Upgrade to Pro

  • -প্রাণের শহর সাতক্ষীরা
    @highlight
    #jonosathi #foryou #viral #trending #vairal
    -প্রাণের শহর সাতক্ষীরা 😊🥀 @highlight #jonosathi #foryou #viral #trending #vairal
    Love
    3
    ·110 Views ·1 Shares ·0 Reviews
  • জনসাথী তে পোস্ট করে বেকার যুবক রা ইনকাম করতে পারতেছ





    #jonosathi Jono Sathi #জনসাথী #highlight
    জনসাথী তে পোস্ট করে বেকার যুবক রা ইনকাম করতে পারতেছ 😊💰 #jonosathi [Jonosathi] #জনসাথী #highlight
    Love
    1
    ·88 Views ·0 Reviews
  • জনসাথীকে কে কে ভালবাসেন #jonosathi#জনসাথী#Viral#trend#New#highlight
    জনসাথীকে কে কে ভালবাসেন #jonosathi#জনসাথী#Viral#trend#New#highlight
    Like
    Love
    Haha
    3
    ·145 Views ·0 Reviews
  • আসসালামু ওয়ালাইকুম কেমন আছেন সবাই..?
    আমি আজকে নতুন জয়েন করলাম।আমার মতো কে কে নতুন আছেন কমেন্ট করে বলে যাবেন আর একে অপরকে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন।
    ধন্যবাদ জনসাথী টিম,
    @highlight
    আসসালামু ওয়ালাইকুম কেমন আছেন সবাই..? আমি আজকে নতুন জয়েন করলাম।আমার মতো কে কে নতুন আছেন কমেন্ট করে বলে যাবেন আর একে অপরকে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ জনসাথী টিম, 😊 @highlight
    Like
    1
    ·97 Views ·0 Reviews
  • _Follow me #ঘুনপোকা #fypシ #follow #highlight #reel #Official #trend #shots #vairalvideo #foryoupageシ ঘুনপোকা#jonosathi
    _Follow me #ঘুনপোকা #fypシ #follow #highlight #reel #Official #trend #shots #vairalvideo #foryoupageシ ঘুনপোকা#jonosathi 🤑
    Love
    Like
    10
    ·320 Views ·0 Reviews
  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    ·151 Views ·0 Reviews
  • #highlight
    #highlight
    Love
    Like
    3
    1 Comments ·190 Views ·0 Reviews
  • #highlight
    #highlight
    Love
    Like
    7
    1 Comments ·279 Views ·0 Reviews
  • Ever seen lightning strike THROUGH a cloud?! ⚡️

    On top of this wild lightning show, the storm was packing baseball-sized hail and a tornado warning. Talk about an all-in-one storm! This was a serious force of nature. This epic storm happened in Potaeu, OK, last season.

    #LightningStrike #SevereWeather #StormChasing #NatureUnleashed #OklahomaStorms
    Ever seen lightning strike THROUGH a cloud?! ⚡️😱 On top of this wild lightning show, the storm was packing baseball-sized hail and a tornado warning. Talk about an all-in-one storm! This was a serious force of nature. This epic storm happened in Potaeu, OK, last season. #LightningStrike #SevereWeather #StormChasing #NatureUnleashed #OklahomaStorms
    Love
    Like
    8
    ·175 Views ·0 Reviews
  • সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি।
    তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না।
    আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি।
    এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম।

    দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ।
    মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব?

    বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম।
    রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।"

    আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো।
    তিশা? আমার তিশা?
    যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে?

    রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি।
    ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে।
    ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক।
    আমার হৃদয়টা থেমে গেল।

    আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ।
    সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ।

    তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়।

    — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?”
    — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?”
    — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?”
    — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।”
    — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।”

    সে ঠিক কথামতোই করল।
    তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল।
    আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল।

    সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না।
    আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি।

    রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত।
    সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।”

    আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল।
    ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে।
    রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব।

    ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।”

    আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।”
    আমার চোখে তখন আগুন।
    রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল।
    রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল।
    রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে—
    “কারে বাঁধতে চাস?”
    — “তিশারে।”
    “কার দামে?”
    — “অনিকের প্রাণ।”
    “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।”

    পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই।

    সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ।

    — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…”

    আমি হাসি।
    তাকে ঘরে তুলি।
    আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো।

    কিন্তু আমার ভুল ছিল।

    তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে—
    “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’”

    আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা।

    চলবে?

    গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা
    লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান

    দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে।

    Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence.

