• **মিথ্যা ভালোবাসার আঘাত**
    #শখের_লেখক

    ### **অধ্যায় ১: প্রথম দেখা**
    রাফি একজন সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। সদ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে, চোখে স্বপ্ন আর হৃদয়ে ভালোবাসার আকাঙ্ক্ষা। সে খুব সহজ-সরল, সৎ ও দয়ালু। অন্যদিকে, তিশা উচ্চবিত্ত পরিবারের মেয়ে। সে স্মার্ট, সুন্দরী, কিন্তু বাস্তবে একটু আত্মকেন্দ্রিক। সে ভালোবাসাকে গুরুত্ব দেয় না, বরং এটাকে সুবিধা আদায়ের মাধ্যম হিসেবে দেখে।

    তিশার সঙ্গে রাফির পরিচয় হয় এক ক্লাসে। প্রথমে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। তিশার হাসি, কথা বলা, জীবনধারা—সবকিছুই রাফিকে মোহিত করে। কিছুদিনের মধ্যেই তিশা তার মিষ্টি কথায় রাফিকে নিজের প্রতি দুর্বল করে ফেলে।

    ### **অধ্যায় ২: প্রেমের ছলনা**
    তিশা রাফির প্রতি কৃত্রিম ভালোবাসা দেখাতে শুরু করে। সে বলে, “তুমি না থাকলে আমার জীবন অর্থহীন লাগে।” রাফি এসব কথা শুনে তিশার প্রতি আরও বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। সে তার সাধ্যের সবকিছু দিয়ে তিশার খুশির জন্য চেষ্টা করে। রাফি তার সঞ্চিত টাকা খরচ করে তিশার জন্য উপহার কেনে, তার পাশে থাকার জন্য নিজের সব দায়িত্ব ভুলে যায়।

    কিন্তু তিশার জন্য এসব ছিল শুধু একটা খেলা। তার মনে সত্যিকারের ভালোবাসা কখনোই ছিল না। সে শুধু রাফির যত্ন আর ভালোবাসাকে নিজের সুবিধার জন্য ব্যবহার করছিল।

    ### **অধ্যায় ৩: পরিবর্তন শুরু**
    কিছুদিন পর, তিশার আচরণ বদলে যেতে শুরু করে। সে ধীরে ধীরে রাফির প্রতি উদাসীন হয়ে পড়ে। প্রথমদিকে ফোন না ধরার অজুহাত দিতো, পরে মেসেজের উত্তরও দিতো না। রাফি চিন্তিত হয়ে পড়ে। সে ভাবে, হয়তো তিশার কোনো সমস্যা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা ছিল ভিন্ন।

    তিশার জীবনে নতুন একজন এসেছে—রনি, একজন ধনী ব্যবসায়ীর ছেলে। তার গাড়ি আছে, টাকার অভাব নেই, এবং সবকিছুতেই বিলাসিতা। তিশা বুঝতে পারে, রনির সাথে থাকলে সে আরও বেশি সুযোগ-সুবিধা পাবে। তাই সে ধীরে ধীরে রাফিকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে।

    ### **অধ্যায় ৪: ছেড়ে যাওয়া**
    একদিন রাফি হঠাৎ ক্যাম্পাসের সামনে দেখে, তিশা রনির সাথে হাত ধরে হাঁটছে। সে বিশ্বাস করতে পারে না। তার হৃদয়ে হাজারটা প্রশ্ন জমা হয়, কিন্তু উত্তর নেই।

    রাফি তিশার কাছে গিয়ে জানতে চায়, “তুমি এভাবে বদলে গেলে কেন? আমি কি তোমার জন্য কিছুই ছিলাম না?”

    তিশা হেসে উত্তর দেয়, “রাফি, তুমি খুব ভালো ছেলে, কিন্তু আমার জীবন অন্যভাবে গড়তে হবে। তোমার মতো সাধারণ একজনের সাথে আমি থাকতে পারবো না। এটা বাস্তবতা, মেনে নাও।”

    এই কথাগুলো শুনে রাফির মনে বজ্রপাত হয়। সে বুঝতে পারে, যার জন্য সে নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছিল, সে কখনোই তাকে সত্যিকারের ভালোবাসেনি।

    ### **অধ্যায় ৫: কষ্ট, ভেঙে পড়া ও পুনর্জন্ম**
    রাফি গভীর হতাশায় ডুবে যায়। খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়, পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারে না। প্রতিদিন রাতে তিশার কথাগুলো তার কানে বাজে। সে ভাবে, ভালোবাসা কি আসলেই এত নিষ্ঠুর?

