কচুক্ষেতিকে ধন্যবাদ আমার একটা ই মেইলের স্ক্রিনশট শেয়ার করার জন্য। তাতে দেখা যাচ্ছে একজন কোলকাতার মুসলমান যার নাম উমহারা জামালি তাকে বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাচ্ছি। ই মেইলে যাকে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছি, সে আমার ফেইসবুক পেইজের এডমিন ছিলো। কচুক্ষেতি আরেকটু শিক্ষিত হলে বা আরেকটু সার্চ করলে জানতো এই ভদ্রমহিলা একজন রেস্পেক্টেড লেখক এবং সাংবাদিক ভারতে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়েন। উমারাহ্ জামালির একটা লেখা কমেন্ট বক্সে দিলাম।
বাংলাদেশের এন্টি ফ্যাসিস্ট লড়াইয়ের ফ্রন্ট লাইনাররা উমহারা জামালি এবং উনার পরিবারকে চেনে। আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান শুভ্র, মাহমুদুর রহমান এমনকি বিএনপির ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো উনাকে চিনেন। উনি এবং উনার পরিবার যতোখানি পারেন বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঝুঁকি নিয়েও সাহায্য করেছেন। উনারা কষ্ট করে হলেও রোহিঙ্গাদের আর্থিক সাহায্য করেছেন। এমনকি ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো জানতো রিয়েল টাইমে যে এই উমারাহ্ জামালির পরিবার আমাকে সীমান্ত পার হবার পরে ভারতে আমাকে রিসিভ করে, হোস্ট করে এবং ব্যাংককের ফ্লাইটে তুলে দেন।
মজিবুর রহমান মঞ্জুর মোবাইল থেকে সংগ্রহ করা ছবি, ফুটেজ ডিজিএফআইয়ের কাছে থেকে নেয়াই শুধু না, সম্ভবত পেগাসাসের কল্যানে আমার মেইল বক্স, মোবাইলের এক্সেস আর ওয়াটস এপের মেসেজ এরা পেয়েছে। কিন্তু জানেনা কীভাবে কোনটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। এইজন্যই কেউ কেউ হুমকি দেয় আমার সমস্ত ই মেইল ফাস করে দেবে।
দেন ভাই ফাস করে। ই মেইল আমার ব্যক্তিগত কিন্তু গোপনীয় কিছু নয়। আমি কোন গোপন মিশনে নাই। ডাবল ড্রপ আউট হওয়ার কারণে কচুক্ষেতি এই মেইল বক্স নিয়া কী করবে বুঝতে পারতেছে না। এক কাজ করুক পুরা মেইলবক্স উইকিলিক্সের মতো আপ করে দিক। পাব্লিকে খুঁজে নিবে আমি কী কী করি। কার সাথে যোগাযোগ করি কার কাছে টাকা পাঠাই, কারে সাহায্য করি।
পাব্লিকে জানবে আমি ফিলিস্তিনে টাকা পাঠাই, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দিনের পর দিন ত্রাণ আর মেডিক্যাল ক্যাম্প করার টাকা পাঠাই, শুধু পোথমালুর সামনে নয় অনেক মাদ্রাসায় কোরবানির গরু পাঠাই, চাকরি হারানো মাদ্রাসা শিক্ষককে টাকা পাঠাই, শহীদ পরিবারকে টাকা পাঠাই, বর্ষা বিপ্লবের আহতদের চিকিৎসার টাকা পাঠাই, রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের সেলাই মেশিন কিনে দেয়ার জন্য টাকা পাঠাই। আমার শহরের সকল দুস্থদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই, আমার মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর শ্রমিক কর্মচারীদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই।
ইন্ডিয়ার টু / পকি চাটা কচুক্ষেতি পেগাসাস বা বা / ল ছাল দিয়া আমার মেইল বক্সের আর মোবাইলের এক্সেস নিয়াও আমার লগে আওয়ামী লীগ, হিন্দুত্ববাদি, ভারতের গোয়েন্দা কারো সাথেই আমার কোন যোগাযোগ বাইর করতে পারলো না কেন?
আমার তো কোন গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস নাই। আমি তো কারো মেইলবক্সে এক্সেস করতে পারিনা। সে পারে কোন তরিকায় সেইটা জানাক। কেন তার গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস আছে বা থাকতে পারে সেটা আমরা জানি। হাসিনা সরকারকে পেগাসাস কিনে দেয়ার দালালি করছিলো এই কচুক্ষেতি।
কচুক্ষেতি এতোটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ যে, আমার ক্ষতি করতে গিয়ে ভারতে অবস্থান করা উমারাহ্ জামালির পরিবারকে মোদির হিন্দুত্ববাদিদের সামনে এক্সপোজ করে দিয়ে কী ভয়ানক বিপদে ফেলে দিছে। তুই ফাইট করবি আমার সাথে কর। উমারাহ্ জামালির পরিবারকে তুই বিপদে ফেলবি কেন মুদির ফুয়া? কচুক্ষেতি এইটাই চায়, যেন উমারাহ্ জামালির পরিবারের উপরে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা জিঘাংসা নিয়া ঝাপায়ে পড়ে। একটা মানুষ কতোখানি উন্মাদ, নির্বোধ আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হইলে এই কাজ করতে পারে?
