• AI Tools – একা এক অফিস!
    আজকের AI টুলগুলো একাই করে দিচ্ছে:
    ✔️ কনটেন্ট লেখা (ChatGPT)
    ✔️ ডিজাইন (Canva AI)
    ✔️ ভিডিও বানানো (Pictory)
    কাজ দ্রুত, খরচ কম, সময় বাঁচে!
    #WorkSmart #AIProductivity
    AI Tools – একা এক অফিস! আজকের AI টুলগুলো একাই করে দিচ্ছে: ✔️ কনটেন্ট লেখা (ChatGPT) ✔️ ডিজাইন (Canva AI) ✔️ ভিডিও বানানো (Pictory) কাজ দ্রুত, খরচ কম, সময় বাঁচে! #WorkSmart #AIProductivity
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·121 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • সবার কাছে অনুরোধ https://www.youtube.com/channel/UCd4doksyI5KFusVgfgoozkw আমার এই চেনেলটি একটু সাবাসক্রাইব করেন। কারো সাপোর্ট ছাড়া কেউ এগিয়ে যেতে পারে না। চলুন একে অপরকে সাপোর্ট করি। ইনশাআল্লাহ একদিন আমরা সফল হবো❤❤
    সবার কাছে অনুরোধ https://www.youtube.com/channel/UCd4doksyI5KFusVgfgoozkw আমার এই চেনেলটি একটু সাবাসক্রাইব করেন। কারো সাপোর্ট ছাড়া কেউ এগিয়ে যেতে পারে না। চলুন একে অপরকে সাপোর্ট করি। ইনশাআল্লাহ একদিন আমরা সফল হবো❤❤
    JTRM Shorts
    www.youtube.com
    JTRM Shorts আপনারা মজার মজার ভিডিও দেখতে পারবেন লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকবেন ধন্যবাদ
    Love
    Like
    JonoSathi React
    8
    · 2 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·131 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • AI Tools যারা একাই টিমের মতো কাজ করে!
    🔹 Notion AI – লেখালেখির সহকারী
    🔹 Tome AI – স্মার্ট প্রেজেন্টেশন
    🔹 Krisp AI – কল থেকে নয়েজ বাদ দেয়
    এরা ক্লান্ত হয় না, বরং আপনাকে সময় বাঁচায়!
    #AItools #SmartWork
    AI Tools যারা একাই টিমের মতো কাজ করে! 🔹 Notion AI – লেখালেখির সহকারী 🔹 Tome AI – স্মার্ট প্রেজেন্টেশন 🔹 Krisp AI – কল থেকে নয়েজ বাদ দেয় এরা ক্লান্ত হয় না, বরং আপনাকে সময় বাঁচায়! #AItools #SmartWork
    Like
    Love
    Haha
    JonoSathi React
    8
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·120 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • MakeMyAd একটি স্মার্ট ও সহজলভ্য অ্যাড জেনারেটর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি কোডিং ছাড়াই পেশাদার মানের ভিডিও ও ব্যানার অ্যাড তৈরি করতে পারবেন। এটি ওয়েবসাইট মালিক, মার্কেটার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রি টুল।
    🌐 অফিসিয়াল সাইট: https://makemyad.netlify.app
    📎 পোর্টফোলিও লিংক: https://abubakkardev.github.io/SmartDev-Solutions
    MakeMyAd একটি স্মার্ট ও সহজলভ্য অ্যাড জেনারেটর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি কোডিং ছাড়াই পেশাদার মানের ভিডিও ও ব্যানার অ্যাড তৈরি করতে পারবেন। এটি ওয়েবসাইট মালিক, মার্কেটার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রি টুল। 🌐 অফিসিয়াল সাইট: https://makemyad.netlify.app 📎 পোর্টফোলিও লিংক: https://abubakkardev.github.io/SmartDev-Solutions
    Like
    Love
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·117 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • লেক ভিক্টোরিয়ার বুকে ভেসে থাকা মিগিংগো দ্বীপটি যেন এক জীবন্ত বিস্ময়! মাত্র ০.০০০৮ বর্গমাইল (প্রায় ০.৫ একর) আয়তনের এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটিই পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ স্থান। ২০০৯ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, এর জনসংখ্যা ছিল ১৩১ জন, যাদের বেশিরভাগই জেলে ও ব্যবসায়ী। ভাবুন তো, এর জনঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬৫,৫০০ জনেরও বেশি – যা হংকংয়ের চেয়েও তিনগুণ বেশি!

    আশ্চর্যজনকভাবে, নব্বইয়ের দশকের আগেও মিগিংগো দ্বীপটি লেক ভিক্টোরিয়ার জলের নিচে ছিল! হ্রদের জলস্তর নামতে শুরু করলে এটি একটি পাথরের টুকরা হিসেবে ভেসে ওঠে। ১৯৯১ সালে কেনিয়ার দুই জেলে প্রথম এখানে বসতি স্থাপন করেন, যদিও উগান্ডাও পরে বসতি স্থাপনের দাবি করে।

    কিন্তু কেন এই ছোট্ট পাথরের টুকরায় এত মানুষের ভিড়? এর আসল মূল্য তার পাথুরে জমিতে নয়, বরং এর চারপাশের জলে থাকা “নাইল পার্চ মাছের” অফুরন্ত ভাণ্ডারে। অন্যান্য এলাকায় মাছের সংখ্যা কমে যাওয়ায়, এই সমৃদ্ধ মাছের ভাণ্ডারই হাজার হাজার জেলে ও ব্যবসায়ীকে এই ছোট্ট দ্বীপে টেনে এনেছে।

