Security Check
  • মাত্র ৩টি কাজ—আপনার ঘরেও আনবে হাজার গুণ বরকত!
    #সুন্নাহজীবন #ইকোইসলাম #বরকত

    https://youtube.com/shorts/YBiCXM4Ihs0?si=F6kpwOzw9H3aKhkL
    মাত্র ৩টি কাজ—আপনার ঘরেও আনবে হাজার গুণ বরকত! ✨🌿 #সুন্নাহজীবন #ইকোইসলাম #বরকত 👇 https://youtube.com/shorts/YBiCXM4Ihs0?si=F6kpwOzw9H3aKhkL
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·273 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা

    প্রায় এক শতাব্দী ধরে ডার্ক ম্যাটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যতম বড় রহস্য। ১৯৩০ দশকে এই ধারণা প্রথম উত্থাপন করা হয়। সুইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রিটজ জুইকি প্রথম উপলব্ধি করেন দূরবর্তী কোমা ক্লাস্টারের গ্যালাক্সি তাদের দৃশ্যমান নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একত্রে ধরে রাখার জন্য অনেক দ্রুতগতিতে চলছে। কয়েক দশক পর ভেরা রুবিনের সর্পিল গ্যালাক্সিও কোনো একটি অদৃশ্য ভর অতিরিক্ত মহাকর্ষীয় প্রভাব তৈরি করছে বলে জানা যায়। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে থাকা ডার্ক ম্যাটারের রহস্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটারের ঝলক শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। নাসার ফার্মি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা।

    বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের তথ্য বিশ্লেষণের সময় প্রায় ২০ গিগা ইলেকট্রন ভোল্টের শক্তিতে গামা রশ্মির একটি হ্যালো-আকৃতির আভা দেখতে পেয়েছেন। এটি একটি অস্বাভাবিক শক্তিশালী সংকেত, যা উইকলি ইন্টারঅ্যাকটিং ম্যাসিভ পার্টিকেল বা ডাব্লিউআইএমপি নামে পরিচিত কাল্পনিক ডার্ক ম্যাটার কণার ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গেছে। তত্ত্ব অনুসারে, যখন দুটি এমন কণার মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন তারা একে অপরকে ধ্বংস করে দেওয়ার ফলে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এই রশ্মি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আলোর রূপ।

    নতুন এ আবিষ্কারের বিষয়ে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তোমোনোরি তোতানি জানান, নির্গত ডার্ক ম্যাটার প্রত্যাশিত আকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিলে যায়। এই ঘটনার সহজ বিকল্প ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষণার ফলাফল সঠিক হলে এটি হবে মানবজাতির প্রথমবার ডার্ক ম্যাটার দেখার অভিজ্ঞতা। এর ফলে পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে একটি সম্পূর্ণ নতুন কণার উপস্থিতি জানা যাবে। তখন বিজ্ঞানীরা হিগস বোসনের মতো একটি রূপান্তরমূলক আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে যেতে পারবেন।


    সূত্র: এনডিটিভি
    প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা প্রায় এক শতাব্দী ধরে ডার্ক ম্যাটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যতম বড় রহস্য। ১৯৩০ দশকে এই ধারণা প্রথম উত্থাপন করা হয়। সুইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রিটজ জুইকি প্রথম উপলব্ধি করেন দূরবর্তী কোমা ক্লাস্টারের গ্যালাক্সি তাদের দৃশ্যমান নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একত্রে ধরে রাখার জন্য অনেক দ্রুতগতিতে চলছে। কয়েক দশক পর ভেরা রুবিনের সর্পিল গ্যালাক্সিও কোনো একটি অদৃশ্য ভর অতিরিক্ত মহাকর্ষীয় প্রভাব তৈরি করছে বলে জানা যায়। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে থাকা ডার্ক ম্যাটারের রহস্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটারের ঝলক শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। নাসার ফার্মি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের তথ্য বিশ্লেষণের সময় প্রায় ২০ গিগা ইলেকট্রন ভোল্টের শক্তিতে গামা রশ্মির একটি হ্যালো-আকৃতির আভা দেখতে পেয়েছেন। এটি একটি অস্বাভাবিক শক্তিশালী সংকেত, যা উইকলি ইন্টারঅ্যাকটিং ম্যাসিভ পার্টিকেল বা ডাব্লিউআইএমপি নামে পরিচিত কাল্পনিক ডার্ক ম্যাটার কণার ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গেছে। তত্ত্ব অনুসারে, যখন দুটি এমন কণার মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন তারা একে অপরকে ধ্বংস করে দেওয়ার ফলে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এই রশ্মি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আলোর রূপ। নতুন এ আবিষ্কারের বিষয়ে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তোমোনোরি তোতানি জানান, নির্গত ডার্ক ম্যাটার প্রত্যাশিত আকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিলে যায়। এই ঘটনার সহজ বিকল্প ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষণার ফলাফল সঠিক হলে এটি হবে মানবজাতির প্রথমবার ডার্ক ম্যাটার দেখার অভিজ্ঞতা। এর ফলে পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে একটি সম্পূর্ণ নতুন কণার উপস্থিতি জানা যাবে। তখন বিজ্ঞানীরা হিগস বোসনের মতো একটি রূপান্তরমূলক আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে যেতে পারবেন। সূত্র: এনডিটিভি
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·750 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল দুর্বল হচ্ছে -- ২

    নাসার জিওফিজিকস এবং হেলিওফিজিকস কর্মসূচির তথ্য মতে, চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি ধীরে ধীরে দুটি স্বতন্ত্র অঞ্চলে বিভক্ত হচ্ছে ও পশ্চিম দিকে সরে যাচ্ছে। আইকন, সোয়ার্ম ও এমএমএসের মতো মিশনের উপগ্রহের তথ্য এসব পরিস্থিতি তুলে ধরছে। ঢালের দুর্বলতা পৃথিবীর বাইরের কোরের গভীরে গলিত লোহা প্রবাহের জটিল পরিবর্তন থেকে উদ্ভূত হয়েছে। আর তাই দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি কীভাবে বিকশিত হচ্ছে, তা বোঝা অত্যন্ত জরুরি। এই দুর্বল অংশটি সরাসরি স্যাটেলাইট, বিকিরণের মাত্রা ও পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দীর্ঘমেয়াদি আচরণকে প্রভাবিত করে।দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি বিদ্যমান কারণ পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র পুরোপুরি প্রতিসম নয়। দক্ষিণ আমেরিকা ও আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর গ্রহের কাছাকাছি ঝুঁকে পড়ে চৌম্বক ক্ষেত্র। এই অবনমন নির্দেশ করে যে ঢালটি এখানে পাতলা। মহাকাশের ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বেল্ট থেকে আসা শক্তিশালী কণা আরও গভীরভাবে প্রবেশ করে এই দুর্বলতার কারণে। অ্যানোমালি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চৌম্বক ক্ষেত্র বিকিরণকে প্রতিহত করতে কম কার্যকর হয়, যার ফলে মহাকাশে থাকা বিভিন্ন যান ও যন্ত্রপাতি ঝুঁকিতে থাকে।


    নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি গতিশীল। ফলে পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল ধীরে ধীরে দুর্বল হওয়ায় স্যাটেলাইট ও মহাকাশযানের জন্য দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালিতে প্রবেশ করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। বিকিরণের ঝুঁকির কাছে আছে বলে বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে। এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন যন্ত্র প্রায়শই বন্ধ করে দিতে হয় বা সুরক্ষামূলক মোডে রাখতে হয়। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনও অ্যানোমালিটির ওপর দিয়ে প্রদক্ষিণ করার সময় বর্ধিত বিকিরণের সম্মুখীন হয়। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর নিম্ন-কক্ষপথের একটি বৃহত্তর অংশ প্রভাবিত হচ্ছে।

    সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল দুর্বল হচ্ছে -- ২ নাসার জিওফিজিকস এবং হেলিওফিজিকস কর্মসূচির তথ্য মতে, চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি ধীরে ধীরে দুটি স্বতন্ত্র অঞ্চলে বিভক্ত হচ্ছে ও পশ্চিম দিকে সরে যাচ্ছে। আইকন, সোয়ার্ম ও এমএমএসের মতো মিশনের উপগ্রহের তথ্য এসব পরিস্থিতি তুলে ধরছে। ঢালের দুর্বলতা পৃথিবীর বাইরের কোরের গভীরে গলিত লোহা প্রবাহের জটিল পরিবর্তন থেকে উদ্ভূত হয়েছে। আর তাই দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি কীভাবে বিকশিত হচ্ছে, তা বোঝা অত্যন্ত জরুরি। এই দুর্বল অংশটি সরাসরি স্যাটেলাইট, বিকিরণের মাত্রা ও পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দীর্ঘমেয়াদি আচরণকে প্রভাবিত করে।দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি বিদ্যমান কারণ পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র পুরোপুরি প্রতিসম নয়। দক্ষিণ আমেরিকা ও আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর গ্রহের কাছাকাছি ঝুঁকে পড়ে চৌম্বক ক্ষেত্র। এই অবনমন নির্দেশ করে যে ঢালটি এখানে পাতলা। মহাকাশের ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বেল্ট থেকে আসা শক্তিশালী কণা আরও গভীরভাবে প্রবেশ করে এই দুর্বলতার কারণে। অ্যানোমালি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চৌম্বক ক্ষেত্র বিকিরণকে প্রতিহত করতে কম কার্যকর হয়, যার ফলে মহাকাশে থাকা বিভিন্ন যান ও যন্ত্রপাতি ঝুঁকিতে থাকে। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি গতিশীল। ফলে পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল ধীরে ধীরে দুর্বল হওয়ায় স্যাটেলাইট ও মহাকাশযানের জন্য দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালিতে প্রবেশ করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। বিকিরণের ঝুঁকির কাছে আছে বলে বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে। এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন যন্ত্র প্রায়শই বন্ধ করে দিতে হয় বা সুরক্ষামূলক মোডে রাখতে হয়। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনও অ্যানোমালিটির ওপর দিয়ে প্রদক্ষিণ করার সময় বর্ধিত বিকিরণের সম্মুখীন হয়। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর নিম্ন-কক্ষপথের একটি বৃহত্তর অংশ প্রভাবিত হচ্ছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·465 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

    দিনটা শুরু হোক মহান আল্লাহর নাম দিয়ে। সবাইকে জানাই সুপ্রভাত! আল্লাহ আমাদের সবার দিনটি বরকতময় করুন এবং নেক কাজ করার তৌফিক দিন। আমিন।

    #IslamicPost #Fajr #MorningVibes
    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 🤲 দিনটা শুরু হোক মহান আল্লাহর নাম দিয়ে। সবাইকে জানাই সুপ্রভাত! 🌞 আল্লাহ আমাদের সবার দিনটি বরকতময় করুন এবং নেক কাজ করার তৌফিক দিন। আমিন। #IslamicPost #Fajr #MorningVibes
    Like
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·697 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা!

    আমি নাহিদ হাসান নয়ন। আজ থেকে আমিও যুক্ত হলাম জনসাথী (Jonosathi) পরিবারের সাথে। এখানে নতুন কিছু শিখতে এবং সবার সাথে পরিচিত হতে এসেছি। আশা করি সবাই আমাকে সাপোর্ট করবেন এবং ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন।

    #NewMember #Jonosathi #NahidHasanNoyon
    আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা! 👋 আমি নাহিদ হাসান নয়ন। আজ থেকে আমিও যুক্ত হলাম জনসাথী (Jonosathi) পরিবারের সাথে। এখানে নতুন কিছু শিখতে এবং সবার সাথে পরিচিত হতে এসেছি। আশা করি সবাই আমাকে সাপোর্ট করবেন এবং ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন। ❤️ #NewMember #Jonosathi #NahidHasanNoyon
    Like
    Love
    5
    · 26 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·630 ভিউ ·1 পর্যালোচনা
  • পোকামাকড় ও পশুপাখি কি সত্যিই ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে ???

    প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানার আগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় ও পশুপাখি বেশ অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকে। কুকুর ক্রমাগত ঘেউ ঘেউ করে, গরু দুধ দেওয়া বন্ধ করে দেয় বা ব্যাঙ পুকুর থেকে লাফিয়ে ওঠে। শুনতে অবাক লাগলেও ১৯৭৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হাইচেং শহরে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক সপ্তাহ আগে হিমায়িত তাপমাত্রার মধ্যেও প্রচুর সাপ তাদের শীতকালীন আশ্রয়স্থল থেকে বেরিয়ে এসেছিল। সরীসৃপদের এই আচরণ বিশ্লেষণে শহর কর্তৃপক্ষ তখন বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক ঘণ্টা আগেই পুরো শহর খালি করে ফেলেছিল। পোকামাকড় ও পশুপাখি ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে কি না, তা জানতে ২০১৩ সালে এক গবেষণা করেছিলেন জার্মান বিজ্ঞানীরা। সে সময় ভূমিকম্পের একটি চ্যুতি রেখার কাছাকাছি বাসা বাঁধা লাল কাঠ পিঁপড়াদের ভিডিও করেন তাঁরা। দেখা যায়, ভূমিকম্পের আগে পিঁপড়াদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে পরিবর্তন হয়। রাতে বেশি সক্রিয় হলেও দিনে কম সক্রিয় থাকে তারা।

    জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব অ্যানিমেল বিহেভিয়ার ও ইউনিভার্সিটি অব কনস্টানজের গবেষকেরা ভূমিকম্পের আগে খামারে থাকা বিভিন্ন প্রাণীর কার্যকলাপ সঠিকভাবে শনাক্তের দাবি করেছেন। যদিও তাঁদের দাবির সপক্ষে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী মার্টিন উইকেলস্কি বলেন, ‘অ্যারিস্টটল ও আলেক্সান্ডার ফন হামবোল্টের সময় থেকেই এমন আচরণের পুরোনো গল্প রয়েছে। এখন আমরা প্রাণীদের কার্যকলাপ ও স্নায়বিক অবস্থার ধারাবাহিক জৈব তথ্য সংগ্রহ করতে পারছি।’

    গবেষকদের তথ্যমতে, তথ্য সংগ্রহের জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে ৪৮ বার পর্যন্ত ত্বরিত নড়াচড়া রেকর্ড করে। ২০১৬ ও ২০১৭ সালে মোট প্রায় চার মাস ধরে তাঁরা ইতালির উত্তর দিকের ভূমিকম্পপ্রবণ একটি এলাকার একটি খামারে থাকা ছয়টি গরু, পাঁচটি ভেড়া ও দুটি কুকুরের সঙ্গে এই বায়োলগার ও জিপিএস সেন্সর সংযুক্ত করেন। গবেষণার সময় ১৮ হাজারের বেশি কম্পন ঘটেছিল, যার মধ্যে একটি ৬ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটেছিল। এই গবেষণার ফলাফল ইথোলজি নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।