    কিন্তু কিছুদিন পর, সে বুঝতে পারে, তার জীবন থেমে থাকার জন্য নয়। সে নতুন করে বাঁচতে শিখে। সে বুঝতে পারে, যে মানুষ ভালোবাসাকে খেলনা ভাবে, তার জন্য কষ্ট পাওয়া বৃথা।

    রাফি পড়াশোনায় মনোযোগ দেয়, নিজের ক্যারিয়ার গড়তে শুরু করে। কয়েক বছর পর, সে প্রতিষ্ঠিত হয়।

    অন্যদিকে, তিশা রনির কাছ থেকেও প্রতারিত হয়। একদিন সে রাফিকে দেখে, যে তখন সফল মানুষ। সে রাফির কাছে ফিরে যেতে চায়, কিন্তু ততদিনে রাফির জীবনে ভালোবাসার নতুন সংজ্ঞা তৈরি হয়ে গেছে।

    ### **শেষ কথা**
    ভালোবাসা যখন সত্য হয়, তখন সেটি আত্মত্যাগের উপর গড়ে ওঠে। কিন্তু যখন এটি স্বার্থের জন্য হয়, তখন একসময় তার মূল্য হারিয়ে ফেলে। রাফির কষ্ট, তার ভালোবাসার সাথে করা প্রতারণা তাকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছিল। সে শিখেছিল, জীবন কখনো থেমে থাকে না।

    এইরকম গল্প পেতে অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে পাশেই থাকুন
    **মিথ্যা ভালোবাসার আঘাত** #শখের_লেখক ### **অধ্যায় ১: প্রথম দেখা** রাফি একজন সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। সদ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে, চোখে স্বপ্ন আর হৃদয়ে ভালোবাসার আকাঙ্ক্ষা। সে খুব সহজ-সরল, সৎ ও দয়ালু। অন্যদিকে, তিশা উচ্চবিত্ত পরিবারের মেয়ে। সে স্মার্ট, সুন্দরী, কিন্তু বাস্তবে একটু আত্মকেন্দ্রিক। সে ভালোবাসাকে গুরুত্ব দেয় না, বরং এটাকে সুবিধা আদায়ের মাধ্যম হিসেবে দেখে। তিশার সঙ্গে রাফির পরিচয় হয় এক ক্লাসে। প্রথমে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। তিশার হাসি, কথা বলা, জীবনধারা—সবকিছুই রাফিকে মোহিত করে। কিছুদিনের মধ্যেই তিশা তার মিষ্টি কথায় রাফিকে নিজের প্রতি দুর্বল করে ফেলে। ### **অধ্যায় ২: প্রেমের ছলনা** তিশা রাফির প্রতি কৃত্রিম ভালোবাসা দেখাতে শুরু করে। সে বলে, “তুমি না থাকলে আমার জীবন অর্থহীন লাগে।” রাফি এসব কথা শুনে তিশার প্রতি আরও বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। সে তার সাধ্যের সবকিছু দিয়ে তিশার খুশির জন্য চেষ্টা করে। রাফি তার সঞ্চিত টাকা খরচ করে তিশার জন্য উপহার কেনে, তার পাশে থাকার জন্য নিজের সব দায়িত্ব ভুলে যায়। কিন্তু তিশার জন্য এসব ছিল শুধু একটা খেলা। তার মনে সত্যিকারের ভালোবাসা কখনোই ছিল না। সে শুধু রাফির যত্ন আর ভালোবাসাকে নিজের সুবিধার জন্য ব্যবহার করছিল। ### **অধ্যায় ৩: পরিবর্তন শুরু** কিছুদিন পর, তিশার আচরণ বদলে যেতে শুরু করে। সে ধীরে ধীরে রাফির প্রতি উদাসীন হয়ে পড়ে। প্রথমদিকে ফোন না ধরার অজুহাত দিতো, পরে মেসেজের উত্তরও দিতো না। রাফি চিন্তিত হয়ে পড়ে। সে ভাবে, হয়তো তিশার কোনো সমস্যা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। তিশার জীবনে নতুন একজন এসেছে—রনি, একজন ধনী ব্যবসায়ীর ছেলে। তার গাড়ি আছে, টাকার অভাব নেই, এবং সবকিছুতেই বিলাসিতা। তিশা বুঝতে পারে, রনির সাথে থাকলে সে আরও বেশি সুযোগ-সুবিধা পাবে। তাই সে ধীরে ধীরে রাফিকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে। ### **অধ্যায় ৪: ছেড়ে যাওয়া** একদিন রাফি হঠাৎ ক্যাম্পাসের সামনে দেখে, তিশা রনির সাথে হাত ধরে হাঁটছে। সে বিশ্বাস করতে পারে না। তার হৃদয়ে হাজারটা প্রশ্ন জমা হয়, কিন্তু উত্তর নেই। রাফি তিশার কাছে গিয়ে জানতে চায়, “তুমি এভাবে বদলে গেলে কেন? আমি কি তোমার জন্য কিছুই ছিলাম না?” তিশা হেসে উত্তর দেয়, “রাফি, তুমি খুব ভালো ছেলে, কিন্তু আমার জীবন অন্যভাবে গড়তে হবে। তোমার মতো সাধারণ একজনের সাথে আমি থাকতে পারবো না। এটা বাস্তবতা, মেনে নাও।” এই কথাগুলো শুনে রাফির মনে বজ্রপাত হয়। সে বুঝতে পারে, যার জন্য সে নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছিল, সে কখনোই তাকে সত্যিকারের ভালোবাসেনি। ### **অধ্যায় ৫: কষ্ট, ভেঙে পড়া ও পুনর্জন্ম** রাফি গভীর হতাশায় ডুবে যায়। খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়, পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারে না। প্রতিদিন রাতে তিশার কথাগুলো তার কানে বাজে। সে ভাবে, ভালোবাসা কি আসলেই এত নিষ্ঠুর? কিন্তু কিছুদিন পর, সে বুঝতে পারে, তার জীবন থেমে থাকার জন্য নয়। সে নতুন করে বাঁচতে শিখে। সে বুঝতে পারে, যে মানুষ ভালোবাসাকে খেলনা ভাবে, তার জন্য কষ্ট পাওয়া বৃথা। রাফি পড়াশোনায় মনোযোগ দেয়, নিজের ক্যারিয়ার গড়তে শুরু করে। কয়েক বছর পর, সে প্রতিষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে, তিশা রনির কাছ থেকেও প্রতারিত হয়। একদিন সে রাফিকে দেখে, যে তখন সফল মানুষ। সে রাফির কাছে ফিরে যেতে চায়, কিন্তু ততদিনে রাফির জীবনে ভালোবাসার নতুন সংজ্ঞা তৈরি হয়ে গেছে। ### **শেষ কথা** ভালোবাসা যখন সত্য হয়, তখন সেটি আত্মত্যাগের উপর গড়ে ওঠে। কিন্তু যখন এটি স্বার্থের জন্য হয়, তখন একসময় তার মূল্য হারিয়ে ফেলে। রাফির কষ্ট, তার ভালোবাসার সাথে করা প্রতারণা তাকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছিল। সে শিখেছিল, জীবন কখনো থেমে থাকে না। এইরকম গল্প পেতে অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে পাশেই থাকুন 🥰
    Love
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·111 Views ·0 Reviews
  • কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ

    ১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

    ২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

    ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

    ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

    ৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

    ৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

    ৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

    ৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

    ৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।

    ১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

    *জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
    সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
    সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!

    সুন্দর সুন্দর গল্পে যায় অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে সাথেই থাকুন শখের বালক

    #শখের_বালক #shokherbalok #highlights2025 #collected #everyonehighlightsfollowersশখের বালক
    কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌 ১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না। ২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না। ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে। ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না। ৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন। ৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে। ৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন। ৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না। ৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো। ১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!! *জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া। সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি * সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে! সুন্দর সুন্দর গল্পে যায় অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে সাথেই থাকুন 🥰 শখের বালক #শখের_বালক #shokherbalok #highlights2025 #collected #everyonehighlightsfollowersশখের বালক
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·166 Views ·0 Reviews
  • - আমি তোমার শখের পুরুষ না হতে পারলেও,,তুমি

    সারাজীবন..আমার শখের নারী হয়েই থাকবা"""..!
    - আমি তোমার শখের পুরুষ না হতে পারলেও,,তুমি সারাজীবন..আমার শখের নারী হয়েই থাকবা"""..!
    Love
    Like
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·117 Views ·0 Reviews
  • গল্পের নাম: “শেষ বেঞ্চের ভালোবাসা”

    ১. শুরুটা সরল

    নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রথম দেখেছিলাম তাকে। নাম তার রাইনা। আমাদের স্কুলে নতুন ভর্তি হয়েছিল, আর আমার ঠিক দুই বেঞ্চ সামনে বসত। প্রথম দিনেই নজরে পড়েছিল, তবে ঠিক প্রেম বলবো না, কৌতূহল হয়েছিল। সাদামাটা পোশাকে, চুলে বেণি, মুখে যেন এক ধরনের শান্ত প্রশান্তি।

    প্রথম কিছুদিন তার সাথে কথা হয়নি। শুধু দূর থেকে তাকিয়ে দেখা, কখনো চোখাচোখি হলে হালকা হাসি। সে হাসি যেন কোনো একটা নিঃশব্দ গল্প বলে যেত।

    ---

    ২. ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব

    দশম শ্রেণির শুরুর দিকে ক্লাসের গ্রুপ প্রজেক্টে আমরা এক টিমে পড়লাম। কথা শুরু হলো—খুব সাধারণ, বই-খাতা, পড়াশোনার কথা। কিন্তু তারপর সেই কথাগুলো বদলে গেলো। টিফিন ভাগ করে খাওয়া, একসাথে লাইব্রেরিতে পড়া, মাঝে মাঝে ক্লাস শেষে গেটের বাইরে দু’মিনিটের দেখা—সব মিলিয়ে এক ধরণের অভ্যস্ততা গড়ে উঠলো।

