~ফ্যাসিবাদপন্থী কিছু সেনাপতি রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে~
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় সেনাপ্রধানের নেতৃত্বাধীন জেনারেলদের একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী ভীত ও বিচলিত বোধ করছে। তারা এখনো ভারতীয় সেনাকমান্ডের প্রভাবে পরিচালিত হচ্ছে। সীমান্তের ওপারের নির্দেশে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গতকাল সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী কোন ঘোষণা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে চাপ দেওয়ার পরিকল্পনা থেকে এসব করা হচ্ছে। এমন সেনা সমাবেশ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সেনাপ্রধান গতকাল বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসারদের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখান থেকে গুজব রটেছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার এবং সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের যে চেষ্টা তারা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে।
আগামী কয়েক দিন সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকিতে থাকবে বাংলাদেশ, তবে তরুণ অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্যদের প্রতি সর্বদা ইন্ডিয়ানদের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
#Pinaki Bhattacharya
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় সেনাপ্রধানের নেতৃত্বাধীন জেনারেলদের একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী ভীত ও বিচলিত বোধ করছে। তারা এখনো ভারতীয় সেনাকমান্ডের প্রভাবে পরিচালিত হচ্ছে। সীমান্তের ওপারের নির্দেশে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গতকাল সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী কোন ঘোষণা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে চাপ দেওয়ার পরিকল্পনা থেকে এসব করা হচ্ছে। এমন সেনা সমাবেশ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সেনাপ্রধান গতকাল বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসারদের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখান থেকে গুজব রটেছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার এবং সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের যে চেষ্টা তারা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে।
আগামী কয়েক দিন সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকিতে থাকবে বাংলাদেশ, তবে তরুণ অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্যদের প্রতি সর্বদা ইন্ডিয়ানদের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
#Pinaki Bhattacharya
~ফ্যাসিবাদপন্থী কিছু সেনাপতি রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে~
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় সেনাপ্রধানের নেতৃত্বাধীন জেনারেলদের একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী ভীত ও বিচলিত বোধ করছে। তারা এখনো ভারতীয় সেনাকমান্ডের প্রভাবে পরিচালিত হচ্ছে। সীমান্তের ওপারের নির্দেশে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গতকাল সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী কোন ঘোষণা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে চাপ দেওয়ার পরিকল্পনা থেকে এসব করা হচ্ছে। এমন সেনা সমাবেশ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সেনাপ্রধান গতকাল বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসারদের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখান থেকে গুজব রটেছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার এবং সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের যে চেষ্টা তারা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে।
আগামী কয়েক দিন সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকিতে থাকবে বাংলাদেশ, তবে তরুণ অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্যদের প্রতি সর্বদা ইন্ডিয়ানদের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
#Pinaki Bhattacharya



·422 দেখেছে
·0 রিভিউ