Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই।

    হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি।

    এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই।

    এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই।

    জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই।

    বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো।

    এইটা হলো বাস্তবতা।

    ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার।

    মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া।

    নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই।

    বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন?

    মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না।

    মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী।

    আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন।

    মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো।

    বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না।

    রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে।

    আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল।

    মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য।

    জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন।

    কেন?

    উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে?

    যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে।

    শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক।

    বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়।

    বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম।

    এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন।

    ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই।

    আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে।

    এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে?

    এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে।

    প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে।

    এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়।

    বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    বরং মাহফুজের এইসব পাগলামিই প্রমাণ করে দিতেছে, জুলাই এর মাস্টারমাইন্ড তো দূরের কথা, উনি আসলে জুলাই এর স্পিরিটটাই বুঝেন নাই। হাসিনার আমলেও মন্ত্রীদের নিয়ে ট্রল কম হয়নি। এক কাউয়া কাদেরকে নিয়ে যত ট্রল হয়েছে, আক্রমণ হয়েছে, ইভেন ডার্ক হিউমার পর্যন্ত হইছে, মাহফুজের সাথে তার কিছুই হয় নাই। এতো অল্পতেই বারবার হাইপার হয়ে মাহফুজ বারবারই প্রমাণ করতেছে, মন্ত্রণালয় তো দূরের কথা, একটা ক্লাব চালানোর ক্যাপাবিলিটিও এই লোকটার নাই। জুলাই বিপ্লবে শিবিরের স্টেক খুবই হাই। বিশেষ করে সমন্বয়কদের নিরাপত্তা দেওয়া, ঢাকার মধ্যে মুভ করানোসহ বেশ কিছু ইস্যুতে শিবির লিডিং পজিশনে ছিলো। এইটা হলো বাস্তবতা। ইভেন নাহিদ ভাই ধানমন্ডির যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন, সেই বাসাটাও ছিলো এক জামায়াত নেতার। মাহফুজের উচিত ছিলো, আন্দোলনের সময়তেই শিবিরকে বা জামায়াতকে গালিগালাজ করে মাইনাস করে দেওয়া। নিজেদের অওকাত দিয়ে আন্দোলন করতো। হাসিনা পড়লে পড়তো, না পড়লে নাই। বাট আন্দোলনে সবাইকে ডেকে মন্ত্রী হওয়ার পর মাহফুজের এখন হুট করে মনে হলো, জামায়াত শিবির রাজাকার। কেন? মাহফুজ তো নির্বাচিত মন্ত্রী না। মাহফুজ গণ অভ্যুথানের মন্ত্রী। আর এই গণ অভ্যুথানে