    সে একদিন বলেছিল, “তুই জানিস, তোর পাশে বসলে আমার মাথা ঠাণ্ডা হয়ে যায়।”
    আমি কিছু বলিনি, শুধু মুচকি হেসেছিলাম।

    ---

    ৩. ভালোবাসার স্বীকৃতি

    একদিন স্কুলে বসন্ত উৎসব হচ্ছিল। আমি সাহস করে একটা হলুদ গাঁদা ফুল নিয়ে গেলাম। ওর চুলে গুঁজে দিলাম। কিছুই বলিনি, ওও কিছু বলেনি, শুধু চোখ দুটো অদ্ভুত ভরে উঠেছিল। সেদিন দুপুরে, স্কুল ছুটির পর, আমরা গেটের কাছে একটা পুরোনো কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সে বলেছিল, “তুই ছাড়া আর কারো সাথে এতটা স্বস্তিতে থাকতে পারি না…”

    সেদিনই প্রথম বুঝেছিলাম, এটাই প্রেম।

    ---

    ৪. প্রথম প্রপোজ

    শীতের বিকেল, স্কুল শেষে সবাই বাড়ি চলে গেছে। আমরা দু’জন লাইব্রেরির পেছনের পুরোনো কাঁঠাল গাছটার নিচে বসে ছিলাম। পাতা ঝরার শব্দ, দূরে পাখির ডাকা—সব মিলিয়ে অদ্ভুত শান্ত একটা মুহূর্ত।

    আমার হাতের তালু ঘামছিল। রাইনার দিকে তাকাতে পারছিলাম না। ও তখন গল্প করছিল, কীভাবে সে ছোটবেলায় নদীর পাড়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকত—শুধু আকাশ দেখার জন্য।

    আমি হঠাৎ থেমে বললাম,
    “রাইনা, একটা কথা বলব, রাগ করবি না তো?”
    ও অবাক হয়ে বলল, “রাগ করব কেন? বল।”

    আমি অনেক কষ্টে বললাম,
    “তোর সাথে কথা না বললে, তোর মুখ না দেখলে, আমার দিনটা যেন ঠিকভাবে শুরুই হয় না। তুই পাশে না থাকলে কেমন জানি শূন্য শূন্য লাগে। আমি জানি না এটা কী, কিন্তু… আমি তোকে খুব পছন্দ করি। খুব।”

    রাইনা কিছুক্ষণ চুপ করে ছিল। চোখ নামিয়ে শুধু বলল,
    “তুই জানিস, আমি প্রতিদিন স্কুলে আসার আগে একবার আয়নায় তাকিয়ে ভাবি—আজকে তুই তাকাবি তো? কথা বলবি তো? আমি প্রতিদিন এই ভেবেই সাজি।”

    আমরা দু’জনই তখন কাঁঠাল পাতায় ছায়া মিশে থাকা বিকেলে বসে ছিলাম। কোনো শব্দ ছিল না, শুধু একধরনের নিশ্চুপ সম্মতি, চোখের ভাষা। আমার হাত বাড়িয়ে ছিলাম, ও ধীরে ধীরে হাতটা ধরেছিল।

    সেই মুহূর্তটা ছিল, আমাদের জীবনের প্রথম ‘প্রেমের ঘোষণা’। কোনো উচ্চ কণ্ঠে নয়, কোনো নাটকীয়তায় নয়—শুধু দু’জন কিশোর-মন এক হয়ে যাওয়ার মুহূর্ত।

    ---

    ৫. প্রথম ঝগড়া ও বোঝাপড়া

    ভালোবাসা যত গভীর হয়, মনের টানাপোড়েনও ততটা বাড়ে। একদিন একটা ভুল বোঝাবুঝি থেকে বড় একটা ঝগড়া হয়ে গেল।
    একটা নোটবুক হারিয়ে গিয়েছিল, যেটা রাইনা আমাকে দিয়েছিল পড়ার জন্য। আমি খেয়াল না করে হারিয়ে ফেলেছিলাম। ওর রাগ গিয়ে পড়েছিল চোখে-মুখে। কথা বলছিল না, পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছিল।

    তিন দিন ওর সাথে কোনো কথা হয়নি। মনে হচ্ছিল, যেন বুকের ভেতর কিছু ভারী হয়ে আছে।
    চতুর্থ দিনে আমি চুপচাপ তার ডেস্কে বসে ছিলাম, আর টিফিনের ভেতর ছোট একটা চিঠি রেখে দিয়েছিলাম:

    "তোর নোটবুকটা হয়তো হারিয়েছি, কিন্তু তোর স্মৃতি, তোর প্রতিটা শব্দ এখনো আমার সাথে। রাগ করে থাকিস, তবু ফিরিস।"

    ও পড়েছিল চিঠিটা। ফিরে তাকিয়ে একটা হালকা হাসি দিয়েছিল। আর পরদিন সকালে আমার ব্যাগে একটা চকলেট পাই—চুপচাপ ক্ষমা পাওয়ার চিহ্ন।

    ---

    ৬. সেই বিশেষ মুহূর্ত

    একদিন হঠাৎ খবর এলো ওর বাবা বদলি হয়েছে—ওদের পরিবার অন্য শহরে চলে যাচ্ছে। আমাদের জীবনের সবচেয়ে কষ্টদায়ক দিনটা ছিল সেই বিদায়ের দিনটা।

    ও বলেছিল, “তুই জানিস, স্কুলের প্রতিটা দিন আমি শুধুই তোর জন্য ভালোবাসতে শিখেছি। কিন্তু এখন কিছুই করার নেই।”
    আমি কিছু বলতে পারিনি। শুধু হাত ধরে ছিলাম অনেকক্ষণ।
    শেষবারের মতো আমাদের দু’জনের চোখ একসাথে ভিজে উঠেছিল।

    ---

    ৭. বিদায়ের আগের দিন

    রাইনা চলে যাওয়ার আগের দিন স্কুলে এসেছিল একরকম চুপচাপ ভাঙা চেহারায়। সে দিন ক্লাসে আসেনি, সোজা চলে গিয়েছিল ছাদে। আমি খুঁজতে খুঁজতে সেখানে গিয়ে দেখি, ও দাঁড়িয়ে আছে—হাওয়ায় চুল উড়ছে, চোখে জল।

    আমি ধীরে কাছে গিয়ে বললাম, “আর একদিন থাক, প্লিজ।”
    সে হাসল, ভেজা চোখে বলল, “থাকা যায় না রে… কিন্তু তুই জানিস, আমি যাব, কিন্তু প্রতিদিন এই স্কুলটাতে ফিরে আসবো… মনে মনে।”

    আমরা তখন কিছু না বলেই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সেই নীরবতাই যেন ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় কথা।

    ---

    ৮. একটি চিঠি (বিদায়ের পরে)

    ও চলে যাওয়ার দুই সপ্তাহ পরে ডাকপিয়নের হাতে একটা খাম এলো আমার নামে। রাইনার হাতের লেখা।

    > _"তুই হয়তো ভাবছিস, আমি দূরে চলে গেছি। কিন্তু জানিস, আমি এখনো শেষ বেঞ্চে বসে থাকি—তোর পাশে। তোকে দেখে মন থেকে হাসি আসতো, এখন তা শুধুই স্মৃতি।

    তুই হয়তো অনেক বড় হবে, অনেক দূর যাবি… কিন্তু আমার জীবনের সবচেয়ে স্নিগ্ধ মুহূর্তটা, তোর চোখে প্রথম প্রেম দেখা—সেটা আমি সবসময় বাঁচিয়ে রাখবো।

    ভালো থাকিস রে। সবসময়।

    —রাইনা"_

    আমি চিঠিটা পড়ে অনেকক্ষণ নিঃশব্দে বসে ছিলাম। মনে হচ্ছিল, ও এখনো কাছেই আছে।

    ---

    ৯. অনেক বছর পর…

    আজ আমি নিজেই স্কুলে শিক্ষক। পুরোনো সেই স্কুলেই। মাঝে মাঝে আমি রাইনাদের বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে থাকি। সেখানে নতুন কিছু মুখ হাসে, কেউ কারো দিকে লুকিয়ে তাকায়, কেউ টিফিন ভাগ করে খায়।

    কৃষ্ণচূড়া গাছটা এখনো আছে। আর তার ছায়ায় দাঁড়িয়ে আমি এখনো মাঝে মাঝে সেই দিনটার গন্ধ পাই।

    প্রেম হয়তো এখনো রয়ে গেছে, কিন্তু সে প্রেম শুধুই স্মৃতিতে। কষ্টের মাঝেও একধরনের আনন্দ। কারণ, রাইনার সাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত এখনো আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায়।

