Security Check
  • দিনকে বরকতময় করতে এই ১টি Sunnah Follow করুন #সুন্নাহ #বরকত #HidayahIslam

    https://youtube.com/shorts/tmd6uSBJsxo?si=liDwHsS4wb7vufd-


    #ইমান #বরকত #ইবাদত #সুন্নাহ #আজকেরআমল #ইসলামিকমোটিভেশন #ইসলামিকশর্টস
    দিনকে বরকতময় করতে এই ১টি Sunnah Follow করুন ✨ #সুন্নাহ #বরকত #HidayahIslam 👇 https://youtube.com/shorts/tmd6uSBJsxo?si=liDwHsS4wb7vufd- #ইমান #বরকত #ইবাদত #সুন্নাহ #আজকেরআমল #ইসলামিকমোটিভেশন #ইসলামিকশর্টস
    Like
    2
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·273 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করল চীন

    চীন আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে, যা এত দ্রুত যে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য মুভি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ডাউনলোড করা সম্ভব। এটি কোনো আপগ্রেডেড ফাইবার বা প্রচারমূলক হাইপ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, যা ডেটা স্থানান্তরকে এত দ্রুত করে তুলেছে যে আজকের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ডও এতে পুরনো মনে হয়।

    প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বড় ফাইল প্রায় মুহূর্তেই লোড হয়, ভিডিও কল এতই মসৃণ যে বাস্তবের চেয়ে ভালো লাগছে, এবং ক্লাউড সার্ভিস এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন এটি ডিভাইসে স্থানীয়ভাবে চলছে।

    এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রিয়েল-টাইম হোলোগ্রাম, পরবর্তী স্তরের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং সম্পূর্ণ স্মার্ট সিটি-র মতো প্রকল্প চালানো সম্ভব হবে, যা মুহূর্তের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের ওপর নির্ভর করবে।

    বিশ্বের জন্য এটি একটি বড় পরিবর্তন। দ্রুত যোগাযোগ অর্থাৎ দ্রুত ব্যবসা, আরও উদ্ভাবন এবং সীমাবদ্ধতা কমে যাওয়ার ডিজিটাল পৃথিবী। চীন স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা আগামী ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দেবে।

    বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করল চীন চীন আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে, যা এত দ্রুত যে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য মুভি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ডাউনলোড করা সম্ভব। এটি কোনো আপগ্রেডেড ফাইবার বা প্রচারমূলক হাইপ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, যা ডেটা স্থানান্তরকে এত দ্রুত করে তুলেছে যে আজকের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ডও এতে পুরনো মনে হয়। প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বড় ফাইল প্রায় মুহূর্তেই লোড হয়, ভিডিও কল এতই মসৃণ যে বাস্তবের চেয়ে ভালো লাগছে, এবং ক্লাউড সার্ভিস এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন এটি ডিভাইসে স্থানীয়ভাবে চলছে। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রিয়েল-টাইম হোলোগ্রাম, পরবর্তী স্তরের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং সম্পূর্ণ স্মার্ট সিটি-র মতো প্রকল্প চালানো সম্ভব হবে, যা মুহূর্তের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের ওপর নির্ভর করবে। বিশ্বের জন্য এটি একটি বড় পরিবর্তন। দ্রুত যোগাযোগ অর্থাৎ দ্রুত ব্যবসা, আরও উদ্ভাবন এবং সীমাবদ্ধতা কমে যাওয়ার ডিজিটাল পৃথিবী। চীন স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা আগামী ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দেবে।
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·480 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • পৃথিবী থেকে ১৮ আলোকবর্ষ দূরে সুপার-আর্থের খোঁজ

    মহাবিশ্বের অন্য কোনো প্রান্তে জীবনের বসবাস আছে কি না, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা ২৪ ঘণ্টা আকাশের নানা কোণে উঁকি দিচ্ছেন। সেই উঁকিতে এবার পৃথিবী থেকে মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহের খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীর মতো কিন্তু আকারে বড় বলে এ ধরনের গ্রহ সুপার-আর্থ নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (ইউসি), আরভিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই রোমাঞ্চকর সুপার–আর্থ আবিষ্কার করেছেন।

    নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি তার নক্ষত্রের বাসযোগ্য অঞ্চল থেকে প্রদক্ষিণ করছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রার কারণে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা বেশ। গ্রহটিতে জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। এই নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি মিল্কিওয়ে ছায়াপথের একটি নিকটবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। এটি পাথুরে বলে মনে করা হচ্ছে। আকারে পৃথিবীর সমান হলেও ওজনে পৃথিবীর চেয়ে বহু গুণ বেশি। গ্রহের বিভিন্ন তথ্য দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ইউসি আরভিনের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের বিজ্ঞানী পল রবার্টসনের বলেন, আজকাল নতুন বহির্গ্রহ বা এক্সোপ্ল্যানেট আবিষ্কার করা সাধারণ হয়ে গেছে। নতুন এই গ্রহকে বিশেষ বলা যায়। এর নক্ষত্রটি আমাদের খুব কাছাকাছি অবস্থিত প্রায় ১৮ আলোকবর্ষ দূরে। মহাজাগতিক পরিভাষায়, এই দূরত্বকে প্রায় আমাদের প্রতিবেশে থাকার মতো বলা যায়।