    পোকামাকড় ও পশুপাখি কি সত্যিই ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে ??? প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানার আগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় ও পশুপাখি বেশ অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকে। কুকুর ক্রমাগত ঘেউ ঘেউ করে, গরু দুধ দেওয়া বন্ধ করে দেয় বা ব্যাঙ পুকুর থেকে লাফিয়ে ওঠে। শুনতে অবাক লাগলেও ১৯৭৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হাইচেং শহরে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক সপ্তাহ আগে হিমায়িত তাপমাত্রার মধ্যেও প্রচুর সাপ তাদের শীতকালীন আশ্রয়স্থল থেকে বেরিয়ে এসেছিল। সরীসৃপদের এই আচরণ বিশ্লেষণে শহর কর্তৃপক্ষ তখন বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক ঘণ্টা আগেই পুরো শহর খালি করে ফেলেছিল। পোকামাকড় ও পশুপাখি ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে কি না, তা জানতে ২০১৩ সালে এক গবেষণা করেছিলেন জার্মান বিজ্ঞানীরা। সে সময় ভূমিকম্পের একটি চ্যুতি রেখার কাছাকাছি বাসা বাঁধা লাল কাঠ পিঁপড়াদের ভিডিও করেন তাঁরা। দেখা যায়, ভূমিকম্পের আগে পিঁপড়াদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে পরিবর্তন হয়। রাতে বেশি সক্রিয় হলেও দিনে কম সক্রিয় থাকে তারা। জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব অ্যানিমেল বিহেভিয়ার ও ইউনিভার্সিটি অব কনস্টানজের গবেষকেরা ভূমিকম্পের আগে খামারে থাকা বিভিন্ন প্রাণীর কার্যকলাপ সঠিকভাবে শনাক্তের দাবি করেছেন। যদিও তাঁদের দাবির সপক্ষে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী মার্টিন উইকেলস্কি বলেন, ‘অ্যারিস্টটল ও আলেক্সান্ডার ফন হামবোল্টের সময় থেকেই এমন আচরণের পুরোনো গল্প রয়েছে। এখন আমরা প্রাণীদের কার্যকলাপ ও স্নায়বিক অবস্থার ধারাবাহিক জৈব তথ্য সংগ্রহ করতে পারছি।’ গবেষকদের তথ্যমতে, তথ্য সংগ্রহের জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে ৪৮ বার পর্যন্ত ত্বরিত নড়াচড়া রেকর্ড করে। ২০১৬ ও ২০১৭ সালে মোট প্রায় চার মাস ধরে তাঁরা ইতালির উত্তর দিকের ভূমিকম্পপ্রবণ একটি এলাকার একটি খামারে থাকা ছয়টি গরু, পাঁচটি ভেড়া ও দুটি কুকুরের সঙ্গে এই বায়োলগার ও জিপিএস সেন্সর সংযুক্ত করেন। গবেষণার সময় ১৮ হাজারের বেশি কম্পন ঘটেছিল, যার মধ্যে একটি ৬ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটেছিল। এই গবেষণার ফলাফল ইথোলজি নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
    Like
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·455 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আপনি কি সত্যিই অনলাইনে স্মার্ট ইনকাম শুরু করতে চান?
    EARNING SHOP এ আপনার জন্য রয়েছে Trusted & Active Income System
    কেন earning shop ?
    নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম
    কম খরচে শুরু করার সুযোগ
    সহজ ও দ্রুত আয়ের প্রোজেক্ট
    শেখার মাধ্যমে আয় বাড়ানোর সিস্টেম
    Active Income + Smart Income একসাথে
    ইনকাম প্রোজেক্টসমূহ:
    1️⃣ মোবাইল রিচার্জ
    2️⃣ ড্রাইভ অফার
    3️⃣ পে বিল সার্ভিস
    4️⃣ রিসেলিং
    5️⃣ অ্যাড ভিউ ইনকাম
    6️⃣ মাইক্রো জব
    7️⃣ জব পোস্ট
    8️⃣ ভেন্ডরশীপ
    9️⃣ জিমেইল মার্কেটিং
    ফেসবুক মার্কেটিং
    1️⃣1️⃣ ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং
    1️⃣2️⃣ টার্গেট বোনাস
    1️⃣3️⃣ লিডারশিপ ইনকাম
    1️⃣4️⃣ সেলারি (পারফরম্যান্স বেইজড)
    1️⃣5️⃣ ক্রয়-বিক্রয়
    1️⃣6️⃣ ডিজিটাল সার্ভিস
    earning shop দিয়ে আপনি শুধু আয় করবেন না,
    আপনি শিখবেন স্মার্টলি ইনকাম করার সম্পূর্ণ সিস্টেম।
    আজই যোগ দিন এবং আপনার ডিজিটাল ইনকামের যাত্রা শুরু করুন!
    ওয়েবসাইট লিংক https://earning-shop.com/register?ref=195689
    আপনি কি সত্যিই অনলাইনে স্মার্ট ইনকাম শুরু করতে চান? 🌟 📢 EARNING SHOP এ আপনার জন্য রয়েছে Trusted & Active Income System 💼🔥 💎 কেন earning shop ? ✅ নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ✅ কম খরচে শুরু করার সুযোগ ✅ সহজ ও দ্রুত আয়ের প্রোজেক্ট ✅ শেখার মাধ্যমে আয় বাড়ানোর সিস্টেম ✅ Active Income + Smart Income একসাথে 💼 ইনকাম প্রোজেক্টসমূহ: ✅ 1️⃣ মোবাইল রিচার্জ 2️⃣ ড্রাইভ অফার 3️⃣ পে বিল সার্ভিস 4️⃣ রিসেলিং 5️⃣ অ্যাড ভিউ ইনকাম 6️⃣ মাইক্রো জব 7️⃣ জব পোস্ট 8️⃣ ভেন্ডরশীপ 9️⃣ জিমেইল মার্কেটিং 🔟 ফেসবুক মার্কেটিং 1️⃣1️⃣ ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং 1️⃣2️⃣ টার্গেট বোনাস 1️⃣3️⃣ লিডারশিপ ইনকাম 1️⃣4️⃣ সেলারি (পারফরম্যান্স বেইজড) 1️⃣5️⃣ ক্রয়-বিক্রয় 1️⃣6️⃣ ডিজিটাল সার্ভিস 💡 earning shop দিয়ে আপনি শুধু আয় করবেন না, আপনি শিখবেন স্মার্টলি ইনকাম করার সম্পূর্ণ সিস্টেম। 🔥 আজই যোগ দিন এবং আপনার ডিজিটাল ইনকামের যাত্রা শুরু করুন! ওয়েবসাইট লিংক https://earning-shop.com/register?ref=195689
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·733 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • হে আল্লাহ জুমার দিনের উছিলায় আপনার প্রিয় বান্দা ও রসূল আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর গুনাগার উম্মত সবাইকে আপনি ক্ষমা করে দিন। ---- আমিন।
    হে আল্লাহ জুমার দিনের উছিলায় আপনার প্রিয় বান্দা ও রসূল আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর গুনাগার উম্মত সবাইকে আপনি ক্ষমা করে দিন। ---- আমিন।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·651 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম : ২য়

    যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন।

    ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু।

    বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম : ২য় যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন। ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·522 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম ঃ ১ম

    সন্ধ্যার আকাশে নানা তারকা আমাদের মুগ্ধ করে। রাজধানী ঢাকার শাহবাগে দাঁড়িয়ে ঠিক সন্ধ্যায় ওপরের মহাকাশের দিকে তাকালে মহাকাশ মনে হয় খুব নিচে নিমে এসেছে। যেকোনো বিস্তৃত দিগন্ত এলাকায় দাঁড়ালেই মনে হয়, এই তো কাছেই মহাকাশ। আসলে দৃষ্টিভ্রম হয় তখন আমাদের। পৃথিবীর সব এলাকা সমান নয়, যে কারণে মহাশূন্যের কাছাকাছি সব এলাকার অবস্থান থাকে না। পাহাড়ি এলাকার উচ্চতা বেশি বলে তারা মহাকাশের কাছাকাছি থাকে, এমনটাও মনে করেন অনেকে। আসলে আমাদের পৃথিবী পূর্ণাঙ্গ গোলক নয়, কমলালেবুর মতো বলে মধ্য দিকটা বা বিষুবরেখার এলাকা মহাকাশের দিকে বেশিই ধাবিত হয়।

    আমরা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু চূড়া বলতে এত দিন মাউন্ট এভারেস্টকেই জানি। অবাক করার বিষয় হচ্ছে, এত উঁচু কাঠামো থেকেও মহাকাশ বেশ দূরে। মহাশূন্যের সবচেয়ে কাছাকাছি এলাকা বলা হয় দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজোকে। উচ্চতা বেশি হলেই যে মহাকাশের কাছে চলে যাবে কেউ, বিষয়টি এমন নয়। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বিষুবীয় এলাকা বিশেষ স্ফীতি দেখেন। এই স্ফীতির কারণেই চিম্বোরাজো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অনেক নিচে হলেও মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছের বিন্দু হওয়ার সম্মান অর্জন করেছে। বিজ্ঞানীদের চোখে, ইকুয়েডরের এ পাহাড়টিই মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করছে!

    বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে দেখা যায়, পৃথিবী আসলে নিখুঁত গোলক নয়। এর ঘূর্ণনের কারণে বিষুবরেখার চারপাশে এটি সামান্য স্ফীত হয়ে একটি উপগোলক আকার ধারণ করেছে। এর বিষুবীয় ব্যাসার্ধ মেরু ব্যাসার্ধের চেয়ে প্রায় ২১ কিলোমিটার বেশি। অর্থাৎ পৃথিবী তার মাঝখানে ওপর ও নিচের অংশ মানে উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর চেয়ে বেশি প্রশস্ত। এই বিষুবীয় স্ফীতি উচ্চতার পরিমাপকে প্রভাবিত করে।

    নেপাল ও চীনের মাঝে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার উচ্চতার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়া। কিন্তু সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা পরিমাপ করলে পৃথিবীর এই স্ফীত আকারটিকে হিসাবে আনা হয় না। সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিবর্তে যখন পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়, তখন বিষুবরেখার কাছাকাছি স্থান আসলে আরও দূরে চলে যায়।
    পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম ঃ ১ম সন্ধ্যার আকাশে নানা তারকা আমাদের মুগ্ধ করে। রাজধানী ঢাকার শাহবাগে দাঁড়িয়ে ঠিক সন্ধ্যায় ওপরের মহাকাশের দিকে তাকালে মহাকাশ মনে হয় খুব নিচে নিমে এসেছে। যেকোনো বিস্তৃত দিগন্ত এলাকায় দাঁড়ালেই মনে হয়, এই তো কাছেই মহাকাশ। আসলে দৃষ্টিভ্রম হয় তখন আমাদের। পৃথিবীর সব এলাকা সমান নয়, যে কারণে মহাশূন্যের কাছাকাছি সব এলাকার অবস্থান থাকে না। পাহাড়ি এলাকার উচ্চতা বেশি বলে তারা মহাকাশের কাছাকাছি থাকে, এমনটাও মনে করেন অনেকে। আসলে আমাদের পৃথিবী পূর্ণাঙ্গ গোলক নয়, কমলালেবুর মতো বলে মধ্য দিকটা বা বিষুবরেখার এলাকা মহাকাশের দিকে বেশিই ধাবিত হয়। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু চূড়া বলতে এত দিন মাউন্ট এভারেস্টকেই জানি। অবাক করার বিষয় হচ্ছে, এত উঁচু কাঠামো থেকেও মহাকাশ বেশ দূরে। মহাশূন্যের সবচেয়ে কাছাকাছি এলাকা বলা হয় দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজোকে। উচ্চতা বেশি হলেই যে মহাকাশের কাছে চলে যাবে কেউ, বিষয়টি এমন নয়। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বিষুবীয় এলাকা বিশেষ স্ফীতি দেখেন। এই স্ফীতির কারণেই চিম্বোরাজো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অনেক নিচে হলেও মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছের বিন্দু হওয়ার সম্মান অর্জন করেছে। বিজ্ঞানীদের চোখে, ইকুয়েডরের এ পাহাড়টিই মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করছে! বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে দেখা যায়, পৃথিবী আসলে নিখুঁত গোলক নয়। এর ঘূর্ণনের কারণে বিষুবরেখার চারপাশে এটি সামান্য স্ফীত হয়ে একটি উপগোলক আকার ধারণ করেছে। এর বিষুবীয় ব্যাসার্ধ মেরু ব্যাসার্ধের চেয়ে প্রায় ২১ কিলোমিটার বেশি। অর্থাৎ পৃথিবী তার মাঝখানে ওপর ও নিচের অংশ মানে উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর চেয়ে বেশি প্রশস্ত। এই বিষুবীয় স্ফীতি উচ্চতার পরিমাপকে প্রভাবিত করে। নেপাল ও চীনের মাঝে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার উচ্চতার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়া। কিন্তু সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা পরিমাপ করলে পৃথিবীর এই স্ফীত আকারটিকে হিসাবে আনা হয় না। সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিবর্তে যখন পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়, তখন বিষুবরেখার কাছাকাছি স্থান আসলে আরও দূরে চলে যায়।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·470 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ধাতু খেয়ে ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ উৎপাদন করছে এক অদ্ভুত ব্যাকটেরিয়া!

    এক আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে জানা গেছে, এমন একটি বিরল ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা ধাতু খেয়ে বিশুদ্ধ ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ তৈরি করতে সক্ষম। এই ব্যাকটেরিয়া বিষাক্ত ধাতু পরিবেশ থেকে শোষণ করে সেগুলোকে মূল্যবান স্বর্ণের ন্যানোপার্টিকেলে রূপান্তরিত করে, যা পরিবেশবান্ধবভাবে সংগ্রহ করা সম্ভব।

    প্রচলিত খনির মতো ক্ষতিকর প্রক্রিয়ার প্রয়োজন নেই। ব্যাকটেরিয়াটি পরিবেশ থেকে ধাতু মেটাবোলাইজ করে মাইক্রোস্কোপিক স্বর্ণ কণায় রূপান্তরিত করে, যা সংগৃহীত করা যায়। এতে রাসায়নিক বর্জ্য কমানো, শক্তি ব্যবহারের হ্রাস এবং পরিবেশগত প্রভাব সীমিত করা সম্ভব।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই আবিষ্কার স্বর্ণ শিল্পকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে। এটি আরও পরিচ্ছন্ন, সবুজ এবং কার্যকরভাবে বিশুদ্ধ স্বর্ণ উৎপাদনের উপায় প্রদান করবে। শুধু খনি নয়, এই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতা ইলেকট্রনিক্স, চিকিৎসা যন্ত্রপাতি এবং উন্নত উপকরণ তৈরিতেও কাজে লাগানো যেতে পারে, যা শিল্প ও বিজ্ঞান উভয়ের জন্যই বিপ্লবী উদ্ভাবন হতে পারে।
    এই আবিষ্কার প্রমাণ করে, মানুষের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধানে প্রাকৃতিক মাইক্রোঅর্গানিজমের অপরিসীম সম্ভাবনা রয়েছে। জীববিজ্ঞান ও উদ্ভাবনের সংমিশ্রণে বিজ্ঞানীরা এমন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলোকে ব্যবহার করছেন, যা বিশ্বব্যাপী উৎপাদন, সম্পদ পুনরুদ্ধার এবং পরিবেশগত স্থায়িত্বকে নতুন মাত্রা দিতে পারে।

    সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    ধাতু খেয়ে ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ উৎপাদন করছে এক অদ্ভুত ব্যাকটেরিয়া! এক আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে জানা গেছে, এমন একটি বিরল ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা ধাতু খেয়ে বিশুদ্ধ ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ তৈরি করতে সক্ষম। এই ব্যাকটেরিয়া বিষাক্ত ধাতু পরিবেশ থেকে শোষণ করে সেগুলোকে মূল্যবান স্বর্ণের ন্যানোপার্টিকেলে রূপান্তরিত করে, যা পরিবেশবান্ধবভাবে সংগ্রহ করা সম্ভব। প্রচলিত খনির মতো ক্ষতিকর প্রক্রিয়ার প্রয়োজন নেই। ব্যাকটেরিয়াটি পরিবেশ থেকে ধাতু মেটাবোলাইজ করে মাইক্রোস্কোপিক স্বর্ণ কণায় রূপান্তরিত করে, যা সংগৃহীত করা যায়। এতে রাসায়নিক বর্জ্য কমানো, শক্তি ব্যবহারের হ্রাস এবং পরিবেশগত প্রভাব সীমিত করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই আবিষ্কার স্বর্ণ শিল্পকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে। এটি আরও পরিচ্ছন্ন, সবুজ এবং কার্যকরভাবে বিশুদ্ধ স্বর্ণ উৎপাদনের উপায় প্রদান করবে। শুধু খনি নয়, এই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতা ইলেকট্রনিক্স, চিকিৎসা যন্ত্রপাতি এবং উন্নত উপকরণ তৈরিতেও কাজে লাগানো যেতে পারে, যা শিল্প ও বিজ্ঞান উভয়ের জন্যই বিপ্লবী উদ্ভাবন হতে পারে। এই আবিষ্কার প্রমাণ করে, মানুষের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধানে প্রাকৃতিক মাইক্রোঅর্গানিজমের অপরিসীম সম্ভাবনা রয়েছে। জীববিজ্ঞান ও উদ্ভাবনের সংমিশ্রণে বিজ্ঞানীরা এমন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলোকে ব্যবহার করছেন, যা বিশ্বব্যাপী উৎপাদন, সম্পদ পুনরুদ্ধার এবং পরিবেশগত স্থায়িত্বকে নতুন মাত্রা দিতে পারে। সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·361 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

    আকাশে দেখা যাচ্ছে বিরল এক সোনালি ধূমকেতু। সূর্যের কাছ দিয়ে অতিক্রম করার পরও এটি অক্ষতভাবে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আকাশ পর্যবেক্ষকরা এই চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করছেন।

    ধূমকেতুটির নাম C/2025 K1 (ATLAS)। এটি মহাকাশের এক দূরবর্তী অঞ্চল ওর্ট মেঘ থেকে এসেছে। ২০২৫ সালের মে মাসে অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (ATLAS) টেলিস্কোপ প্রথম এটি শনাক্ত করে।

    সাধারণত বেশিরভাগ ধূমকেতু সূর্যের আলোয় সবুজ বা নীল আভায় ঝলমল করে। কারণ তাদের রাসায়নিক উপাদান ভিন্ন। কিন্তু এই ধূমকেতুটি সোনালি ও বাদামি রঙে ঝলক দিচ্ছে—যা অত্যন্ত বিরল।

    ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতির্বিদ ড্যান বার্টলেট জানান, ৮ অক্টোবর ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান (পেরিহেলিয়ন) অতিক্রম করে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন, এটি ভেঙে যাবে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ধূমকেতুটি বেঁচে যায় এবং এখন আগের চেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যাচ্ছে।

    লওয়েল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদ ডেভিড শ্লাইকনার বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে এই ধূমকেতুতে কার্বন-জাত যৌগের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম। এ ধরনের রাসায়নিক গঠনের ধূমকেতু এর আগে মাত্র দুটি দেখা গিয়েছিল।

    ধূমকেতুটি বর্তমানে পূর্ব আকাশে ভার্গো ও লিও নক্ষত্রমণ্ডলের সংযোগস্থলে দেখা যাচ্ছে। সূর্য ওঠার কিছু আগে দূরবীন বা এমনকি সাধারণ বাইনোকুলার দিয়েও এটি দেখা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্পেসওয়েদারের লেখক টনি ফিলিপস। জ্যোতির্বিদ বার্টলেটের মতে, এটি এখন ৯ ম্যাগনিচিউডের অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক ধূমকেতু, যা শরৎ ও শীত মৌসুমজুড়ে দেখা যাবে।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা আকাশে দেখা যাচ্ছে বিরল এক সোনালি ধূমকেতু। সূর্যের কাছ দিয়ে অতিক্রম করার পরও এটি অক্ষতভাবে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আকাশ পর্যবেক্ষকরা এই চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করছেন। ধূমকেতুটির নাম C/2025 K1 (ATLAS)। এটি মহাকাশের এক দূরবর্তী অঞ্চল ওর্ট মেঘ থেকে এসেছে। ২০২৫ সালের মে মাসে অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (ATLAS) টেলিস্কোপ প্রথম এটি শনাক্ত করে। সাধারণত বেশিরভাগ ধূমকেতু সূর্যের আলোয় সবুজ বা নীল আভায় ঝলমল করে। কারণ তাদের রাসায়নিক উপাদান ভিন্ন। কিন্তু এই ধূমকেতুটি সোনালি ও বাদামি রঙে ঝলক দিচ্ছে—যা অত্যন্ত বিরল। ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতির্বিদ ড্যান বার্টলেট জানান, ৮ অক্টোবর ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান (পেরিহেলিয়ন) অতিক্রম করে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন, এটি ভেঙে যাবে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ধূমকেতুটি বেঁচে যায় এবং এখন আগের চেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যাচ্ছে। লওয়েল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদ ডেভিড শ্লাইকনার বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে এই ধূমকেতুতে কার্বন-জাত যৌগের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম। এ ধরনের রাসায়নিক গঠনের ধূমকেতু এর আগে মাত্র দুটি দেখা গিয়েছিল। ধূমকেতুটি বর্তমানে পূর্ব আকাশে ভার্গো ও লিও নক্ষত্রমণ্ডলের সংযোগস্থলে দেখা যাচ্ছে। সূর্য ওঠার কিছু আগে দূরবীন বা এমনকি সাধারণ বাইনোকুলার দিয়েও এটি দেখা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্পেসওয়েদারের লেখক টনি ফিলিপস। জ্যোতির্বিদ বার্টলেটের মতে, এটি এখন ৯ ম্যাগনিচিউডের অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক ধূমকেতু, যা শরৎ ও শীত মৌসুমজুড়ে দেখা যাবে। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·425 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • সৌরজগতের বাইরে থাকা গ্রহের প্রথম ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি

    বৃহস্পতি গ্রহের চেয়ে ১০ গুণ বড় ‘ওয়াস্প-১৮ বি’ নামের দৈত্যকার একটি দূরবর্তী গ্যাসীয় গ্রহের ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে এবারই প্রথম সৌরজগতের বাইরে থাকা কোনো গ্রহের ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি করা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছেন তাঁরা।

    বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এই যুগান্তকারী মানচিত্র গ্রহ বিজ্ঞানের একটি বড় পদক্ষেপ। সূর্যের বাইরের অন্য কোনো নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করা গ্রহের ত্রিমাত্রিক মানচিত্র এর আগে তৈরি করা হয়নি। মানচিত্র তৈরির এ কৌশল ব্যবহার করে মহাবিশ্বে আবিষ্কৃত ছয় হাজারের বেশি বহির্গ্রহকে আরও ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে।

    বহির্গ্রহ নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহ অনেক দিনের। সৌরজগতের বাইরের নানা ধরনের গ্রহ দেখা যায়। কিছু গ্রহ আছে যাদের দুষ্টু গ্রহ বলা হয়। এসব গ্রহ কোনো নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে না। মহাবিশ্বে অনেকটা স্বাধীনভাবে বা বন্ধনহীনভাবে ভেসে বেড়ায়। নাসার এক্সোপ্ল্যানেট সায়েন্স ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৬ হাজার ২৮টি বহির্গ্রহ শনাক্ত করা হয়েছে। আরও প্রায় আট হাজার বহির্গ্রহ গ্রহের মর্যাদার পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে।

    বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, থ্রিডি ইক্লিপস ম্যাপিং কৌশল ব্যবহার করে ত্রিমাত্রিক মানচিত্রটি তৈরি করেছেন। এই প্রক্রিয়া স্পেকট্রোস্কোপিক ইক্লিপস ম্যাপিং নামেও পরিচিত। এর আগে বিজ্ঞানীরা ২০২৩ সালে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে বহির্গ্রহের টুডি বা দ্বিমাত্রিক মডেল তৈরি করেছিলেন। বিভিন্ন বহির্গ্রহ পৃথিবী থেকে পর্যবেক্ষণ করা বিজ্ঞানীদের জন্য কঠিন বলে নতুন ত্রিমাত্রিক মানচিত্র বেশ উপকারী হবে।

    সূত্র: স্পেস ডট কম
    সৌরজগতের বাইরে থাকা গ্রহের প্রথম ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি বৃহস্পতি গ্রহের চেয়ে ১০ গুণ বড় ‘ওয়াস্প-১৮ বি’ নামের দৈত্যকার একটি দূরবর্তী গ্যাসীয় গ্রহের ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে এবারই প্রথম সৌরজগতের বাইরে থাকা কোনো গ্রহের ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি করা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এই যুগান্তকারী মানচিত্র গ্রহ বিজ্ঞানের একটি বড় পদক্ষেপ। সূর্যের বাইরের অন্য কোনো নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করা গ্রহের ত্রিমাত্রিক মানচিত্র এর আগে তৈরি করা হয়নি। মানচিত্র তৈরির এ কৌশল ব্যবহার করে মহাবিশ্বে আবিষ্কৃত ছয় হাজারের বেশি বহির্গ্রহকে আরও ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে। বহির্গ্রহ নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহ অনেক দিনের। সৌরজগতের বাইরের নানা ধরনের গ্রহ দেখা যায়। কিছু গ্রহ আছে যাদের দুষ্টু গ্রহ বলা হয়। এসব গ্রহ কোনো নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে না। মহাবিশ্বে অনেকটা স্বাধীনভাবে বা বন্ধনহীনভাবে ভেসে বেড়ায়। নাসার এক্সোপ্ল্যানেট সায়েন্স ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৬ হাজার ২৮টি বহির্গ্রহ শনাক্ত করা হয়েছে। আরও প্রায় আট হাজার বহির্গ্রহ গ্রহের মর্যাদার পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, থ্রিডি ইক্লিপস ম্যাপিং কৌশল ব্যবহার করে ত্রিমাত্রিক মানচিত্রটি তৈরি করেছেন। এই প্রক্রিয়া স্পেকট্রোস্কোপিক ইক্লিপস ম্যাপিং নামেও পরিচিত। এর আগে বিজ্ঞানীরা ২০২৩ সালে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে বহির্গ্রহের টুডি বা দ্বিমাত্রিক মডেল তৈরি করেছিলেন। বিভিন্ন বহির্গ্রহ পৃথিবী থেকে পর্যবেক্ষণ করা বিজ্ঞানীদের জন্য কঠিন বলে নতুন ত্রিমাত্রিক মানচিত্র বেশ উপকারী হবে। সূত্র: স্পেস ডট কম
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·442 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • “জীবনটা সাইকেল চালানোর মতো। ভারসাম্য বজায় রাখতে হলে আপনাকে চলতে হবে। “- আলবার্ট আইনস্টাইন
    “জীবনটা সাইকেল চালানোর মতো। ভারসাম্য বজায় রাখতে হলে আপনাকে চলতে হবে। “- আলবার্ট আইনস্টাইন
    Like
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·365 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট ঠেকাতে এনইআইআর চালু ১৬ ডিসেম্বর

    মোবাইল নেটওয়ার্কে অবৈধ হ্যান্ডসেট প্রবেশ রোধ, মোবাইল ফোন ক্লোনিং ও চুরি ঠেকাতে আগামী ১৬ ডিসেম্বর ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) চালু হবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এনইআইআর উদ্দেশ্য নিয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, মোবাইল হ্যান্ডসেট সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ করা।



    অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট ঠেকাতে এনইআইআর চালু ১৬ ডিসেম্বর মোবাইল নেটওয়ার্কে অবৈধ হ্যান্ডসেট প্রবেশ রোধ, মোবাইল ফোন ক্লোনিং ও চুরি ঠেকাতে আগামী ১৬ ডিসেম্বর ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) চালু হবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এনইআইআর উদ্দেশ্য নিয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, মোবাইল হ্যান্ডসেট সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ করা।
    Like
    Love
    5
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·451 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই।
    আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই।
    Love
    Like
    3
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·317 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ২০৪৫ সালের মধ্যেই কোটি মানুষ স্বেচ্ছায় মহাকাশে বসবাস করবে: জেফ বেজোস

    অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস মানবজাতির ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং মহাকাশ অভিযান পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নয়, বরং ‘সমৃদ্ধিশালী সভ্যতার’ দিকে এগোতে সাহায্য করবে। ইতালির টেক উইক ২০২৫ এ বক্তব্য দেওয়ার সময় বেজোস বলেন, বর্তমান সময়ে জীবিত থাকা মানুষদের হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি যত বিকশিত হচ্ছে, ততই অনেক নতুন সম্ভাবনার দিকে আমরা এগোচ্ছি।’

    জেফ বেজোসের দৃষ্টিতে, ২০৪৫ সালের মধ্যে মহাকাশে কোটি কোটি মানুষ বসবাস করতে পারে। তিনি বলেন, ‘পরবর্তী কয়েক দশকের মধ্যে আমার বিশ্বাস, মহাকাশে লাখ লাখ মানুষ বসবাস করবে। এই গতি খুব দ্রুত এগোবে।’ তবে তিনি যোগ করেন, এই মানুষগুলো সেখানে স্বেচ্ছায় বসবাস করবে।

    মহাকাশে শ্রমসাধ্য কাজ মানুষের হাতে না দিয়ে রোবটের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে। বেজোস বলেন, ‘চাঁদ বা অন্য কোনো গ্রহে কোনো কাজ করতে হলে আমরা রোবট পাঠাতে পারব, যা মানুষের চেয়ে অনেক বেশি ব্যয়-সাশ্রয়ী হবে।’

    এআই নিয়ে মানুষের উদ্বেগকে তিনি প্রশান্ত করেছেন। বেজোস যুক্তি দিয়েছেন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি সবসময় মানুষের কল্যাণ বাড়িয়েছে। ‘সভ্যতার সমৃদ্ধি আমাদের আবিষ্কারের মাধ্যমে আসে। হাজার হাজার বছর আগে কেউ জোত প্রয়োগের আবিষ্কার করেছিল, তার ফলেই আমরা ধনী হয়েছি। এই ধারা চলবে এবং ভবিষ্যতেও আমাদের জীবনে সুবিধা আনবে।’

    উল্লেখযোগ্যভাবে, সব ধনকুবেররাই মহাকাশ নিয়ে এতটা আশাবাদী নন। মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস মনে করেন, বিশ্বের নেতাদের আগে পৃথিবীর সমস্যা সমাধানে মনোযোগ দেওয়া উচিত। তিনি পূর্বের এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মহাকাশ? আমাদের এখানে পৃথিবীতে অনেক কাজ আছে।’ তবে গেটসও এআই-এর সম্ভাব্য সুফলকে স্বীকার করেছেন। তিনি মনে করেন, এআই ভবিষ্যতে মানুষের কাজের সময় কমিয়ে দেবে এবং অবসর সময় বাড়াবে। ‘দূরদৃষ্টিতে দেখলে, জীবনের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র চাকরি করা নয়,’ তিনি যোগ করেন।

    সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক ।
    ২০৪৫ সালের মধ্যেই কোটি মানুষ স্বেচ্ছায় মহাকাশে বসবাস করবে: জেফ বেজোস অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস মানবজাতির ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং মহাকাশ অভিযান পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নয়, বরং ‘সমৃদ্ধিশালী সভ্যতার’ দিকে এগোতে সাহায্য করবে। ইতালির টেক উইক ২০২৫ এ বক্তব্য দেওয়ার সময় বেজোস বলেন, বর্তমান সময়ে জীবিত থাকা মানুষদের হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি যত বিকশিত হচ্ছে, ততই অনেক নতুন সম্ভাবনার দিকে আমরা এগোচ্ছি।’ জেফ বেজোসের দৃষ্টিতে, ২০৪৫ সালের মধ্যে মহাকাশে কোটি কোটি মানুষ বসবাস করতে পারে। তিনি বলেন, ‘পরবর্তী কয়েক দশকের মধ্যে আমার বিশ্বাস, মহাকাশে লাখ লাখ মানুষ বসবাস করবে। এই গতি খুব দ্রুত এগোবে।’ তবে তিনি যোগ করেন, এই মানুষগুলো সেখানে স্বেচ্ছায় বসবাস করবে। মহাকাশে শ্রমসাধ্য কাজ মানুষের হাতে না দিয়ে রোবটের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে। বেজোস বলেন, ‘চাঁদ বা অন্য কোনো গ্রহে কোনো কাজ করতে হলে আমরা রোবট পাঠাতে পারব, যা মানুষের চেয়ে অনেক বেশি ব্যয়-সাশ্রয়ী হবে।’ এআই নিয়ে মানুষের উদ্বেগকে তিনি প্রশান্ত করেছেন। বেজোস যুক্তি দিয়েছেন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি সবসময় মানুষের কল্যাণ বাড়িয়েছে। ‘সভ্যতার সমৃদ্ধি আমাদের আবিষ্কারের মাধ্যমে আসে। হাজার হাজার বছর আগে কেউ জোত প্রয়োগের আবিষ্কার করেছিল, তার ফলেই আমরা ধনী হয়েছি। এই ধারা চলবে এবং ভবিষ্যতেও আমাদের জীবনে সুবিধা আনবে।’ উল্লেখযোগ্যভাবে, সব ধনকুবেররাই মহাকাশ নিয়ে এতটা আশাবাদী নন। মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস মনে করেন, বিশ্বের নেতাদের আগে পৃথিবীর সমস্যা সমাধানে মনোযোগ দেওয়া উচিত। তিনি পূর্বের এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মহাকাশ? আমাদের এখানে পৃথিবীতে অনেক কাজ আছে।’ তবে গেটসও এআই-এর সম্ভাব্য সুফলকে স্বীকার করেছেন। তিনি মনে করেন, এআই ভবিষ্যতে মানুষের কাজের সময় কমিয়ে দেবে এবং অবসর সময় বাড়াবে। ‘দূরদৃষ্টিতে দেখলে, জীবনের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র চাকরি করা নয়,’ তিনি যোগ করেন। সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক ।
    Like
    Love
    4
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·237 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • স্টারলিংক স্যাটেলাইট পতনে মহাকাশে আবর্জনার ‘চেইন রিঅ্যাকশন’-এর আশঙ্কা !!!

    ইলন মাস্কের মালিকানাধীন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সের স্টারলিংক স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগের নতুন যুগ সূচনা করলেও, এর দ্রুত সম্প্রসারণ এখন বিজ্ঞানীদের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিনই একাধিক স্টারলিংক স্যাটেলাইট পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশ করছে, যা মহাকাশে আবর্জনার শৃঙ্খল প্রতিক্রিয়া বা ‘চেইন রিঅ্যাকশন’ সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এই প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে নিম্ন-পৃথিবী কক্ষপথের (LEO) স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ মহাকাশ অভিযান মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে পড়বে।

    স্মিথসোনিয়ান অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট জনাথন ম্যাকডাওয়েল জানিয়েছেন, বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে এক থেকে দুটি স্টারলিংক স্যাটেলাইট বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে পুড়ে যাচ্ছে। তিনি আর্থস্কাইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, আগামী বছরগুলিতে এই সংখ্যা বেড়ে প্রতিদিন প্রায় পাঁচটি স্যাটেলাইটে পৌঁছাতে পারে। কারণ, শুধু স্পেসএক্সই নয়, অ্যামাজনের প্রজেক্ট কুইপার ও চীনের স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কসহ একাধিক সংস্থা একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে।

    ম্যাকডাওয়েল বলেন, 'ইতোমধ্যেই আমাদের মাথার ওপর ৮ হাজারেরও বেশি স্টারলিংক স্যাটেলাইট কক্ষপথে রয়েছে। সবগুলো নেটওয়ার্ক সম্পূর্ণ হলে এই সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়াবে, আর চীনা সিস্টেমগুলোর স্যাটেলাইট যোগ হলে তা আরও ২০ হাজার ছাড়াতে পারে।' প্রতিটি স্যাটেলাইটের আয়ুষ্কাল সাধারণত পাঁচ থেকে সাত বছর, ফলে পুরোনো ইউনিটগুলো নিয়মিতভাবে অবসরে যাচ্ছে বা ত্রুটি ও সৌর প্রভাবের কারণে ধ্বংস হচ্ছে।

    বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, কক্ষপথে পুরোনো স্যাটেলাইট, রকেটের ধ্বংসাবশেষ ও অন্যান্য টুকরো মিলিয়ে একসময় পৃথিবী ‘কেসলার সিনড্রোম’-এর মুখে পড়তে পারে। এই অবস্থায় এক সংঘর্ষ থেকে আরেক সংঘর্ষের সূত্রপাত হবে, যা একটি ক্যাসকেডিং প্রতিক্রিয়া তৈরি করে মহাকাশের অংশবিশেষকে ভবিষ্যতের ব্যবহারের অযোগ্য করে তুলবে এবং স্থলভিত্তিক জ্যোতির্বিজ্ঞানেও মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে।

    সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক
    স্টারলিংক স্যাটেলাইট পতনে মহাকাশে আবর্জনার ‘চেইন রিঅ্যাকশন’-এর আশঙ্কা !!! ইলন মাস্কের মালিকানাধীন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সের স্টারলিংক স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগের নতুন যুগ সূচনা করলেও, এর দ্রুত সম্প্রসারণ এখন বিজ্ঞানীদের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিনই একাধিক স্টারলিংক স্যাটেলাইট পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশ করছে, যা মহাকাশে আবর্জনার শৃঙ্খল প্রতিক্রিয়া বা ‘চেইন রিঅ্যাকশন’ সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এই প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে নিম্ন-পৃথিবী কক্ষপথের (LEO) স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ মহাকাশ অভিযান মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে পড়বে। স্মিথসোনিয়ান অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট জনাথন ম্যাকডাওয়েল জানিয়েছেন, বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে এক থেকে দুটি স্টারলিংক স্যাটেলাইট বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে পুড়ে যাচ্ছে। তিনি আর্থস্কাইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, আগামী বছরগুলিতে এই সংখ্যা বেড়ে প্রতিদিন প্রায় পাঁচটি স্যাটেলাইটে পৌঁছাতে পারে। কারণ, শুধু স্পেসএক্সই নয়, অ্যামাজনের প্রজেক্ট কুইপার ও চীনের স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কসহ একাধিক সংস্থা একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। ম্যাকডাওয়েল বলেন, 'ইতোমধ্যেই আমাদের মাথার ওপর ৮ হাজারেরও বেশি স্টারলিংক স্যাটেলাইট কক্ষপথে রয়েছে। সবগুলো নেটওয়ার্ক সম্পূর্ণ হলে এই সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়াবে, আর চীনা সিস্টেমগুলোর স্যাটেলাইট যোগ হলে তা আরও ২০ হাজার ছাড়াতে পারে।' প্রতিটি স্যাটেলাইটের আয়ুষ্কাল সাধারণত পাঁচ থেকে সাত বছর, ফলে পুরোনো ইউনিটগুলো নিয়মিতভাবে অবসরে যাচ্ছে বা ত্রুটি ও সৌর প্রভাবের কারণে ধ্বংস হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, কক্ষপথে পুরোনো স্যাটেলাইট, রকেটের ধ্বংসাবশেষ ও অন্যান্য টুকরো মিলিয়ে একসময় পৃথিবী ‘কেসলার সিনড্রোম’-এর মুখে পড়তে পারে। এই অবস্থায় এক সংঘর্ষ থেকে আরেক সংঘর্ষের সূত্রপাত হবে, যা একটি ক্যাসকেডিং প্রতিক্রিয়া তৈরি করে মহাকাশের অংশবিশেষকে ভবিষ্যতের ব্যবহারের অযোগ্য করে তুলবে এবং স্থলভিত্তিক জ্যোতির্বিজ্ঞানেও মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক
    Like
    Love
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·762 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • জুম্মা মোবারক! আজ পবিত্র জুম্মার দিন, ইয়া আল্লাহ আজ এই পবিত্র জুম্মার দিনের উসিলায় আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন।
    জুম্মা মোবারক! আজ পবিত্র জুম্মার দিন, ইয়া আল্লাহ আজ এই পবিত্র জুম্মার দিনের উসিলায় আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন।
    Like
    Love
    3
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·509 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • উইন্ডোজ ১০’ বন্ধ হচ্ছে! কী বলছে মাইক্রোসফট ? ? ?

    উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে। মাইক্রোসফট আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে, গত ১৪ অক্টোবর, থেকে ‘উইন্ডোজ ১০’-এর সমর্থন (Support) বন্ধ করে দেবে। অর্থাৎ, ওই তারিখের পর থেকে এই অপারেটিং সিস্টেম আর কোনো নিরাপত্তা আপডেট বা সিকিউরিটি প্যাঁচ পাবে না। ফলে পুরোনো কম্পিউটারগুলো সাইবার আক্রমণ ও ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বে। মাইক্রোসফট এখন ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ‘উইন্ডোজ ১১’-এ আপগ্রেড করতে উৎসাহিত করছে। তবে সব কম্পিউটার নতুন ভার্সনটির জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ উইন্ডোজ ১১ চালাতে আধুনিক প্রসেসর ও TPM 2.0 চিপসহ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রয়োজন। মার্কিন কনজিউমার গ্রুপ পিআইআরজির সিনিয়র ডিরেক্টর নাথান প্রকটর বলেছেন, ‘উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হওয়া ভোক্তা ও পরিবেশ উভয়ের জন্যই একটি বড় ধাক্কা।’

    মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইস উইন্ডোজ ব্যবহার করছে, যার মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ এখনো ‘উইন্ডোজ ১০’ চালায় (স্ট্যাটকাউন্টার, জুলাই ২০২৫)। যুক্তরাজ্যের কনজিউমার গাইড ‘উইচ’ অনুমান করছে, এখনো প্রায় ২১ মিলিয়ন মানুষ উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন।

    সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে ‘উইন্ডোজ ১০’ পিসি আর নিরাপত্তা আপডেট পাবে না। এতে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যাবে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খুচরা বিক্রেতা, গাড়ি নির্মাতা এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বড় সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে, যা ঝুঁকির মাত্রা বুঝিয়ে দেয়। মাইক্রোসফটের কনজিউমার সিএমও ইউসুফ মেহেদী বলেন, সমর্থনহীন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা শুধু নিরাপত্তা নয়, বৈধতা ও নিয়ন্ত্রক সম্মতির (Regulatory Compliance) ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়াও, আপনি লক্ষ্য করবেন, অন্যান্য সফ্টওয়্যারগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে, কারণ ডেভেলপাররা পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে তাদের সর্বশেষ ফিচারগুলো পাঠানো বন্ধ করে দেবে। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টেমগুলো বাস্তবে অচল হয়ে পড়বে। অর্থাৎ ‘উইন্ডোজ ১০’-এর এক যুগের অবসান হচ্ছে, আর ব্যবহারকারীদের এখন সিদ্ধান্ত নেবে- আপগ্রেড, সিকিউরিটি এক্সটেনশন, নাকি ঝুঁকিতে থাকবে।

    উইন্ডোজ ১০’ বন্ধ হচ্ছে! কী বলছে মাইক্রোসফট ? ? ? উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে। মাইক্রোসফট আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে, গত ১৪ অক্টোবর, থেকে ‘উইন্ডোজ ১০’-এর সমর্থন (Support) বন্ধ করে দেবে। অর্থাৎ, ওই তারিখের পর থেকে এই অপারেটিং সিস্টেম আর কোনো নিরাপত্তা আপডেট বা সিকিউরিটি প্যাঁচ পাবে না। ফলে পুরোনো কম্পিউটারগুলো সাইবার আক্রমণ ও ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বে। মাইক্রোসফট এখন ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ‘উইন্ডোজ ১১’-এ আপগ্রেড করতে উৎসাহিত করছে। তবে সব কম্পিউটার নতুন ভার্সনটির জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ উইন্ডোজ ১১ চালাতে আধুনিক প্রসেসর ও TPM 2.0 চিপসহ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রয়োজন। মার্কিন কনজিউমার গ্রুপ পিআইআরজির সিনিয়র ডিরেক্টর নাথান প্রকটর বলেছেন, ‘উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হওয়া ভোক্তা ও পরিবেশ উভয়ের জন্যই একটি বড় ধাক্কা।’ মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইস উইন্ডোজ ব্যবহার করছে, যার মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ এখনো ‘উইন্ডোজ ১০’ চালায় (স্ট্যাটকাউন্টার, জুলাই ২০২৫)। যুক্তরাজ্যের কনজিউমার গাইড ‘উইচ’ অনুমান করছে, এখনো প্রায় ২১ মিলিয়ন মানুষ উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন। সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে ‘উইন্ডোজ ১০’ পিসি আর নিরাপত্তা আপডেট পাবে না। এতে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যাবে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খুচরা বিক্রেতা, গাড়ি নির্মাতা এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বড় সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে, যা ঝুঁকির মাত্রা বুঝিয়ে দেয়। মাইক্রোসফটের কনজিউমার সিএমও ইউসুফ মেহেদী বলেন, সমর্থনহীন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা শুধু নিরাপত্তা নয়, বৈধতা ও নিয়ন্ত্রক সম্মতির (Regulatory Compliance) ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়াও, আপনি লক্ষ্য করবেন, অন্যান্য সফ্টওয়্যারগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে, কারণ ডেভেলপাররা পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে তাদের সর্বশেষ ফিচারগুলো পাঠানো বন্ধ করে দেবে। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টেমগুলো বাস্তবে অচল হয়ে পড়বে। অর্থাৎ ‘উইন্ডোজ ১০’-এর এক যুগের অবসান হচ্ছে, আর ব্যবহারকারীদের এখন সিদ্ধান্ত নেবে- আপগ্রেড, সিকিউরিটি এক্সটেনশন, নাকি ঝুঁকিতে থাকবে।
    Love
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·698 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
আরও ফলাফল
প্রো আপগ্রেড
আপনার জন্য সঠিক পরিকল্পনাটি চয়ন করুন
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%