহাস – যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, তারাই সবচেয়ে বেশি অবহেলা করে।
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·148 مشاهدة ·0 معاينة
  • টাকা সব সমস্যার সমাধান না, কিন্তু টাকা ছাড়া সমস্যার সমাধানও হয় না—এটাই বাস্তবতা।
    টাকা সব সমস্যার সমাধান না, কিন্তু টাকা ছাড়া সমস্যার সমাধানও হয় না—এটাই বাস্তবতা।
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·181 مشاهدة ·0 معاينة
  • আপনি যতই ভালো কাজ করুন না কেন, কিছু মানুষ আপনাকে খারাপ ভাববেই—এটাই মানুষের স্বভাব।
    আপনি যতই ভালো কাজ করুন না কেন, কিছু মানুষ আপনাকে খারাপ ভাববেই—এটাই মানুষের স্বভাব।
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·156 مشاهدة ·0 معاينة
  • জীবনে সফল হতে গেলে শুধু পরিশ্রমই যথেষ্ট না, প্রয়োজন ঠিক সময়ে ঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা
    জীবনে সফল হতে গেলে শুধু পরিশ্রমই যথেষ্ট না, প্রয়োজন ঠিক সময়ে ঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা
    Like
    Love
    Haha
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·203 مشاهدة ·0 معاينة
  • মাঝেমাঝে চুপ করে যাওয়াটাই শ্রেষ্ঠ প্রতিশোধ, কারণ কিছু সত্যি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় না, সময় নিজেই সবকিছুর উত্তর দিয়ে দেয়।
    মাঝেমাঝে চুপ করে যাওয়াটাই শ্রেষ্ঠ প্রতিশোধ, কারণ কিছু সত্যি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় না, সময় নিজেই সবকিছুর উত্তর দিয়ে দেয়।
    Like
    Love
    4
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·240 مشاهدة ·0 معاينة
  • হাজারো মানুষের ভিড়ে একাকীত্বের যন্ত্রণা বোঝে শুধু সেই ব্যক্তি, যে প্রতিদিন মুখে হাসি আর বুকে কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকে
    হাজারো মানুষের ভিড়ে একাকীত্বের যন্ত্রণা বোঝে শুধু সেই ব্যক্তি, যে প্রতিদিন মুখে হাসি আর বুকে কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকে
    Like
    Love
    4
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·215 مشاهدة ·0 معاينة
  • আপনার বন্ধুকে রেফার করুন এবং প্রতি রেফারে ২৫ টাকা আয় করুন
    Link:
    https://quickeran.com/register?by=560636711086
    📢 আপনার বন্ধুকে রেফার করুন 🤝 💸 এবং প্রতি রেফারে ২৫ টাকা আয় করুন 💰🎉 Link: 👇 https://quickeran.com/register?by=560636711086
    quickeran.com
    Best Microjob Site .
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·280 مشاهدة ·0 معاينة
  • Offer offer offer
    Gmail account sell 5 taka
    Sign up website 9 taka
    And more.....
    https://quickeran.com/register?by=560636711086
    Offer offer 🎁 🎁 offer 🎁 Gmail account sell 5 taka Sign up website 9 taka And more..... https://quickeran.com/register?by=560636711086
    quickeran.com
    Best Microjob Site .
    Like
    Love
    4
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·341 مشاهدة ·0 معاينة

  • “সবাই ছবির পেছনের গল্পটা বোঝে না… কিন্তু হাসিটা দেখে ভাবে সব ঠিক আছে।”





    ❤️ “সবাই ছবির পেছনের গল্পটা বোঝে না… কিন্তু হাসিটা দেখে ভাবে সব ঠিক আছে।”
    Like
    4
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·264 مشاهدة ·0 معاينة

  • “নিজেকে বোঝাতে শেখো, কারণ অন্যরা শুধু বিচার করতে জানে।”





    🧠 “নিজেকে বোঝাতে শেখো, কারণ অন্যরা শুধু বিচার করতে জানে।”
    Like
    4
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·297 مشاهدة ·0 معاينة

  • “আমি এমনিতেই cute, শুধু কপালে প্রেম নাই!”





    🤭 “আমি এমনিতেই cute, শুধু কপালে প্রেম নাই!”
    Like
    Love
    5
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·285 مشاهدة ·0 معاينة
  • “জীবন হলো এক অসমাপ্ত পাঠ — প্রতিটি দিনই একটি নতুন অধ্যায়।”— পাওলো কোয়েলহো




    “জীবন হলো এক অসমাপ্ত পাঠ — প্রতিটি দিনই একটি নতুন অধ্যায়।”— পাওলো কোয়েলহো
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·236 مشاهدة ·0 معاينة
  • “জীবন চলার নাম, থেমে যাওয়া মানেই মৃত্যু।”— স্বামী বিবেকানন্দ




    “জীবন চলার নাম, থেমে যাওয়া মানেই মৃত্যু।”— স্বামী বিবেকানন্দ
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·264 مشاهدة ·0 معاينة
  • “জীবন হলো এমন এক আয়না, যা আমরা যেমন দেখাতে চাই, তা-ই দেখায়।”— জন লেনন




    #banglacaption
    “জীবন হলো এমন এক আয়না, যা আমরা যেমন দেখাতে চাই, তা-ই দেখায়।”— জন লেনন #banglacaption
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·545 مشاهدة ·0 معاينة
  • সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    ☀️ সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড
    Like
    Love
    6
    · 86 التعليقات ·0 المشاركات ·248 مشاهدة ·0 معاينة
  • UID - 13033870997
    UID - 13033870997
    Like
    Love
    3
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·243 مشاهدة ·0 معاينة
ترقية الحساب
اختر الخطة التي تناسبك
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%