বিএনপি, জামায়াত, বাম, ডান সবারই সম্মিলিত অবদান আছে। সবার স্টেক আছে। সবার প্রতিনিধি হিসেবেই মাহফুজ মন্ত্রী হয়েছেন। মাহফুজের সামনে সুযোগ ছিলো সবাইকে ধারণ করে চলার। সবাইকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ একটা ইমেজ ধরে রাখার একটা সুযোগ মাহফুজের সামনে ছিলো। বাট ঐ যে বললাম, রাজনীতি জিনিসটা রাজাদের মানায়, ফকিন্নিদের বানায় না। রাজা চিন্তা করে, আরো মানুষ নিয়ে চলতে, যাতে তার রাজত্ব ঠিক থাকে। আর ফকিন্নি সবসময়ই ভয় পায়, এই বুঝি বাকিরা আমার চে বেশি বড় হয়ে গেল। মাহফুজ গত দুই দিন যা করছেন, সবটাই তার এই ফকিন্নি মেন্টালিটির জন্য। জুলাই এসেছিলো দেশটা কারো বাপের না স্লোগান থেকে। অথচ মাহফুজ দেশটা নিজের বাপের মনে করে দেখে নেওয়ার, আঘাত করার হুমকি দিতেছেন। কেন? উনি তো এখন মন্ত্রী, কোন দলের নেতা না। সরকারে থাকা কেউ কি এই ভাষায় হুমকি দিতে পারে? যে মানুষ সরকারের বেসিক কর্তব্যই বোঝে না, সেই মানুষকে মন্ত্রী বানাইলে যা হয়, তাই হচ্ছে। শিবির যে ভাষায় আর যে ওয়েতে মাহফুজের সমালোচনা করেছে, সেটা খুবই নোংরা ছিলো, এইটা ঠিক। বাট মাহফুজ একজন মন্ত্রী, এবং তাকে এসব ফেস করে হেসে উড়িয়ে দিতে পারতে হবে। মন্ত্রী তো দূরের কথা, ফেসবুকে যে কোন পাবলিক ফিগারকেই এসব সহ্য করতে হয়। বাট গালি দেখে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয়ে দেখে নিবো, আঘাত করবো এগুলা হচ্ছে হাসিনা সিনড্রোম। এনসিপির ইন্টারনাল আলাপ যতটুকু শুনেছি, তাতে মাহফুজকে আমার কাছে আরেকজন হাসিনাই মনে হয়েছে বেশি। হাসিনা দেশটাকে নিজের ভেবে মাইনাস গেম খেলতো,মাহফুজও সেইম কাজটাই করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাহফুজের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত। নাহলে পদত্যাগ করা উচিত। সরাসরি মারার হুমকি দেওয়ার পর আর কোন মন্ত্রীরই নিজের পদে থাকা উচিত না। কারণ ঐ মানসিক সুস্থতা তার নাই। আর এনসিপিও চিন্তা করুক, যে মানুষ একটা মন্ত্রণালয় চালাইতে যাইয়া আট মাসে গোটা দুনিয়ার সবাইকে শত্রু বানাইয়া ফেলসে, তাকে তারা দলে নিয়ে কতটুকু ইনক্লুসিভ হতে পারবে। এখন মাহফুজ এনসিপির কেউ না বলে আমি ইগনোর করতেই পারি, বাট এনসিপিতে ঢোকার পর ওর এসব ছোটলোকির পর আর কে ওকে বিশ্বাস করবে? এনসিপি যে বাংলাদেশপন্থার কথা বলতেছে, সেটাকে ধারণ করতে হলে অমন উদার মানুষ লাগবে। এনসিপিকে মধ্যপন্থী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে এখানে ডান, বাম সবাইকেই একসাথে ধারণ করতে পারতে হবে। প্লাস এনসিপির লোকবলের যে অবস্থা, আগামী ১০ বছর রাস্তাতে দাঁড়াতে হলেও বিভিন্ন পলিটিকাল অ্যালাই এর সাথে মিলেই দাঁড়াতে হবে। ইভেন বিএনপির মতো এতো পপুলার আর সাংগঠনিকভাবে স্ট্রং দলটাকেও জামায়াতসহ ২০ টা পার্টিকে সাথে নিয়ে চলতে হয়েছে। এই একসাথে চলতে পারার জন্য উদারতা লাগে। এনসিপি বড় হতে চাইলে এনসিপিকেও ঐ উদারতা অর ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়েই দাঁড়াতে হবে। ছোট বড় অনেক ইস্যুই ওভারলুক করতে পারলেই কেবল রাজনৈতিক বন্ধুত্ব দাঁড়ায়। বাট মাহফুজের মতো টক্সিক, নার্সিসিস্ট আর মেন্টালি চিপ একজন মানুষকে নিয়ে এনসিপি ভবিষ্যতে কাউকে বন্ধু বানাতে পারবে কি না, এই অপ্রিয় প্রশ্নের উত্তরটা এনসিপির অন্যান্য নেতাদের অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Sad
    Angry
    Like
    Wow
    11
    1 Comments ·151 Views ·0 Reviews
  • মির্জা ফখরুল বলতেছেন, বিএনপি নাকি বারবার ইউনূসকে চিঠি দিয়ে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইছে।

    গয়েশ্বর আবার বললো, আজ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছেন, কাল বিএনপি নিষিদ্ধ চাইলে তখন?