    জিজে ২৫১ সি নামের এই গ্রহ একটি এম-বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। এই নক্ষত্র মিল্কিওয়েতে সবচেয়ে সাধারণ ও প্রাচীন নক্ষত্রের মধ্যে অন্যতম। এই সব নক্ষত্রের মধ্যে তারার মতো দাগ ও সৌরশিখার মতো তীব্র কার্যকলাপ দেখা যায়। এমন সংকেত দেখে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও, নতুন গ্রহটি স্বল্প দূরত্বের কারণে বেশ আকর্ষণীয়। ভবিষ্যতে সরাসরি চিত্রগ্রহণের সুযোগ রয়েছে গ্রহটির। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার থার্টি মিটার টেলিস্কোপের মতো শক্তিশালী টেলিস্কোপ এমন ক্ষীণ বহির্গ্রহের স্পষ্ট ছবি তুলতে ও পানির সম্ভাব্য উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সক্ষম হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।


    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
    পৃথিবী থেকে ১৮ আলোকবর্ষ দূরে সুপার-আর্থের খোঁজ মহাবিশ্বের অন্য কোনো প্রান্তে জীবনের বসবাস আছে কি না, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা ২৪ ঘণ্টা আকাশের নানা কোণে উঁকি দিচ্ছেন। সেই উঁকিতে এবার পৃথিবী থেকে মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহের খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীর মতো কিন্তু আকারে বড় বলে এ ধরনের গ্রহ সুপার-আর্থ নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (ইউসি), আরভিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই রোমাঞ্চকর সুপার–আর্থ আবিষ্কার করেছেন। নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি তার নক্ষত্রের বাসযোগ্য অঞ্চল থেকে প্রদক্ষিণ করছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রার কারণে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা বেশ। গ্রহটিতে জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। এই নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি মিল্কিওয়ে ছায়াপথের একটি নিকটবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। এটি পাথুরে বলে মনে করা হচ্ছে। আকারে পৃথিবীর সমান হলেও ওজনে পৃথিবীর চেয়ে বহু গুণ বেশি। গ্রহের বিভিন্ন তথ্য দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ইউসি আরভিনের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের বিজ্ঞানী পল রবার্টসনের বলেন, আজকাল নতুন বহির্গ্রহ বা এক্সোপ্ল্যানেট আবিষ্কার করা সাধারণ হয়ে গেছে। নতুন এই গ্রহকে বিশেষ বলা যায়। এর নক্ষত্রটি আমাদের খুব কাছাকাছি অবস্থিত প্রায় ১৮ আলোকবর্ষ দূরে। মহাজাগতিক পরিভাষায়, এই দূরত্বকে প্রায় আমাদের প্রতিবেশে থাকার মতো বলা যায়। জিজে ২৫১ সি নামের এই গ্রহ একটি এম-বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। এই নক্ষত্র মিল্কিওয়েতে সবচেয়ে সাধারণ ও প্রাচীন নক্ষত্রের মধ্যে অন্যতম। এই সব নক্ষত্রের মধ্যে তারার মতো দাগ ও সৌরশিখার মতো তীব্র কার্যকলাপ দেখা যায়। এমন সংকেত দেখে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও, নতুন গ্রহটি স্বল্প দূরত্বের কারণে বেশ আকর্ষণীয়। ভবিষ্যতে সরাসরি চিত্রগ্রহণের সুযোগ রয়েছে গ্রহটির। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার থার্টি মিটার টেলিস্কোপের মতো শক্তিশালী টেলিস্কোপ এমন ক্ষীণ বহির্গ্রহের স্পষ্ট ছবি তুলতে ও পানির সম্ভাব্য উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সক্ষম হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·437 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • সবাই নগদ কে বয়কট করুন
    Google Terms এর বাইরে গিয়ে এরা ব্যবহারকারিদের তথ্য চুরি করতেছে?
    আজকে থেকে Google নগদ কে Harmful App বলে দেখাচ্ছে।
    কারণ এটি Google Play Stor এর নিতি ভঙ্গ করেছে। এটি ক্যামেরা ও গ্যালারির অ্যাক্সেস চাচ্ছে যা খুবই অপ্রয়জনিয় এবং বিপদজনক!
    এছারাও এটি কল রেকর্ডিং ও অডিও এর উপর আড়ি পাতিয়েছে বলে Google/Playstor এর Play Protect জানায়
    সবাই নগদ কে বয়কট করুন⚠️ 🎮Google Terms এর বাইরে গিয়ে এরা ব্যবহারকারিদের তথ্য চুরি করতেছে?⚠️ ⚠️আজকে থেকে Google নগদ🌟 কে Harmful App বলে দেখাচ্ছে। ➡️কারণ এটি Google Play Stor এর নিতি ভঙ্গ করেছে। এটি ক্যামেরা ও গ্যালারির অ্যাক্সেস চাচ্ছে যা খুবই অপ্রয়জনিয় এবং বিপদজনক! 🌟এছারাও এটি কল রেকর্ডিং ও অডিও এর উপর আড়ি পাতিয়েছে বলে Google/Playstor এর Play Protect জানায়🎮
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·610 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

    নাসা মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল ও হারানো পানির রহস্য জানতে নতুন এক অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে। মিশনটির নাম ‘ইস্কেপেড’। এতে একসঙ্গে দুটি ছোট স্যাটেলাইট পাঠানো হবে। তাদের নাম ‘ব্লু’ ও ‘গোল্ড’।

    খবর অনুসারে, আগামী নভেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ব্লু অরিজিন কোম্পানির নতুন রকেট ‘নিউ গ্লেন’–এর মাধ্যমে এই দুই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। তারা মঙ্গলের কক্ষপথে ঘুরে ঘুরে গ্রহটির উপরের বায়ুমণ্ডল ও চৌম্বক ক্ষেত্রের অবস্থা একসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে।

    এই দুই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে রকেট ল্যাব, আর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে ও আরও কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

    উভয় স্যাটেলাইট একই সময়ে তথ্য সংগ্রহ করবে, যেন মঙ্গলের চারপাশের পরিস্থিতি তিন মাত্রায় (৩-ডি) দেখা যায়। এতে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন সূর্যের বাতাস কীভাবে মঙ্গলের বায়ু মহাকাশে উড়িয়ে দেয়।

