Upgrade to Pro

  • বর্তনীটির তুল্যরোধ নির্নয় করো...?
    বর্তনীটির তুল্যরোধ নির্নয় করো...?🥱
    Haha
    1
    ·155 Views ·0 Reviews
  • ফ্যা'সি'বাদপন্থী কিছু সেনাপতি রা'ষ্ট্র'দ্রো'হিতার চেষ্টায় লিপ্ত...

    আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নি'ষিদ্ধ হওয়ার পর সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে কিছু জেনারেল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা এখনো ইন্ডিয়ান প্রভাবের অধীনে কাজ করছেন। সীমান্তের ওপার থেকে নির্দেশ পেয়ে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে জোর করে কোনো ঘোষণা দেওয়ানো। এটি রা'ষ্ট্র'দ্রোহিতার শামিল, যার জন্য এদের কঠোর শাস্তি প্রাপ্য।

    গতকাল সেনাপ্রধান বেশকিছু অফিসারের সাথে বৈঠক করেছেন। এরপর গুজব রটে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস নাকি সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা হয়, তবে তা ব্যর্থ হয়।

    আগামী কয়েক দিন বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকি থাকতে পারে। তবে তরুণ অফিসার ও সাধারণ সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর সদস্যদের সতর্ক থেকে বিদেশি চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
    #Elias Hossain
    ফ্যা'সি'বাদপন্থী কিছু সেনাপতি রা'ষ্ট্র'দ্রো'হিতার চেষ্টায় লিপ্ত... আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নি'ষিদ্ধ হওয়ার পর সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে কিছু জেনারেল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা এখনো ইন্ডিয়ান প্রভাবের অধীনে কাজ করছেন। সীমান্তের ওপার থেকে নির্দেশ পেয়ে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সোমবার বঙ্গভবনে বেআইনি সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছেন। উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্রপতি চুপ্পুকে দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে জোর করে কোনো ঘোষণা দেওয়ানো। এটি রা'ষ্ট্র'দ্রোহিতার শামিল, যার জন্য এদের কঠোর শাস্তি প্রাপ্য। গতকাল সেনাপ্রধান বেশকিছু অফিসারের সাথে বৈঠক করেছেন। এরপর গুজব রটে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস নাকি সেনাপ্রধানকে অপসারণ করতে চান। এই গুজব ছড়িয়ে জুনিয়র অফিসার ও সৈনিকদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা হয়, তবে তা ব্যর্থ হয়। আগামী কয়েক দিন বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের ঝুঁকি থাকতে পারে। তবে তরুণ অফিসার ও সাধারণ সৈনিকদের সমর্থন না পাওয়ায় শীর্ষ জেনারেলদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর সদস্যদের সতর্ক থেকে বিদেশি চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে। #Elias Hossain
    ·188 Views ·0 Reviews
  • স্বামী থাকে প্রবাসে, শশুর শাশুড়ী পরিবার থাকে গ্রামে। মহিলাটি ছেলেদের কে পড়াশোনা করানোর জন্য থাকে একা বাসা ভাড়া করে শহরে। আমি
    বললাম বাচ্চাদের কে পড়াশোনা করাচ্ছেন, নাকি অন্য কেউ আপনাকে পড়াশোনা শিখায়ে পেট বড় করে দিয়েছে ???আহ্ কিছু বলার ভাষা নেই

    স্বামী বিদেশ স্ত্রী বাচ্চাদের টিউশনি পড়ানোর শিক্ষকের সাথে কুকাজ করে প্রেগন্যান্ট, স্বামী আসবে ঈদের পর বাড়িতে, তাই হাসপাতালে এসেছে বাচ্চা নষ্ট করতে। তাড়িয়ে দিলাম। কিন্তু পরে জানতে পারি
    একজন নার্স বাসায় নিয়ে MR করে বাচ্চা নষ্ট করে নিল। শিক্ষিত ভদ্র ফ্যামিলিতে দেশে এমন ঘটনা কম না। MR এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে গর্ভবতী (৬-১০ সপ্তাহ ) মহিলার জরায়ুর অভ্যন্তরের উপাদান সমূহ সিরিঞ্জের সাহায্যে বের করে আনা হয়।অবৈধ পরকীয়া প্রেমের জন্য যেটা বেশি করে, অনেক সময় নিজের ইচ্ছাও অনেক মহিলা করে থাকে, কেউ বা স্বামী শশুর বাড়ির চাপেও করে এমন অহরহ প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।সহজ ভাষা সিরিজের মাধ্যমে খত বিক্ষত করে টুকরা টুকরা করে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে যে বাচ্চা নষ্ট করা হয় তাকে MR বলে। এই MR করার জন্যও বহু মেয়ে আছে পরে আর বাচ্চা হয় না। (Menstrual Regulation) সংক্ষেপে যা MR নামে পরিচিত এই পদ্ধতি টি।

