আবার উত্তপ্ত উপমহাদেশ। ২০২৫ সালের ৭ মে ভারতের চালানো 'অপারেশন সিন্দুর' মিশনে পাকিস্তানের একাধিক অঞ্চলে মিসাইল হামলার পর রীতিমতো যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। পাকিস্তান পাল্টা জবাবে ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি করেছে। দুই দেশের সীমান্তজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে রক্ত, ধ্বংস এবং চরম উদ্বেগ।
এই সাম্প্রতিক উত্তেজনা নতুন নয় বরং তা বহন করছে এক দীর্ঘ ও সংঘাতপূর্ণ ইতিহাসের ধারাবাহিকতা। ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল ১৯৪৭ সালের দেশভাগ থেকেই। এরপর ১৯৪৮, ১৯৬৫ ও ১৯৭১ সালে তিনটি যুদ্ধ, এবং ১৯৯৯ সালের কারগিল সংঘাত-প্রতিটি ঘটনা দুদেশের মধ্যে বৈরিতার দেয়াল আরও পোক্ত করেছে।
১৯৮৬ সালে ভারতের 'অপারেশন ব্রাস ট্যাক্স' সামরিক মহড়া এবং পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া প্রথমবারের মতো পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা সৃষ্টি করে। তবে শেষ মুহূর্তে কূটনৈতিক উদ্যোগে যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব হয়।
১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধ, ২০০৩ সালে ভারতের সংসদে সন্ত্রাসী হামলার পর 'অপারেশন পরাক্রম', ২০১৬ সালের উরি হামলার পর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এবং ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার প্রতিক্রিয়ায় বালাকোট বিমান হামলা-প্রতিটি ঘটনাই নিয়ে এসেছে যুদ্ধের মতো উত্তেজনা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান হয়েছে।
২০২৫ সালে শুরু হওয়া এই সর্বশেষ সংঘাত নিয়ে আবারও উদ্বেগে দক্ষিণ এশিয়া। বিশেষ করে গত মাসে কাশ্মীরের প্যাহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর থেকেই বিশ্লেষকরা সম্ভাব্য সংঘর্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।
এখন প্রশ্ন উঠছে-এই সংঘর্ষ কি আরেকটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হবে, নাকি অতীতের মতোই শেষ মুহূর্তে শান্তির বার্তা আসবে? ইতিহাস বলে, যতবার উত্তেজনা তুঙ্গে উঠেছে, ততবারই আন্তর্জাতিক চাপ বা কূটনৈতিক প্রক্রিয়া দুদেশকে যুদ্ধ এড়াতে বাধ্য করেছে।
কিন্তু পারমাণবিক অস্ত্রধারী দুটি দেশের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধের দাম চুকাতে হতে পারে পুরো বিশ্বেরই।
এই সাম্প্রতিক উত্তেজনা নতুন নয় বরং তা বহন করছে এক দীর্ঘ ও সংঘাতপূর্ণ ইতিহাসের ধারাবাহিকতা। ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল ১৯৪৭ সালের দেশভাগ থেকেই। এরপর ১৯৪৮, ১৯৬৫ ও ১৯৭১ সালে তিনটি যুদ্ধ, এবং ১৯৯৯ সালের কারগিল সংঘাত-প্রতিটি ঘটনা দুদেশের মধ্যে বৈরিতার দেয়াল আরও পোক্ত করেছে।
১৯৮৬ সালে ভারতের 'অপারেশন ব্রাস ট্যাক্স' সামরিক মহড়া এবং পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া প্রথমবারের মতো পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা সৃষ্টি করে। তবে শেষ মুহূর্তে কূটনৈতিক উদ্যোগে যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব হয়।
১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধ, ২০০৩ সালে ভারতের সংসদে সন্ত্রাসী হামলার পর 'অপারেশন পরাক্রম', ২০১৬ সালের উরি হামলার পর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এবং ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার প্রতিক্রিয়ায় বালাকোট বিমান হামলা-প্রতিটি ঘটনাই নিয়ে এসেছে যুদ্ধের মতো উত্তেজনা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান হয়েছে।