    মঙ্গলের অতীত রহস্য
    আজকের মঙ্গল এক ঠান্ডা ও শুষ্ক মরুভূমি। কিন্তু কোটি কোটি বছর আগে সেখানে নদী, হ্রদ ও পানি প্রবাহের চিহ্ন ছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে মঙ্গল তার প্রাকৃতিক চৌম্বক ঢাল হারায়। এই ঢালই আগে সূর্যের তীব্র বিকিরণ থেকে গ্রহটিকে রক্ষা করত।

    চৌম্বক ঢাল হারিয়ে যাওয়ার পর সূর্যের প্রবল বাতাস ধীরে ধীরে মঙ্গলের বায়ু ও পানি মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। এখন মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর তুলনায় অনেক পাতলা—প্রায় শতকের এক ভাগেরও কম।

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইস্কেপেড মিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো কীভাবে মঙ্গলের বায়ু ও পানি হারিয়ে গেল তা অনুসন্ধান করা। এ তথ্য জানা গেলে ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়েও গবেষণা করা যাবে। এই প্রথম নাসা একসঙ্গে দুটি উপগ্রহ পাঠাচ্ছে অন্য কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে।



    মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান নাসা মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল ও হারানো পানির রহস্য জানতে নতুন এক অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে। মিশনটির নাম ‘ইস্কেপেড’। এতে একসঙ্গে দুটি ছোট স্যাটেলাইট পাঠানো হবে। তাদের নাম ‘ব্লু’ ও ‘গোল্ড’। খবর অনুসারে, আগামী নভেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ব্লু অরিজিন কোম্পানির নতুন রকেট ‘নিউ গ্লেন’–এর মাধ্যমে এই দুই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। তারা মঙ্গলের কক্ষপথে ঘুরে ঘুরে গ্রহটির উপরের বায়ুমণ্ডল ও চৌম্বক ক্ষেত্রের অবস্থা একসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে। এই দুই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে রকেট ল্যাব, আর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে ও আরও কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান। উভয় স্যাটেলাইট একই সময়ে তথ্য সংগ্রহ করবে, যেন মঙ্গলের চারপাশের পরিস্থিতি তিন মাত্রায় (৩-ডি) দেখা যায়। এতে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন সূর্যের বাতাস কীভাবে মঙ্গলের বায়ু মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। মঙ্গলের অতীত রহস্য আজকের মঙ্গল এক ঠান্ডা ও শুষ্ক মরুভূমি। কিন্তু কোটি কোটি বছর আগে সেখানে নদী, হ্রদ ও পানি প্রবাহের চিহ্ন ছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে মঙ্গল তার প্রাকৃতিক চৌম্বক ঢাল হারায়। এই ঢালই আগে সূর্যের তীব্র বিকিরণ থেকে গ্রহটিকে রক্ষা করত। চৌম্বক ঢাল হারিয়ে যাওয়ার পর সূর্যের প্রবল বাতাস ধীরে ধীরে মঙ্গলের বায়ু ও পানি মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। এখন মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর তুলনায় অনেক পাতলা—প্রায় শতকের এক ভাগেরও কম। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইস্কেপেড মিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো কীভাবে মঙ্গলের বায়ু ও পানি হারিয়ে গেল তা অনুসন্ধান করা। এ তথ্য জানা গেলে ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়েও গবেষণা করা যাবে। এই প্রথম নাসা একসঙ্গে দুটি উপগ্রহ পাঠাচ্ছে অন্য কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে।
    Like
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·409 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo মাশাল্লাহ ২১ম পেমেন্ট পেলামBest Site Of The Year

    যারা এখনো একাউন্ট একটিভ করেন নাই, তারা কিন্তু পরে আফসোস করবেন🫰

    🫰 ১৫টাকা দিয়ে ১৬৪০৳ ইনকাম

    মাত্র ১৫টাকা দিয়ে একটিভ করে প্রতি রেফারে পান ২৫টাকা,এই অফার শুধু আজকে দিনের জন্য


    এখানে হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না, মাত্র ১৫টাকার আশা ছেড়ে দিয়ে উরাধুরা রেফার করুন

    আর প্রতিদিনের ট্যাক্স পুরন করে ইনকাম করুন ১৫০-২০০টাকা

    প্রতি ট্যাক্স-১৫ টাকা

    সাইট লিংক




    https://quickeran.com/register?by=41333637866
    #goutom #jonosathi #fannyvideo মাশাল্লাহ ২১ম পেমেন্ট পেলাম🔥Best Site Of The Year 🌟 ➡️যারা এখনো একাউন্ট একটিভ করেন নাই, তারা কিন্তু পরে আফসোস করবেন🫰 🫰 ১৫টাকা দিয়ে ১৬৪০৳ ইনকাম 💸 💥মাত্র ১৫টাকা দিয়ে একটিভ করে প্রতি রেফারে পান ২৫টাকা,এই অফার শুধু আজকে দিনের জন্য 🔥 ‼️এখানে হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না, মাত্র ১৫টাকার আশা ছেড়ে দিয়ে উরাধুরা রেফার করুন ✅ ➡️আর প্রতিদিনের ট্যাক্স পুরন করে ইনকাম করুন ১৫০-২০০টাকা 💸 ➡️প্রতি ট্যাক্স-১৫ টাকা 🔥 ⚠️সাইট লিংক 👇 https://quickeran.com/register?by=41333637866
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·829 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ipweb.pro/en/?Raditujsaif
    আজকে ইনকাম শুরু করুন
    ipweb.pro/en/?Raditujsaif আজকে ইনকাম শুরু করুন
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·165 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ইতিহাসের আজকের এই দিনে

