• ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’

    গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল।

    পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।

    মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ।

    আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়।

    মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

    তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে।

    যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

    উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’ গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল। পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে। মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়। মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে। যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    JonoSathi React
    Love
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল

    ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে কঠোর ভাষা ব্যবহার করে চিঠি দিয়েছে ইরান। শুক্রবার ওই চিঠিতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেন, ‘ইসরায়েল তার বেপরোয়া আগ্রাসনের জন্য গভীর অনুশোচনায় পড়বে।’

    চিঠিতে আরাগচি জাতিসংঘকে অনতিবিলম্বে একটি জরুরি বৈঠক আহ্বানের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ইসরায়েলের এই নগ্ন ও বেআইনি হামলা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের ঘোরতর লঙ্ঘন। সেই সঙ্গে তিনি নিরাপত্তা পরিষদকে আহ্বান জানান, এই আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে ইসরায়েলকে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।

    আরাগচি আরও বলেন, ইসরায়েল এখন বিশ্বের সবচেয়ে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তারা সব সীমা অতিক্রম করেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তবে এসব অপরাধের পুনরাবৃত্তি হবেই।

    তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরান আইনসম্মত ও উপযুক্ত মাত্রায় এর জবাব দেবে। আমাদের সার্বভৌমত্ব, জনগণ ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় কোনো আপস করা হবে না।

    এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বিশেষজ্ঞ এবং সাবেক স্টেট ডিপার্টমেন্ট উপদেষ্টা ভালি নাসর সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ইরানের আর পিছু হটার উপায় নেই। এই হামলার প্রতিশোধ নিতেই হবে। নইলে আন্তর্জাতিক মহলে তাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

    তিনি আরও বলেন, এটা যদি ইরানকে আলোচনার টেবিলে আনতে ব্যবহৃত কোনো কৌশল হয়ে থাকে, তাহলে তা ব্যর্থ হবে। এখন আর কথায় নয়, অস্ত্র দিয়েই হবে প্রতিক্রিয়া।

    ওমানে আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে এবার আগুন নেভানোর চেয়ে আগুন আরও জ্বলবে বলেই আশঙ্কা।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে কঠোর ভাষা ব্যবহার করে চিঠি দিয়েছে ইরান। শুক্রবার ওই চিঠিতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেন, ‘ইসরায়েল তার বেপরোয়া আগ্রাসনের জন্য গভীর অনুশোচনায় পড়বে।’ চিঠিতে আরাগচি জাতিসংঘকে অনতিবিলম্বে একটি জরুরি বৈঠক আহ্বানের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ইসরায়েলের এই নগ্ন ও বেআইনি হামলা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের ঘোরতর লঙ্ঘন। সেই সঙ্গে তিনি নিরাপত্তা পরিষদকে আহ্বান জানান, এই আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে ইসরায়েলকে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে। আরাগচি আরও বলেন, ইসরায়েল এখন বিশ্বের সবচেয়ে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তারা সব সীমা অতিক্রম করেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তবে এসব অপরাধের পুনরাবৃত্তি হবেই। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরান আইনসম্মত ও উপযুক্ত মাত্রায় এর জবাব দেবে। আমাদের সার্বভৌমত্ব, জনগণ ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় কোনো আপস করা হবে না। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বিশেষজ্ঞ এবং সাবেক স্টেট ডিপার্টমেন্ট উপদেষ্টা ভালি নাসর সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ইরানের আর পিছু হটার উপায় নেই। এই হামলার প্রতিশোধ নিতেই হবে। নইলে আন্তর্জাতিক মহলে তাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি আরও বলেন, এটা যদি ইরানকে আলোচনার টেবিলে আনতে ব্যবহৃত কোনো কৌশল হয়ে থাকে, তাহলে তা ব্যর্থ হবে। এখন আর কথায় নয়, অস্ত্র দিয়েই হবে প্রতিক্রিয়া। ওমানে আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে এবার আগুন নেভানোর চেয়ে আগুন আরও জ্বলবে বলেই আশঙ্কা। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কায় দেশের চতুর্দিকে সেনা মোতায়েন করছে ইসরায়েল

