• ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’

    গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল।

    পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।

    মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ।

    আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়।

    মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

    তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে।

    যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

    উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’ গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল। পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে। মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়। মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে। যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরানে হামলা চালিয়ে নেতানিয়াহু কি ট্রাম্পকে অবজ্ঞা করলেন

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি বিশ্বের বড় বড় সংঘাত থামিয়ে বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু সংঘর্ষ-রক্তপাত থামছেই না। গাজা, ইউক্রেন যুদ্ধের পাশাপাশি তাঁর ক্ষমতার মেয়াদের পাঁচ মাস পার হতে না হতেই নতুন করে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালিয়ে বসল।

    আজ শুক্রবার ভোরে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েল ইরানে একাধিক স্থানে বড় পরিসরে হামলা চালিয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ হামলা পুরো অঞ্চলকে বড় ধরনের যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারে। এখন ট্রাম্পের শান্তি প্রতিষ্ঠায় ‘মধ্যস্থতাকারী’ হওয়ার স্বপ্ন ছারখার হওয়ার পথে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইরানে হামলা চালিয়ে নেতানিয়াহু কি ট্রাম্পকে অবজ্ঞা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি বিশ্বের বড় বড় সংঘাত থামিয়ে বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু সংঘর্ষ-রক্তপাত থামছেই না। গাজা, ইউক্রেন যুদ্ধের পাশাপাশি তাঁর ক্ষমতার মেয়াদের পাঁচ মাস পার হতে না হতেই নতুন করে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালিয়ে বসল। আজ শুক্রবার ভোরে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েল ইরানে একাধিক স্থানে বড় পরিসরে হামলা চালিয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ হামলা পুরো অঞ্চলকে বড় ধরনের যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারে। এখন ট্রাম্পের শান্তি প্রতিষ্ঠায় ‘মধ্যস্থতাকারী’ হওয়ার স্বপ্ন ছারখার হওয়ার পথে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    3
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইউক্রেনে ১০ লাখ সেনা হারিয়ে রাশিয়া এখন কী করবে
    ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া তাদের লাখ লাখ সেনা হারিয়েছে। জুন মাস শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার সামরিক হতাহতের সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই পরিসংখ্যানের মধ্যে যুদ্ধকালে আহত ও নিহত দুই-ই রয়েছে। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, ইউক্রেনের ভূখণ্ডে অবৈধ দখল বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের জন্য মস্কো যেকোনো মূল্য চুকাতে প্রস্তুত।

    ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিপুল ক্ষয়ক্ষতির কারণ হলো দেশটির ‘মাংস কুচানো যন্ত্রের’ যুদ্ধকৌশল। এটা এমন একটা যুদ্ধকৌশল, যেখানে কাতারের পর কাতার সৈন্যকে শত্রুপক্ষের গোলার মুখে পাঠানো হয়, যাতে অনেক সৈন্য প্রাণ হারালেও অন্তত কয়েকজন শত্রুব্যূহ ভেঙে এগিয়ে যেতে পারেন।

