• চলুন আমরাও শুরু করে দেই
    চলুন আমরাও শুরু করে দেই
    JonoSathi React
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’

    গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল।

    পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।

    মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ।

    আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়।

    মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

    তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে।

    যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

    উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’ গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল। পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে। মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়। মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে। যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

    ইসরায়েল ইরানে আক্রমণের পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এর জেরে বেশ কয়েকটি দেশ আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে বিমান চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটেছে। সৌদি আরব তার নাগরিক ও বাসিন্দাদের জন্য ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।

    শুক্রবার ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা চালানোর পর থেকে আঞ্চলিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশ তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে, যার কারণে অসংখ্য ফ্লাইট বাতিল ও ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের প্রধান বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষগুলো যাত্রীদের বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছে, যাতে বিলম্ব বা ফ্লাইট পরিবর্তন জনিত সমস্যা এড়ানো যায়।

    রিয়াদের কিং খালিদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দাম্মামের কিং ফাহদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছে, আপনাদের নিরাপত্তা ও সুবিধার স্বার্থে এবং এই অঞ্চলের কিছু দেশে বর্তমান পরিস্থিতির কারণে, আকাশপথ বন্ধের কারণে প্রভাবিত গন্তব্যে ভ্রমণকারী যাত্রীদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সরাসরি তাদের নিজ নিজ এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন।

    তারা আরও জানিয়েছে, এটি তাদের ফ্লাইটের সর্বশেষ তথ্য নিশ্চিত করতে এবং অপ্রত্যাশিত বিলম্ব বা পরিবর্তন এড়াতে সাহায্য করবে। আমরা আপনাদের বোঝাপড়া ও সহযোগিতার প্রশংসা করি এবং সর্বদা আপনাদের সেবা করতে পেরে আনন্দিত।

    ইসরায়েলের হামলার পর এয়ারলাইন্সগুলো নির্দিষ্ট আকাশথে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ রেখেছে। ফ্লাইটরাডার২৪ এর তথ্য অনুযায়ী, এয়ারলাইন্সগুলো ইসরায়েল, ইরান এবং ইরাকের আকাশপথ থেকে তাদের ফ্লাইট সরিয়ে নিয়েছে। যাত্রী ও ক্রুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা ফ্লাইট বাতিল ও বিচ্যুত করতে বাধ্য হচ্ছে।

    আল আরাবিয়ার সাংবাদিক জোয়ান সেরিয়েহ শুক্রবার বিকেলে এক্স (সাবেক টুইটার)-এ পোস্ট করেছেন, বর্তমানে এলএএক্স থেকে ডিএক্সবি গামী এমিরেটস ফ্লাইট ইকে২১২ এ আছি। বন্ধ ইরানি আকাশপথ এড়াতে আমরা ঘুরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা জ্বালানি ভরার জন্য জেদ্দায় অবতরণ করব এবং তারপর আশা করি দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা চালিয়ে যেতে পারব।

    রিয়াদে কয়েক দশক ধরে কর্মরত ভারতীয় প্রবাসী শামিম আখতার আরব নিউজকে বলেন, আকাশপথ বন্ধ এবং ফ্লাইট বিচ্যুতি সম্পর্কে আরব নিউজ থেকে জানার পর আমি আমার এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করেছি। এখন পর্যন্ত, ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ছাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। সময়সূচিতে কোনো পরিবর্তন নেই, তাই আমি যথাসময়ে রওনা দেব।

    উত্তেজনার কারণে ইরানের আকাশপথ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে। জর্ডানও সমস্ত ফ্লাইটের জন্য তাদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে।

