• ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

    ইসরায়েল ইরানে আক্রমণের পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এর জেরে বেশ কয়েকটি দেশ আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে বিমান চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটেছে। সৌদি আরব তার নাগরিক ও বাসিন্দাদের জন্য ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।

    শুক্রবার ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা চালানোর পর থেকে আঞ্চলিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশ তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে, যার কারণে অসংখ্য ফ্লাইট বাতিল ও ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের প্রধান বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষগুলো যাত্রীদের বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছে, যাতে বিলম্ব বা ফ্লাইট পরিবর্তন জনিত সমস্যা এড়ানো যায়।

    রিয়াদের কিং খালিদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দাম্মামের কিং ফাহদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছে, আপনাদের নিরাপত্তা ও সুবিধার স্বার্থে এবং এই অঞ্চলের কিছু দেশে বর্তমান পরিস্থিতির কারণে, আকাশপথ বন্ধের কারণে প্রভাবিত গন্তব্যে ভ্রমণকারী যাত্রীদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সরাসরি তাদের নিজ নিজ এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন।

    তারা আরও জানিয়েছে, এটি তাদের ফ্লাইটের সর্বশেষ তথ্য নিশ্চিত করতে এবং অপ্রত্যাশিত বিলম্ব বা পরিবর্তন এড়াতে সাহায্য করবে। আমরা আপনাদের বোঝাপড়া ও সহযোগিতার প্রশংসা করি এবং সর্বদা আপনাদের সেবা করতে পেরে আনন্দিত।

    ইসরায়েলের হামলার পর এয়ারলাইন্সগুলো নির্দিষ্ট আকাশথে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ রেখেছে। ফ্লাইটরাডার২৪ এর তথ্য অনুযায়ী, এয়ারলাইন্সগুলো ইসরায়েল, ইরান এবং ইরাকের আকাশপথ থেকে তাদের ফ্লাইট সরিয়ে নিয়েছে। যাত্রী ও ক্রুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা ফ্লাইট বাতিল ও বিচ্যুত করতে বাধ্য হচ্ছে।

    আল আরাবিয়ার সাংবাদিক জোয়ান সেরিয়েহ শুক্রবার বিকেলে এক্স (সাবেক টুইটার)-এ পোস্ট করেছেন, বর্তমানে এলএএক্স থেকে ডিএক্সবি গামী এমিরেটস ফ্লাইট ইকে২১২ এ আছি। বন্ধ ইরানি আকাশপথ এড়াতে আমরা ঘুরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা জ্বালানি ভরার জন্য জেদ্দায় অবতরণ করব এবং তারপর আশা করি দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা চালিয়ে যেতে পারব।

    রিয়াদে কয়েক দশক ধরে কর্মরত ভারতীয় প্রবাসী শামিম আখতার আরব নিউজকে বলেন, আকাশপথ বন্ধ এবং ফ্লাইট বিচ্যুতি সম্পর্কে আরব নিউজ থেকে জানার পর আমি আমার এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করেছি। এখন পর্যন্ত, ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ছাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। সময়সূচিতে কোনো পরিবর্তন নেই, তাই আমি যথাসময়ে রওনা দেব।

    উত্তেজনার কারণে ইরানের আকাশপথ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে। জর্ডানও সমস্ত ফ্লাইটের জন্য তাদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে।