    ১৭৬২ - ফ্রেইবার্গে দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের নেতৃত্বে প্রুশীয়দের কাছে অষ্টয়দের পরাজয় ঘটে।
    ১৮৫১ - রাধাকান্ত দেব ও দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে কলকাতায় ‘ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৮৭৬ - কেশবচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ইন্ডিয়ান রিফর্ম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৮৮৮ - কনস্টানটিনোপল চুক্তি অনুযায়ী সুয়েজ খাল অবরোধ মুক্ত হয়।
    ১৮৮৯ - ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকা কোম্পানি কার্যক্রমের সনদপত্র পায়।
    ১৯২০ - ভারতের জাতীয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৯২৩ - ঐতিহাসিক ওসমানী সাম্রাজ্যের (১২৯৯ - ১৯২৩) বিলুপ্তি ঘটিয়ে মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র হিসেবে “তুরস্ক” রাষ্ট্রের পত্তন ঘটান।
    ১৯২৫ - সুইজারল্যান্ডের লোকোর্নোয় ১২ দিনব্যাপী বৈঠকে লোর্কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
    ১৯৬৪ - টাঙ্গানিকা ও জাঞ্জিবারের একত্রীভূত নাম ঘোষিত হয় তাঞ্জানিয়া।
    ১৯৭৪ - জর্জ ফোর ম্যানকে পরাজিত করে মোহাম্মাদ আলী ক্লে শ্রেষ্ঠ বিশ্ব মুষ্টিযোদ্ধা খেতাব অর্জন করেন।
    ইতিহাসের আজকের এই দিনে ১৭৬২ - ফ্রেইবার্গে দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের নেতৃত্বে প্রুশীয়দের কাছে অষ্টয়দের পরাজয় ঘটে। ১৮৫১ - রাধাকান্ত দেব ও দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে কলকাতায় ‘ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৬ - কেশবচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ইন্ডিয়ান রিফর্ম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৮৮ - কনস্টানটিনোপল চুক্তি অনুযায়ী সুয়েজ খাল অবরোধ মুক্ত হয়। ১৮৮৯ - ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকা কোম্পানি কার্যক্রমের সনদপত্র পায়। ১৯২০ - ভারতের জাতীয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৩ - ঐতিহাসিক ওসমানী সাম্রাজ্যের (১২৯৯ - ১৯২৩) বিলুপ্তি ঘটিয়ে মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র হিসেবে “তুরস্ক” রাষ্ট্রের পত্তন ঘটান। ১৯২৫ - সুইজারল্যান্ডের লোকোর্নোয় ১২ দিনব্যাপী বৈঠকে লোর্কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৬৪ - টাঙ্গানিকা ও জাঞ্জিবারের একত্রীভূত নাম ঘোষিত হয় তাঞ্জানিয়া। ১৯৭৪ - জর্জ ফোর ম্যানকে পরাজিত করে মোহাম্মাদ আলী ক্লে শ্রেষ্ঠ বিশ্ব মুষ্টিযোদ্ধা খেতাব অর্জন করেন।
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·446 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • নতুন সকাল, নতুন আশা! আজকের দিন হোক সাফল্যে ভরপুর ও আনন্দময়!
    নতুন সকাল, নতুন আশা! আজকের দিন হোক সাফল্যে ভরপুর ও আনন্দময়!
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·362 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • সূর্যের আকর্ষণ থেকে পৃথিবী রক্ষা পেয়েছিল যে গ্রহের প্রভাবে

    সৌরজগতে বিভিন্ন গ্রহ বিকাশের সময় সেগুলোর অবস্থা বেশ নাজুক ছিল। সে সময় বিশাল সূর্যের আকর্ষণে অনেক গ্রহই সূর্যের দিকে এগিয়েছে বা দূরে সরে গেছে। সৌরজগতে সূর্যের কাছাকাছি পৃথিবীর অবস্থান। আর তাই পৃথিবী বিকাশের সময় সূর্য আমাদের গ্রহকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। তখন পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি গ্রহ। যুক্তরাষ্ট্রের রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় জানিয়েছেন, আকারে বড় বৃহস্পতি গ্রহ সৌরজগতের প্রাথমিক সময়কার গ্রহ তৈরির বলয়ে ফাঁকা স্থান তৈরি করেছিল। ফলে পৃথিবীর উপাদান সূর্যের দিকে চলে যাওয়া থেকে বিরত থাকে। সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে পৃথিবীকে রক্ষার এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

    গবেষণায় সৌরজগৎ বিকাশের শুরুর সময় বৃহস্পতি গ্রহের মহাকর্ষীয় প্রভাব জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। দেখা গেছে, বৃহস্পতি যখন আকারে বড় হতে থাকে, তখন গ্রহটি অভ্যন্তরীণ সৌরজগতের দিকে গ্যাস ও ধূলিকণার প্রবাহকে বাধা দেয়। বৃহস্পতির শক্তিশালী মহাকর্ষশক্তি শুধু অভ্যন্তরীণ গ্রহের কক্ষপথকে স্থিতিশীল করতেই সাহায্য করেনি, বরং পুরো সৌরজগতের কাঠামোকেই প্রভাবিত করেছিল।

    রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী আন্দ্রে ইজিডোরো জানিয়েছেন, বৃহস্পতি না থাকলে পৃথিবী সম্ভবত আজকের মতো হতো না। সৌরজগতের বিভাজন ও উল্কাপিণ্ডের চলাচলকে বৃহস্পতি নিয়ন্ত্রণ করে। বৃহস্পতি নিজে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৌরবলয়ের মধ্যে একটি প্রশস্ত ফাঁকা স্থান তৈরি করে। এতে সৌরজগৎ অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অঞ্চলে বিভক্ত হয়। এই বিভাজন দুটি অংশের উপাদানের মিশ্রণকে বাধা দেয়। ফলে উল্কাপিণ্ডের স্বতন্ত্র আইসোটোপিক স্বাক্ষর সংরক্ষিত থাকে অনেক বছর ধরে।