#Pinaki Bhattacharya
বাংলাদেশের এন্টি ফ্যাসিস্ট লড়াইয়ের ফ্রন্ট লাইনাররা উমহারা জামালি এবং উনার পরিবারকে চেনে। আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান শুভ্র, মাহমুদুর রহমান এমনকি বিএনপির ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো উনাকে চিনেন। উনি এবং উনার পরিবার যতোখানি পারেন বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঝুঁকি নিয়েও সাহায্য করেছেন। উনারা কষ্ট করে হলেও রোহিঙ্গাদের আর্থিক সাহায্য করেছেন। এমনকি ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো জানতো রিয়েল টাইমে যে এই উমারাহ্ জামালির পরিবার আমাকে সীমান্ত পার হবার পরে ভারতে আমাকে রিসিভ করে, হোস্ট করে এবং ব্যাংককের ফ্লাইটে তুলে দেন।
মজিবুর রহমান মঞ্জুর মোবাইল থেকে সংগ্রহ করা ছবি, ফুটেজ ডিজিএফআইয়ের কাছে থেকে নেয়াই শুধু না, সম্ভবত পেগাসাসের কল্যানে আমার মেইল বক্স, মোবাইলের এক্সেস আর ওয়াটস এপের মেসেজ এরা পেয়েছে। কিন্তু জানেনা কীভাবে কোনটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। এইজন্যই কেউ কেউ হুমকি দেয় আমার সমস্ত ই মেইল ফাস করে দেবে।
দেন ভাই ফাস করে। ই মেইল আমার ব্যক্তিগত কিন্তু গোপনীয় কিছু নয়। আমি কোন গোপন মিশনে নাই। ডাবল ড্রপ আউট হওয়ার কারণে কচুক্ষেতি এই মেইল বক্স নিয়া কী করবে বুঝতে পারতেছে না। এক কাজ করুক পুরা মেইলবক্স উইকিলিক্সের মতো আপ করে দিক। পাব্লিকে খুঁজে নিবে আমি কী কী করি। কার সাথে যোগাযোগ করি কার কাছে টাকা পাঠাই, কারে সাহায্য করি।
পাব্লিকে জানবে আমি ফিলিস্তিনে টাকা পাঠাই, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দিনের পর দিন ত্রাণ আর মেডিক্যাল ক্যাম্প করার টাকা পাঠাই, শুধু পোথমালুর সামনে নয় অনেক মাদ্রাসায় কোরবানির গরু পাঠাই, চাকরি হারানো মাদ্রাসা শিক্ষককে টাকা পাঠাই, শহীদ পরিবারকে টাকা পাঠাই, বর্ষা বিপ্লবের আহতদের চিকিৎসার টাকা পাঠাই, রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের সেলাই মেশিন কিনে দেয়ার জন্য টাকা পাঠাই। আমার শহরের সকল দুস্থদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই, আমার মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর শ্রমিক কর্মচারীদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই।
ইন্ডিয়ার টু / পকি চাটা কচুক্ষেতি পেগাসাস বা বা / ল ছাল দিয়া আমার মেইল বক্সের আর মোবাইলের এক্সেস নিয়াও আমার লগে আওয়ামী লীগ, হিন্দুত্ববাদি, ভারতের গোয়েন্দা কারো সাথেই আমার কোন যোগাযোগ বাইর করতে পারলো না কেন?
আমার তো কোন গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস নাই। আমি তো কারো মেইলবক্সে এক্সেস করতে পারিনা। সে পারে কোন তরিকায় সেইটা জানাক। কেন তার গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস আছে বা থাকতে পারে সেটা আমরা জানি। হাসিনা সরকারকে পেগাসাস কিনে দেয়ার দালালি করছিলো এই কচুক্ষেতি।
কচুক্ষেতি এতোটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ যে, আমার ক্ষতি করতে গিয়ে ভারতে অবস্থান করা উমারাহ্ জামালির পরিবারকে মোদির হিন্দুত্ববাদিদের সামনে এক্সপোজ করে দিয়ে কী ভয়ানক বিপদে ফেলে দিছে। তুই ফাইট করবি আমার সাথে কর। উমারাহ্ জামালির পরিবারকে তুই বিপদে ফেলবি কেন মুদির ফুয়া? কচুক্ষেতি এইটাই চায়, যেন উমারাহ্ জামালির পরিবারের উপরে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা জিঘাংসা নিয়া ঝাপায়ে পড়ে। একটা মানুষ কতোখানি উন্মাদ, নির্বোধ আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হইলে এই কাজ করতে পারে?