    এরাও সুন্দর সুন্দর গল্পে অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে পাশেই থাকুন শখের লেখক
    গল্পের নাম: “শেষ বেঞ্চের ভালোবাসা” ১. শুরুটা সরল নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রথম দেখেছিলাম তাকে। নাম তার রাইনা। আমাদের স্কুলে নতুন ভর্তি হয়েছিল, আর আমার ঠিক দুই বেঞ্চ সামনে বসত। প্রথম দিনেই নজরে পড়েছিল, তবে ঠিক প্রেম বলবো না, কৌতূহল হয়েছিল। সাদামাটা পোশাকে, চুলে বেণি, মুখে যেন এক ধরনের শান্ত প্রশান্তি। প্রথম কিছুদিন তার সাথে কথা হয়নি। শুধু দূর থেকে তাকিয়ে দেখা, কখনো চোখাচোখি হলে হালকা হাসি। সে হাসি যেন কোনো একটা নিঃশব্দ গল্প বলে যেত। --- ২. ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব দশম শ্রেণির শুরুর দিকে ক্লাসের গ্রুপ প্রজেক্টে আমরা এক টিমে পড়লাম। কথা শুরু হলো—খুব সাধারণ, বই-খাতা, পড়াশোনার কথা। কিন্তু তারপর সেই কথাগুলো বদলে গেলো। টিফিন ভাগ করে খাওয়া, একসাথে লাইব্রেরিতে পড়া, মাঝে মাঝে ক্লাস শেষে গেটের বাইরে দু’মিনিটের দেখা—সব মিলিয়ে এক ধরণের অভ্যস্ততা গড়ে উঠলো। সে একদিন বলেছিল, “তুই জানিস, তোর পাশে বসলে আমার মাথা ঠাণ্ডা হয়ে যায়।” আমি কিছু বলিনি, শুধু মুচকি হেসেছিলাম। --- ৩. ভালোবাসার স্বীকৃতি একদিন স্কুলে বসন্ত উৎসব হচ্ছিল। আমি সাহস করে একটা হলুদ গাঁদা ফুল নিয়ে গেলাম। ওর চুলে গুঁজে দিলাম। কিছুই বলিনি, ওও কিছু বলেনি, শুধু চোখ দুটো অদ্ভুত ভরে উঠেছিল। সেদিন দুপুরে, স্কুল ছুটির পর, আমরা গেটের কাছে একটা পুরোনো কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সে বলেছিল, “তুই ছাড়া আর কারো সাথে এতটা স্বস্তিতে থাকতে পারি না…” সেদিনই প্রথম বুঝেছিলাম, এটাই প্রেম। --- ৪. প্রথম প্রপোজ শীতের বিকেল, স্কুল শেষে সবাই বাড়ি চলে গেছে। আমরা দু’জন লাইব্রেরির পেছনের পুরোনো কাঁঠাল গাছটার নিচে বসে ছিলাম। পাতা ঝরার শব্দ, দূরে পাখির ডাকা—সব মিলিয়ে অদ্ভুত শান্ত একটা মুহূর্ত। আমার হাতের তালু ঘামছিল। রাইনার দিকে তাকাতে পারছিলাম না। ও তখন গল্প করছিল, কীভাবে সে ছোটবেলায় নদীর পাড়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকত—শুধু আকাশ দেখার জন্য। আমি হঠাৎ থেমে বললাম, “রাইনা, একটা কথা বলব, রাগ করবি না তো?” ও অবাক হয়ে বলল, “রাগ করব কেন? বল।” আমি অনেক কষ্টে বললাম, “তোর সাথে কথা না বললে, তোর মুখ না দেখলে, আমার দিনটা যেন ঠিকভাবে শুরুই হয় না। তুই পাশে না থাকলে কেমন জানি শূন্য শূন্য লাগে। আমি জানি না এটা কী, কিন্তু… আমি তোকে খুব পছন্দ করি। খুব।” রাইনা কিছুক্ষণ চুপ করে ছিল। চোখ নামিয়ে শুধু বলল, “তুই জানিস, আমি প্রতিদিন স্কুলে আসার আগে একবার আয়নায় তাকিয়ে ভাবি—আজকে তুই তাকাবি তো? কথা বলবি তো? আমি প্রতিদিন এই ভেবেই সাজি।” আমরা দু’জনই তখন কাঁঠাল পাতায় ছায়া মিশে থাকা বিকেলে বসে ছিলাম। কোনো শব্দ ছিল না, শুধু একধরনের নিশ্চুপ সম্মতি, চোখের ভাষা। আমার হাত বাড়িয়ে ছিলাম, ও ধীরে ধীরে হাতটা ধরেছিল। সেই মুহূর্তটা ছিল, আমাদের জীবনের প্রথম ‘প্রেমের ঘোষণা’। কোনো উচ্চ কণ্ঠে নয়, কোনো নাটকীয়তায় নয়—শুধু দু’জন কিশোর-মন এক হয়ে যাওয়ার মুহূর্ত। --- ৫. প্রথম ঝগড়া ও বোঝাপড়া ভালোবাসা যত গভীর হয়, মনের টানাপোড়েনও ততটা বাড়ে। একদিন একটা ভুল বোঝাবুঝি থেকে বড় একটা ঝগড়া হয়ে গেল। একটা নোটবুক হারিয়ে গিয়েছিল, যেটা রাইনা আমাকে দিয়েছিল পড়ার জন্য। আমি খেয়াল না করে হারিয়ে ফেলেছিলাম। ওর রাগ গিয়ে পড়েছিল চোখে-মুখে। কথা বলছিল না, পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছিল। তিন দিন ওর সাথে কোনো কথা হয়নি। মনে হচ্ছিল, যেন বুকের ভেতর কিছু ভারী হয়ে আছে। চতুর্থ দিনে আমি চুপচাপ তার ডেস্কে বসে ছিলাম, আর টিফিনের ভেতর ছোট একটা চিঠি রেখে দিয়েছিলাম: "তোর নোটবুকটা হয়তো হারিয়েছি, কিন্তু তোর স্মৃতি, তোর প্রতিটা শব্দ এখনো আমার সাথে। রাগ করে থাকিস, তবু ফিরিস।" ও পড়েছিল চিঠিটা। ফিরে তাকিয়ে একটা হালকা হাসি দিয়েছিল। আর পরদিন সকালে আমার ব্যাগে একটা চকলেট পাই—চুপচাপ ক্ষমা পাওয়ার চিহ্ন। --- ৬. সেই বিশেষ মুহূর্ত একদিন হঠাৎ খবর এলো ওর বাবা বদলি হয়েছে—ওদের পরিবার অন্য শহরে চলে যাচ্ছে। আমাদের জীবনের সবচেয়ে কষ্টদায়ক দিনটা ছিল সেই বিদায়ের দিনটা। ও বলেছিল, “তুই জানিস, স্কুলের প্রতিটা দিন আমি শুধুই তোর