Upgrade to Pro

  • একটি ইসলামিক গল্পঃ একজন সম্মানিত বৃদ্ধ মুসলিম ব্যক্তি ফজরের নামাজ শেষে শান্তভাবে বসে আল্লাহর কাছে দোয়া করছেন।
    https://bijoykpi.blogspot.com/2025/05/blog-post_14.html
    একটি ইসলামিক গল্পঃ একজন সম্মানিত বৃদ্ধ মুসলিম ব্যক্তি ফজরের নামাজ শেষে শান্তভাবে বসে আল্লাহর কাছে দোয়া করছেন। https://bijoykpi.blogspot.com/2025/05/blog-post_14.html
    BIJOYKPI.BLOGSPOT.COM
    ফজরের পর এক বৃদ্ধের দোয়া – একটি হৃদয়ছোঁয়া ইসলামিক বার্তা
    একজন সম্মানিত বৃদ্ধ মুসলিম ব্যক্তি ফজরের নামাজ শেষে শান্তভাবে বসে আল্লাহর কাছে দোয়া করছেন। তাঁর মুখে প্রশান্তির ছাপ এবং হৃদয় ছোঁয়া কিছু কথা ...
    ·67 Views ·0 Reviews
  • জগন্নাথের পোলাপাইন কেন ইউনূসের বাড়ি ঘেরাও করলো, এই প্রশ্ন করে সবাই একেবারে রাগে লাল হয়ে যাচ্ছেন।

    আপনারাও মানেন যে জগন্নাথের দাবি যৌক্তিক, জাস্ট আপনারা ভাবতেছেন, তাই বলে হুট করে যমুনায় যেতে হবে কেন?

    না ভাই। হুট করে যমুনায় কেউ যায় নাই।

    বরং জগন্নাথের এই আন্দোলন বহু বছর ধরেই চলতেছে।

    ইভেন নাহিদ ইসলাম মন্ত্রী থাকার সময় তিনিও গিয়ে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। দাবি পূরণ হয় নাই।

    আর কী করার ছিলো?

    একটা ইউনিভার্সিটির জন্য আবাসিক হল নাই, এতোগুলো ছেলে মেয়ে কই থাকবে? ঢাকাতে তো ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সবার জন্যই হল আছে।

    জগন্নাথকে এমন অবহেলা করার মানে কী?

    হ্যা, অবহেলাই। এখন পর্যন্ত সম্ভবত তিনটা সরকার আইসা হল করার কথা বলেছে। জায়গা বরাদ্দ পর্যন্ত দিয়েছে।

    বাট ঐ জায়গা আর জগন্নাথের স্টুডেন্টের হয় নাই।

    আওয়ামীলীগের নেতারা দখল করে খেয়ে দিয়েছে। এখন সম্ভবত এইখানেও সফল হাত বদল হয়ে গেছে। খালি ছাত্রছাত্রীদের দাবিটা আর পূরণ হয় নাই।

    কেন দখল করতে পারে?

    কারণ সরকার এখানে কখনোই নজর দেয় নাই।

    আজ ঢাবির কোন জায়গা কি কোন নেতার বাপ আইসাও দখল করতে পারবে?

    পারবে না।

    কারণ সবাই জানে ঢাবির জায়গা জমি হজম করার সামর্থ্য ওদের নাই। হাত দিলেই হাত পুড়ে যাবে। প্রশাসন সর্বশক্তি নিয়ে ঢাবির পাশে দাঁড়াবে।

    তাইলে জবির জমি জমা কেন দখল করে নেয়?

    কারণ জবিকে ঐ গুরুত্ব প্রশাসন কখনোই দেয় নাই।

    এই বৈষম্যটার বিরুদ্ধেই আজকে জবির এই আন্দোলনটা ছিলো।

    এইটা কোন দল বা সংগঠনের আন্দোলন ছিলো না। সারা দেশে যখন সকল সংগঠন নিজেদের মধ্যে পোনাপুনি করতেছে, তখন জবিতে ছাত্রদল, শিবির, বাগছাস ঘোষণা দিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করতেছে।

    ভিসি, প্রক্টর, টিচাররা পর্যন্ত রাস্তায় নামছে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় আর কী করতে পারতো,আপনারাই বলেন?