    বিএনপির আরেক নেতা ফজলু বলতেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা যাবে না। আকাশের সূর্যের মতোই নাকি আওয়ামীলীগ আর বঙ্গবন্ধু ফিরে আসবে।

    বিএনপির আরেক নেতা, খুব সম্ভবত খসরু বলতেছে যে কোন দল নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান না।

    মঈন আলী গতকাল স্পষ্ট বলছিলো, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, সেইটা জনগণ জানে। আমরা জানি না।

    এদিকে আরেক বিএনপি নেতা অ্যানী বলতেছে, সরকারের উচিত ছিলো সব দল একসাথে বসে তারপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা।

    আমার প্রশ্ন অন্যখানে।

    একটা দলের এতো জনের কথা এতো রকম হয় কেন?

    আর এদের সাথে বসলে আদৌ এরা কিছু করতে দিত?

    জুলাই ঘোষণাপত্র কিন্তু বিএনপির সাথে বসার পরেই জাদুঘরে চলে গেছিলো।

    আর সব দলকে একসাথে বসার পরামর্শ দেওয়ার আগে আপনাদের নিজেরাই নিজেদের সাথে বসা উচিত।

    একটা ইস্যুতে একটা রাজনৈতিক দলের নেতাদের কথাবার্তা যদি ষোড়শী কিশোরীদের মতো এতটা ভংচং মার্কা হলে এরা ইন ফিউচার দেশ চালাবে কেমনে?
    #Sadiqur Rahman Khan
    মির্জা ফখরুল বলতেছেন, বিএনপি নাকি বারবার ইউনূসকে চিঠি দিয়ে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইছে। গয়েশ্বর আবার বললো, আজ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছেন, কাল বিএনপি নিষিদ্ধ চাইলে তখন? বিএনপির আরেক নেতা ফজলু বলতেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা যাবে না। আকাশের সূর্যের মতোই নাকি আওয়ামীলীগ আর বঙ্গবন্ধু ফিরে আসবে। বিএনপির আরেক নেতা, খুব সম্ভবত খসরু বলতেছে যে কোন দল নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান না। মঈন আলী গতকাল স্পষ্ট বলছিলো, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, সেইটা জনগণ জানে। আমরা জানি না। এদিকে আরেক বিএনপি নেতা অ্যানী বলতেছে, সরকারের উচিত ছিলো সব দল একসাথে বসে তারপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা। আমার প্রশ্ন অন্যখানে। একটা দলের এতো জনের কথা এতো রকম হয় কেন? আর এদের সাথে বসলে আদৌ এরা কিছু করতে দিত? জুলাই ঘোষণাপত্র কিন্তু বিএনপির সাথে বসার পরেই জাদুঘরে চলে গেছিলো। আর সব দলকে একসাথে বসার পরামর্শ দেওয়ার আগে আপনাদের নিজেরাই নিজেদের সাথে বসা উচিত। একটা ইস্যুতে একটা রাজনৈতিক দলের নেতাদের কথাবার্তা যদি ষোড়শী কিশোরীদের মতো এতটা ভংচং মার্কা হলে এরা ইন ফিউচার দেশ চালাবে কেমনে? #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Angry
    Like
    10
    ·260 Views ·0 Reviews
  • Good Evening Everyone
    #Jonosathi #Sadik
    Good Evening Everyone #Jonosathi #Sadik
    Love
    2
    ·91 Views ·0 Reviews
  • Sad boy, #anime
    Sad boy, #anime
    Love
    Angry
    4
    ·71 Views ·0 Reviews
  • You must be 18+ to view this content
    · Views ·0 Reviews
  • ashai asi tmr dekha pete o pari