#Pinaki Bhattacharya
কচুক্ষেতিকে ধন্যবাদ আমার একটা ই মেইলের স্ক্রিনশট শেয়ার করার জন্য। তাতে দেখা যাচ্ছে একজন কোলকাতার মুসলমান যার নাম উমহারা জামালি তাকে বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাচ্ছি। ই মেইলে যাকে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছি, সে আমার ফেইসবুক পেইজের এডমিন ছিলো। কচুক্ষেতি আরেকটু শিক্ষিত হলে বা আরেকটু সার্চ করলে জানতো এই ভদ্রমহিলা একজন রেস্পেক্টেড লেখক এবং সাংবাদিক ভারতে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়েন। উমারাহ্ জামালির একটা লেখা কমেন্ট বক্সে দিলাম।
বাংলাদেশের এন্টি ফ্যাসিস্ট লড়াইয়ের ফ্রন্ট লাইনাররা উমহারা জামালি এবং উনার পরিবারকে চেনে। আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান শুভ্র, মাহমুদুর রহমান এমনকি বিএনপির ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো উনাকে চিনেন। উনি এবং উনার পরিবার যতোখানি পারেন বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঝুঁকি নিয়েও সাহায্য করেছেন। উনারা কষ্ট করে হলেও রোহিঙ্গাদের আর্থিক সাহায্য করেছেন। এমনকি ওয়াহেদুজ্জামান এপোলো জানতো রিয়েল টাইমে যে এই উমারাহ্ জামালির পরিবার আমাকে সীমান্ত পার হবার পরে ভারতে আমাকে রিসিভ করে, হোস্ট করে এবং ব্যাংককের ফ্লাইটে তুলে দেন।
মজিবুর রহমান মঞ্জুর মোবাইল থেকে সংগ্রহ করা ছবি, ফুটেজ ডিজিএফআইয়ের কাছে থেকে নেয়াই শুধু না, সম্ভবত পেগাসাসের কল্যানে আমার মেইল বক্স, মোবাইলের এক্সেস আর ওয়াটস এপের মেসেজ এরা পেয়েছে। কিন্তু জানেনা কীভাবে কোনটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। এইজন্যই কেউ কেউ হুমকি দেয় আমার সমস্ত ই মেইল ফাস করে দেবে।
দেন ভাই ফাস করে। ই মেইল আমার ব্যক্তিগত কিন্তু গোপনীয় কিছু নয়। আমি কোন গোপন মিশনে নাই। ডাবল ড্রপ আউট হওয়ার কারণে কচুক্ষেতি এই মেইল বক্স নিয়া কী করবে বুঝতে পারতেছে না। এক কাজ করুক পুরা মেইলবক্স উইকিলিক্সের মতো আপ করে দিক। পাব্লিকে খুঁজে নিবে আমি কী কী করি। কার সাথে যোগাযোগ করি কার কাছে টাকা পাঠাই, কারে সাহায্য করি।
পাব্লিকে জানবে আমি ফিলিস্তিনে টাকা পাঠাই, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দিনের পর দিন ত্রাণ আর মেডিক্যাল ক্যাম্প করার টাকা পাঠাই, শুধু পোথমালুর সামনে নয় অনেক মাদ্রাসায় কোরবানির গরু পাঠাই, চাকরি হারানো মাদ্রাসা শিক্ষককে টাকা পাঠাই, শহীদ পরিবারকে টাকা পাঠাই, বর্ষা বিপ্লবের আহতদের চিকিৎসার টাকা পাঠাই, রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের সেলাই মেশিন কিনে দেয়ার জন্য টাকা পাঠাই। আমার শহরের সকল দুস্থদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই, আমার মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর শ্রমিক কর্মচারীদের কোরবানির গরুর জন্য টাকা পাঠাই।
ইন্ডিয়ার টু / পকি চাটা কচুক্ষেতি পেগাসাস বা বা / ল ছাল দিয়া আমার মেইল বক্সের আর মোবাইলের এক্সেস নিয়াও আমার লগে আওয়ামী লীগ, হিন্দুত্ববাদি, ভারতের গোয়েন্দা কারো সাথেই আমার কোন যোগাযোগ বাইর করতে পারলো না কেন?
আমার তো কোন গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস নাই। আমি তো কারো মেইলবক্সে এক্সেস করতে পারিনা। সে পারে কোন তরিকায় সেইটা জানাক। কেন তার গোয়েন্দা টুলসে এক্সেস আছে বা থাকতে পারে সেটা আমরা জানি। হাসিনা সরকারকে পেগাসাস কিনে দেয়ার দালালি করছিলো এই কচুক্ষেতি।
কচুক্ষেতি এতোটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ যে, আমার ক্ষতি করতে গিয়ে ভারতে অবস্থান করা উমারাহ্ জামালির পরিবারকে মোদির হিন্দুত্ববাদিদের সামনে এক্সপোজ করে দিয়ে কী ভয়ানক বিপদে ফেলে দিছে। তুই ফাইট করবি আমার সাথে কর। উমারাহ্ জামালির পরিবারকে তুই বিপদে ফেলবি কেন মুদির ফুয়া? কচুক্ষেতি এইটাই চায়, যেন উমারাহ্ জামালির পরিবারের উপরে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা জিঘাংসা নিয়া ঝাপায়ে পড়ে। একটা মানুষ কতোখানি উন্মাদ, নির্বোধ আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হইলে এই কাজ করতে পারে?
#Pinaki Bhattacharya


·68 দেখেছে
·0 রিভিউ