    ইসরায়েলের সেনাপ্রধান আইয়াল জামির টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে বলেছেন, তাঁর সেনাবাহিনী ‘১০ হাজারের বেশি সৈন্য মোতায়েন করছে এবং সব সীমান্তজুড়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে’। সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘যে কেউ আমাদের চ্যালেঞ্জ করতে চাইবে, তাকে বড় মূল্য দিতে হবে।’

    আইয়াল জামির আরও বলেন, ‘ইসরায়েলের জনগণ, আমি সম্পূর্ণ সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারি না। ইরানি শাসকগোষ্ঠী প্রতিশোধ নিতে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করবে। এ হামলার সম্ভাব্য মূল্য আমাদের আগের অভিজ্ঞতা থেকে আলাদা হবে।’

    ‘আমরা এ অভিযানের প্রস্তুতি অনেক আগে থেকেই নিচ্ছি। বাস্তব ও তাৎক্ষণিক হুমকির বিরুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য সেনাবাহিনীর সব শাখা ও বিভাগ মিলিয়ে নজিরবিহীন চেষ্টা চালানো হয়েছে’, বলেন জামির।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কায় দেশের চতুর্দিকে সেনা মোতায়েন করছে ইসরায়েল ইসরায়েলের সেনাপ্রধান আইয়াল জামির টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে বলেছেন, তাঁর সেনাবাহিনী ‘১০ হাজারের বেশি সৈন্য মোতায়েন করছে এবং সব সীমান্তজুড়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে’। সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘যে কেউ আমাদের চ্যালেঞ্জ করতে চাইবে, তাকে বড় মূল্য দিতে হবে।’ আইয়াল জামির আরও বলেন, ‘ইসরায়েলের জনগণ, আমি সম্পূর্ণ সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারি না। ইরানি শাসকগোষ্ঠী প্রতিশোধ নিতে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করবে। এ হামলার সম্ভাব্য মূল্য আমাদের আগের অভিজ্ঞতা থেকে আলাদা হবে।’ ‘আমরা এ অভিযানের প্রস্তুতি অনেক আগে থেকেই নিচ্ছি। বাস্তব ও তাৎক্ষণিক হুমকির বিরুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য সেনাবাহিনীর সব শাখা ও বিভাগ মিলিয়ে নজিরবিহীন চেষ্টা চালানো হয়েছে’, বলেন জামির। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে বের হওয়ার বর্ণনা দিলেন বেঁচে যাওয়া যাত্রী
    ভারতের আহমেদাবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার বিধ্বস্ত লন্ডনগামী উড়োজাহাজটিতে ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন ছাড়া সবারই মৃত্যু হয়েছে। প্রাণে বেঁচে যাওয়া একমাত্র ব্যক্তিটি হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক বিষ্ণু কুমার রমেশ। বয়স ৪০ বছর।

    আগুনের গোলার মতো বিস্ফোরিত হওয়া ওই উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে অলৌকিকভাবে বের হয়ে আসেন বিষ্ণু কুমার। আজ শুক্রবার হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে ভারতের জাতীয় সম্প্রচারমাধ্যম ডিডি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেই বিভীষিকাময় মুহূর্তের কথা বর্ণনা করেছেন রমেশ।

    জ্বালানিতে পরিপূর্ণ এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজটি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা করেছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই এটি বিস্ফোরিত হয়।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে বের হওয়ার বর্ণনা দিলেন বেঁচে যাওয়া যাত্রী ভারতের আহমেদাবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার বিধ্বস্ত লন্ডনগামী উড়োজাহাজটিতে ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন ছাড়া সবারই মৃত্যু হয়েছে। প্রাণে বেঁচে যাওয়া একমাত্র ব্যক্তিটি হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক বিষ্ণু কুমার রমেশ। বয়স ৪০ বছর। আগুনের গোলার মতো বিস্ফোরিত হওয়া ওই উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে অলৌকিকভাবে বের হয়ে আসেন বিষ্ণু কুমার। আজ শুক্রবার হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে ভারতের জাতীয় সম্প্রচারমাধ্যম ডিডি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেই বিভীষিকাময় মুহূর্তের কথা বর্ণনা করেছেন রমেশ। জ্বালানিতে পরিপূর্ণ এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজটি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা করেছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই এটি বিস্ফোরিত হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    4
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ফুডপ্যান্ডার ডেলিভারি বয় থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার আবু সালেহ, মাসে আয় কত জানেন

