জোকার হামিদকে চলে যেতে দেয়া নিয়ে আমরা হইচই করতেছি, কিন্তু তারে এই নয়মাস মুক্ত বিহঙ্গের মতো থাকতে দেয়া হইলো। আবার দেখেন হাসিনার কোন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে গ্রেপ্তার করা হয় নাই। সব কয়টা দুর্বৃত্ত নির্বাচন কমিশনের সদস্য এখনো মুক্ত। জোকার হামিদকে রিমান্ডে নিয়ে দুইটা ডলা দিলে গড়্গড় করে সব বলে দিতো। কিন্তু তারে ধরবে না। কেন ধরবে না। এইটাই বন্দোবস্ত। এইটাই এলিট সেটেলমেন্ট যা হয়েছে ৫-৭ আগষ্ট। এই এলিট সেটেলমেন্ট কে করেছে? আমরা প্রথম থেকে বলছি বিপ্লবী সরকার করতে। কারা বাধা দিয়েছে এই বিপ্লবী সরকার করতে? কারা এই বুইড়া খাটাশ উপদেষ্টাদের ঠাইস্যা ঠাইস্যা ঢুকাইছে। কারা রিকমেন্ড করছে নাম প্রস্তাব করছে এই উপদেষ্টাদের। এর দায় ছাত্রদের। নাহিদ, আসিফ, মাহফুজ এই তিনজন ক্রুশিয়াল ভুমিকা রেখেছে উপদেষ্টা সিলেকশনে। এর সাথে আসিফ নজরুল ভুমিকা রেখেছে। নাম দিয়েছে বিএনপি, জামায়াত। অপদার্থতার দায় তো তাদের নিতেই হবে। আর্মি জেনারেল আর কয়েকজন উপদেষ্টা চুপ্পুকে নিয়ে হামিদকে বের করে দিয়েছে। এর দায় প্রফেসর ইউনুসের সরকারের সব উপদেষ্টাকে নিতেই হবে। রাষ্ট্রের সরকার সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ইন্সটিটিউট। আপনারা উপদেষ্টারা সব কয়টা অরাজনৈতিক। রাজনীতির কিচ্ছু বুঝেন না। কিন্তু ভাব দুচানির বেলায় আম্বিয়া সবকয়টা। তাই রাজনীতিটা করতেছে ওয়াকার আর হইতেছে সব ব্লান্ডার। আবার খায়েশ পাচ বচ্ছর ক্ষমতায় থাকবে। পাব্লিকে হা / ন্দায়ে দিবে সব খায়েশ। পাব্লিকের ডলা খাইতে না চাইলে ড্যামেজ কন্ট্রোলের জন্য আজকেই হাসিনার সব কয়টা প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে গ্রেপ্তার করেন। আর জনগনের কাছে মাফ চান। #pinaki Bhattacharya