    ইসরায়েলের পতাকাবাহী বিমান সংস্থা এল আল এয়ারলাইন্স জানিয়েছে যে, ইসরায়েল থেকে এবং ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা ইসরায়েল ইরানে আক্রমণের পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এর জেরে বেশ কয়েকটি দেশ আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে বিমান চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটেছে। সৌদি আরব তার নাগরিক ও বাসিন্দাদের জন্য ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে। শুক্রবার ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা চালানোর পর থেকে আঞ্চলিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশ তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে, যার কারণে অসংখ্য ফ্লাইট বাতিল ও ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের প্রধান বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষগুলো যাত্রীদের বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছে, যাতে বিলম্ব বা ফ্লাইট পরিবর্তন জনিত সমস্যা এড়ানো যায়। রিয়াদের কিং খালিদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দাম্মামের কিং ফাহদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছে, আপনাদের নিরাপত্তা ও সুবিধার স্বার্থে এবং এই অঞ্চলের কিছু দেশে বর্তমান পরিস্থিতির কারণে, আকাশপথ বন্ধের কারণে প্রভাবিত গন্তব্যে ভ্রমণকারী যাত্রীদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে সরাসরি তাদের নিজ নিজ এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা আরও জানিয়েছে, এটি তাদের ফ্লাইটের সর্বশেষ তথ্য নিশ্চিত করতে এবং অপ্রত্যাশিত বিলম্ব বা পরিবর্তন এড়াতে সাহায্য করবে। আমরা আপনাদের বোঝাপড়া ও সহযোগিতার প্রশংসা করি এবং সর্বদা আপনাদের সেবা করতে পেরে আনন্দিত। ইসরায়েলের হামলার পর এয়ারলাইন্সগুলো নির্দিষ্ট আকাশথে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ রেখেছে। ফ্লাইটরাডার২৪ এর তথ্য অনুযায়ী, এয়ারলাইন্সগুলো ইসরায়েল, ইরান এবং ইরাকের আকাশপথ থেকে তাদের ফ্লাইট সরিয়ে নিয়েছে। যাত্রী ও ক্রুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা ফ্লাইট বাতিল ও বিচ্যুত করতে বাধ্য হচ্ছে। আল আরাবিয়ার সাংবাদিক জোয়ান সেরিয়েহ শুক্রবার বিকেলে এক্স (সাবেক টুইটার)-এ পোস্ট করেছেন, বর্তমানে এলএএক্স থেকে ডিএক্সবি গামী এমিরেটস ফ্লাইট ইকে২১২ এ আছি। বন্ধ ইরানি আকাশপথ এড়াতে আমরা ঘুরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা জ্বালানি ভরার জন্য জেদ্দায় অবতরণ করব এবং তারপর আশা করি দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা চালিয়ে যেতে পারব। রিয়াদে কয়েক দশক ধরে কর্মরত ভারতীয় প্রবাসী শামিম আখতার আরব নিউজকে বলেন, আকাশপথ বন্ধ এবং ফ্লাইট বিচ্যুতি সম্পর্কে আরব নিউজ থেকে জানার পর আমি আমার এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করেছি। এখন পর্যন্ত, ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ছাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। সময়সূচিতে কোনো পরিবর্তন নেই, তাই আমি যথাসময়ে রওনা দেব। উত্তেজনার কারণে ইরানের আকাশপথ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে। জর্ডানও সমস্ত ফ্লাইটের জন্য তাদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে। ইসরায়েলের পতাকাবাহী বিমান সংস্থা এল আল এয়ারলাইন্স জানিয়েছে যে, ইসরায়েল থেকে এবং ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
    ইরানে ভয়াবহ হামলা চালিয়ে দেশটির শীর্ষ সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানীসহ অন্তত ৭০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। ধ্বংস করেছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি ও পারমাণবিক স্থাপনা। এমন হামলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে ইরান। এখন প্রশ্ন— পাল্টা জবাবে ইরানের হাতে কী আছে? তাদের সামরিক ভাণ্ডারে কী ধরনের অস্ত্র রয়েছে, যা দিয়ে ইসরায়েলকে জবাব দেওয়া সম্ভব? এ নিয়েই সিএনএনের একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরা হলো—

    ইসরায়েলি আগ্রাসনের পাল্টা জবাব দিতে ইরানের হাতে যে সামরিক শক্তি আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান IISS-এর ‘মিলিটারি ব্যালান্স ২০২৫’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর অ্যারোস্পেস ইউনিটের হাতে আছে ১০০টিরও বেশি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা। এসব ক্ষেপণাস্ত্র ১,০০০ কিলোমিটার বা তার চেয়েও বেশি দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম— অর্থাৎ ইসরায়েল এদের আওতার মধ্যেই।

    ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রভাণ্ডারে রয়েছে দুটি ধরনের প্রযুক্তি— সলিড ফুয়েল চালিত ক্ষেপণাস্ত্র ও লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে সাধারণত বেশি বিস্ফোরক বহন করা যায় (প্রায় ১,২০০ কেজি), তবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লাগে জ্বালানি ভরার জন্য। অপরদিকে, সলিড ফুয়েলের ক্ষেপণাস্ত্র দ্রুত ছোড়া যায়, যদিও এদের বিস্ফোরণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম (প্রায় ৫০০ কেজি)।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরান থেকে ছোড়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মাত্র ১৫ মিনিটেই ইসরায়েলে পৌঁছাতে পারে।

    তবে ক্ষেপণাস্ত্রই একমাত্র অস্ত্র নয়। ইরানের হাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রও, যেগুলো ইসরায়েল পর্যন্ত পৌঁছাতে কয়েক ঘণ্টা সময় নিতে পারে। যদিও এদের বিস্ফোরক ক্ষমতা কম এবং ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে এগুলো সহজেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

