কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুলটি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালোভাবে জন্মে।
কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে।
কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে।
কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুলটি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালোভাবে জন্মে।
কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে।
কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।


·202 দেখেছে
·0 রিভিউ