    ভ্লাদিমির পুতিনের এই কৌশল রুশ বাহিনীকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ধারাবাহিক অগ্রগতি অর্জনে সহায়তা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটা বেদনাদায়ক ও ধীরগতির অগ্রগতি। প্রতি বর্গকিলোমিটার দখলের জন্য রাশিয়ার গড়ে ৫৩ জন সেনা হতাহত হয়েছেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইউক্রেনে ১০ লাখ সেনা হারিয়ে রাশিয়া এখন কী করবে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া তাদের লাখ লাখ সেনা হারিয়েছে। জুন মাস শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার সামরিক হতাহতের সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই পরিসংখ্যানের মধ্যে যুদ্ধকালে আহত ও নিহত দুই-ই রয়েছে। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, ইউক্রেনের ভূখণ্ডে অবৈধ দখল বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের জন্য মস্কো যেকোনো মূল্য চুকাতে প্রস্তুত। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিপুল ক্ষয়ক্ষতির কারণ হলো দেশটির ‘মাংস কুচানো যন্ত্রের’ যুদ্ধকৌশল। এটা এমন একটা যুদ্ধকৌশল, যেখানে কাতারের পর কাতার সৈন্যকে শত্রুপক্ষের গোলার মুখে পাঠানো হয়, যাতে অনেক সৈন্য প্রাণ হারালেও অন্তত কয়েকজন শত্রুব্যূহ ভেঙে এগিয়ে যেতে পারেন। ভ্লাদিমির পুতিনের এই কৌশল রুশ বাহিনীকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ধারাবাহিক অগ্রগতি অর্জনে সহায়তা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটা বেদনাদায়ক ও ধীরগতির অগ্রগতি। প্রতি বর্গকিলোমিটার দখলের জন্য রাশিয়ার গড়ে ৫৩ জন সেনা হতাহত হয়েছেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    3
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইউক্রেনে ১০ লাখ সেনা হারিয়ে রাশিয়া এখন কী করবে


    ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া তাদের লাখ লাখ সেনা হারিয়েছে। জুন মাস শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার সামরিক হতাহতের সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই পরিসংখ্যানের মধ্যে যুদ্ধকালে আহত ও নিহত দুই-ই রয়েছে। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, ইউক্রেনের ভূখণ্ডে অবৈধ দখল বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের জন্য মস্কো যেকোনো মূল্য চুকাতে প্রস্তুত।

    ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিপুল ক্ষয়ক্ষতির কারণ হলো দেশটির ‘মাংস কুচানো যন্ত্রের’ যুদ্ধকৌশল। এটা এমন একটা যুদ্ধকৌশল, যেখানে কাতারের পর কাতার সৈন্যকে শত্রুপক্ষের গোলার মুখে পাঠানো হয়, যাতে অনেক সৈন্য প্রাণ হারালেও অন্তত কয়েকজন শত্রুব্যূহ ভেঙে এগিয়ে যেতে পারেন।

