• ❝ যখন তোমাদের কেউ খুশি হয়, তখন ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা উচিত এবং যখন দুঃখে পড়ে, তখন ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন’ বলা উচিত। ❞(সুনান ইবনে মাজাহ: ৩৮০৩)
    ❝ যখন তোমাদের কেউ খুশি হয়, তখন ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা উচিত এবং যখন দুঃখে পড়ে, তখন ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন’ বলা উচিত। ❞(সুনান ইবনে মাজাহ: ৩৮০৩)
    JonoSathi React
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ

    রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে আলোচিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ঘটনার মামলায় বিচারিক আদালতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে সাতজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে।

    গতকাল মঙ্গলবার ২২৯ পৃষ্ঠার এই রায় সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

    ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার আসামিদের আপিল ও জেল আপিল এবং ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন) খারিজ করে ওই রায় দিয়েছিলেন। আদালত রায়টি বাংলায় ঘোষণা করেন।

    আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন তৎকালীন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আরিফুল ইসলাম ও আমিমুল এহসান। আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী ছিলেন এস এম শফিকুল ইসলাম।

    ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবির (আত্মঘাতী) সদস্যরা। তাদের গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। পরে কমান্ডো অভিযানে নিহত হন পাঁচ জঙ্গি।

    এ ঘটনার মামলায় ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান একজনকে খালাস দিয়ে সাতজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।

    বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসা‌মিরা হ‌লেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র‌্যাশ, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ। খালাস পেয়েছেন মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান।

    ফৌজদারি মামলায় বিচারিক আদালত যখন আসামিদের মৃত্যুদণ্ড দেন তখন ওই দণ্ড কার্যকরের জন্য হাইকোর্টের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা মোতাবেক মামলার সব নথি হাইকোর্টে পাঠিয়ে দেন, যা ডেথ রেফারেন্স নামে পরিচিত।

    নথি আসার পর হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট মামলার পেপারবুক প্রস্তুত করে। এরপর বেঞ্চ নির্ধারণ হলে শুনানি শুরু হয়।

    দে‌শের ইতিহাসে অন্যতম নৃশংস এ হামলায় ৯ ইতালীয়, ৭ জাপানি, এক ভারতীয়, এক বাংলাদেশি-আমেরিকান দ্বৈত নাগরিক ও দুজন বাংলাদেশিসহ মোট ২০ জনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গ্রেনেডের আঘাতে প্রাণ হারান বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাউদ্দিন আহমেদ ও সহকারী পুলিশ কমিশনার রবিউল ইসলাম।

    হামলার পর জিম্মি অবস্থার অবসানে সেনাবাহিনীর কমান্ডো অভিযানে নিহত হন পাঁচ জঙ্গি। তারা হলেন- মীর সামেহ মোবাশ্বের, রোহান ইবনে ইমতিয়াজ ওরফে মামুন, নিবরাস ইসলাম, খায়রুল ইসলাম পায়েল ও শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল।

    এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানের সময় নিহত হয়েছেন নব্য জেএমবির আরও ৮ সদস্য। তাদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল হাসনাত রেজা করিমও অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পান।

    ওই ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন ওই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রিপন কুমার দাস। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক হুমায়ুন কবির মামলাটি তদন্ত করে ২০১৮ সালের ১ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে আলোচিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ঘটনার মামলায় বিচারিক আদালতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে সাতজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ২২৯ পৃষ্ঠার এই রায় সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার আসামিদের আপিল ও জেল আপিল এবং ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন) খারিজ করে ওই রায় দিয়েছিলেন। আদালত রায়টি বাংলায় ঘোষণা করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন তৎকালীন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আরিফুল ইসলাম ও আমিমুল এহসান। আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী ছিলেন এস এম শফিকুল ইসলাম। ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবির (আত্মঘাতী) সদস্যরা। তাদের গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। পরে কমান্ডো অভিযানে নিহত হন পাঁচ জঙ্গি। এ ঘটনার মামলায় ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান একজনকে খালাস দিয়ে সাতজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসা‌মিরা হ‌লেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র‌্যাশ, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ। খালাস পেয়েছেন মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান। ফৌজদারি মামলায় বিচারিক আদালত যখন আসামিদের মৃত্যুদণ্ড দেন তখন ওই দণ্ড কার্যকরের জন্য হাইকোর্টের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা মোতাবেক মামলার সব নথি হাইকোর্টে পাঠিয়ে দেন, যা ডেথ রেফারেন্স নামে পরিচিত। নথি আসার পর হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট মামলার পেপারবুক প্রস্তুত করে। এরপর বেঞ্চ নির্ধারণ হলে শুনানি শুরু হয়। দে‌শের ইতিহাসে অন্যতম নৃশংস এ হামলায় ৯ ইতালীয়, ৭ জাপানি, এক ভারতীয়, এক বাংলাদেশি-আমেরিকান দ্বৈত নাগরিক ও দুজন বাংলাদেশিসহ মোট ২০ জনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গ্রেনেডের আঘাতে প্রাণ হারান বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাউদ্দিন আহমেদ ও সহকারী পুলিশ কমিশনার রবিউল ইসলাম। হামলার পর জিম্মি অবস্থার অবসানে সেনাবাহিনীর কমান্ডো অভিযানে নিহত হন পাঁচ জঙ্গি। তারা হলেন- মীর সামেহ মোবাশ্বের, রোহান ইবনে ইমতিয়াজ ওরফে মামুন, নিবরাস ইসলাম, খায়রুল ইসলাম পায়েল ও শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানের সময় নিহত হয়েছেন নব্য জেএমবির আরও ৮ সদস্য। তাদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল হাসনাত রেজা করিমও অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পান। ওই ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন ওই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রিপন কুমার দাস। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক হুমায়ুন কবির মামলাটি তদন্ত করে ২০১৮ সালের ১ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • রাসূল