    #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি। তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না। আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি। এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম। দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ। মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব? বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম। রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।" আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো। তিশা? আমার তিশা? যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে? রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি। ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে। ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক। আমার হৃদয়টা থেমে গেল। আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ। সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ। তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়। — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?” — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?” — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?” — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।” — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।” সে ঠিক কথামতোই করল। তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল। আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল। সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না। আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি। রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত। সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।” আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল। ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে। রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব। ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।” আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।” আমার চোখে তখন আগুন। রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল। রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল। রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে— “কারে বাঁধতে চাস?” — “তিশারে।” “কার দামে?” — “অনিকের প্রাণ।” “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।” পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই। সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ। — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…” আমি হাসি। তাকে ঘরে তুলি। আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো। কিন্তু আমার ভুল ছিল। তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে— “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’” আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা। চলবে? গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে। Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence. #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    Love
    3
    1 Comments ·267 Views ·0 Reviews
  • সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি।
    তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না।
    আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি।
    এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম।

    দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ।
    মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব?

    বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম।
    রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।"

    আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো।
    তিশা? আমার তিশা?
    যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে?

    রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি।
    ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে।
    ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক।
    আমার হৃদয়টা থেমে গেল।

    আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ।
    সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ।

    তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়।

    — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?”
    — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?”
    — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?”
    — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।”
    — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।”

    সে ঠিক কথামতোই করল।
    তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল।
    আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল।

    সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না।
    আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি।

    রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত।
    সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।”

    আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল।
    ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে।
    রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব।

    ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।”

    আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।”
    আমার চোখে তখন আগুন।
    রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল।
    রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল।
    রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে—
    “কারে বাঁধতে চাস?”
    — “তিশারে।”
    “কার দামে?”
    — “অনিকের প্রাণ।”
    “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।”

    পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই।

    সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ।

    — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…”

    আমি হাসি।
    তাকে ঘরে তুলি।
    আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো।

    কিন্তু আমার ভুল ছিল।

    তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে—
    “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’”

    আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা।

    চলবে?

    গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা
    লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান

    দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে।

    Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence.

    #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি। তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না। আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি। এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম। দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ। মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব? বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম। রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।" আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো। তিশা? আমার তিশা? যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে? রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি। ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে। ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক। আমার হৃদয়টা থেমে গেল। আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ। সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ। তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়। — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?” — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?” — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?” — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।” — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।” সে ঠিক কথামতোই করল। তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল। আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল। সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না। আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি। রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত। সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।” আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল। ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে। রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব। ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।” আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।” আমার চোখে তখন আগুন। রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল। রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল। রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে— “কারে বাঁধতে চাস?” — “তিশারে।” “কার দামে?” — “অনিকের প্রাণ।” “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।” পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই। সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ। — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…” আমি হাসি। তাকে ঘরে তুলি। আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো। কিন্তু আমার ভুল ছিল। তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে— “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’” আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা। চলবে? গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে। Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence. #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    Like
    Love
    4
    ·278 Views ·0 Reviews
  • আল-আকসার করুণ চিত্র হৃদয় বিদারক। নিরীহ মানুষের রক্তে রঞ্জিত পবিত্র ভূমি আজ ন্যায়বিচারের আকুল আর্তনাদ করছে। এই কবিতাটি তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা, যাঁরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন।
    আসুন আমরা একসাথে আওয়াজ তুলি—শান্তির জন্য, ন্যায়ের জন্য।
    #আবাবিলেরআহ্বান — মোঃ সাগর আলী"

    #SavePalestine #FreeAlAqsa #PoetryForPeace #JusticeForPalestine #PrayForGaza #PeaceNotWar #StandForHumanity #মোঃসাগরআলী #কবিতা @highlight Muhammad Yunus Elias Hossain Cristiano Ronaldo Ariful Islam Arif
    আল-আকসার করুণ চিত্র হৃদয় বিদারক। নিরীহ মানুষের রক্তে রঞ্জিত পবিত্র ভূমি আজ ন্যায়বিচারের আকুল আর্তনাদ করছে। এই কবিতাটি তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা, যাঁরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। আসুন আমরা একসাথে আওয়াজ তুলি—শান্তির জন্য, ন্যায়ের জন্য। #আবাবিলেরআহ্বান — মোঃ সাগর আলী" #SavePalestine #FreeAlAqsa #PoetryForPeace #JusticeForPalestine #PrayForGaza #PeaceNotWar #StandForHumanity #মোঃসাগরআলী #কবিতা @highlight Muhammad Yunus Elias Hossain Cristiano Ronaldo Ariful Islam Arif
    Like
    Love
    5
    ·196 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com