    #virAL #FORYOU #public
    "মৃত্যুর " ভয় ২০
    ashai asi tmr dekha pete o pari #virAL #FORYOU #public [mdsadhin11111]
    Love
    Like
    Angry
    9
    ·73 Views ·0 Reviews
  • Sad love.. story

    #fyp #trending #viral #foryou
    Sad love.. story 😅💜 #fyp #trending #viral #foryou 😅
    Love
    Like
    Sad
    6
    ·142 Views ·0 Reviews
  • আন্দোলনের এক্সাইটমেন্টে কখন যে ৩ লাখ ফলোয়ার হয়ে গেছে, খেয়ালই করিনি।

    নাম্বারটা হিউজ। নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য লাগে মাঝেমধ্যে।

    না, ক্রেডিট আমি নিবো না। ক্রেডিট পাঠকদেরও দিবো না।

    এই ৩ লাখ ফলোয়ারের পুরো ক্রেডিট যাবে আইডির ১০ জন এডমিনের কাছে। এই ১০ জন পর্দার আড়ালে থেকে লেখালেখি করেই আজ এই পর্যন্ত আসছে।

    আমি আমার আইডির সম্মানিত ১০ জন এডমিনকে শুভেচ্ছা জানাই।

    এরপরের ক্রেডিট, সুন্দরী পাঠিকাদের।

    আমাকে আওয়ামীলীগ গালি দেয়, বিএনপি গালি দেয়, জামায়াত গালি দেয়, আজকাল এনসিপিও গালি দেয়।

    ফেমিনিস্ট আর শাহবাগীরা আমাকে মৌলবাদী বলে।

    আর ইসলামিস্টরা বলে শাহবাগী।

    শুধু ব্যতিক্রম আমার লুতুপুতু সুন্দরী পাঠিকার দল। সবাই যখন আমাকে গালিগালাজ করে, এরা তখন আমাকে চিঠি লেখে বলে, তারা আমাকে কতটা ভালোবাসে।

    এই মেয়েগুলোর ভালোবাসা না থাকলে আমি কবেই লেখালেখি ছেড়ে দিতাম!!

    যাইহোক, আপনাদের এই ভালোবাসা অব্যাহত থাকুক। আমি কথা দিচ্ছি , আমি ভবিষ্যতে আওয়ামীলীগ বিএনপি জামায়াত এনসিপি সবার বিরুদ্ধে লিখলেও শাড়ি পরা সুন্দ্রীদের বিরুদ্ধে আমি কখনওই কিছু লিখবো না।

    আমার সকল পক্ষপাতিত্ব একমাত্র আপনাদের জন্যই বরাদ্দ থাকবে।

    আজ এই পর্যন্তই। তবে "৩ লাখ" সংখ্যাটা দেখে আফসোস হলো। আজ আমিও যদি শেখ মুজিবের মতো মূর্খ হতাম, তাহলে এই তিন লাখকে তিন মিলিয়ন বলে ভংচং করতে পারতাম।