    ২০২৪ সালের অক্টোবরেও ইরান প্রায় ২০০টি ড্রোন ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল ইসরায়েলের দিকে। তবে সেগুলোর অধিকাংশই আকাশেই ধ্বংস করে দেয় ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ফলে ক্ষয়ক্ষতি ছিল সামান্য।

    ইরানের বিমানবাহিনীতে রয়েছে ২৬৫টি যুদ্ধবিমান। তবে এগুলোর বেশিরভাগই যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত পুরনো যুদ্ধবিমান, যেগুলো স্নায়ু যুদ্ধের সময়ের। এসব বিমান দিয়ে ইসরায়েলে পৌঁছাতে হলে আকাশপথে জ্বালানি ভরার প্রয়োজন হয়। অথচ ইরানের হাতে এমন রিফুয়েলিং বিমানের সংখ্যা ৫-এরও কম।

    সব মিলিয়ে ইরানের জবাবদিহি সক্ষমতা যথেষ্ট থাকলেও প্রতিক্রিয়ার বাস্তব ফলাফল নির্ভর করছে সময়, কৌশল ও প্রতিপক্ষের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী? ইরানে ভয়াবহ হামলা চালিয়ে দেশটির শীর্ষ সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানীসহ অন্তত ৭০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। ধ্বংস করেছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি ও পারমাণবিক স্থাপনা। এমন হামলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে ইরান। এখন প্রশ্ন— পাল্টা জবাবে ইরানের হাতে কী আছে? তাদের সামরিক ভাণ্ডারে কী ধরনের অস্ত্র রয়েছে, যা দিয়ে ইসরায়েলকে জবাব দেওয়া সম্ভব? এ নিয়েই সিএনএনের একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরা হলো— ইসরায়েলি আগ্রাসনের পাল্টা জবাব দিতে ইরানের হাতে যে সামরিক শক্তি আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান IISS-এর ‘মিলিটারি ব্যালান্স ২০২৫’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর অ্যারোস্পেস ইউনিটের হাতে আছে ১০০টিরও বেশি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা। এসব ক্ষেপণাস্ত্র ১,০০০ কিলোমিটার বা তার চেয়েও বেশি দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম— অর্থাৎ ইসরায়েল এদের আওতার মধ্যেই। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রভাণ্ডারে রয়েছে দুটি ধরনের প্রযুক্তি— সলিড ফুয়েল চালিত ক্ষেপণাস্ত্র ও লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে সাধারণত বেশি বিস্ফোরক বহন করা যায় (প্রায় ১,২০০ কেজি), তবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লাগে জ্বালানি ভরার জন্য। অপরদিকে, সলিড ফুয়েলের ক্ষেপণাস্ত্র দ্রুত ছোড়া যায়, যদিও এদের বিস্ফোরণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম (প্রায় ৫০০ কেজি)। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরান থেকে ছোড়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মাত্র ১৫ মিনিটেই ইসরায়েলে পৌঁছাতে পারে। তবে ক্ষেপণাস্ত্রই একমাত্র অস্ত্র নয়। ইরানের হাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রও, যেগুলো ইসরায়েল পর্যন্ত পৌঁছাতে কয়েক ঘণ্টা সময় নিতে পারে। যদিও এদের বিস্ফোরক ক্ষমতা কম এবং ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে এগুলো সহজেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। ২০২৪ সালের অক্টোবরেও ইরান প্রায় ২০০টি ড্রোন ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল ইসরায়েলের দিকে। তবে সেগুলোর অধিকাংশই আকাশেই ধ্বংস করে দেয় ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ফলে ক্ষয়ক্ষতি ছিল সামান্য। ইরানের বিমানবাহিনীতে রয়েছে ২৬৫টি যুদ্ধবিমান। তবে এগুলোর বেশিরভাগই যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত পুরনো যুদ্ধবিমান, যেগুলো স্নায়ু যুদ্ধের সময়ের। এসব বিমান দিয়ে ইসরায়েলে পৌঁছাতে হলে আকাশপথে জ্বালানি ভরার প্রয়োজন হয়। অথচ ইরানের হাতে এমন রিফুয়েলিং বিমানের সংখ্যা ৫-এরও কম। সব মিলিয়ে ইরানের জবাবদিহি সক্ষমতা যথেষ্ট থাকলেও প্রতিক্রিয়ার বাস্তব ফলাফল নির্ভর করছে সময়, কৌশল ও প্রতিপক্ষের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • লাখ লাখ লোকের মাঝে হারিয়ে যেভাবে ফিরলেন ফেনীর ছুট্টু মিয়া