    গবেষণার তথ্যমতে, বিশাল গ্রহ গঠনের সময় চারপাশের পরিবেশকে প্রভাবিত করে। সেই হিসেবে বৃহস্পতি গ্রহের প্রভাব সৌরজগতে এখনো বিদ্যমান। চিলির অ্যাটাকামা লার্জ মিলিমিটার-সাবমিলিমিটার অ্যারে টেলিস্কোপের মাধ্যমে বৃহস্পতি গ্রহের আদি প্রভাবের বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
    সূর্যের আকর্ষণ থেকে পৃথিবী রক্ষা পেয়েছিল যে গ্রহের প্রভাবে সৌরজগতে বিভিন্ন গ্রহ বিকাশের সময় সেগুলোর অবস্থা বেশ নাজুক ছিল। সে সময় বিশাল সূর্যের আকর্ষণে অনেক গ্রহই সূর্যের দিকে এগিয়েছে বা দূরে সরে গেছে। সৌরজগতে সূর্যের কাছাকাছি পৃথিবীর অবস্থান। আর তাই পৃথিবী বিকাশের সময় সূর্য আমাদের গ্রহকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। তখন পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি গ্রহ। যুক্তরাষ্ট্রের রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় জানিয়েছেন, আকারে বড় বৃহস্পতি গ্রহ সৌরজগতের প্রাথমিক সময়কার গ্রহ তৈরির বলয়ে ফাঁকা স্থান তৈরি করেছিল। ফলে পৃথিবীর উপাদান সূর্যের দিকে চলে যাওয়া থেকে বিরত থাকে। সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে পৃথিবীকে রক্ষার এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় সৌরজগৎ বিকাশের শুরুর সময় বৃহস্পতি গ্রহের মহাকর্ষীয় প্রভাব জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। দেখা গেছে, বৃহস্পতি যখন আকারে বড় হতে থাকে, তখন গ্রহটি অভ্যন্তরীণ সৌরজগতের দিকে গ্যাস ও ধূলিকণার প্রবাহকে বাধা দেয়। বৃহস্পতির শক্তিশালী মহাকর্ষশক্তি শুধু অভ্যন্তরীণ গ্রহের কক্ষপথকে স্থিতিশীল করতেই সাহায্য করেনি, বরং পুরো সৌরজগতের কাঠামোকেই প্রভাবিত করেছিল। রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী আন্দ্রে ইজিডোরো জানিয়েছেন, বৃহস্পতি না থাকলে পৃথিবী সম্ভবত আজকের মতো হতো না। সৌরজগতের বিভাজন ও উল্কাপিণ্ডের চলাচলকে বৃহস্পতি নিয়ন্ত্রণ করে। বৃহস্পতি নিজে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৌরবলয়ের মধ্যে একটি প্রশস্ত ফাঁকা স্থান তৈরি করে। এতে সৌরজগৎ অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অঞ্চলে বিভক্ত হয়। এই বিভাজন দুটি অংশের উপাদানের মিশ্রণকে বাধা দেয়। ফলে উল্কাপিণ্ডের স্বতন্ত্র আইসোটোপিক স্বাক্ষর সংরক্ষিত থাকে অনেক বছর ধরে। গবেষণার তথ্যমতে, বিশাল গ্রহ গঠনের সময় চারপাশের পরিবেশকে প্রভাবিত করে। সেই হিসেবে বৃহস্পতি গ্রহের প্রভাব সৌরজগতে এখনো বিদ্যমান। চিলির অ্যাটাকামা লার্জ মিলিমিটার-সাবমিলিমিটার অ্যারে টেলিস্কোপের মাধ্যমে বৃহস্পতি গ্রহের আদি প্রভাবের বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
    Like
    Love
    4
    · 4 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·281 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আলহামদুলিল্লাহ পুরো আগুন সাইট আজকেও পেমেন্ট পেলাম।। কাজ করলে পেমেন্ট ১০০% দিবেই কোনো সমস্যা নাই ইনশাআল্লাহ
    একাউন্ট এক্টিভ মাত্র ১০ টাকা ফেসবুক একাউন্ট সেল করা, জিমেইল একাউন্ট সেল করা ইনস্টাগ্রাম সেল করা ফেসবুক ফলো দেওয়া টিকটক আইডি ফলো দেওয়া ইনস্টাগ্রাম আইডি ফলো দেওয়া ভিডিও দেখে ইনকাম ও রেফার করে দিনে ৩০০-৪০০ ইনকাম করতে পারবেন। আমি অনেকবার পেমেন্ট পেয়েছি আশা করি কাজ করলে আপনারাও পাবেন।
    যদি কাজ করতে চান ইনবক্সে মেসেজ দিন
    আলহামদুলিল্লাহ পুরো আগুন সাইট ❤️‍🔥 আজকেও পেমেন্ট পেলাম।। কাজ করলে পেমেন্ট ১০০% দিবেই কোনো সমস্যা নাই ইনশাআল্লাহ ❤️ একাউন্ট এক্টিভ মাত্র ১০ টাকা❗❗ ফেসবুক একাউন্ট সেল করা, জিমেইল একাউন্ট সেল করা ইনস্টাগ্রাম সেল করা ফেসবুক ফলো দেওয়া টিকটক আইডি ফলো দেওয়া ইনস্টাগ্রাম আইডি ফলো দেওয়া ভিডিও দেখে ইনকাম ও রেফার করে দিনে ৩০০-৪০০ ইনকাম করতে পারবেন। আমি অনেকবার পেমেন্ট পেয়েছি আশা করি কাজ করলে আপনারাও পাবেন। যদি কাজ করতে চান ইনবক্সে মেসেজ দিন
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Love
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·547 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আজকে জুম্মার দিন গরিবের জন্য হজের দিন।চলুন সভাই রেডি হয়ে মসজিদে দিগে জায় আমিন।
    আজকে জুম্মার দিন গরিবের জন্য হজের দিন।চলুন সভাই রেডি হয়ে মসজিদে দিগে জায় আমিন।
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·243 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ইতিহাসের আজকের দিন........................