    মূর্খতা জাতির জন্য অভিশাপ হলেও, নিজের জন্য কখনও কখনও বেশ ভালোই।
    #Sadiqur Rahman Khan
    আন্দোলনের এক্সাইটমেন্টে কখন যে ৩ লাখ ফলোয়ার হয়ে গেছে, খেয়ালই করিনি। নাম্বারটা হিউজ। নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য লাগে মাঝেমধ্যে। না, ক্রেডিট আমি নিবো না। ক্রেডিট পাঠকদেরও দিবো না। এই ৩ লাখ ফলোয়ারের পুরো ক্রেডিট যাবে আইডির ১০ জন এডমিনের কাছে। এই ১০ জন পর্দার আড়ালে থেকে লেখালেখি করেই আজ এই পর্যন্ত আসছে। আমি আমার আইডির সম্মানিত ১০ জন এডমিনকে শুভেচ্ছা জানাই। এরপরের ক্রেডিট, সুন্দরী পাঠিকাদের। আমাকে আওয়ামীলীগ গালি দেয়, বিএনপি গালি দেয়, জামায়াত গালি দেয়, আজকাল এনসিপিও গালি দেয়। ফেমিনিস্ট আর শাহবাগীরা আমাকে মৌলবাদী বলে। আর ইসলামিস্টরা বলে শাহবাগী। শুধু ব্যতিক্রম আমার লুতুপুতু সুন্দরী পাঠিকার দল। সবাই যখন আমাকে গালিগালাজ করে, এরা তখন আমাকে চিঠি লেখে বলে, তারা আমাকে কতটা ভালোবাসে। এই মেয়েগুলোর ভালোবাসা না থাকলে আমি কবেই লেখালেখি ছেড়ে দিতাম!! যাইহোক, আপনাদের এই ভালোবাসা অব্যাহত থাকুক। আমি কথা দিচ্ছি , আমি ভবিষ্যতে আওয়ামীলীগ বিএনপি জামায়াত এনসিপি সবার বিরুদ্ধে লিখলেও শাড়ি পরা সুন্দ্রীদের বিরুদ্ধে আমি কখনওই কিছু লিখবো না। আমার সকল পক্ষপাতিত্ব একমাত্র আপনাদের জন্যই বরাদ্দ থাকবে। আজ এই পর্যন্তই। তবে "৩ লাখ" সংখ্যাটা দেখে আফসোস হলো। আজ আমিও যদি শেখ মুজিবের মতো মূর্খ হতাম, তাহলে এই তিন লাখকে তিন মিলিয়ন বলে ভংচং করতে পারতাম। মূর্খতা জাতির জন্য অভিশাপ হলেও, নিজের জন্য কখনও কখনও বেশ ভালোই। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Haha
    Wow
    14
    2 Comments ·350 Views ·0 Reviews
  • কি দিয়ে শুরু করব বুঝতে পারছি না,, মা তোমাকে কখনো বলা হয়নি তোমাকে কতটা ভালোবাসি,, তুমি যখন কাছে থাকো তখন কোন কষ্ট বুঝতে পারি না কারন তুমি আমাকে মন খারাপ করে থাকতে দাওনা,, আকাশে ঈদের চাঁদ দেখা গেছে কাল নাকি ঈদ,, কিন্তু আমার একটি বারের জন্য মনে হয়নি কাল ঈদ,, এবছর মেহেদী দেওয়ার কথা বলার জন্য তুমি নেই,, আমার ঈদ ঐই দিন হবে যেদিন তুমি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসবে,, যেদিকে তাকাই সব দিকে তোমার শূন্যতা মা,, অনেক বেশি মিস করি মা তোমাকে,, আল্লাহ তায়ালা পক্ষ থেকে তুমি আমার জন্য অনেক বড় নেয়ামত,, তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি মা তা লিখে শেষ করা যাবে না,, দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা তোমাকে নেক হায়াত দিয়ে দ্রুত সুস্থতা দান করুন,, ভালোবাসি তোমাকে মা ....... I don't know where to start,, Mom, I have never told you how much I love you,, When you are near, I don't understand any pain because you don't let me be sad,, The Eid moon has been seen in the sky,, But for once I didn't think it was Eid tomorrow,, You are not here to talk about giving mehendi,, My Eid will be the day you return home healthy,, Wherever I look, your emptiness is everywhere,, I miss you so much, Mom,, You are a great blessing for me from Allah Almighty,, I love you so much, Mom, it can't be finished by writing,, I pray that Allah Almighty gives you a good life and gives you a speedy recovery,, I love you Mom.
    কি দিয়ে শুরু করব বুঝতে পারছি না,, মা তোমাকে কখনো বলা হয়নি তোমাকে কতটা ভালোবাসি,, তুমি যখন কাছে থাকো তখন কোন কষ্ট বুঝতে পারি না কারন তুমি আমাকে মন খারাপ করে থাকতে দাওনা,, আকাশে ঈদের চাঁদ দেখা গেছে কাল নাকি ঈদ,, কিন্তু আমার একটি বারের জন্য মনে হয়নি কাল ঈদ,, এবছর মেহেদী দেওয়ার কথা বলার জন্য তুমি নেই,, আমার ঈদ ঐই দিন হবে যেদিন তুমি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসবে,, যেদিকে তাকাই সব দিকে তোমার শূন্যতা মা,, অনেক বেশি মিস করি মা তোমাকে,, আল্লাহ তায়ালা পক্ষ থেকে তুমি আমার জন্য অনেক বড় নেয়ামত,, তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি মা তা লিখে শেষ করা যাবে না,, দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা তোমাকে নেক হায়াত দিয়ে দ্রুত সুস্থতা দান করুন,, ভালোবাসি তোমাকে মা ....... 🥺I don't know where to start,, Mom, I have never told you how much I love you,, When you are near, I don't understand any pain because you don't let me be sad,, The Eid moon has been seen in the sky,, But for once I didn't think it was Eid tomorrow,, You are not here to talk about giving mehendi,, My Eid will be the day you return home healthy,, Wherever I look, your emptiness is everywhere,, I miss you so much, Mom,, You are a great blessing for me from Allah Almighty,, I love you so much, Mom, it can't be finished by writing,, I pray that Allah Almighty gives you a good life and gives you a speedy recovery,, I love you Mom.
    Love
    4
    1 Comments ·103 Views ·0 Reviews
  • নির্বাহী আদেশেই নিষিদ্ধ হয়ে গেলে আমাদের মিষ্টি খেয়ে বাড়ি ফেরা হতো। বাট পারফেক্ট স্যলুশন হতো না।

