রফিক একজন সাধারণ গার্মেন্টস কর্মী। প্রতিদিন সকালে ছেঁড়া জুতা পায়ে বাস ধরে কারখানায় যায়। তিন সন্তান, এক স্ত্রী — সংসার চলে ঠিক যেন রশির টানাটানি।
তার বড় ছেলে মেহেদী বরাবরই ভালো ছাত্র। কিন্তু ইন্টার পাশ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফি জোগাড় করতে পারেনি। একদিন সে বলল,
“আব্বা, আর পড়া লাগবে না। একটা দোকানে চাকরি পাইছি।”
রফিক চুপচাপ শুনলো, কিছু বলল না।
সেদিন রাত ২টায়, ছেলে ঘুমিয়ে গেলে রফিক স্ত্রীর পাশে বসে বলল,
“আমি কাল জুতাটাও বিক্রি করবো। মেহেদীর ফরম ফিলাপ করতে হবে।”
স্ত্রী চমকে উঠে, “ছেঁড়া জুতা কে কিনবে?”
রফিক মুচকি হেসে বলল, “পুরান মাল নিচ্ছে এমন এক লোক পেয়েছি... দাম যা পায় দিবো।”
পরদিন রফিক খালি পায়ে কারখানায় গেল। পকেটে মাত্র ১২০০ টাকা — ছেলের স্বপ্নের দাম।
মেহেদী কিছুই জানত না। তার ফরম ফিলাপ হয়ে গেল। সে ভর্তি হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
বছরখানেক পর সে জানলো পুরো কাহিনী। বাবার সেই ছেঁড়া জুতার গল্প শুনে তার চোখে পানি চলে আসে।
এরপর?
আজ মেহেদী একজন বিসিএস ক্যাডার। তার ঘরে এখনও সেই ছেঁড়া জুতার বাক্স রাখা — বাবার আত্মত্যাগের প্রতীক হিসেবে।
তার বড় ছেলে মেহেদী বরাবরই ভালো ছাত্র। কিন্তু ইন্টার পাশ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফি জোগাড় করতে পারেনি। একদিন সে বলল,
“আব্বা, আর পড়া লাগবে না। একটা দোকানে চাকরি পাইছি।”
রফিক চুপচাপ শুনলো, কিছু বলল না।
সেদিন রাত ২টায়, ছেলে ঘুমিয়ে গেলে রফিক স্ত্রীর পাশে বসে বলল,
“আমি কাল জুতাটাও বিক্রি করবো। মেহেদীর ফরম ফিলাপ করতে হবে।”
স্ত্রী চমকে উঠে, “ছেঁড়া জুতা কে কিনবে?”
রফিক মুচকি হেসে বলল, “পুরান মাল নিচ্ছে এমন এক লোক পেয়েছি... দাম যা পায় দিবো।”
পরদিন রফিক খালি পায়ে কারখানায় গেল। পকেটে মাত্র ১২০০ টাকা — ছেলের স্বপ্নের দাম।
মেহেদী কিছুই জানত না। তার ফরম ফিলাপ হয়ে গেল। সে ভর্তি হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
বছরখানেক পর সে জানলো পুরো কাহিনী। বাবার সেই ছেঁড়া জুতার গল্প শুনে তার চোখে পানি চলে আসে।
এরপর?
আজ মেহেদী একজন বিসিএস ক্যাডার। তার ঘরে এখনও সেই ছেঁড়া জুতার বাক্স রাখা — বাবার আত্মত্যাগের প্রতীক হিসেবে।
রফিক একজন সাধারণ গার্মেন্টস কর্মী। প্রতিদিন সকালে ছেঁড়া জুতা পায়ে বাস ধরে কারখানায় যায়। তিন সন্তান, এক স্ত্রী — সংসার চলে ঠিক যেন রশির টানাটানি।
তার বড় ছেলে মেহেদী বরাবরই ভালো ছাত্র। কিন্তু ইন্টার পাশ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফি জোগাড় করতে পারেনি। একদিন সে বলল,
“আব্বা, আর পড়া লাগবে না। একটা দোকানে চাকরি পাইছি।”
রফিক চুপচাপ শুনলো, কিছু বলল না।
সেদিন রাত ২টায়, ছেলে ঘুমিয়ে গেলে রফিক স্ত্রীর পাশে বসে বলল,
“আমি কাল জুতাটাও বিক্রি করবো। মেহেদীর ফরম ফিলাপ করতে হবে।”
স্ত্রী চমকে উঠে, “ছেঁড়া জুতা কে কিনবে?”
রফিক মুচকি হেসে বলল, “পুরান মাল নিচ্ছে এমন এক লোক পেয়েছি... দাম যা পায় দিবো।”
পরদিন রফিক খালি পায়ে কারখানায় গেল। পকেটে মাত্র ১২০০ টাকা — ছেলের স্বপ্নের দাম।
মেহেদী কিছুই জানত না। তার ফরম ফিলাপ হয়ে গেল। সে ভর্তি হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
বছরখানেক পর সে জানলো পুরো কাহিনী। বাবার সেই ছেঁড়া জুতার গল্প শুনে তার চোখে পানি চলে আসে।
এরপর?
আজ মেহেদী একজন বিসিএস ক্যাডার। তার ঘরে এখনও সেই ছেঁড়া জুতার বাক্স রাখা — বাবার আত্মত্যাগের প্রতীক হিসেবে।


·128 দেখেছে
·0 রিভিউ