    এই ক্ষুদ্র দ্বীপটিই কেনিয়া ও উগান্ডার মধ্যে এক বড় সীমান্ত বিবাদের জন্ম দিয়েছে, যা ২০০৮-২০০৯ সালে প্রায় যুদ্ধ পর্যন্ত গড়িয়েছিল। যদিও জরিপে দ্বীপটি কেনিয়ার অংশে পড়েছে, তবে এর আশেপাশের বেশিরভাগ লাভজনক মাছ ধরার জলসীমা উগান্ডার অন্তর্গত। তাই এই বিবাদ আসলে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে নয়, বরং নাইল পার্চ মাছ ধরার অধিকার নিয়েই। ২০০৯ সালে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে যৌথ প্রশাসন ও মাছ ধরার সুযোগ ভাগ করে নেওয়ার একটি চুক্তি হলেও, উত্তেজনা আজও বিদ্যমান।

    চরম ঘনবসতি, সীমিত স্থান এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের অভাব (দ্বীপে কোনো প্রাকৃতিক গাছপালা নেই) সত্ত্বেও, মিগিংগো একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্ষুদ্র নগরীর রূপ নিয়েছে। এখানে মানুষজন গাদাগাদি করে থাকলেও, তারা নিজেদের মতো করে জীবনযাপন করছে, যা মানুষের অবিশ্বাস্য সহনশীলতা ও প্রতিকূলতার সাথে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে তুলে ধরে।

    মিগিংগো দ্বীপটি শুধু লেক ভিক্টোরিয়ার একটি অদ্ভুত ঘটনা নয়, এটি সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদ, মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি, এবং জটিল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এক অনন্য উদাহরণ। এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটি প্রমাণ করে, কীভাবে পরিবেশগত পরিবর্তন, অর্থনৈতিক চাপ এবং সীমান্ত বিবাদ একসাথে মিলে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কেন্দ্রে পরিণত হতে পারে।

    অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique
    লেক ভিক্টোরিয়ার বুকে ভেসে থাকা মিগিংগো দ্বীপটি যেন এক জীবন্ত বিস্ময়! মাত্র ০.০০০৮ বর্গমাইল (প্রায় ০.৫ একর) আয়তনের এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটিই পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ স্থান। ২০০৯ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, এর জনসংখ্যা ছিল ১৩১ জন, যাদের বেশিরভাগই জেলে ও ব্যবসায়ী। ভাবুন তো, এর জনঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬৫,৫০০ জনেরও বেশি – যা হংকংয়ের চেয়েও তিনগুণ বেশি! আশ্চর্যজনকভাবে, নব্বইয়ের দশকের আগেও মিগিংগো দ্বীপটি লেক ভিক্টোরিয়ার জলের নিচে ছিল! হ্রদের জলস্তর নামতে শুরু করলে এটি একটি পাথরের টুকরা হিসেবে ভেসে ওঠে। ১৯৯১ সালে কেনিয়ার দুই জেলে প্রথম এখানে বসতি স্থাপন করেন, যদিও উগান্ডাও পরে বসতি স্থাপনের দাবি করে। কিন্তু কেন এই ছোট্ট পাথরের টুকরায় এত মানুষের ভিড়? এর আসল মূল্য তার পাথুরে জমিতে নয়, বরং এর চারপাশের জলে থাকা “নাইল পার্চ মাছের” অফুরন্ত ভাণ্ডারে। অন্যান্য এলাকায় মাছের সংখ্যা কমে যাওয়ায়, এই সমৃদ্ধ মাছের ভাণ্ডারই হাজার হাজার জেলে ও ব্যবসায়ীকে এই ছোট্ট দ্বীপে টেনে এনেছে। এই ক্ষুদ্র দ্বীপটিই কেনিয়া ও উগান্ডার মধ্যে এক বড় সীমান্ত বিবাদের জন্ম দিয়েছে, যা ২০০৮-২০০৯ সালে প্রায় যুদ্ধ পর্যন্ত গড়িয়েছিল। যদিও জরিপে দ্বীপটি কেনিয়ার অংশে পড়েছে, তবে এর আশেপাশের বেশিরভাগ লাভজনক মাছ ধরার জলসীমা উগান্ডার অন্তর্গত। তাই এই বিবাদ আসলে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে নয়, বরং নাইল পার্চ মাছ ধরার অধিকার নিয়েই। ২০০৯ সালে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে যৌথ প্রশাসন ও মাছ ধরার সুযোগ ভাগ করে নেওয়ার একটি চুক্তি হলেও, উত্তেজনা আজও বিদ্যমান। চরম ঘনবসতি, সীমিত স্থান এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের অভাব (দ্বীপে কোনো প্রাকৃতিক গাছপালা নেই) সত্ত্বেও, মিগিংগো একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্ষুদ্র নগরীর রূপ নিয়েছে। এখানে মানুষজন গাদাগাদি করে থাকলেও, তারা নিজেদের মতো করে জীবনযাপন করছে, যা মানুষের অবিশ্বাস্য সহনশীলতা ও প্রতিকূলতার সাথে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে তুলে ধরে। মিগিংগো দ্বীপটি শুধু লেক ভিক্টোরিয়ার একটি অদ্ভুত ঘটনা নয়, এটি সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদ, মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি, এবং জটিল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এক অনন্য উদাহরণ। এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটি প্রমাণ করে, কীভাবে পরিবেশগত পরিবর্তন, অর্থনৈতিক চাপ এবং সীমান্ত বিবাদ একসাথে মিলে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কেন্দ্রে পরিণত হতে পারে। অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique
    Like
    Love
    Wow
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·107 দেখেছে ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com