    আপনারা অবাক হয়ে ভাবছেন, এই ছেলে মেয়েগুলা এমন করতেছে কেন? এরা যমুনা ঘেরাও করতেছে কেন? এরা আবাসন ভাতা চাইতেছে কেন? মগের মুল্লুক নাকি?

    অথচ এই আপনারাই একবারের জন্যও প্রশ্ন করছেন না, ১৯ বছর হয়ে গেল, এরা থাকার জন্য হল পাইলো না কেন? দেশ স্বাধীন হয়ে গেল, জগন্নাথের জায়গা জমি দখল থেকে গেল কেন? মগের মুল্লুক নাকি?

    যে প্রশ্নগুলো সবাই মিলে ছাত্রদের করতেছেন, সেইম প্রশ্নটা যদি সবাই মিলে সরকারকে করতেন, এই ছেলে মেয়েগুলাকে এতোদিন এভাবে একটা হলের জন্য পড়ে পড়ে মাইর খাওয়া লাগতো না।
    #Sadiqur Rahman Khan
    জগন্নাথের পোলাপাইন কেন ইউনূসের বাড়ি ঘেরাও করলো, এই প্রশ্ন করে সবাই একেবারে রাগে লাল হয়ে যাচ্ছেন। আপনারাও মানেন যে জগন্নাথের দাবি যৌক্তিক, জাস্ট আপনারা ভাবতেছেন, তাই বলে হুট করে যমুনায় যেতে হবে কেন? না ভাই। হুট করে যমুনায় কেউ যায় নাই। বরং জগন্নাথের এই আন্দোলন বহু বছর ধরেই চলতেছে। ইভেন নাহিদ ইসলাম মন্ত্রী থাকার সময় তিনিও গিয়ে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। দাবি পূরণ হয় নাই। আর কী করার ছিলো? একটা ইউনিভার্সিটির জন্য আবাসিক হল নাই, এতোগুলো ছেলে মেয়ে কই থাকবে? ঢাকাতে তো ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সবার জন্যই হল আছে। জগন্নাথকে এমন অবহেলা করার মানে কী? হ্যা, অবহেলাই। এখন পর্যন্ত সম্ভবত তিনটা সরকার আইসা হল করার কথা বলেছে। জায়গা বরাদ্দ পর্যন্ত দিয়েছে। বাট ঐ জায়গা আর জগন্নাথের স্টুডেন্টের হয় নাই। আওয়ামীলীগের নেতারা দখল করে খেয়ে দিয়েছে। এখন সম্ভবত এইখানেও সফল হাত বদল হয়ে গেছে। খালি ছাত্রছাত্রীদের দাবিটা আর পূরণ হয় নাই। কেন দখল করতে পারে? কারণ সরকার এখানে কখনোই নজর দেয় নাই। আজ ঢাবির কোন জায়গা কি কোন নেতার বাপ আইসাও দখল করতে পারবে? পারবে না। কারণ সবাই জানে ঢাবির জায়গা জমি হজম করার সামর্থ্য ওদের নাই। হাত দিলেই হাত পুড়ে যাবে। প্রশাসন সর্বশক্তি নিয়ে ঢাবির পাশে দাঁড়াবে। তাইলে জবির জমি জমা কেন দখল করে নেয়? কারণ জবিকে ঐ গুরুত্ব প্রশাসন কখনোই দেয় নাই। এই বৈষম্যটার বিরুদ্ধেই আজকে জবির এই আন্দোলনটা ছিলো। এইটা কোন দল বা সংগঠনের আন্দোলন ছিলো না। সারা দেশে যখন সকল সংগঠন নিজেদের মধ্যে পোনাপুনি করতেছে, তখন জবিতে ছাত্রদল, শিবির, বাগছাস ঘোষণা দিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করতেছে। ভিসি, প্রক্টর, টিচাররা পর্যন্ত রাস্তায় নামছে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় আর কী করতে পারতো,আপনারাই বলেন? আপনারা অবাক হয়ে ভাবছেন, এই ছেলে মেয়েগুলা এমন করতেছে কেন? এরা যমুনা ঘেরাও করতেছে কেন? এরা আবাসন ভাতা চাইতেছে কেন? মগের মুল্লুক নাকি? অথচ এই আপনারাই একবারের জন্যও প্রশ্ন করছেন না, ১৯ বছর হয়ে গেল, এরা থাকার জন্য হল পাইলো না কেন? দেশ স্বাধীন হয়ে গেল, জগন্নাথের জায়গা জমি দখল থেকে গেল কেন? মগের মুল্লুক নাকি? যে প্রশ্নগুলো সবাই মিলে ছাত্রদের করতেছেন, সেইম প্রশ্নটা যদি সবাই মিলে সরকারকে করতেন, এই ছেলে মেয়েগুলাকে এতোদিন এভাবে একটা হলের জন্য পড়ে পড়ে মাইর খাওয়া লাগতো না। #Sadiqur Rahman Khan
    Like
    Angry
    2
    ·267 Views ·0 Reviews
  • রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
    মৃত্যুর পর তাদের মাথা পাথর দিয়ে ভাঙ্গা হবে, যারা ফজরের নামাজ না পড়েই ঘুমিয়েছিলো এবং যারা কুরআন গ্রহণ করে তা ছেড়ে দিয়েছে!!
    ~ বুখারী
    রাসূল (সাঃ) বলেছেন, মৃত্যুর পর তাদের মাথা পাথর দিয়ে ভাঙ্গা হবে, যারা ফজরের নামাজ না পড়েই ঘুমিয়েছিলো এবং যারা কুরআন গ্রহণ করে তা ছেড়ে দিয়েছে!! ~ বুখারী
    Love
    2
    ·142 Views ·0 Reviews
  • ৪০ লাখ নেকি লাভের দোয়া