    ফার্মেসীর দোকানদার ও হাসপাতালে যারা চাকরি করে তারা জানে দেশে কি পরিমাণে বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন বিক্রি হয়, ও MR ও বিভিন্ন ভাবে হাসপাতালে অবৈধ বাচ্চা নষ্ট করে। আমরা যতই শিক্ষিত হচ্ছি ততই বিবেকহীন হচ্ছি না তো??

    এই MR ও বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন খেয়ে বাচ্চা নষ্ট করার পর বহু মেয়েদের আর জীবনে বাচ্চা হয় না।
    বাচ্চা নষ্ট যারা করে এরাও খুনি। বাবার কাছে মেয়ে ধর্ষিতা হচ্ছে বর্তমান সমাজে, চাচার কাছে ভাতিজি, দুলাভাইয়ের কাছে শালি, কাজের মেয়েটাও বাড়ি ওয়ালার কাছে, রাস্তার পাগলী টাও মা হচ্ছে, সমাজে কিছু নষ্ট মানুষদের জন্য এমন ঘটনা অহরহ হচ্ছে। এদের সঠিক বিচার হলে দেশটা পাপ মুক্ত হতে বেশী সময় লাগতো না। আল্লাহ আপনি দেশকে হেফাযত করুন।

    কলমে রোকসানা ইয়াসমিন রোকেয়া
    স্বামী থাকে প্রবাসে, শশুর শাশুড়ী পরিবার থাকে গ্রামে। মহিলাটি ছেলেদের কে পড়াশোনা করানোর জন্য থাকে একা বাসা ভাড়া করে শহরে। আমি বললাম বাচ্চাদের কে পড়াশোনা করাচ্ছেন, নাকি অন্য কেউ আপনাকে পড়াশোনা শিখায়ে পেট বড় করে দিয়েছে ???আহ্ কিছু বলার ভাষা নেই স্বামী বিদেশ স্ত্রী বাচ্চাদের টিউশনি পড়ানোর শিক্ষকের সাথে কুকাজ করে প্রেগন্যান্ট, স্বামী আসবে ঈদের পর বাড়িতে, তাই হাসপাতালে এসেছে বাচ্চা নষ্ট করতে। তাড়িয়ে দিলাম। কিন্তু পরে জানতে পারি একজন নার্স বাসায় নিয়ে MR করে বাচ্চা নষ্ট করে নিল। শিক্ষিত ভদ্র ফ্যামিলিতে দেশে এমন ঘটনা কম না। MR এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে গর্ভবতী (৬-১০ সপ্তাহ ) মহিলার জরায়ুর অভ্যন্তরের উপাদান সমূহ সিরিঞ্জের সাহায্যে বের করে আনা হয়।অবৈধ পরকীয়া প্রেমের জন্য যেটা বেশি করে, অনেক সময় নিজের ইচ্ছাও অনেক মহিলা করে থাকে, কেউ বা স্বামী শশুর বাড়ির চাপেও করে এমন অহরহ প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।সহজ ভাষা সিরিজের মাধ্যমে খত বিক্ষত করে টুকরা টুকরা করে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে যে বাচ্চা নষ্ট করা হয় তাকে MR বলে। এই MR করার জন্যও বহু মেয়ে আছে পরে আর বাচ্চা হয় না। (Menstrual Regulation) সংক্ষেপে যা MR নামে পরিচিত এই পদ্ধতি টি। ফার্মেসীর দোকানদার ও হাসপাতালে যারা চাকরি করে তারা জানে দেশে কি পরিমাণে বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন বিক্রি হয়, ও MR ও বিভিন্ন ভাবে হাসপাতালে অবৈধ বাচ্চা নষ্ট করে। আমরা যতই শিক্ষিত হচ্ছি ততই বিবেকহীন হচ্ছি না তো?? এই MR ও বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন খেয়ে বাচ্চা নষ্ট করার পর বহু মেয়েদের আর জীবনে বাচ্চা হয় না। বাচ্চা নষ্ট যারা করে এরাও খুনি। বাবার কাছে মেয়ে ধর্ষিতা হচ্ছে বর্তমান সমাজে, চাচার কাছে ভাতিজি, দুলাভাইয়ের কাছে শালি, কাজের মেয়েটাও বাড়ি ওয়ালার কাছে, রাস্তার পাগলী টাও মা হচ্ছে, সমাজে কিছু নষ্ট মানুষদের জন্য এমন ঘটনা অহরহ হচ্ছে। এদের সঠিক বিচার হলে দেশটা পাপ মুক্ত হতে বেশী সময় লাগতো না। আল্লাহ আপনি দেশকে হেফাযত করুন। কলমে রোকসানা ইয়াসমিন রোকেয়া
    ·137 Views ·0 Reviews
  • You must be 18+ to view this content
  • Moddho Rater Chad ( মধ্য রাতের চাঁদ )
    মধ্য রাতের চাঁদ


