টাইফুন ক্লাস সাবমেরিনের উপর দাঁড়ানো ক্রু রা 🙂
টাইফুন ক্লাস নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।এতবড় সাবমেরিন যে আসলেই বানানো সম্ভব তা মার্কিনিরা ধারনাই করে নি।
এটি রাশিয়ার তৈরী বিশ্বের সর্ববৃহৎ পারমানবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন। এটির ওজন ২৪ হাজার ৫শ টন। দৈর্ঘ ১৭৫ মিঃ এবং প্রস্থ ২৩ মিঃ।
অর্থাৎ একটি ফুটবল মাঠের দেড়গুন!!
দুটি পারমানবিক ওয়াটার রিএ্যাক্টরের সাহায্যে চলে।এটি ভাসমান অবস্থায় ২২.২ নট এবং ডুবন্ত অবস্থায় ২৭ নট গতিতে চলে।
টাইফুন অনায়াসেই এর ক্রুদের নিয়ে ১২০ দিন গভীর সমুদ্রে অবস্থান করতে সক্ষম
টাইফুন ক্লাস নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।এতবড় সাবমেরিন যে আসলেই বানানো সম্ভব তা মার্কিনিরা ধারনাই করে নি।
এটি রাশিয়ার তৈরী বিশ্বের সর্ববৃহৎ পারমানবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন। এটির ওজন ২৪ হাজার ৫শ টন। দৈর্ঘ ১৭৫ মিঃ এবং প্রস্থ ২৩ মিঃ।
অর্থাৎ একটি ফুটবল মাঠের দেড়গুন!!
দুটি পারমানবিক ওয়াটার রিএ্যাক্টরের সাহায্যে চলে।এটি ভাসমান অবস্থায় ২২.২ নট এবং ডুবন্ত অবস্থায় ২৭ নট গতিতে চলে।
টাইফুন অনায়াসেই এর ক্রুদের নিয়ে ১২০ দিন গভীর সমুদ্রে অবস্থান করতে সক্ষম
টাইফুন ক্লাস সাবমেরিনের উপর দাঁড়ানো ক্রু রা 🙂
টাইফুন ক্লাস নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।এতবড় সাবমেরিন যে আসলেই বানানো সম্ভব তা মার্কিনিরা ধারনাই করে নি।
এটি রাশিয়ার তৈরী বিশ্বের সর্ববৃহৎ পারমানবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন। এটির ওজন ২৪ হাজার ৫শ টন। দৈর্ঘ ১৭৫ মিঃ এবং প্রস্থ ২৩ মিঃ।
অর্থাৎ একটি ফুটবল মাঠের দেড়গুন!!
দুটি পারমানবিক ওয়াটার রিএ্যাক্টরের সাহায্যে চলে।এটি ভাসমান অবস্থায় ২২.২ নট এবং ডুবন্ত অবস্থায় ২৭ নট গতিতে চলে।
টাইফুন অনায়াসেই এর ক্রুদের নিয়ে ১২০ দিন গভীর সমুদ্রে অবস্থান করতে সক্ষম