    ইসরায়েলের পতাকাবাহী বিমান সংস্থা এল আল এয়ারলাইন্স জানিয়েছে যে, ইসরায়েল থেকে এবং ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা ইসরায়েল ইরানে আক্রমণের পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এর জেরে বেশ কয়েকটি দেশ আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে বিমান চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটেছে। সৌদি আরব তার নাগরিক ও বাসিন্দাদের জন্য ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে। শুক্রবার ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা চালানোর পর থেকে আঞ্চলিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশ তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে, যার কারণে অসংখ্য ফ্লাইট বাতিল ও ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের প্রধান বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষগুলো যাত্রীদের বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছে, যাতে বিলম্ব বা ফ্লাইট পরিবর্তন জনিত সমস্যা এড়ানো যায়। রিয়াদের কিং খালিদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দাম্মামের কিং ফাহদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছে, আপনাদের নিরাপত্তা ও সুবিধার স্বার্থে এবং এই অঞ্চলের কিছু দেশে বর্তমান পরিস্থিতির কারণে, আকাশপথ বন্ধের কারণে প্রভাবিত গন্তব্যে ভ্রমণকারী যাত্রীদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সরাসরি তাদের নিজ নিজ এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা আরও জানিয়েছে, এটি তাদের ফ্লাইটের সর্বশেষ তথ্য নিশ্চিত করতে এবং অপ্রত্যাশিত বিলম্ব বা পরিবর্তন এড়াতে সাহায্য করবে। আমরা আপনাদের বোঝাপড়া ও সহযোগিতার প্রশংসা করি এবং সর্বদা আপনাদের সেবা করতে পেরে আনন্দিত। ইসরায়েলের হামলার পর এয়ারলাইন্সগুলো নির্দিষ্ট আকাশথে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ রেখেছে। ফ্লাইটরাডার২৪ এর তথ্য অনুযায়ী, এয়ারলাইন্সগুলো ইসরায়েল, ইরান এবং ইরাকের আকাশপথ থেকে তাদের ফ্লাইট সরিয়ে নিয়েছে। যাত্রী ও ক্রুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা ফ্লাইট বাতিল ও বিচ্যুত করতে বাধ্য হচ্ছে। আল আরাবিয়ার সাংবাদিক জোয়ান সেরিয়েহ শুক্রবার বিকেলে এক্স (সাবেক টুইটার)-এ পোস্ট করেছেন, বর্তমানে এলএএক্স থেকে ডিএক্সবি গামী এমিরেটস ফ্লাইট ইকে২১২ এ আছি। বন্ধ ইরানি আকাশপথ এড়াতে আমরা ঘুরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা জ্বালানি ভরার জন্য জেদ্দায় অবতরণ করব এবং তারপর আশা করি দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা চালিয়ে যেতে পারব। রিয়াদে কয়েক দশক ধরে কর্মরত ভারতীয় প্রবাসী শামিম আখতার আরব নিউজকে বলেন, আকাশপথ বন্ধ এবং ফ্লাইট বিচ্যুতি সম্পর্কে আরব নিউজ থেকে জানার পর আমি আমার এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করেছি। এখন পর্যন্ত, ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ছাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। সময়সূচিতে কোনো পরিবর্তন নেই, তাই আমি যথাসময়ে রওনা দেব। উত্তেজনার কারণে ইরানের আকাশপথ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে। জর্ডানও সমস্ত ফ্লাইটের জন্য তাদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে। ইসরায়েলের পতাকাবাহী বিমান সংস্থা এল আল এয়ারলাইন্স জানিয়েছে যে, ইসরায়েল থেকে এবং ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কায় দেশের চতুর্দিকে সেনা মোতায়েন করছে ইসরায়েল

    ইসরায়েলের সেনাপ্রধান আইয়াল জামির টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে বলেছেন, তাঁর সেনাবাহিনী ‘১০ হাজারের বেশি সৈন্য মোতায়েন করছে এবং সব সীমান্তজুড়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে’। সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘যে কেউ আমাদের চ্যালেঞ্জ করতে চাইবে, তাকে বড় মূল্য দিতে হবে।’

    আইয়াল জামির আরও বলেন, ‘ইসরায়েলের জনগণ, আমি সম্পূর্ণ সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারি না। ইরানি শাসকগোষ্ঠী প্রতিশোধ নিতে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করবে। এ হামলার সম্ভাব্য মূল্য আমাদের আগের অভিজ্ঞতা থেকে আলাদা হবে।’