    এখনো রজনীগন্ধার সুবাস ফুরাইনি,

    গোলাপটি ফোটার জন্য প্রস্তুত

    কাননের এক কোণে লুকিয়ে থাকা ডালে।

    ---শুধ আমার প্রিয়া কাঁদছে বলে

    আমি ঘুমোয়নি-

    স্বপ্নটা ভেঙে গেল মেঘেদের অশ্রু-জলে।



    ধীর-চলা শামুকের পায়ে পায়ে ভালবাসার যাত্রা,

    অনেকে বকুলকে মালা গেঁথে পরেছিল

    শুকনো ঘাসের বুক থেকে কুড়িয়ে......



    কোথাও ঠাঁই মেলে নাই-

    একাকী নীরবে মেঘের আঁড়ালে লুকাতে চায়,

    শুধু মিথ্যে আশ্বাসের তারকায়।

    অস্ত গেছে কখন, সেই সূর্য!

    এখন মধ্য রাতের চাঁদও যেতে বসেছে,

    তাই অশ্রুঘন বরষা নামে নয়নের পাতা-জুড়ে

    গভীর রাতের সাধনায়।
    Moddho Rater Chad ( মধ্য রাতের চাঁদ ) মধ্য রাতের চাঁদ এখনো রজনীগন্ধার সুবাস ফুরাইনি, গোলাপটি ফোটার জন্য প্রস্তুত কাননের এক কোণে লুকিয়ে থাকা ডালে। ---শুধ আমার প্রিয়া কাঁদছে বলে আমি ঘুমোয়নি- স্বপ্নটা ভেঙে গেল মেঘেদের অশ্রু-জলে। ধীর-চলা শামুকের পায়ে পায়ে ভালবাসার যাত্রা, অনেকে বকুলকে মালা গেঁথে পরেছিল শুকনো ঘাসের বুক থেকে কুড়িয়ে...... কোথাও ঠাঁই মেলে নাই- একাকী নীরবে মেঘের আঁড়ালে লুকাতে চায়, শুধু মিথ্যে আশ্বাসের তারকায়। অস্ত গেছে কখন, সেই সূর্য! এখন মধ্য রাতের চাঁদও যেতে বসেছে, তাই অশ্রুঘন বরষা নামে নয়নের পাতা-জুড়ে গভীর রাতের সাধনায়।
    Like
    1
    ·189 Views ·0 Reviews
  • কবর গুলো পূর্ণ হচ্ছে #unfrezzmyaccount #shortsfeed #islamicvideo #youtubeshorts #trending #islamic Sott Er Pothe
    কবর গুলো পূর্ণ হচ্ছে #unfrezzmyaccount #shortsfeed #islamicvideo #youtubeshorts #trending #islamic Sott Er Pothe
    Love
    5
    ·215 Views ·0 Reviews
  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    ·129 Views ·0 Reviews
  • হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়।
    ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়।
    হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার।
    বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়। ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়। হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার। বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    Love
    Like
    3
    ·111 Views ·0 Reviews
  • @ যারা যারা বরবাদ মুভি দেখতে চান ইউটিউব চ্যানেলের আইডি দেয়া আছে এখানে সার্চ করে আইডিতে দেখে আসেন RLRAMJAN
    @ যারা যারা বরবাদ মুভি দেখতে চান ইউটিউব চ্যানেলের আইডি দেয়া আছে এখানে সার্চ করে আইডিতে দেখে আসেন 👇👇👇👇RLRAMJAN
    ·139 Views ·0 Reviews
  • সফলতা সবসময় বড় শুরু থেকে আসে না-কখনও শুধু উপস্থিত থাকাটাই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ

    ২১ বছর আগে, হার্ভার্ডের এক ডরম রুমে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর পাঁচ বন্ধুকে ডাকলেন একটি নতুন ব্যবসার ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে। সেই ডাক শুনে মাত্র দুজন আসলেন-ডাস্টিন মোস্কোভিটজ আর এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন।

    তারা হাসলেন না, সন্দেহ করলেন না, বরং শুনলেন, বিশ্বাস করলেন, আর পাশে দাঁড়ালেন। সেই আইডিয়াটিই পরে রূপ নেয় আজকের Facebook-এ।

    ডাস্টিন হন কোম্পানির প্রথম CTO এবং পরে প্রতিষ্ঠা করেন আরেক সফল সফটওয়্যার কোম্পানি Asana।

    এডুয়ার্ডো হন Facebook-এর প্রথম CFO এবং পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী।

    আজ দুজনেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক -শুধু কারণ, তারা সেই দিনটিতে উপস্থিত ছিলেন।

    শিক্ষাটা কী?

    বন্ধুর নতুন আইডিয়াকে তুচ্ছ করবেন না। আপনি চাইলেই তার সঙ্গে কাজ করতে নাও পারেন, কিন্তু শুনতে পারেন, সমর্থন দিতে পারেন।

    কারণ ভবিষ্যৎ সবসময় নিখুঁত পরিকল্পনায় তৈরি হয় না। কখনও কখনও তা গড়ে ওঠে শুধু যারা উপস্থিত থাকে, তাদের হাত ধরে-যখন স্বপ্নটা এখনো বীজ মাত্র।
    সফলতা সবসময় বড় শুরু থেকে আসে না-কখনও শুধু উপস্থিত থাকাটাই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ ২১ বছর আগে, হার্ভার্ডের এক ডরম রুমে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর পাঁচ বন্ধুকে ডাকলেন একটি নতুন ব্যবসার ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে। সেই ডাক শুনে মাত্র দুজন আসলেন-ডাস্টিন মোস্কোভিটজ আর এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন। তারা হাসলেন না, সন্দেহ করলেন না, বরং শুনলেন, বিশ্বাস করলেন, আর পাশে দাঁড়ালেন। সেই আইডিয়াটিই পরে রূপ নেয় আজকের Facebook-এ। ডাস্টিন হন কোম্পানির প্রথম CTO এবং পরে প্রতিষ্ঠা করেন আরেক সফল সফটওয়্যার কোম্পানি Asana। এডুয়ার্ডো হন Facebook-এর প্রথম CFO এবং পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী। আজ দুজনেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক -শুধু কারণ, তারা সেই দিনটিতে উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষাটা কী? বন্ধুর নতুন আইডিয়াকে তুচ্ছ করবেন না। আপনি চাইলেই তার সঙ্গে কাজ করতে নাও পারেন, কিন্তু শুনতে পারেন, সমর্থন দিতে পারেন। কারণ ভবিষ্যৎ সবসময় নিখুঁত পরিকল্পনায় তৈরি হয় না। কখনও কখনও তা গড়ে ওঠে শুধু যারা উপস্থিত থাকে, তাদের হাত ধরে-যখন স্বপ্নটা এখনো বীজ মাত্র।
    ·183 Views ·0 Reviews
  • "ভালোবাসা মানে শুধু পাশে থাকা নয়, বরং প্রতিটি মুহূর্তে একে অপরের হৃদয়ে বেঁচে থাকা।"

    @Ihb10
    "ভালোবাসা মানে শুধু পাশে থাকা নয়, বরং প্রতিটি মুহূর্তে একে অপরের হৃদয়ে বেঁচে থাকা।" @Ihb10
    Love
    3
    ·358 Views ·0 Reviews
  • বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।

    এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—



    ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

    ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।

    ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।

    ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।

    তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।

    ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন।

    যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।

    ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।

    সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।

    ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত।

    অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

    ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

    সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।

    ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

    _________________

    সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস— • ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন। ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে। ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন। সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা। ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন। তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে। ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন। সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে। ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন। ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে। _________________ সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    Haha
    2
    ·167 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com