    বরং এই কার্যক্রম নিষেধাজ্ঞায় আমাদের লড়াইটা দীর্ঘ হলো। মিষ্টি দুইটা কমই খাওয়া হলো। বাট আওয়ামীলীগ সমস্যার পার্মানেন্ট সল্যুশন অবশ্যই কোর্ট থেকে আসতে হবে।

    এখন আওয়ামীলীগের কপালে কী আছে, সেটা নির্ভর করবে আমাদের উপর।

    আমরা যদি ৫ আগস্টের মতো আনন্দে আত্মহারা হয়ে চলে যাই, আমাদের লড়াই আবার অসমাপ্ত থাকবে।

    তো এখন আমাদের কী করতে হবে?

    আওয়ামীলীগের বিচারের জন্য একটা দুর্দান্ত আইনি টিম বানাতে হবে। একেবারে ধারাবাহিকভাবে সেই টিমের সাথে থাকতে হবে। মানুষের মধ্যে কর্মসূচি নিয়ে উপস্থিত থাকতে হবে।

    আর এই একমাসের মধ্যেই জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।

    ফ্যাসিবাদ বিরোধী যেই ঐক্য রাজপথে তৈরি হলো, এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে।

    বিএনপির উপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে ভরসা করার কোন লজিক নাই। গয়েশ্বর আজকেও বলেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছে, কাল যদি বিএনপি নিষিদ্ধ চায়?