জন্য ভালোবাসতে শিখেছি। কিন্তু এখন কিছুই করার নেই।” আমি কিছু বলতে পারিনি। শুধু হাত ধরে ছিলাম অনেকক্ষণ। শেষবারের মতো আমাদের দু’জনের চোখ একসাথে ভিজে উঠেছিল। --- ৭. বিদায়ের আগের দিন রাইনা চলে যাওয়ার আগের দিন স্কুলে এসেছিল একরকম চুপচাপ ভাঙা চেহারায়। সে দিন ক্লাসে আসেনি, সোজা চলে গিয়েছিল ছাদে। আমি খুঁজতে খুঁজতে সেখানে গিয়ে দেখি, ও দাঁড়িয়ে আছে—হাওয়ায় চুল উড়ছে, চোখে জল। আমি ধীরে কাছে গিয়ে বললাম, “আর একদিন থাক, প্লিজ।” সে হাসল, ভেজা চোখে বলল, “থাকা যায় না রে… কিন্তু তুই জানিস, আমি যাব, কিন্তু প্রতিদিন এই স্কুলটাতে ফিরে আসবো… মনে মনে।” আমরা তখন কিছু না বলেই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সেই নীরবতাই যেন ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় কথা। --- ৮. একটি চিঠি (বিদায়ের পরে) ও চলে যাওয়ার দুই সপ্তাহ পরে ডাকপিয়নের হাতে একটা খাম এলো আমার নামে। রাইনার হাতের লেখা। > _"তুই হয়তো ভাবছিস, আমি দূরে চলে গেছি। কিন্তু জানিস, আমি এখনো শেষ বেঞ্চে বসে থাকি—তোর পাশে। তোকে দেখে মন থেকে হাসি আসতো, এখন তা শুধুই স্মৃতি। তুই হয়তো অনেক বড় হবে, অনেক দূর যাবি… কিন্তু আমার জীবনের সবচেয়ে স্নিগ্ধ মুহূর্তটা, তোর চোখে প্রথম প্রেম দেখা—সেটা আমি সবসময় বাঁচিয়ে রাখবো। ভালো থাকিস রে। সবসময়। —রাইনা"_ আমি চিঠিটা পড়ে অনেকক্ষণ নিঃশব্দে বসে ছিলাম। মনে হচ্ছিল, ও এখনো কাছেই আছে। --- ৯. অনেক বছর পর… আজ আমি নিজেই স্কুলে শিক্ষক। পুরোনো সেই স্কুলেই। মাঝে মাঝে আমি রাইনাদের বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে থাকি। সেখানে নতুন কিছু মুখ হাসে, কেউ কারো দিকে লুকিয়ে তাকায়, কেউ টিফিন ভাগ করে খায়। কৃষ্ণচূড়া গাছটা এখনো আছে। আর তার ছায়ায় দাঁড়িয়ে আমি এখনো মাঝে মাঝে সেই দিনটার গন্ধ পাই। প্রেম হয়তো এখনো রয়ে গেছে, কিন্তু সে প্রেম শুধুই স্মৃতিতে। কষ্টের মাঝেও একধরনের আনন্দ। কারণ, রাইনার সাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত এখনো আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায়। এরাও সুন্দর সুন্দর গল্পে অবশ্যই আইডিতে ফলো দিয়ে পাশেই থাকুন 🥰 শখের লেখক
    Love
    Like
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·215 Views ·0 Reviews
  • আমরা মধ্যবৃত্ত ঘরের সন্তান। জীবনে বাঁচতে হলে অনেক কিছুর সাথে সংগ্রাম করতে হয়। তাই জীবনে সবকিছু পূর্ণতা পাবে এমন তো না, অনেক কিছু অপূর্ণ নিয়েও বেঁচে থাকা লাগে, আর দুঃখ কষ্ট তো নিত্য দিনের সাথী। আমার এই ছোট্ট ক্যারিয়ারে শখ পূরণ করার বয়সে ধৈর্য ধারণ করে আছি, কতশত পছন্দ-অপছন্দের জিনিস হারিয়েছি যাই হোক আমরা পুরুষ মানুষ সব কিছু মানিয়ে নিয়েছি, একটু কষ্ট হচ্ছে, হোক। সাফল্য একদিন আসবেই। এগিয়ে চলছি জীবন ভয়ংকর সুন্দর
    আমরা মধ্যবৃত্ত ঘরের সন্তান। জীবনে বাঁচতে হলে অনেক কিছুর সাথে সংগ্রাম করতে হয়। তাই জীবনে সবকিছু পূর্ণতা পাবে এমন তো না, অনেক কিছু অপূর্ণ নিয়েও বেঁচে থাকা লাগে, আর দুঃখ কষ্ট তো নিত্য দিনের সাথী। আমার এই ছোট্ট ক্যারিয়ারে শখ পূরণ করার বয়সে ধৈর্য ধারণ করে আছি, কতশত পছন্দ-অপছন্দের জিনিস হারিয়েছি যাই হোক আমরা পুরুষ মানুষ সব কিছু মানিয়ে নিয়েছি, একটু কষ্ট হচ্ছে, হোক। সাফল্য একদিন আসবেই। এগিয়ে চলছি জীবন ভয়ংকর সুন্দর 🌺🖤🙂
    Love
    Like
    13
    · 4 Comments ·0 Shares ·712 Views ·0 Reviews
  • শখের মানুষগুলা বন্যার পানির মত হয় ,,,"
    যেভাবে আসে সেভাবেই চলে যায়,,,।
    শখের মানুষগুলা বন্যার পানির মত হয় ,,," যেভাবে আসে সেভাবেই চলে যায়,,,।🥰💝
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·158 Views ·0 Reviews
  • পুরুষ তার শখের নারীর হাত সুন্দর রাখতে নিজের হাতের কথা ভাবে না
    পুরুষ তার শখের নারীর হাত সুন্দর রাখতে নিজের হাতের কথা ভাবে না💔🥺😔
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·525 Views ·0 Reviews
  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    0 Comments ·0 Shares ·204 Views ·0 Reviews
  • আমার শখের সব কিছুই বড্ড বড় বে'ইমান.!
    আমার শখের সব কিছুই বড্ড বড় বে'ইমান.!❤️‍🩹
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·169 Views ·0 Reviews
  • প্রত্যেকটা শখের একটা বয়স আছে ।