    হজরত তামিম দারি রাদিয়অল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কালিমার সাক্ষ্যটি দশবার বলবে, আল্লাহ তাআলা তাঁর আমল নামায় ৪০ লাখ নেকি লিখে দিবেন।

    উচ্চারণঃ আশহাদুআল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা শারিকালাহ, ইলাহান ওয়াহিদান- আহাদান সামাদান- লাম ইয়াত্তাখিজ সাহিবাতান ওয়ালা ওয়ালাদান; ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।

    অর্থঃ আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতিত আর কোনো উপাস্য নেই। তিনি একক, তার কোনো শরিক নেই। একক উপাস্য, একাই, অমুখাপেক্ষী, তার স্ত্রী-সন্তান নেই। তার সমকক্ষও কেউ নেই। (তিরমিজি, হাঃ ৩৪৭৩)

    ৪০ লাখ নেকি লাভের দোয়া হজরত তামিম দারি রাদিয়অল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কালিমার সাক্ষ্যটি দশবার বলবে, আল্লাহ তাআলা তাঁর আমল নামায় ৪০ লাখ নেকি লিখে দিবেন। উচ্চারণঃ আশহাদুআল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা শারিকালাহ, ইলাহান ওয়াহিদান- আহাদান সামাদান- লাম ইয়াত্তাখিজ সাহিবাতান ওয়ালা ওয়ালাদান; ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ। অর্থঃ আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতিত আর কোনো উপাস্য নেই। তিনি একক, তার কোনো শরিক নেই। একক উপাস্য, একাই, অমুখাপেক্ষী, তার স্ত্রী-সন্তান নেই। তার সমকক্ষও কেউ নেই। (তিরমিজি, হাঃ ৩৪৭৩)
    ·93 Views ·0 Reviews
  • সময়ের সাথে বদলানোটা খুব জরুরী, কারণ সময় আমাদের এগিয়ে যেতে শেখায়, থামতে নয়।
    সময়ের সাথে বদলানোটা খুব জরুরী, কারণ সময় আমাদের এগিয়ে যেতে শেখায়, থামতে নয়।
    Love
    Sad
    2
    ·121 Views ·0 Reviews
  • এই এপস এর যারা দায়িত্বে আছে, তাদের কথা মতো, তাদের দেওয়া যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক মেসেজ করেছি,কিন্তুু একবার রিপ্লাই দেওয়ার পর আর কোনো রিপ্লাই দেয় না, এবং জরুরি যোগাযোগ এর জন্য নাম্বার দিয়েছে ওরা,, এটাতে ও কেউ কল রিসিভ করে না। আমি এই সাইটের এডমিন, মডারেটরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, #jonoshathi Jono Sathi
    এই এপস এর যারা দায়িত্বে আছে, তাদের কথা মতো, তাদের দেওয়া যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক মেসেজ করেছি,কিন্তুু একবার রিপ্লাই দেওয়ার পর আর কোনো রিপ্লাই দেয় না, এবং জরুরি যোগাযোগ এর জন্য নাম্বার দিয়েছে ওরা,, এটাতে ও কেউ কল রিসিভ করে না। আমি এই সাইটের এডমিন, মডারেটরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, #jonoshathi [Jonosathi]
    Like
    1
    ·103 Views ·0 Reviews
  • স্বামী থাকে প্রবাসে, শশুর শাশুড়ী পরিবার থাকে গ্রামে। মহিলাটি ছেলেদের কে পড়াশোনা করানোর জন্য থাকে একা বাসা ভাড়া করে শহরে। আমি
    বললাম বাচ্চাদের কে পড়াশোনা করাচ্ছেন, নাকি অন্য কেউ আপনাকে পড়াশোনা শিখায়ে পেট বড় করে দিয়েছে ???আহ্ কিছু বলার ভাষা নেই

    স্বামী বিদেশ স্ত্রী বাচ্চাদের টিউশনি পড়ানোর শিক্ষকের সাথে কুকাজ করে প্রেগন্যান্ট, স্বামী আসবে ঈদের পর বাড়িতে, তাই হাসপাতালে এসেছে বাচ্চা নষ্ট করতে। তাড়িয়ে দিলাম। কিন্তু পরে জানতে পারি
    একজন নার্স বাসায় নিয়ে MR করে বাচ্চা নষ্ট করে নিল। শিক্ষিত ভদ্র ফ্যামিলিতে দেশে এমন ঘটনা কম না। MR এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে গর্ভবতী (৬-১০ সপ্তাহ ) মহিলার জরায়ুর অভ্যন্তরের উপাদান সমূহ সিরিঞ্জের সাহায্যে বের করে আনা হয়।অবৈধ পরকীয়া প্রেমের জন্য যেটা বেশি করে, অনেক সময় নিজের ইচ্ছাও অনেক মহিলা করে থাকে, কেউ বা স্বামী শশুর বাড়ির চাপেও করে এমন অহরহ প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।সহজ ভাষা সিরিজের মাধ্যমে খত বিক্ষত করে টুকরা টুকরা করে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে যে বাচ্চা নষ্ট করা হয় তাকে MR বলে। এই MR করার জন্যও বহু মেয়ে আছে পরে আর বাচ্চা হয় না। (Menstrual Regulation) সংক্ষেপে যা MR নামে পরিচিত এই পদ্ধতি টি।

    ফার্মেসীর দোকানদার ও হাসপাতালে যারা চাকরি করে তারা জানে দেশে কি পরিমাণে বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন বিক্রি হয়, ও MR ও বিভিন্ন ভাবে হাসপাতালে অবৈধ বাচ্চা নষ্ট করে। আমরা যতই শিক্ষিত হচ্ছি ততই বিবেকহীন হচ্ছি না তো??

