বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।
হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।
এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।
এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।
জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।
বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।
এইটা হলো বাস্তবতা।
ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।
মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।
নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।
বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?
মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।
মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।
আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।
মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।
বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।
রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।
আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।
মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।
জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।
কেন?
উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?
যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।
শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।
বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।
বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।
এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।
আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।
এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?
এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।
প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।
এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।
বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
#Sadiqur Rahman Khan
হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।
এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।
এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।
জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।
বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।
এইটা হলো বাস্তবতা।
ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।
মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।
নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।
বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?
মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।
মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।
আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।
মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।
বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।
রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।
আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।
মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।
জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।
কেন?
উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?
যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।
শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।
বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।
বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।
এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।
আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।
এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?
এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।
প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।
এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।
বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
#Sadiqur Rahman Khan
বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।
হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।
এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।
এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।
জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।
বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।
এইটা হলো বাস্তবতা।
ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।
মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।
নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।
বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?
মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।
মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।
আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।
মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।
বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।
রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।
আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।
মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।
জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।
কেন?
উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?
যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।
শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।
বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।
বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।
এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।
আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।
এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?
এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।
প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।
এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।
বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
#Sadiqur Rahman Khan





2 Comments
·223 Views
·0 Reviews