    ভ্লাদিমির পুতিনের এই কৌশল রুশ বাহিনীকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ধারাবাহিক অগ্রগতি অর্জনে সহায়তা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটা বেদনাদায়ক ও ধীরগতির অগ্রগতি। প্রতি বর্গকিলোমিটার দখলের জন্য রাশিয়ার গড়ে ৫৩ জন সেনা হতাহত হয়েছেন।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইউক্রেনে ১০ লাখ সেনা হারিয়ে রাশিয়া এখন কী করবে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া তাদের লাখ লাখ সেনা হারিয়েছে। জুন মাস শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার সামরিক হতাহতের সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই পরিসংখ্যানের মধ্যে যুদ্ধকালে আহত ও নিহত দুই-ই রয়েছে। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, ইউক্রেনের ভূখণ্ডে অবৈধ দখল বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের জন্য মস্কো যেকোনো মূল্য চুকাতে প্রস্তুত। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিপুল ক্ষয়ক্ষতির কারণ হলো দেশটির ‘মাংস কুচানো যন্ত্রের’ যুদ্ধকৌশল। এটা এমন একটা যুদ্ধকৌশল, যেখানে কাতারের পর কাতার সৈন্যকে শত্রুপক্ষের গোলার মুখে পাঠানো হয়, যাতে অনেক সৈন্য প্রাণ হারালেও অন্তত কয়েকজন শত্রুব্যূহ ভেঙে এগিয়ে যেতে পারেন। ভ্লাদিমির পুতিনের এই কৌশল রুশ বাহিনীকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ধারাবাহিক অগ্রগতি অর্জনে সহায়তা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটা বেদনাদায়ক ও ধীরগতির অগ্রগতি। প্রতি বর্গকিলোমিটার দখলের জন্য রাশিয়ার গড়ে ৫৩ জন সেনা হতাহত হয়েছেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
    পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —
    ১) মৌজা: গ্রাম
    ২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
    ৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
    ৪) খং: খতিয়ান
    ৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
    ৬) হাল: বর্তমান
    ৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
    ৮) নিং: নিরক্ষর
    ৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
    ১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
    ১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
    ১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
    ১৩) এজমালি: যৌথ
    ১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
    ১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
    ১৬) বাস্তু: বসতভিটা
    ১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
    ১৮) বায়া: বিক্রেতা
    ১৯) মং: মোট
    ২০) মবলক: মোট পরিমাণ
    ২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
    ২২) হিস্যা: অংশ
    ২৩) একুনে: যোগফল
    ২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
    ২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
    ২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
    ২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
    ২৮) নক্সা: মানচিত্র
    ২৯) পিং: পিতা
    ৩০) জং: স্বামী
    ৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
    ৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
    ৩৩) সমুদয়: সব কিছু
    ৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
    ৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
    ৩৬) বিং: বিস্তারিত
    ৩৭) দং: দখলকারী
    ৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
    ৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
    ৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
    ৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
    ৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
    ৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
    ৪৪) অধুনা: বর্তমান
    ৪৫) রোক: নগদ অর্থ
    ৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
    ৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
    ৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
    ৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
    ৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
    ৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
    ৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
    ৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
    ৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
    ৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
    ৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
    ৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
    ৫৮) আসলি: মূল ভূমি
    ৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
    ৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
    ৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
    ৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
    ৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
    ৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
    ৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
    ৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
    ৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
    ৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
    ৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
    ৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
    ৭১) খিরাজ: খাজনা
    ৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
    ৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
    ৭৪) গির্ব: বন্ধক
    ৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
    ৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
    ৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
    ৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
    ৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
    ৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
    ৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
    ৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
    ৮৩) নথি: রেকর্ড
    ৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
    ৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
    ৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
    ৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
    ৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
    ৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
    ৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
    ৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
    ৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
    ৯৩) তরমিম: সংশোধন
    ৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
    ৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
    ৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
    ৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
    ৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
    ৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
    ১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি
    বিঃদ্রঃ
    এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।
    #foryou #tranding #jonosathi #love
    সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো — ১) মৌজা: গ্রাম ২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর ৩) ফর্দ: দলিলের পাতা ৪) খং: খতিয়ান ৫) সাবেক: আগের/পূর্বের ৬) হাল: বর্তমান ৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন) ৮) নিং: নিরক্ষর ৯) গং: অন্যান্য অংশীদার ১০) সাং: সাকিন/গ্রাম ১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা ১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি ১৩) এজমালি: যৌথ ১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক ১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল ১৬) বাস্তু: বসতভিটা ১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন ১৮) বায়া: বিক্রেতা ১৯) মং: মোট ২০) মবলক: মোট পরিমাণ ২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময় ২২) হিস্যা: অংশ ২৩) একুনে: যোগফল ২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ ২৫) চৌহদ্দি: সীমানা ২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ ২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ ২৮) নক্সা: মানচিত্র ২৯) পিং: পিতা ৩০) জং: স্বামী ৩১) দাগ নং: জমির নম্বর ৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে ৩৩) সমুদয়: সব কিছু ৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু ৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে ৩৬) বিং: বিস্তারিত ৩৭) দং: দখলকারী ৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত ৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময় ৪০) মৌকুফ: মাফকৃত ৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা ৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান ৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ ৪৪) অধুনা: বর্তমান ৪৫) রোক: নগদ অর্থ ৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল ৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি ৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন ৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ ৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন ৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড ৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি ৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ ৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড ৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা ৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন ৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল ৫৮) আসলি: মূল ভূমি ৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ ৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত ৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র ৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি ৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি ৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড ৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ ৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা ৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল ৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি ৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ ৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি ৭১) খিরাজ: খাজনা ৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড ৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি ৭৪) গির্ব: বন্ধক ৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল ৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব ৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি ৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা ৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা ৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত ৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ ৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর ৮৩) নথি: রেকর্ড ৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত ৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা ৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত ৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর ৮৮) দরবস্ত: সব কিছু ৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী ৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র ৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ ৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ ৯৩) তরমিম: সংশোধন ৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড ৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর ৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ ৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি ৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি ৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা ১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি বিঃদ্রঃ এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে। #foryou #tranding #jonosathi #love
    JonoSathi React
    Haha
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com