@সাইয়িদুল ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দো‘আ
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে। অর্থাৎ, আমাদেরকে ফজর সালাতের পর একবার সাইয়েদুল ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে এবং মাগরিব সালাতের পর একবার পাঠ করতে। তাছাড়া, ইস্তেগফারকারীকে আল্লাহপাক অসংখ্য পুরষ্কার দিবেন বলে ওয়াদা করেছেন। যেমনঃ আল্লাহপাক আমাদের ক্ষমা করে দিবেন। অনাবৃষ্টির সমস্যা দূর করে রহমতের বৃষ্টি নাজিল করবেন। যাদের সম্পদের অভাব তা দূর করে দিবেন। অনেকেরই সন্তানহীনতার সমস্যা আছে। সম্পদ আছে কিন্তু সন্তান নেই আল্লাহপাক সন্তানহীনতার সমস্যা দূর করে দিবেন। আল্লাহ এমন সন্তান দান করবে যা তাকে শক্তিশালী করে রিযিক বৃদ্ধি করে দিবেন।
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযানবী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমার পালনকর্তা। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার দাস। আমি আমার সাধ্যমত তোমার নিকটে দেওয়া অঙ্গীকারে ও প্রতিশ্রুতিতে দৃঢ় আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হতে তোমার নিকটে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আমার উপরে তোমার দেওয়া অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমি আমার গোনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা কর। কেননা তুমি ব্যতীত পাপসমূহ ক্ষমা করার কেউ নেই। (সহীহ বুখারী, হাঃ ৬৩০৬, মিশকাত, হাঃ ২৩৩৫)
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে। অর্থাৎ, আমাদেরকে ফজর সালাতের পর একবার সাইয়েদুল ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে এবং মাগরিব সালাতের পর একবার পাঠ করতে। তাছাড়া, ইস্তেগফারকারীকে আল্লাহপাক অসংখ্য পুরষ্কার দিবেন বলে ওয়াদা করেছেন। যেমনঃ আল্লাহপাক আমাদের ক্ষমা করে দিবেন। অনাবৃষ্টির সমস্যা দূর করে রহমতের বৃষ্টি নাজিল করবেন। যাদের সম্পদের অভাব তা দূর করে দিবেন। অনেকেরই সন্তানহীনতার সমস্যা আছে। সম্পদ আছে কিন্তু সন্তান নেই আল্লাহপাক সন্তানহীনতার সমস্যা দূর করে দিবেন। আল্লাহ এমন সন্তান দান করবে যা তাকে শক্তিশালী করে রিযিক বৃদ্ধি করে দিবেন।
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযানবী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমার পালনকর্তা। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার দাস। আমি আমার সাধ্যমত তোমার নিকটে দেওয়া অঙ্গীকারে ও প্রতিশ্রুতিতে দৃঢ় আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হতে তোমার নিকটে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আমার উপরে তোমার দেওয়া অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমি আমার গোনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা কর। কেননা তুমি ব্যতীত পাপসমূহ ক্ষমা করার কেউ নেই। (সহীহ বুখারী, হাঃ ৬৩০৬, মিশকাত, হাঃ ২৩৩৫)
@সাইয়িদুল ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দো‘আ
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে। অর্থাৎ, আমাদেরকে ফজর সালাতের পর একবার সাইয়েদুল ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে এবং মাগরিব সালাতের পর একবার পাঠ করতে। তাছাড়া, ইস্তেগফারকারীকে আল্লাহপাক অসংখ্য পুরষ্কার দিবেন বলে ওয়াদা করেছেন। যেমনঃ আল্লাহপাক আমাদের ক্ষমা করে দিবেন। অনাবৃষ্টির সমস্যা দূর করে রহমতের বৃষ্টি নাজিল করবেন। যাদের সম্পদের অভাব তা দূর করে দিবেন। অনেকেরই সন্তানহীনতার সমস্যা আছে। সম্পদ আছে কিন্তু সন্তান নেই আল্লাহপাক সন্তানহীনতার সমস্যা দূর করে দিবেন। আল্লাহ এমন সন্তান দান করবে যা তাকে শক্তিশালী করে রিযিক বৃদ্ধি করে দিবেন।
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযানবী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমার পালনকর্তা। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার দাস। আমি আমার সাধ্যমত তোমার নিকটে দেওয়া অঙ্গীকারে ও প্রতিশ্রুতিতে দৃঢ় আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হতে তোমার নিকটে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আমার উপরে তোমার দেওয়া অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমি আমার গোনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা কর। কেননা তুমি ব্যতীত পাপসমূহ ক্ষমা করার কেউ নেই। (সহীহ বুখারী, হাঃ ৬৩০৬, মিশকাত, হাঃ ২৩৩৫)

1 Comments
·103 Views
·0 Reviews