• প্রেমিকার বিয়ে আটকাতে শুক্রবার সকালে ঢাকা থেকে লোহাগড়ায় পৌঁছান মাসুম। চাচাতো ভাই ফোনে কল করে তাকে বাড়ি ফিরতে বলেছিলেন। অন্যদিকে প্রেমিকার বাবা মাসুমকে....



    #national #news
    প্রেমিকার বিয়ে আটকাতে শুক্রবার সকালে ঢাকা থেকে লোহাগড়ায় পৌঁছান মাসুম। চাচাতো ভাই ফোনে কল করে তাকে বাড়ি ফিরতে বলেছিলেন। অন্যদিকে প্রেমিকার বাবা মাসুমকে.... #national #news
    0 Comments ·0 Shares ·150 Views ·0 Reviews
  • অনেক দিন পর আইডিতে ঢুকতে পারলাম 😩
    অনেক দিন পর আইডিতে ঢুকতে পারলাম 😩
    Love
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·207 Views ·0 Reviews
  • অনেকদিন হয়ে গেল জনসাথিতে ঢুকেনি🥺 আজ ঢুকলাম ঢুকে দেখি জনসাথী অনেক পরিবর্তন হয়েছে 🥰
    অনেকদিন হয়ে গেল জনসাথিতে ঢুকেনি🥺 আজ ঢুকলাম ঢুকে দেখি জনসাথী অনেক পরিবর্তন হয়েছে 🥰
    Like
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·386 Views ·0 Reviews
  • মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️

    মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি।
    মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে।
    তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা।

    এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে।

    ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
    এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন।
    আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত।

    বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে।

    ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"।
    "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)।
    ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান।
    তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন।
    তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়।

    পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব।

    এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে।
    কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে।
    কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়।
    কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান।

    তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে।
    কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক।

    এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম।

    এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা।
    আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹

    তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন।

    তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷

    #collected
    মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️ মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি। মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা। এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে। ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন। আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত। বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে। ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"। "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)। ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান। তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন। তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়। পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব। এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে। কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে। কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়। কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান। তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে। কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক। এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম। এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা। আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹 তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন। তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷 #collected
    Like
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·264 Views ·0 Reviews
  • চিত্তাকর্ষক এক আবিষ্কার:

    ২০১১ সালে নিখোঁজ কলোরাডো দম্পতি ৮ বছর পর উটাহর এক পরিত্যক্ত খনিতে বসে পাওয়া গেল তাদের!

    ২০১১ সালের মে মাসে শান্তির খোঁজে ক্যাম্পিংয়ে গিয়েছিল সারা বেনেট (২৬) ও অ্যান্ড্রু মিলার (২৮)।
    শেষবার তাদের দেখা গিয়েছিল উটাহর গ্রিন রিভারের এক গ্যাস স্টেশনে, সেখান থেকে তারা উধাও।
    হেলিকপ্টার, কুকুর, ড্রোন ; তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কোনো সন্ধান মেলেনি।
    বছরের পর বছর ধরে ছড়িয়েছিল ষড়যন্ত্র, কার্টেল, এমনকি ভিনগ্রহী তত্ত্বও।

    অবশেষে, ২০১৯ সালের আগস্টে, উটাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা এক পুরোনো ইউরেনিয়াম খনির ৩০০ ফুট গভীরে খুঁজে পায় দুটি কঙ্কাল – পাশাপাশি ভাঁজ করা চেয়ারে বসা, পাশে লণ্ঠন, ক্যামেরা, থার্মোস...

    তারা যেন পালাচ্ছিল না, শুধু চুপচাপ বসে ছিল… আর অপেক্ষা করছিল।
    ক্যামেরায় তোলা শেষ ছবির টাইমস্ট্যাম্প ছিল গ্যাস স্টেশন ছাড়ার এক ঘণ্টা পরের।

    তদন্তকারীরা বিশ্বাস করেন, তারা খনির ভেতর ধসে আটকা পড়েছিল বা বিষাক্ত গ্যাসে মারা গিয়েছিল।
    কিন্তু কেউ আজও নিশ্চিত নয়,কেন তারা ওই খনিতে ঢুকেছিল, কিংবা কি হয়েছিল আসলেই...

    আজ সেই খনির মুখে দাঁড়িয়ে আছে একটি স্মৃতিস্তম্ভ।
    এমিলি বেনেট সারার বোন, ১০ বছর পূর্তিতে কেঁদে বলেছিলেন:
    "সারা আর অ্যান্ড্রু শান্তির খোঁজে গিয়েছিল...
    আশা করি তারা যেখানেই থাকুক না কেন, সেটা পেয়ে গেছে।"

    📌 মানুষ শান্তির জন্য না জানি কত কিছু করে...
    চিত্তাকর্ষক এক আবিষ্কার: ২০১১ সালে নিখোঁজ কলোরাডো দম্পতি ৮ বছর পর উটাহর এক পরিত্যক্ত খনিতে বসে পাওয়া গেল তাদের! ২০১১ সালের মে মাসে শান্তির খোঁজে ক্যাম্পিংয়ে গিয়েছিল সারা বেনেট (২৬) ও অ্যান্ড্রু মিলার (২৮)। শেষবার তাদের দেখা গিয়েছিল উটাহর গ্রিন রিভারের এক গ্যাস স্টেশনে, সেখান থেকে তারা উধাও। হেলিকপ্টার, কুকুর, ড্রোন ; তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কোনো সন্ধান মেলেনি। বছরের পর বছর ধরে ছড়িয়েছিল ষড়যন্ত্র, কার্টেল, এমনকি ভিনগ্রহী তত্ত্বও। অবশেষে, ২০১৯ সালের আগস্টে, উটাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা এক পুরোনো ইউরেনিয়াম খনির ৩০০ ফুট গভীরে খুঁজে পায় দুটি কঙ্কাল – পাশাপাশি ভাঁজ করা চেয়ারে বসা, পাশে লণ্ঠন, ক্যামেরা, থার্মোস... তারা যেন পালাচ্ছিল না, শুধু চুপচাপ বসে ছিল… আর অপেক্ষা করছিল। ক্যামেরায় তোলা শেষ ছবির টাইমস্ট্যাম্প ছিল গ্যাস স্টেশন ছাড়ার এক ঘণ্টা পরের। তদন্তকারীরা বিশ্বাস করেন, তারা খনির ভেতর ধসে আটকা পড়েছিল বা বিষাক্ত গ্যাসে মারা গিয়েছিল। কিন্তু কেউ আজও নিশ্চিত নয়,কেন তারা ওই খনিতে ঢুকেছিল, কিংবা কি হয়েছিল আসলেই... আজ সেই খনির মুখে দাঁড়িয়ে আছে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। এমিলি বেনেট সারার বোন, ১০ বছর পূর্তিতে কেঁদে বলেছিলেন: "সারা আর অ্যান্ড্রু শান্তির খোঁজে গিয়েছিল... আশা করি তারা যেখানেই থাকুক না কেন, সেটা পেয়ে গেছে।" 📌 মানুষ শান্তির জন্য না জানি কত কিছু করে...
    Love
    Like
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·200 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com