গল্প: সময়ের যাত্রী
রাত তখন দুটো। সারা শহর ঘুমিয়ে, শুধু অর্ণব জেগে। কম্পিউটারের সামনে বসে সে একটা অদ্ভুত প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছিল। প্রোগ্রামটির নাম—“টাইমজাম্প”। অর্ণব বিশ্বাস করত, সময় ভ্রমণ সম্ভব। বন্ধুরা হাসলেও, সে দমে যায়নি।
হঠাৎ করে প্রোগ্রামটা একটিভ হয়ে গেল। কম্পিউটারের স্ক্রিন ঝলমল করে উঠল। চোখ মেলতেই অর্ণব নিজেকে ৫০ বছর আগের ঢাকা শহরে দেখতে পেল! চারপাশে রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, আর সাদা-কালো সাজ।
কিছুক্ষণ হাঁটার পর সে এক ছেলেকে দেখে থমকে গেল। মুখটা যেন খুব চেনা! এগিয়ে গিয়ে নাম জিজ্ঞেস করতেই ছেলেটি বলল, “আমার নাম অর্ণব।”
অর্ণব থমকে দাঁড়াল। এ কি করে সম্ভব? সে বুঝে গেল, এটা তারই ছোটবেলা—সে নিজেকেই দেখতে পেয়েছে!
ভয়ে ভয়ে সে আবার টাইমজাম্প চালু করল। চোখ খুলতেই নিজ ঘরে ফিরে এল। টেবিলের ওপর এক টুকরো কাগজ পড়ে ছিল—ছোট অর্ণবের হাতে লেখা:
“ভবিষ্যতের আমি, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হলো!”
গল্প: সময়ের যাত্রী
রাত তখন দুটো। সারা শহর ঘুমিয়ে, শুধু অর্ণব জেগে। কম্পিউটারের সামনে বসে সে একটা অদ্ভুত প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছিল। প্রোগ্রামটির নাম—“টাইমজাম্প”। অর্ণব বিশ্বাস করত, সময় ভ্রমণ সম্ভব। বন্ধুরা হাসলেও, সে দমে যায়নি।
হঠাৎ করে প্রোগ্রামটা একটিভ হয়ে গেল। কম্পিউটারের স্ক্রিন ঝলমল করে উঠল। চোখ মেলতেই অর্ণব নিজেকে ৫০ বছর আগের ঢাকা শহরে দেখতে পেল! চারপাশে রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, আর সাদা-কালো সাজ।
কিছুক্ষণ হাঁটার পর সে এক ছেলেকে দেখে থমকে গেল। মুখটা যেন খুব চেনা! এগিয়ে গিয়ে নাম জিজ্ঞেস করতেই ছেলেটি বলল, “আমার নাম অর্ণব।”
অর্ণব থমকে দাঁড়াল। এ কি করে সম্ভব? সে বুঝে গেল, এটা তারই ছোটবেলা—সে নিজেকেই দেখতে পেয়েছে!
ভয়ে ভয়ে সে আবার টাইমজাম্প চালু করল। চোখ খুলতেই নিজ ঘরে ফিরে এল। টেবিলের ওপর এক টুকরো কাগজ পড়ে ছিল—ছোট অর্ণবের হাতে লেখা:
“ভবিষ্যতের আমি, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হলো!”