    পরিবারের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। অভাবের সংসারে নিজেকে একরকমের বোঝাই মনে করতেন। কিছু একটা করা দরকার। পরিস্থিতি যেন আবু সালেহ আহমেদকে দিন দিন আরও বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অনেক স্বপ্ন দেখেছেন, সেই স্বপ্নে নিজেকে অটুট রেখেছেন। আর পাড়ি দিতে হয়েছে অনেকটা পথ। ধৈর্য নিয়ে নিজের স্বপ্নের দিকে তাকিয়ে আজ সালেহ নিজেকে বলতেই পারেন একজন সফল ফ্রিল‍্যান্সার। কেননা এখন তিনি মাসে আয় করেন তিন লাখ টাকা।

    আবু সালেহ আহমেদ। ডাকনাম আফনান। বাবা মো. কুতুব উদ্দিন শেখ মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এখন অবসর নিয়েছেন। মা সাজেদা খাতুন গৃহিণী। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার তারাপুর গ্রামের আবু সালেহ আহমেদ এখন অবশ্য এলাকায় থাকেন না। থাকেন ঢাকার কাঁঠালবাগানে। এখান থেকেই আফনান গড়ে মাসিক তিন লাখ টাকা আয় করেন। ছোট্ট একটা অফিসও নিয়েছেন, যেখানে চারজন ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান করেছেন।

    ২০১৬ সালে সেনগ্রাম ফাজিল মাদ্রাসা থেকে এসএসসি পাসের পর ২০২০ সালে লক্ষ্মীপুর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন আবু সালেহ আহমেদ। এখন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্থাপত্য বিভাগে চতুর্থ বর্ষে পড়ছেন। ছাত্রাবস্থাতেও তাঁর মাসিক আয় কোনো কোনো মাসে পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে যায়। ২৭ বছর বয়সী আবু সালেহ আহমেদ বিয়ে করেছেন গত বছর। স্ত্রীর নাম ফাতেমা জোহরা।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ফুডপ্যান্ডার ডেলিভারি বয় থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার আবু সালেহ, মাসে আয় কত জানেন পরিবারের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। অভাবের সংসারে নিজেকে একরকমের বোঝাই মনে করতেন। কিছু একটা করা দরকার। পরিস্থিতি যেন আবু সালেহ আহমেদকে দিন দিন আরও বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অনেক স্বপ্ন দেখেছেন, সেই স্বপ্নে নিজেকে অটুট রেখেছেন। আর পাড়ি দিতে হয়েছে অনেকটা পথ। ধৈর্য নিয়ে নিজের স্বপ্নের দিকে তাকিয়ে আজ সালেহ নিজেকে বলতেই পারেন একজন সফল ফ্রিল‍্যান্সার। কেননা এখন তিনি মাসে আয় করেন তিন লাখ টাকা। আবু সালেহ আহমেদ। ডাকনাম আফনান। বাবা মো. কুতুব উদ্দিন শেখ মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এখন অবসর নিয়েছেন। মা সাজেদা খাতুন গৃহিণী। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার তারাপুর গ্রামের আবু সালেহ আহমেদ এখন অবশ্য এলাকায় থাকেন না। থাকেন ঢাকার কাঁঠালবাগানে। এখান থেকেই আফনান গড়ে মাসিক তিন লাখ টাকা আয় করেন। ছোট্ট একটা অফিসও নিয়েছেন, যেখানে চারজন ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান করেছেন। ২০১৬ সালে সেনগ্রাম ফাজিল মাদ্রাসা থেকে এসএসসি পাসের পর ২০২০ সালে লক্ষ্মীপুর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন আবু সালেহ আহমেদ। এখন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্থাপত্য বিভাগে চতুর্থ বর্ষে পড়ছেন। ছাত্রাবস্থাতেও তাঁর মাসিক আয় কোনো কোনো মাসে পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে যায়। ২৭ বছর বয়সী আবু সালেহ আহমেদ বিয়ে করেছেন গত বছর। স্ত্রীর নাম ফাতেমা জোহরা। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com