    মানুষ বলে না ? বড় হয়ে নিজের টাকায় করিস ,তখন টাকা থাকলেও শখ আর থাকে না ।
    প্রত্যেকটা শখের একটা বয়স আছে । মানুষ বলে না ? বড় হয়ে নিজের টাকায় করিস ,তখন টাকা থাকলেও শখ আর থাকে না ।
    Love
    Like
    Sad
    6
    · 0 Comments ·0 Shares ·322 Views ·0 Reviews

  • কয়েকদিন আগে পোস্ট দিয়েছিলাম,

    শখের নারী পাওয়া এতসহজ না তাহলে এখন বলি কি,
    ভালো পুরুষ পাওয়া এত সহজ না
    কয়েকদিন আগে পোস্ট দিয়েছিলাম, শখের নারী পাওয়া এতসহজ না তাহলে এখন বলি কি, ভালো পুরুষ পাওয়া এত সহজ না😅
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·199 Views ·0 Reviews
  • ছোটবেলায় স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে দারিদ্র্য মানুষের শখ পূরণ করব, বড় হয়ে দেখি শালা আমি নিজেই, হতদরিদ্র।
    #funny #viral #foryou #trending #vairal #jonosathi
    😁😂🙄ছোটবেলায় স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে দারিদ্র্য মানুষের শখ পূরণ করব, বড় হয়ে দেখি শালা আমি নিজেই, হতদরিদ্র।😁😂🙄 #funny #viral #foryou #trending #vairal #jonosathi
    Love
    Like
    Haha
    11
    · 7 Comments ·0 Shares ·991 Views ·0 Reviews
More Results
Sponsored
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com