    জন্ম
    ১৫৪২- সালের এই দিনে মোগল সম্রাট জালালুদ্দিন আকবরের জন্ম।
    জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেন। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করতে থাকেন। ১৫৬০ সালে বৈরাম খাঁকে সরিয়ে আকবর নিজে সব ক্ষমতা দখল করেন। তবে আকবর ভারতবর্ষ ও আফগানিস্তানে তার সাম্রাজ্য বিস্তার চালিয়ে যান। ১৬০৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় সমস্ত উত্তর ভারত তার সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। আকবরের মৃত্যুর পর তার ছেলে সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন।

    ১৯০৮- জন কেনেথ গলব্রেইথ, মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
    ১৯২০- মারিও পুজো, মার্কিন কথা সাহিত্যিক।
    ১৯৩১- ড. এ পি জে আব্দুল কালাম, ভারতীয় বিজ্ঞানী ও ১১দশ রাষ্ট্রপতি।
    তার পুরো নাম আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম। কালাম তার কর্মজীবন শুরু করেন বিজ্ঞানী হিসেবে। পরে তিনি ঘটনাচক্রে রাজনীতিবিদে পরিণত হন। তার জন্ম অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা ও বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন।

    ২০০২ সালে কালাম তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি ও বিরোধীদল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পাঁচ বছর এই পদে আসীন থাকার পর তিনি শিক্ষাবিদ, লেখক ও জনসেবকের সাধারণ জীবন বেছে নেন। ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্নসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।

    মৃত্যু
    ১৯১৭- মাতা হারি, ডাচ নৃত্য শিল্পী, প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানির পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
    ১৯১৮- শিরডি সাই বাবা, ভারতীয় ধর্মগুরু, যোগী ও ফকির।
    ১৯১৭- সালের এই দিনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মান গুপ্তচর লাস্যময়ী নর্তকী মাতাহারি ফরাসি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন।

    সুত্রঃ বাংলানিউজ২৪
    ইতিহাসের আজকের দিন........................ জন্ম ১৫৪২- সালের এই দিনে মোগল সম্রাট জালালুদ্দিন আকবরের জন্ম। জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেন। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করতে থাকেন। ১৫৬০ সালে বৈরাম খাঁকে সরিয়ে আকবর নিজে সব ক্ষমতা দখল করেন। তবে আকবর ভারতবর্ষ ও আফগানিস্তানে তার সাম্রাজ্য বিস্তার চালিয়ে যান। ১৬০৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় সমস্ত উত্তর ভারত তার সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। আকবরের মৃত্যুর পর তার ছেলে সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন। ১৯০৮- জন কেনেথ গলব্রেইথ, মার্কিন অর্থনীতিবিদ। ১৯২০- মারিও পুজো, মার্কিন কথা সাহিত্যিক। ১৯৩১- ড. এ পি জে আব্দুল কালাম, ভারতীয় বিজ্ঞানী ও ১১দশ রাষ্ট্রপতি। তার পুরো নাম আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম। কালাম তার কর্মজীবন শুরু করেন বিজ্ঞানী হিসেবে। পরে তিনি ঘটনাচক্রে রাজনীতিবিদে পরিণত হন। তার জন্ম অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা ও বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন। ২০০২ সালে কালাম তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি ও বিরোধীদল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পাঁচ বছর এই পদে আসীন থাকার পর তিনি শিক্ষাবিদ, লেখক ও জনসেবকের সাধারণ জীবন বেছে নেন। ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্নসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। মৃত্যু ১৯১৭- মাতা হারি, ডাচ নৃত্য শিল্পী, প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানির পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ১৯১৮- শিরডি সাই বাবা, ভারতীয় ধর্মগুরু, যোগী ও ফকির। ১৯১৭- সালের এই দিনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মান গুপ্তচর লাস্যময়ী নর্তকী মাতাহারি ফরাসি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। সুত্রঃ বাংলানিউজ২৪
    Love
    1
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·451 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • Assalamualaikum
    আমি আজকেই এখানে Join করলাম
    So, please Support me
    Assalamualaikum💝 আমি আজকেই এখানে Join করলাম ✔️ So, please🙏 Support me💕
    Like
    Love
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·860 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আজকের এই পবিত্র জুম্মার দিনে আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা, তিনি যেনো আমাদের জীবনের সকল দুঃখ কষ্ট দূর করে দেন। জুম্মা মোবারক। আজকের এই দিনটি যেনো হয় আমাদের জীবনের গুনাহ সমূহ মাফ পাওয়ার দিন। ইয়া আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন।
    আজকের এই পবিত্র জুম্মার দিনে আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা, তিনি যেনো আমাদের জীবনের সকল দুঃখ কষ্ট দূর করে দেন। জুম্মা মোবারক। আজকের এই দিনটি যেনো হয় আমাদের জীবনের গুনাহ সমূহ মাফ পাওয়ার দিন। ইয়া আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন।
    Like
    Love
    5
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·621 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ইতিহাসের এই দিনে

    আজ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলার। বছরের পর বছর পেছনে ফিরে তাকালে ঠিক আজকের এই দিনে এমন অনেক ঘটনা, অনেক আলোচিত সমালোচিত ব্যক্তির জন্ম-মৃত্যু জানতে পারি আমরা। চলুন ইতিহাস ঘেঁটে দেখা নেয়া যাক আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল।