    صلى الله. (স) وسلم

    বলেন

    তুমি অধিক সংখ্যায়

    "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”

    বাক্যটি পড়ো। কেননা তা হলো জান্নাতের গুপ্তধন।

    সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৮২৬
    রাসূল صلى الله. (স) وسلم বলেন তুমি অধিক সংখ্যায় "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” বাক্যটি পড়ো। কেননা তা হলো জান্নাতের গুপ্তধন। সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৮২৬
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ৭ ব্যক্তির জন্য ফিরিস্তারা দোয়া করেন

    ১. ওযূ অবস্থায় ঘুমানো ব্যক্তি

    (সহীহ ইবনে হিব্বান ৩/৩২৮-৩২৯)

    ২. সালাতের জন্য মসজিদে অপেক্ষারত ব্যক্তি

    (সহীহ মুসলিম ৬১৯)

    ৩. প্রথম কাতারে সালাত আদায়কারী ব্যক্তি

    (মুসনাদে আহমাদ ২২৩১৭)

    ৪. রাসূল (সা:) এর প্রতি দুরূদ পাঠকারী ব্যক্তি

    (সহীহ আত-তারগীব ৬৮০)

    ৫. রোগী পরিদর্শনকারী ব্যক্তি

    (সহীহ ইবনে হিব্বান ২৯৫৮)

    ৬. মুসলিম ভাইয়ের জন্য দোয়াকারী ব্যক্তি

    (সহীহ মুসলিম ৮৮)

    ৭. কল্যাণের পথে দানকারী ব্যক্তি

    (সহীহ বুখারী ১৪৪২)
    ৭ ব্যক্তির জন্য ফিরিস্তারা দোয়া করেন ১. ওযূ অবস্থায় ঘুমানো ব্যক্তি (সহীহ ইবনে হিব্বান ৩/৩২৮-৩২৯) ২. সালাতের জন্য মসজিদে অপেক্ষারত ব্যক্তি (সহীহ মুসলিম ৬১৯) ৩. প্রথম কাতারে সালাত আদায়কারী ব্যক্তি (মুসনাদে আহমাদ ২২৩১৭) ৪. রাসূল (সা:) এর প্রতি দুরূদ পাঠকারী ব্যক্তি (সহীহ আত-তারগীব ৬৮০) ৫. রোগী পরিদর্শনকারী ব্যক্তি (সহীহ ইবনে হিব্বান ২৯৫৮) ৬. মুসলিম ভাইয়ের জন্য দোয়াকারী ব্যক্তি (সহীহ মুসলিম ৮৮) ৭. কল্যাণের পথে দানকারী ব্যক্তি (সহীহ বুখারী ১৪৪২)
    Like
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • একটা অর্ধপচা খেজুর পড়ে ছিলো। রাসুল (সাঃ) পচা অংশটা পরিষ্কার করলেন। আবদুল্লাহ্ ইবনে উমার (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন, খাবে?

    তিনি জবাব দিলেন, না, ইয়া রাসুলুল্লাহ্।

    রাসুল (সাঃ)বললেন, তোমার কাছে এটা খাওয়া না খাওয়ার ব্যাপার। অথচ আজ চারদিন হলো তোমার রাসুলের পেটে কিছু পড়েনি।

    কত কষ্টের😢 জীবন ছিলো প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লামের। আর আমরা এত পাওয়ার পরেও অনেক আফসোস এই খাবারটা ভালো হতো, এই খাবারটা ভালো হত "আল্লাহ আমাদের শুকরিয়া আদায় করার তৌফিক দান করুন।

    #আমিন🤲
    একটা অর্ধপচা খেজুর পড়ে ছিলো। রাসুল (সাঃ) পচা অংশটা পরিষ্কার করলেন। আবদুল্লাহ্ ইবনে উমার (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন, খাবে? তিনি জবাব দিলেন, না, ইয়া রাসুলুল্লাহ্। রাসুল (সাঃ)বললেন, তোমার কাছে এটা খাওয়া না খাওয়ার ব্যাপার। অথচ আজ চারদিন হলো তোমার রাসুলের পেটে কিছু পড়েনি। কত কষ্টের😢 জীবন ছিলো প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লামের। আর আমরা এত পাওয়ার পরেও অনেক আফসোস এই খাবারটা ভালো হতো, এই খাবারটা ভালো হত "আল্লাহ আমাদের শুকরিয়া আদায় করার তৌফিক দান করুন। #আমিন🤲
    Love
    2
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com