    রাত তখন গভীর। আরাফাতের ময়দান থেকে ফিরছিলেন ছুট্টু মিয়া। বাংলাদেশের ফেনী জেলা থেকে আসা এই ভদ্রলোক একজন অবসরপ্রাপ্ত রেল কর্মকর্তা। সত্তরের কোঠায় পা রাখা শরীরটাও ছিল অবসন্ন, কিন্তু হৃদয়ে ছিল হজের আনন্দে পূর্ণতা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ৫০ জন সহযাত্রী, সবাই হজের উদ্দেশে সৌদি আরবে আসা বাংলাদেশি।

    বৃহস্পতিবার ছিল হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। আরাফাতে ইবাদত, দোয়া আর কান্নায় ভিজে গিয়েছিল দুপুর থেকে সন্ধ্যা। তারপর সবাই রওনা হন মুজদালিফার পথে—সেখানে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটানো হজের বিধান। রাস্তায় ছিল ভয়াবহ যানজট। সময় লাগছিল অনেক বেশি, যদিও ছুট্টু মিয়া তখনো প্রাণবন্ত। বাসে বসেই বাদাম খেলেন, আশপাশে বিলিয়েও দিলেন। এই মানুষটির সহজ আন্তরিকতায় যেন বাসটা ছিল একটা চলন্ত পরিবার। কিন্তু কোনো একমুহূর্তেই শরীর হঠাৎ ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। বিপত্তি শুরু হলো তখনই।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    লাখ লাখ লোকের মাঝে হারিয়ে যেভাবে ফিরলেন ফেনীর ছুট্টু মিয়া রাত তখন গভীর। আরাফাতের ময়দান থেকে ফিরছিলেন ছুট্টু মিয়া। বাংলাদেশের ফেনী জেলা থেকে আসা এই ভদ্রলোক একজন অবসরপ্রাপ্ত রেল কর্মকর্তা। সত্তরের কোঠায় পা রাখা শরীরটাও ছিল অবসন্ন, কিন্তু হৃদয়ে ছিল হজের আনন্দে পূর্ণতা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ৫০ জন সহযাত্রী, সবাই হজের উদ্দেশে সৌদি আরবে আসা বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার ছিল হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। আরাফাতে ইবাদত, দোয়া আর কান্নায় ভিজে গিয়েছিল দুপুর থেকে সন্ধ্যা। তারপর সবাই রওনা হন মুজদালিফার পথে—সেখানে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটানো হজের বিধান। রাস্তায় ছিল ভয়াবহ যানজট। সময় লাগছিল অনেক বেশি, যদিও ছুট্টু মিয়া তখনো প্রাণবন্ত। বাসে বসেই বাদাম খেলেন, আশপাশে বিলিয়েও দিলেন। এই মানুষটির সহজ আন্তরিকতায় যেন বাসটা ছিল একটা চলন্ত পরিবার। কিন্তু কোনো একমুহূর্তেই শরীর হঠাৎ ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। বিপত্তি শুরু হলো তখনই। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • কফিশপের রহস্য** ☕📝
    প্রতিদিন তুমি একই টেবিলে বসে ল্যাপটপে কাজ করো। আজ তোমার অর্ডারে অতিরিক্ত কাপকেক পাঠালাম, নোটে লেখা: "তোমার ফোকাস আমাকে মুগ্ধ করে।" 😉
    কফিশপের রহস্য** ☕📝 প্রতিদিন তুমি একই টেবিলে বসে ল্যাপটপে কাজ করো। আজ তোমার অর্ডারে অতিরিক্ত কাপকেক পাঠালাম, নোটে লেখা: "তোমার ফোকাস আমাকে মুগ্ধ করে।" 😉
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ##কফিশপের রহস্য** ☕📝##

    প্রতিদিন তুমি একই টেবিলে বসে ল্যাপটপে কাজ করো। আজ তোমার অর্ডারে অতিরিক্ত কাপকেক পাঠালাম, নোটে লেখা: "তোমার ফোকাস আমাকে মুগ্ধ করে।" 😉
    ##কফিশপের রহস্য** ☕📝## প্রতিদিন তুমি একই টেবিলে বসে ল্যাপটপে কাজ করো। আজ তোমার অর্ডারে অতিরিক্ত কাপকেক পাঠালাম, নোটে লেখা: "তোমার ফোকাস আমাকে মুগ্ধ করে।" 😉
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com