    ১৬৬৭ - অওরঙ্গজেবের সাম্রাজ্যে সংযোজিত হল গোলকুণ্ডা।
    ১৮৬০ - ব্রিটেনে প্রথম ট্রাম চালু হয়।
    ১৮৮২ - প্রথম থমাস এডিসনের উদ্ভাবিত হাইড্রো-ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্ট চালু হয়।
    ১৯২২ - বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে প্রথম ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন।
    ১৯২৮ - পেনিসিলিনের আবিষ্কারের কথা প্রথম ঘোষিত হয়।
    ১৯২৯ - বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার শুরু করে।
    ১৯৩৮ - জার্মানিতে ঐতিহাসিক মিউনিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
    ১৯৩৯ - পোল্যান্ডের বিভক্তি স্বীকার করে জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন একটি চুক্তিতে উপনীত হয়।
    ১৯৩৯ - ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়।
    ১৯৯৩ - ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে ২০ হাজারেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে।

    জন্ম:
    ১২০৭ - জালালুদ্দিন রুমি, তিনি ছিলেন পারস্যের কবি।
    ১৪৪৪ - ডোনাটো ব্রামান্তে, তিনি ছিলেন ইতালির প্রখ্যাত স্থাপত্য শিল্পী।
    ১৮৭০ - জঁ-বাতিস্ত পেরাঁ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিদ।
    ১৯০৫ - নেভিল ফ্রান্সিস মট, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিদ।
    ১৯২৮ - এলি ওয়িইয়েসেল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রোমানিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন লেখক, অধ্যাপক ও সমাজকর্মী।
    ১৯৩১ - জ্যাঁ মারি লেঁ, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী ফরাসি রসায়নবিদ।
    ১৯৫১ - ব্যারি মার্শাল, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক।
    ১৯৬২ - প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তিনি একজন বাঙালি চলচ্চিত্র চিত্রনায়ক।
    ১৯৭২ - শান্তনু মুখার্জী শান, তিনি একজন খ্যাতিমান ভারতীয় গায়ক।
    ১৯৮৫ - টি-পেইন, মার্কিন র‍্যাপারর, প্রযোজক ও অভিনেতা।



    সুত্রঃ সময় টিভি
    ইতিহাসের এই দিনে আজ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলার। বছরের পর বছর পেছনে ফিরে তাকালে ঠিক আজকের এই দিনে এমন অনেক ঘটনা, অনেক আলোচিত সমালোচিত ব্যক্তির জন্ম-মৃত্যু জানতে পারি আমরা। চলুন ইতিহাস ঘেঁটে দেখা নেয়া যাক আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল। ১৬৬৭ - অওরঙ্গজেবের সাম্রাজ্যে সংযোজিত হল গোলকুণ্ডা। ১৮৬০ - ব্রিটেনে প্রথম ট্রাম চালু হয়। ১৮৮২ - প্রথম থমাস এডিসনের উদ্ভাবিত হাইড্রো-ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্ট চালু হয়। ১৯২২ - বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে প্রথম ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন। ১৯২৮ - পেনিসিলিনের আবিষ্কারের কথা প্রথম ঘোষিত হয়। ১৯২৯ - বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৩৮ - জার্মানিতে ঐতিহাসিক মিউনিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৩৯ - পোল্যান্ডের বিভক্তি স্বীকার করে জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন একটি চুক্তিতে উপনীত হয়। ১৯৩৯ - ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়। ১৯৯৩ - ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে ২০ হাজারেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে। জন্ম: ১২০৭ - জালালুদ্দিন রুমি, তিনি ছিলেন পারস্যের কবি। ১৪৪৪ - ডোনাটো ব্রামান্তে, তিনি ছিলেন ইতালির প্রখ্যাত স্থাপত্য শিল্পী। ১৮৭০ - জঁ-বাতিস্ত পেরাঁ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিদ। ১৯০৫ - নেভিল ফ্রান্সিস মট, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিদ। ১৯২৮ - এলি ওয়িইয়েসেল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রোমানিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন লেখক, অধ্যাপক ও সমাজকর্মী। ১৯৩১ - জ্যাঁ মারি লেঁ, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী ফরাসি রসায়নবিদ। ১৯৫১ - ব্যারি মার্শাল, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক। ১৯৬২ - প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তিনি একজন বাঙালি চলচ্চিত্র চিত্রনায়ক। ১৯৭২ - শান্তনু মুখার্জী শান, তিনি একজন খ্যাতিমান ভারতীয় গায়ক। ১৯৮৫ - টি-পেইন, মার্কিন র‍্যাপারর, প্রযোজক ও অভিনেতা। সুত্রঃ সময় টিভি
    Love
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·592 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ইতিহাসের আজকের দিনের ঘটনাঃ