    এই MR ও বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন খেয়ে বাচ্চা নষ্ট করার পর বহু মেয়েদের আর জীবনে বাচ্চা হয় না।
    বাচ্চা নষ্ট যারা করে এরাও খুনি। বাবার কাছে মেয়ে ধর্ষিতা হচ্ছে বর্তমান সমাজে, চাচার কাছে ভাতিজি, দুলাভাইয়ের কাছে শালি, কাজের মেয়েটাও বাড়ি ওয়ালার কাছে, রাস্তার পাগলী টাও মা হচ্ছে, সমাজে কিছু নষ্ট মানুষদের জন্য এমন ঘটনা অহরহ হচ্ছে। এদের সঠিক বিচার হলে দেশটা পাপ মুক্ত হতে বেশী সময় লাগতো না। আল্লাহ আপনি দেশকে হেফাযত করুন।

    কলমে রোকসানা ইয়াসমিন রোকেয়া
    স্বামী থাকে প্রবাসে, শশুর শাশুড়ী পরিবার থাকে গ্রামে। মহিলাটি ছেলেদের কে পড়াশোনা করানোর জন্য থাকে একা বাসা ভাড়া করে শহরে। আমি বললাম বাচ্চাদের কে পড়াশোনা করাচ্ছেন, নাকি অন্য কেউ আপনাকে পড়াশোনা শিখায়ে পেট বড় করে দিয়েছে ???আহ্ কিছু বলার ভাষা নেই স্বামী বিদেশ স্ত্রী বাচ্চাদের টিউশনি পড়ানোর শিক্ষকের সাথে কুকাজ করে প্রেগন্যান্ট, স্বামী আসবে ঈদের পর বাড়িতে, তাই হাসপাতালে এসেছে বাচ্চা নষ্ট করতে। তাড়িয়ে দিলাম। কিন্তু পরে জানতে পারি একজন নার্স বাসায় নিয়ে MR করে বাচ্চা নষ্ট করে নিল। শিক্ষিত ভদ্র ফ্যামিলিতে দেশে এমন ঘটনা কম না। MR এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে গর্ভবতী (৬-১০ সপ্তাহ ) মহিলার জরায়ুর অভ্যন্তরের উপাদান সমূহ সিরিঞ্জের সাহায্যে বের করে আনা হয়।অবৈধ পরকীয়া প্রেমের জন্য যেটা বেশি করে, অনেক সময় নিজের ইচ্ছাও অনেক মহিলা করে থাকে, কেউ বা স্বামী শশুর বাড়ির চাপেও করে এমন অহরহ প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।সহজ ভাষা সিরিজের মাধ্যমে খত বিক্ষত করে টুকরা টুকরা করে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে যে বাচ্চা নষ্ট করা হয় তাকে MR বলে। এই MR করার জন্যও বহু মেয়ে আছে পরে আর বাচ্চা হয় না। (Menstrual Regulation) সংক্ষেপে যা MR নামে পরিচিত এই পদ্ধতি টি। ফার্মেসীর দোকানদার ও হাসপাতালে যারা চাকরি করে তারা জানে দেশে কি পরিমাণে বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন বিক্রি হয়, ও MR ও বিভিন্ন ভাবে হাসপাতালে অবৈধ বাচ্চা নষ্ট করে। আমরা যতই শিক্ষিত হচ্ছি ততই বিবেকহীন হচ্ছি না তো?? এই MR ও বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন খেয়ে বাচ্চা নষ্ট করার পর বহু মেয়েদের আর জীবনে বাচ্চা হয় না। বাচ্চা নষ্ট যারা করে এরাও খুনি। বাবার