"মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা"
একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী।
একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে?
এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন।
---
শিক্ষা:
আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।
একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী।
একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে?
এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন।
---
শিক্ষা:
আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।
"মাদিনার অন্ধ সাহাবি ও রাসূলের ভালবাসা"
একজন সাহাবি ছিলেন—আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাঃ)। তিনি ছিলেন জন্মান্ধ, অর্থাৎ চোখে দেখতে পেতেন না। কিন্তু তবুও, তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইসলাম প্রচারে অগ্রগামী।
একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে ইসলামের শিক্ষা নিতে চাইলেন। তখন নবীজি (সা.) কুরাইশদের কিছু নেতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ দাওয়াতি আলোচনা করছিলেন। তাই অল্প বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। এই ঘটনাটি ছিল সূরা 'আবাসা' নাযিল হওয়ার পেছনের কারণ। আল্লাহ তাআলা নিজে নবীজিকে সতর্ক করলেন—যে, অন্ধ ব্যক্তি তো সত্য জানতে চেয়েছে, আর তুমি মুখ ফিরিয়ে নিলে?
এরপর থেকে রাসূল (সা.) আব্দুল্লাহ (রাঃ)-কে খুব ভালোবাসতেন, তাকে সম্মান দিতেন। এমনকি, তিনি দুইবার মাদিনায় নবীজির স্থলে আমির (নেতা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন যখন রাসূল (সা.) যুদ্ধের জন্য বাইরে থাকতেন।
---
শিক্ষা:
আল্লাহ তাআলার কাছে মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া অনুযায়ী, দৃষ্টিশক্তি বা ধন-সম্পদ অনুযায়ী নয়। যারা আন্তরিক, তাদের প্রতি রাসূল (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল গভীর, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের মর্যাদা ছিল অনেক উঁচু।

·144 Views
·0 Reviews