• বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ


    অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই) বা শান্তি সূচক প্রকাশ করেছে। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। চলতি বছরের জুন মাসেই এ সূচকটি প্রকাশিত হয়।

    ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা বিশ্ব শান্তি সূচক প্রকাশ করে। এই সূচকটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা পরিমাপ করে। আইইপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩তম স্থানে। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে।

    ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। অর্থাৎ শান্তির দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আইইপি জানায়, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।

    অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আরো জানায়, বিশ্ব দিন দিন কম শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং এই অস্থিরতা অনেক সময় বড় ধরনের সংঘাতের পূর্বাভাস দেয়। আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি আর দেখা যায়নি।

    গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তি সূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়। তবে কিছু আশাব্যঞ্জক দিকও রয়েছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তি সূচকে উন্নতি দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে এবং বৈশ্বিক শান্তির মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে।

    অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

    শান্তি সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো। সূচক অনুযায়ী, প্রথম স্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অসিস্ট্রয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড, ষষ্ঠ সিঙ্গাপুর, সপ্তম পর্তুগাল, অষ্টম ডেনমার্ক, নবম স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ হলো- সুদান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান।

    ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইন্ডেক্সে শান্তিপূর্ণতার সবচেয়ে বেশি অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ৩৩ ধাপ নিচে গিয়ে ১২৩তম অবস্থানে অবস্থান করছে, যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। ২০২৩ সালে কিছু উন্নতি হলেও ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক স্কোর ১৩.২ শতাংশ কমেছে।

    গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তি সূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো—ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার ও কঙ্গো।

    তবে আইইপি কিছু আশাব্যঞ্জক চিত্রও তুলে ধরেছে। চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তির সূচকে উন্নতি ঘটেছে, যা বিশ্বজুড়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে শীর্ষে থাকা আইসল্যান্ডের স্কোর ১.০৯৫। ২০০৮ সাল থেকে দেশটি এ অবস্থান ধরে রেখেছে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের মধ্যে চারটিই এই অঞ্চলভুক্ত। অন্যদিকে ইউরোপীয় দেশগুলো শান্তির সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে।

    তালিকাটি প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল ২০০৭ সালের মে মাসে। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সাংবার্ষিক ভিত্তিতে বিশ্বশান্তি সূচক প্রকাশ করা হয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২০১২ সালে বিশ্বের ১৫৮টি দেশের পরিস্থিতির গতিধারার ওপর শান্তির সূচকে প্রভাব ফেলা হয়। ২০১১ সালে ১৫৩ দেশকে সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিল, যা ২০০৭ সালে ছিল ১২১টি দেশ।

    সূত্র : গ্লোবাল পিস ইনডেক্স

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই) বা শান্তি সূচক প্রকাশ করেছে। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। চলতি বছরের জুন মাসেই এ সূচকটি প্রকাশিত হয়। ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। তারা বিশ্ব শান্তি সূচক প্রকাশ করে। এই সূচকটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা পরিমাপ করে। আইইপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৩তম স্থানে। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে। ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। অর্থাৎ শান্তির দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আইইপি জানায়, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আরো জানায়, বিশ্ব দিন দিন কম শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং এই অস্থিরতা অনেক সময় বড় ধরনের সংঘাতের পূর্বাভাস দেয়। আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি আর দেখা যায়নি। গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তি সূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়। তবে কিছু আশাব্যঞ্জক দিকও রয়েছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তি সূচকে উন্নতি দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে এবং বৈশ্বিক শান্তির মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে। অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শান্তি সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো। সূচক অনুযায়ী, প্রথম স্থানে রয়েছে আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অসিস্ট্রয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড, ষষ্ঠ সিঙ্গাপুর, সপ্তম পর্তুগাল, অষ্টম ডেনমার্ক, নবম স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ হলো- সুদান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইন্ডেক্সে শান্তিপূর্ণতার সবচেয়ে বেশি অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ৩৩ ধাপ নিচে গিয়ে ১২৩তম অবস্থানে অবস্থান করছে, যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। ২০২৩ সালে কিছু উন্নতি হলেও ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক স্কোর ১৩.২ শতাংশ কমেছে। গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তি সূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো—ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার ও কঙ্গো। তবে আইইপি কিছু আশাব্যঞ্জক চিত্রও তুলে ধরেছে। চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তির সূচকে উন্নতি ঘটেছে, যা বিশ্বজুড়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। ২০২৫ সালের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে শীর্ষে থাকা আইসল্যান্ডের স্কোর ১.০৯৫। ২০০৮ সাল থেকে দেশটি এ অবস্থান ধরে রেখেছে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের মধ্যে চারটিই এই অঞ্চলভুক্ত। অন্যদিকে ইউরোপীয় দেশগুলো শান্তির সূচকে বরাবরের মতো তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তালিকাটি প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল ২০০৭ সালের মে মাসে। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সাংবার্ষিক ভিত্তিতে বিশ্বশান্তি সূচক প্রকাশ করা হয়। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২০১২ সালে বিশ্বের ১৫৮টি দেশের পরিস্থিতির গতিধারার ওপর শান্তির সূচকে প্রভাব ফেলা হয়। ২০১১ সালে ১৫৩ দেশকে সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিল, যা ২০০৭ সালে ছিল ১২১টি দেশ। সূত্র : গ্লোবাল পিস ইনডেক্স #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক


    বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও ঋণ জালিয়াতির অভিযোগের অনুসন্ধান করছে দুদক।

    ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দুই মেয়াদে সাত বছর গভর্নরের দায়িত্বে থাকা আতিউরের বিরুদ্ধে বিগত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতকে ধ্বংস করার অভিযোগও খতিয়ে দেখবে সংস্থাটি।

    গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম এ অনুসন্ধান শুরুর বিষয়ে গণমাধ্যমকে তথ্য জানান।

    তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে পারেননি। অবশ্য সংস্থাটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে বিগত দেড় দশকে ব্যাংক খাতকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে ঋণখেলাপিদের ছাড় দিয়ে নীতিমালা জারি, রিজার্ভ চুরি, হলমার্ক জালিয়াতি, এস আলম গ্রুপের ঋণ জালিয়াতিসহ বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ জালিয়াতির সুযোগ করে দেওয়া।

    দুদক এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে আগের দুই সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও ফজলে কবির, সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী, এস এম মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান ও আবু ফারাহ মো. নাসের, বিএফআইইউয়ের সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস ও কাজী সায়েদুর রহমানের দায়িত্ব পালনের সময়কার বিভিন্ন তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।

    পটপরিবর্তনের পর সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে গত ২০ ফেব্রুয়ারি দুদক জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্সের ঋণ জালিয়াতি করে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করে।

    এতে ওই সময় জনতা ব্যাকের চেয়ারম্যান আবুল বারাকাতকেও আসামি করা হয়।
    ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পাঁচ মাসের মাথায় বাংলাদেশ ব্যাংকের দশম গভর্নর হিসেবে চার বছরের জন্য দায়িত্ব পান আতিউর রহমান। এরপর তাঁকে আরো এক মেয়াদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ২ আগস্ট তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।

    কিন্তু তার আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সমালোচনার মুখে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়।

    বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও ঋণ জালিয়াতির অভিযোগের অনুসন্ধান করছে দুদক। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দুই মেয়াদে সাত বছর গভর্নরের দায়িত্বে থাকা আতিউরের বিরুদ্ধে বিগত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতকে ধ্বংস করার অভিযোগও খতিয়ে দেখবে সংস্থাটি। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম এ অনুসন্ধান শুরুর বিষয়ে গণমাধ্যমকে তথ্য জানান। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে পারেননি। অবশ্য সংস্থাটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে বিগত দেড় দশকে ব্যাংক খাতকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে ঋণখেলাপিদের ছাড় দিয়ে নীতিমালা জারি, রিজার্ভ চুরি, হলমার্ক জালিয়াতি, এস আলম গ্রুপের ঋণ জালিয়াতিসহ বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ জালিয়াতির সুযোগ করে দেওয়া। দুদক এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে আগের দুই সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও ফজলে কবির, সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী, এস এম মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান ও আবু ফারাহ মো. নাসের, বিএফআইইউয়ের সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস ও কাজী সায়েদুর রহমানের দায়িত্ব পালনের সময়কার বিভিন্ন তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। পটপরিবর্তনের পর সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে গত ২০ ফেব্রুয়ারি দুদক জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্সের ঋণ জালিয়াতি করে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করে। এতে ওই সময় জনতা ব্যাকের চেয়ারম্যান আবুল বারাকাতকেও আসামি করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পাঁচ মাসের মাথায় বাংলাদেশ ব্যাংকের দশম গভর্নর হিসেবে চার বছরের জন্য দায়িত্ব পান আতিউর রহমান। এরপর তাঁকে আরো এক মেয়াদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ২ আগস্ট তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সমালোচনার মুখে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়। বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

    আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকাল ৯টার মধ্যে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে এবং সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

    শুক্রবার (২৭ জুন) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

    এতে আরও বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

    বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকাল ৯টার মধ্যে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে এবং সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শুক্রবার (২৭ জুন) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)


    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন) #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

    উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তির সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলার (মব সন্ত্রাস) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে বিএনপি। সম্প্রতি সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদাকে হেনস্তার ঘটনায় দলটি মব সন্ত্রাস ও সহিংস রাজনীতির বিরুদ্ধে তাদের কঠোর অবস্থান আরো স্পষ্ট করেছে। এই ঘটনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কঠিন বার্তা দিয়েছেন। দলের অন্য শীর্ষ নেতৃত্বও প্রকাশ্যেই নিন্দা জানিয়েছে এবং সাংগঠনিকভাবে এই ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

    ৫ আগস্টের পর থেকে যেসব মব সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে তাকে শুধু মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়, বরং সামাজিক শৃঙ্খলা ও আইনের শাসনের জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে বিএনপি। মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান হচ্ছে জিরো টলার‌্যান্স নীতি। দলের কারো এর সঙ্গে জড়িত হওয়ার প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তির সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলার (মব সন্ত্রাস) বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে বিএনপি। সম্প্রতি সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদাকে হেনস্তার ঘটনায় দলটি মব সন্ত্রাস ও সহিংস রাজনীতির বিরুদ্ধে তাদের কঠোর অবস্থান আরো স্পষ্ট করেছে। এই ঘটনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কঠিন বার্তা দিয়েছেন। দলের অন্য শীর্ষ নেতৃত্বও প্রকাশ্যেই নিন্দা জানিয়েছে এবং সাংগঠনিকভাবে এই ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ৫ আগস্টের পর থেকে যেসব মব সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে তাকে শুধু মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়, বরং সামাজিক শৃঙ্খলা ও আইনের শাসনের জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে বিএনপি। মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান হচ্ছে জিরো টলার‌্যান্স নীতি। দলের কারো এর সঙ্গে জড়িত হওয়ার প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com