২০২৫ সালে শুরু হওয়া এই সর্বশেষ সংঘাত নিয়ে আবারও উদ্বেগে দক্ষিণ এশিয়া। বিশেষ করে গত মাসে কাশ্মীরের প্যাহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর থেকেই বিশ্লেষকরা সম্ভাব্য সংঘর্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।
এখন প্রশ্ন উঠছে-এই সংঘর্ষ কি আরেকটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হবে, নাকি অতীতের মতোই শেষ মুহূর্তে শান্তির বার্তা আসবে? ইতিহাস বলে, যতবার উত্তেজনা তুঙ্গে উঠেছে, ততবারই আন্তর্জাতিক চাপ বা কূটনৈতিক প্রক্রিয়া দুদেশকে যুদ্ধ এড়াতে বাধ্য করেছে।
কিন্তু পারমাণবিক অস্ত্রধারী দুটি দেশের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধের দাম চুকাতে হতে পারে পুরো বিশ্বেরই।
আবার উত্তপ্ত উপমহাদেশ। ২০২৫ সালের ৭ মে ভারতের চালানো 'অপারেশন সিন্দুর' মিশনে পাকিস্তানের একাধিক অঞ্চলে মিসাইল হামলার পর রীতিমতো যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। পাকিস্তান পাল্টা জবাবে ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি করেছে। দুই দেশের সীমান্তজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে রক্ত, ধ্বংস এবং চরম উদ্বেগ।
এই সাম্প্রতিক উত্তেজনা নতুন নয় বরং তা বহন করছে এক দীর্ঘ ও সংঘাতপূর্ণ ইতিহাসের ধারাবাহিকতা। ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল ১৯৪৭ সালের দেশভাগ থেকেই। এরপর ১৯৪৮, ১৯৬৫ ও ১৯৭১ সালে তিনটি যুদ্ধ, এবং ১৯৯৯ সালের কারগিল সংঘাত-প্রতিটি ঘটনা দুদেশের মধ্যে বৈরিতার দেয়াল আরও পোক্ত করেছে।
১৯৮৬ সালে ভারতের 'অপারেশন ব্রাস ট্যাক্স' সামরিক মহড়া এবং পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া প্রথমবারের মতো পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা সৃষ্টি করে। তবে শেষ মুহূর্তে কূটনৈতিক উদ্যোগে যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব হয়।
১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধ, ২০০৩ সালে ভারতের সংসদে সন্ত্রাসী হামলার পর 'অপারেশন পরাক্রম', ২০১৬ সালের উরি হামলার পর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এবং ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার প্রতিক্রিয়ায় বালাকোট বিমান হামলা-প্রতিটি ঘটনাই নিয়ে এসেছে যুদ্ধের মতো উত্তেজনা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান হয়েছে।
২০২৫ সালে শুরু হওয়া এই সর্বশেষ সংঘাত নিয়ে আবারও উদ্বেগে দক্ষিণ এশিয়া। বিশেষ করে গত মাসে কাশ্মীরের প্যাহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর থেকেই বিশ্লেষকরা সম্ভাব্য সংঘর্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।
এখন প্রশ্ন উঠছে-এই সংঘর্ষ কি আরেকটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হবে, নাকি অতীতের মতোই শেষ মুহূর্তে শান্তির বার্তা আসবে? ইতিহাস বলে, যতবার উত্তেজনা তুঙ্গে উঠেছে, ততবারই আন্তর্জাতিক চাপ বা কূটনৈতিক প্রক্রিয়া দুদেশকে যুদ্ধ এড়াতে বাধ্য করেছে।
কিন্তু পারমাণবিক অস্ত্রধারী দুটি দেশের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধের দাম চুকাতে হতে পারে পুরো বিশ্বেরই।


·131 দেখেছে
·0 রিভিউ