    ‘আমরা এ অভিযানের প্রস্তুতি অনেক আগে থেকেই নিচ্ছি। বাস্তব ও তাৎক্ষণিক হুমকির বিরুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য সেনাবাহিনীর সব শাখা ও বিভাগ মিলিয়ে নজিরবিহীন চেষ্টা চালানো হয়েছে’, বলেন জামির।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কায় দেশের চতুর্দিকে সেনা মোতায়েন করছে ইসরায়েল ইসরায়েলের সেনাপ্রধান আইয়াল জামির টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে বলেছেন, তাঁর সেনাবাহিনী ‘১০ হাজারের বেশি সৈন্য মোতায়েন করছে এবং সব সীমান্তজুড়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে’। সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘যে কেউ আমাদের চ্যালেঞ্জ করতে চাইবে, তাকে বড় মূল্য দিতে হবে।’ আইয়াল জামির আরও বলেন, ‘ইসরায়েলের জনগণ, আমি সম্পূর্ণ সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারি না। ইরানি শাসকগোষ্ঠী প্রতিশোধ নিতে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করবে। এ হামলার সম্ভাব্য মূল্য আমাদের আগের অভিজ্ঞতা থেকে আলাদা হবে।’ ‘আমরা এ অভিযানের প্রস্তুতি অনেক আগে থেকেই নিচ্ছি। বাস্তব ও তাৎক্ষণিক হুমকির বিরুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য সেনাবাহিনীর সব শাখা ও বিভাগ মিলিয়ে নজিরবিহীন চেষ্টা চালানো হয়েছে’, বলেন জামির। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ভারতের আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনায় ২৪২ জন যাত্রীর সবাই মারা গেছে! একজন ও বেঁচে নেই!
    যাত্রীদের কথা ভাবেন, সবাই লন্ডন যাচ্ছিলো।
    কেউ কেউ হয়তো এবার ই প্রথম লন্ডন যাচ্ছিলো, কেউ রিলেটিভের সাথে দেখা করতে যাচ্ছিলো, কেউ পড়ালেখা করার জন্য যাচ্ছিলো, কেউ চাকরির জন্য। সবাই শেষ!
    বিমান দুর্ঘটনার ঠিক আগ মুহূর্তে তারা কি ভেবেছিলো একটু পরেই তারা আর দুনিয়ায় থাকবেনা? ভেবেছিলো? আমরাও কি গ্যারান্টি দিতে পারবো একটু পরে আমরা জীবিত থাকবো?
    কতো কতো স্বপ্ন শেষ এক নিমিষেই!
    জীবন খুব ঠুনকো! বিমানে উঠে যদি ভাবেন, 'আহ! লন্ডন যাচ্ছি, এবার সব শান্তি!' তাহলেও কিন্তু 'শান্তি' টা আসবেনা! জীবন সেখানেও শেষ হয়ে যেতে পারে!
    ২৪২ জন মানুষের জীবন শেষ....
    ভারতের আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনায় ২৪২ জন যাত্রীর সবাই মারা গেছে! একজন ও বেঁচে নেই! যাত্রীদের কথা ভাবেন, সবাই লন্ডন যাচ্ছিলো। কেউ কেউ হয়তো এবার ই প্রথম লন্ডন যাচ্ছিলো, কেউ রিলেটিভের সাথে দেখা করতে যাচ্ছিলো, কেউ পড়ালেখা করার জন্য যাচ্ছিলো, কেউ চাকরির জন্য। সবাই শেষ! বিমান দুর্ঘটনার ঠিক আগ মুহূর্তে তারা কি ভেবেছিলো একটু পরেই তারা আর দুনিয়ায় থাকবেনা? ভেবেছিলো? আমরাও কি গ্যারান্টি দিতে পারবো একটু পরে আমরা জীবিত থাকবো? কতো কতো স্বপ্ন শেষ এক নিমিষেই! জীবন খুব ঠুনকো! বিমানে উঠে যদি ভাবেন, 'আহ! লন্ডন যাচ্ছি, এবার সব শান্তি!' তাহলেও কিন্তু 'শান্তি' টা আসবেনা! জীবন সেখানেও শেষ হয়ে যেতে পারে! ২৪২ জন মানুষের জীবন শেষ....
    JonoSathi React
    Wow
    Sad
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com