    ১৩৯৯ – ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় রিচার্ড পার্লামেন্টের সিদ্ধান্তে সিংহাসনচ্যুত হন।
    ১৪৪৮ – ক্রিশ্চিয়ান প্রথম ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।
    ১৫২১ – অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান সোলাইমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সেনাবাহিনী বেলগ্রেড দখল করে।
    ১৭৬০ – রাশিয়া ও অস্ট্রিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে বার্লিন দখল করে।
    ১৮২৯ – লন্ডনে প্রথমবারের মতো পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করে।
    ১৮৯২ – বিশ্বের প্রথম নৈশকালীন ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
    ১৯০৬ – মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবা পুনর্দখল করে।
    ১৯১৮ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের মুখে বুলগেরিয়া মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।
    ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন।
    ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু করে।
    ১৯৩৫ – ছাপাখানায় প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত হয়।
    ১৯৩৯ – জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পোল্যান্ড বিভক্তি নিয়ে এক চুক্তিতে উপনীত হয়।
    ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়।
    ১৯৯২ – চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।
    ইতিহাসের আজকের দিনের ঘটনাঃ ১৩৯৯ – ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় রিচার্ড পার্লামেন্টের সিদ্ধান্তে সিংহাসনচ্যুত হন। ১৪৪৮ – ক্রিশ্চিয়ান প্রথম ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৫২১ – অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান সোলাইমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সেনাবাহিনী বেলগ্রেড দখল করে। ১৭৬০ – রাশিয়া ও অস্ট্রিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে বার্লিন দখল করে। ১৮২৯ – লন্ডনে প্রথমবারের মতো পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করে। ১৮৯২ – বিশ্বের প্রথম নৈশকালীন ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯০৬ – মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবা পুনর্দখল করে। ১৯১৮ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের মুখে বুলগেরিয়া মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন। ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৩৫ – ছাপাখানায় প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত হয়। ১৯৩৯ – জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পোল্যান্ড বিভক্তি নিয়ে এক চুক্তিতে উপনীত হয়। ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়। ১৯৯২ – চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।
    Love
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·648 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আপনার BMW: বিলাসিতা, পারফরম্যান্স ও প্রযুক্তির এক অনন্য সমন্বয়

    আপনার BMW শুধুমাত্র একটি গাড়ি নয়; এটি একটি অভিজ্ঞতা, একটি স্টেটমেন্ট, এবং একটি জীবনের অংশ।

    ঐতিহ্য ও উদ্ভাবন

    ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত Bayerische Motoren Werke (BMW) শুরু করেছিল বিমান ইঞ্জিন তৈরির মাধ্যমে। পরবর্তীতে, তারা গাড়ি ও মোটরসাইকেল নির্মাণে দক্ষতা অর্জন করে এবং আজকের দিনে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে
    BMW Group


    আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজাইন

    BMW-এর প্রতিটি মডেল আধুনিক ডিজাইন ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৬ সালের BMW iX3 মডেলে রয়েছে ৪৩ ইঞ্চি প্যানোরামিক ডিসপ্লে, ৪০০ কিলোওয়াট চার্জিং ক্ষমতা, এবং ৪০০ মাইল রেঞ্জ
    Car and Driver


    পারফরম্যান্স ও ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স

    BMW-এর M সিরিজ মডেলগুলো যেমন M3, M5, এবং M8, তাদের শক্তিশালী ইঞ্জিন ও স্পোর্টি পারফরম্যান্সের জন্য বিখ্যাত। এই মডেলগুলোতে রয়েছে উন্নত ড্রাইভিং ডাইনামিক্স ও স্টাইলিশ ডিজাইন
    BMW USA


    বিলাসিতা ও আরাম

    BMW ৭ সিরিজ মডেলে রয়েছে ৩১ ইঞ্চি থিয়েটার স্ক্রিন, ৫জি কানেক্টিভিটি, এবং অটোমেটিক ডোর প্রযুক্তি, যা যাত্রীদের জন্য একটি বিলাসবহুল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে https://jonosathi.com/pages/Bmw
    #BMW
    #BMWLife
    #BMWPower
    #BMWNation
    #BMWLovers
    #BMWFamily
    #BMWM
    🚗 আপনার BMW: বিলাসিতা, পারফরম্যান্স ও প্রযুক্তির এক অনন্য সমন্বয় আপনার BMW শুধুমাত্র একটি গাড়ি নয়; এটি একটি অভিজ্ঞতা, একটি স্টেটমেন্ট, এবং একটি জীবনের অংশ। 🔹 ঐতিহ্য ও উদ্ভাবন ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত Bayerische Motoren Werke (BMW) শুরু করেছিল বিমান ইঞ্জিন তৈরির মাধ্যমে। পরবর্তীতে, তারা গাড়ি ও মোটরসাইকেল নির্মাণে দক্ষতা অর্জন করে এবং আজকের দিনে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে BMW Group । 🔹 আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজাইন BMW-এর প্রতিটি মডেল আধুনিক ডিজাইন ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৬ সালের BMW iX3 মডেলে রয়েছে ৪৩ ইঞ্চি প্যানোরামিক ডিসপ্লে, ৪০০ কিলোওয়াট চার্জিং ক্ষমতা, এবং ৪০০ মাইল রেঞ্জ Car and Driver । 🔹 পারফরম্যান্স ও ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স BMW-এর M সিরিজ মডেলগুলো যেমন M3, M5, এবং M8, তাদের শক্তিশালী ইঞ্জিন ও স্পোর্টি পারফরম্যান্সের জন্য বিখ্যাত। এই মডেলগুলোতে রয়েছে উন্নত ড্রাইভিং ডাইনামিক্স ও স্টাইলিশ ডিজাইন BMW USA । 🔹 বিলাসিতা ও আরাম BMW ৭ সিরিজ মডেলে রয়েছে ৩১ ইঞ্চি থিয়েটার স্ক্রিন, ৫জি কানেক্টিভিটি, এবং অটোমেটিক ডোর প্রযুক্তি, যা যাত্রীদের জন্য একটি বিলাসবহুল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে https://jonosathi.com/pages/Bmw 🥰 #BMW #BMWLife #BMWPower #BMWNation #BMWLovers #BMWFamily #BMWM
    BMW
    jonosathi.com
    🚘 BMW Luxury, Style & Power — The Ultimate Driving Machine.
    Like
    Love
    7
    · 2 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·2কে ভিউ ·0 পর্যালোচনা
প্রো আপগ্রেড
আপনার জন্য সঠিক পরিকল্পনাটি চয়ন করুন
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%