নিউজ লিংক
https://shorturl.at/krhn2
র্যাবের এএসপি পলাশ সাহার 'রহস্যময়' আ'ত্ম'হ'ত্যায় নিরাপত্তা মহলে চলছে তোলপাড়।
নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, 'র' এর কাছে চিন্ময় সাহা ও সীমান্ত সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পাচারের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছিল।
সূত্র বলছে, বিগত কয়েক মাস ধরে ASP পলাশ সাহাকে গোপনে নজরদারিতে রাখা হয়েছিল। তার ব্যবহৃত ইমেইল, ক্লাউড অ্যাকসেস এবং এনক্রিপ্টেড অ্যাপের মাধ্যমে সংরক্ষিত কিছু নথি পার্শ্ববর্তী দেশের সার্ভার থেকে এক্সেস হওয়ার প্রমাণ মেলে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম হিল ট্র্যাকস ও সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়েও কিছু স্পর্শকাতর নথি ভারতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২০২৩ সালে ভারতে আনুষ্ঠানিক একটি সফর শেষে সহকর্মীরা ফিরে এলেও পলাশ সাহা অবকাশ যাপনের দোহাই দিয়ে শিলং চলে যান। সেখানে একাধিক উচ্চপদস্থ গো'য়েন্দা কর্মকর্তাদের সাথে তার দীর্ঘক্ষণ বৈঠক হয়েছে বলেও সূত্র জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শিলং বেছে নেওয়া হয়েছিল স্থানিক নিরাপত্তা ও শিলংয়ের একটা নির্দিষ্ট স্থানে স্যাটেলাইট ব্লাইন্ড স্পটের সুবিধার জন্য। উক্ত স্পটে এর আগেও একাধিক বাংলাদেশী উচ্চপদস্থ আমলা ও অফিসারদের আনাগোনা দেখা গিয়েছিলো।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রামের এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী খু'নের মাস্টারমাইন্ড ডিআইজি বনজ কুমারের ঘনিষ্ঠজন ছিলেন পলাশ সাহা।
সচেতন মহলের মতে, এটি কোনো নিছক আ'ত্ম'হ'ত্যা নয়, বরং জাতীয় নিরাপত্তার গভীর সংকেত। ইতিপূর্বেও বাংলাদেশে সম্ভাব্য ভারতীয় এজেন্টদের নজরদারির আওতায় রাখাকালীন তাদের রহস্যময় মৃ'ত্যু ঘটেছে তদন্তের পূর্বেই।
নিউজ লিংক https://shorturl.at/krhn2
র্যাবের এএসপি পলাশ সাহার 'রহস্যময়' আ'ত্ম'হ'ত্যায় নিরাপত্তা মহলে চলছে তোলপাড়।
নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, 'র' এর কাছে চিন্ময় সাহা ও সীমান্ত সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পাচারের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছিল।
সূত্র বলছে, বিগত কয়েক মাস ধরে ASP পলাশ সাহাকে গোপনে নজরদারিতে রাখা হয়েছিল। তার ব্যবহৃত ইমেইল, ক্লাউড অ্যাকসেস এবং এনক্রিপ্টেড অ্যাপের মাধ্যমে সংরক্ষিত কিছু নথি পার্শ্ববর্তী দেশের সার্ভার থেকে এক্সেস হওয়ার প্রমাণ মেলে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম হিল ট্র্যাকস ও সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়েও কিছু স্পর্শকাতর নথি ভারতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২০২৩ সালে ভারতে আনুষ্ঠানিক একটি সফর শেষে সহকর্মীরা ফিরে এলেও পলাশ সাহা অবকাশ যাপনের দোহাই দিয়ে শিলং চলে যান। সেখানে একাধিক উচ্চপদস্থ গো'য়েন্দা কর্মকর্তাদের সাথে তার দীর্ঘক্ষণ বৈঠক হয়েছে বলেও সূত্র জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শিলং বেছে নেওয়া হয়েছিল স্থানিক নিরাপত্তা ও শিলংয়ের একটা নির্দিষ্ট স্থানে স্যাটেলাইট ব্লাইন্ড স্পটের সুবিধার জন্য। উক্ত স্পটে এর আগেও একাধিক বাংলাদেশী উচ্চপদস্থ আমলা ও অফিসারদের আনাগোনা দেখা গিয়েছিলো।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রামের এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী খু'নের মাস্টারমাইন্ড ডিআইজি বনজ কুমারের ঘনিষ্ঠজন ছিলেন পলাশ সাহা।
সচেতন মহলের মতে, এটি কোনো নিছক আ'ত্ম'হ'ত্যা নয়, বরং জাতীয় নিরাপত্তার গভীর সংকেত। ইতিপূর্বেও বাংলাদেশে সম্ভাব্য ভারতীয় এজেন্টদের নজরদারির আওতায় রাখাকালীন তাদের রহস্যময় মৃ'ত্যু ঘটেছে তদন্তের পূর্বেই।