কাছে মেয়ে ধর্ষিতা হচ্ছে বর্তমান সমাজে, চাচার কাছে ভাতিজি, দুলাভাইয়ের কাছে শালি, কাজের মেয়েটাও বাড়ি ওয়ালার কাছে, রাস্তার পাগলী টাও মা হচ্ছে, সমাজে কিছু নষ্ট মানুষদের জন্য এমন ঘটনা অহরহ হচ্ছে। এদের সঠিক বিচার হলে দেশটা পাপ মুক্ত হতে বেশী সময় লাগতো না। আল্লাহ আপনি দেশকে হেফাযত করুন। কলমে রোকসানা ইয়াসমিন রোকেয়া
    ·218 Views ·0 Reviews
  • ইংরেজরা একটা কথা বলে গেছে "Money is called second god ", কথা টা যদিও আমাদের ধর্মে হারাম কিন্তু বাস্তব জীবনে কথাটা সত্যিই কার্যকরী। এই পৃথিবীতে টাকা থাকলে সব কিছুই সম্ভব। টাকা থাকলে প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই নিজের মূল্য অনেক উপরে। পকেট শূন্য থাকলে গার্ল ফ্রেন্ড, বৌ কেউ পাশে থাকবে না। এমনকি মা বাবা পর্যন্ত টাকার কাছে হার মানে। চার পাঁচটা সন্তানের মধ্যে যেই সন্তানের টাকা আছে, মা বাবা দেখবেন ওই সন্তানের কথার মূল্য দিবে বেশি, তার বৌ, পোলাপানের আদর ও বেশি। বিস্বাস করুন বা না করুন, এই কথা গুলো চির সত্য।
    ইংরেজরা একটা কথা বলে গেছে "Money is called second god ", কথা টা যদিও আমাদের ধর্মে হারাম কিন্তু বাস্তব জীবনে কথাটা সত্যিই কার্যকরী। এই পৃথিবীতে টাকা থাকলে সব কিছুই সম্ভব। টাকা থাকলে প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই নিজের মূল্য অনেক উপরে। পকেট শূন্য থাকলে গার্ল ফ্রেন্ড, বৌ কেউ পাশে থাকবে না। এমনকি মা বাবা পর্যন্ত টাকার কাছে হার মানে। চার পাঁচটা সন্তানের মধ্যে যেই সন্তানের টাকা আছে, মা বাবা দেখবেন ওই সন্তানের কথার মূল্য দিবে বেশি, তার বৌ, পোলাপানের আদর ও বেশি। বিস্বাস করুন বা না করুন, এই কথা গুলো চির সত্য।
    Like
    Love
    2
    ·141 Views ·0 Reviews
  • বদ নজরের লক্ষণ #unfrezzmyaccount #feedshorts #islamicvideo #motivation #youtubeshorts #trneding Sott er pothe
    বদ নজরের লক্ষণ #unfrezzmyaccount #feedshorts #islamicvideo #motivation #youtubeshorts #trneding Sott er pothe
    Love
    4
    ·66 Views ·0 Reviews
  • কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুল
    কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুল
    Like
    Love
    2
    ·110 Views ·0 Reviews
  • কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুলটি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালোভাবে জন্মে।

    কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে।

    কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

    কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
    কৃষ্ণচূড়া ফুল (বৈজ্ঞানিক নাম: *Delonix regia*) গ্রীষ্মকালে ফোটে এবং এর উজ্জ্বল লাল রঙের জন্য এটি সহজেই নজর কাড়ে। এই ফুলটি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালোভাবে জন্মে। কৃষ্ণচূড়া গাছ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর শাখা-প্রশাখা বেশ ছড়ানো থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে থোকা থোকা উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল ফোটে। প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাপড়ি থাকে, যার মধ্যে একটি পাপড়ি সামান্য বড় এবং তাতে হলুদ ও সাদা রঙের ছোপ দেখা যায়। ফুলের কেন্দ্রে লম্বা পুংকেশর থাকে। কৃষ্ণচূড়া ফুল শুধু তার সৌন্দর্যের জন্যই পরিচিত নয়, এটি গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে এক আনন্দদায়ক দৃশ্যের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ও গ্রামে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায় এবং এর উজ্জ্বল ফুল গ্রীষ্মের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তোলে। মে মাসের শুরুতে সারাদেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটা শুরু হয়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কৃষ্ণচূড়া ফুলের উজ্জ্বল রঙ এবং ছড়ানো শাখা-প্রশাখার কারণে এটি পথচারীদের জন্য এক আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এই ফুল শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদেরই নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছেও গ্রীষ্মের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।
    Love
    Like
    3
    ·152 Views ·0 Reviews
  • হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়।
    ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়।
    হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার।
    বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়। ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়। হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার। বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    Love
    Like
    3
    ·116 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com