চীনের দাবি অনুযায়ী, তাদের নতুন হাইপারসনিক অস্ত্রটি ঘণ্টায় প্রায় ১৫,০০০ মাইল গতিতে ছুটে যেতে সক্ষম, যা শব্দের গতির প্রায় ২০ গুণ (Mach 20)। এই অসাধারণ গতি এটিকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যে আঘাত হানার ক্ষমতা প্রদান করে। এটি একটি হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল (Hypersonic Glide Vehicle), যার নকশা অত্যন্ত উন্নত এবং এ্যারোডাইনামিক। এটি ঐতিহ্যবাহী ব্যালিস্টিক মিসাইলের মতো নির্ধারিত পথে না গিয়ে মাঝপথে গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে, ফলে এটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
অস্ত্রটিতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চ তাপ প্রতিরোধী ম্যাটেরিয়াল ও হিট শিল্ড, যা বায়ুমণ্ডলে প্রবল ঘর্ষণেও এটিকে স্থিতিশীল রাখে। এটি সাব-অরবিটাল কক্ষপথে অল্প সময়ের জন্য যেতে পারে, যা শনাক্তকরণে আরও জটিলতা সৃষ্টি করে। অস্ত্রটি পারমাণবিক এবং প্রচলিত উভয় ধরনের ওয়ারহেড বহন করতে পারে, ফলে এটি কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত বিপজ্জনক।
এই প্রযুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো শত্রুর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে আকস্মিক এবং ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো। এত দ্রুত আঘাত হানার কারণে প্রতিপক্ষের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার সময় খুবই সীমিত থাকে। চীন এই অস্ত্রের উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের সামরিক সক্ষমতা ও কৌশলগত প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তিগুলোর ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। বিশ্বের অন্যান্য শক্তিশালী রাষ্ট্র ইতোমধ্যে এই ধরনের অস্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং পাল্টা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকছে। এই হাইপারসনিক অস্ত্র ভবিষ্যতের যুদ্ধের ধরণকে আমূল পরিবর্তন করতে পারে।
#scirovers #science #facts
অস্ত্রটিতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চ তাপ প্রতিরোধী ম্যাটেরিয়াল ও হিট শিল্ড, যা বায়ুমণ্ডলে প্রবল ঘর্ষণেও এটিকে স্থিতিশীল রাখে। এটি সাব-অরবিটাল কক্ষপথে অল্প সময়ের জন্য যেতে পারে, যা শনাক্তকরণে আরও জটিলতা সৃষ্টি করে। অস্ত্রটি পারমাণবিক এবং প্রচলিত উভয় ধরনের ওয়ারহেড বহন করতে পারে, ফলে এটি কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত বিপজ্জনক।
এই প্রযুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো শত্রুর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে আকস্মিক এবং ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো। এত দ্রুত আঘাত হানার কারণে প্রতিপক্ষের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার সময় খুবই সীমিত থাকে। চীন এই অস্ত্রের উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের সামরিক সক্ষমতা ও কৌশলগত প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তিগুলোর ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। বিশ্বের অন্যান্য শক্তিশালী রাষ্ট্র ইতোমধ্যে এই ধরনের অস্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং পাল্টা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকছে। এই হাইপারসনিক অস্ত্র ভবিষ্যতের যুদ্ধের ধরণকে আমূল পরিবর্তন করতে পারে।
#scirovers #science #facts
চীনের দাবি অনুযায়ী, তাদের নতুন হাইপারসনিক অস্ত্রটি ঘণ্টায় প্রায় ১৫,০০০ মাইল গতিতে ছুটে যেতে সক্ষম, যা শব্দের গতির প্রায় ২০ গুণ (Mach 20)। এই অসাধারণ গতি এটিকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যে আঘাত হানার ক্ষমতা প্রদান করে। এটি একটি হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল (Hypersonic Glide Vehicle), যার নকশা অত্যন্ত উন্নত এবং এ্যারোডাইনামিক। এটি ঐতিহ্যবাহী ব্যালিস্টিক মিসাইলের মতো নির্ধারিত পথে না গিয়ে মাঝপথে গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে, ফলে এটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
অস্ত্রটিতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চ তাপ প্রতিরোধী ম্যাটেরিয়াল ও হিট শিল্ড, যা বায়ুমণ্ডলে প্রবল ঘর্ষণেও এটিকে স্থিতিশীল রাখে। এটি সাব-অরবিটাল কক্ষপথে অল্প সময়ের জন্য যেতে পারে, যা শনাক্তকরণে আরও জটিলতা সৃষ্টি করে। অস্ত্রটি পারমাণবিক এবং প্রচলিত উভয় ধরনের ওয়ারহেড বহন করতে পারে, ফলে এটি কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত বিপজ্জনক।
এই প্রযুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো শত্রুর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে আকস্মিক এবং ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো। এত দ্রুত আঘাত হানার কারণে প্রতিপক্ষের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার সময় খুবই সীমিত থাকে। চীন এই অস্ত্রের উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের সামরিক সক্ষমতা ও কৌশলগত প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তিগুলোর ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। বিশ্বের অন্যান্য শক্তিশালী রাষ্ট্র ইতোমধ্যে এই ধরনের অস্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং পাল্টা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকছে। এই হাইপারসনিক অস্ত্র ভবিষ্যতের যুদ্ধের ধরণকে আমূল পরিবর্তন করতে পারে।
#scirovers #science #facts


·578 দেখেছে
·0 রিভিউ