    সো, বিচার প্রসেস শেষ করতে হবে ইউনূস সরকারের মেয়াদেই।

    আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আছে, যত অপরাধ এরা করেছে, কোর্টে এদের নিষিদ্ধ না হওয়ার কোন কারণ নাই।

    এবং একমাত্র কোর্টের মাধ্যমে নিষিদ্ধ হলেই এই নিষিদ্ধ হওয়াটা সাসটেইনেবল হবে।

    নির্বাচনের পরেও কোন সরকার চাইলেই আওয়ামীলীগকে বৈধ করে দিতে পারবে না।

    সো, আমাদের লড়াই জাস্ট একটা ধাপ অতিক্রম করে আরেকটা ধাপে এসে পড়লো।

    এবার এই লড়াইটা লড়ার পালা।

    পথটা কঠিন। লড়াইটা দীর্ঘ। বাট রেজাল্টটা টেকসই।

    যদি লক্ষ্যে থাকি অটুট, দেখা হবে বিজয়ে।
    #Sadiqur Rahaman Khan
    নির্বাহী আদেশেই নিষিদ্ধ হয়ে গেলে আমাদের মিষ্টি খেয়ে বাড়ি ফেরা হতো। বাট পারফেক্ট স্যলুশন হতো না। বরং এই কার্যক্রম নিষেধাজ্ঞায় আমাদের লড়াইটা দীর্ঘ হলো। মিষ্টি দুইটা কমই খাওয়া হলো। বাট আওয়ামীলীগ সমস্যার পার্মানেন্ট সল্যুশন অবশ্যই কোর্ট থেকে আসতে হবে। এখন আওয়ামীলীগের কপালে কী আছে, সেটা নির্ভর করবে আমাদের উপর। আমরা যদি ৫ আগস্টের মতো আনন্দে আত্মহারা হয়ে চলে যাই, আমাদের লড়াই আবার অসমাপ্ত থাকবে। তো এখন আমাদের কী করতে হবে? আওয়ামীলীগের বিচারের জন্য একটা দুর্দান্ত আইনি টিম বানাতে হবে। একেবারে ধারাবাহিকভাবে সেই টিমের সাথে থাকতে হবে। মানুষের মধ্যে কর্মসূচি নিয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। আর এই একমাসের মধ্যেই জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে। ফ্যাসিবাদ বিরোধী যেই ঐক্য রাজপথে তৈরি হলো, এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে। বিএনপির উপর আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে ভরসা করার কোন লজিক নাই। গয়েশ্বর আজকেও বলেছে, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ চাইতেছে, কাল যদি বিএনপি নিষিদ্ধ চায়? সো, বিচার প্রসেস শেষ করতে হবে ইউনূস সরকারের মেয়াদেই। আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আছে, যত অপরাধ এরা করেছে, কোর্টে এদের নিষিদ্ধ না হওয়ার কোন কারণ নাই। এবং একমাত্র কোর্টের মাধ্যমে নিষিদ্ধ হলেই এই নিষিদ্ধ হওয়াটা সাসটেইনেবল হবে। নির্বাচনের পরেও কোন সরকার চাইলেই আওয়ামীলীগকে বৈধ করে দিতে পারবে না। সো, আমাদের লড়াই জাস্ট একটা ধাপ অতিক্রম করে আরেকটা ধাপে এসে পড়লো। এবার এই লড়াইটা লড়ার পালা। পথটা কঠিন। লড়াইটা দীর্ঘ। বাট রেজাল্টটা টেকসই। যদি লক্ষ্যে থাকি অটুট, দেখা হবে বিজয়ে। #Sadiqur Rahaman Khan
    Love
    Like
    Sad
    Wow
    19
    1 Comments ·382 Views ·0 Reviews
  • ৭৪ এ মুজিব বাহিনীর হাতে যে নববধূ স্বামীর সামনে ধর্ষিত হয়েছিলেন, আপনি আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন।

    ৭২-৭৫ এ রক্ষিবাহিনী আর ছাত্রলীগের হাতে নিহত ৪০ হাজার শহীদ আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন।

    অভিবাদন গ্রহণ করুন মুজিবের বাকশালী আর অভিশপ্ত পরিবারকে ধ্বংস করে ফাঁসিতে ঝুলা ৭৫ এর ১৫ আগস্টের বিপ্লবীরা।

    অভিবাদন গ্রহণ করুন লগি বৈঠার উদ্দাম নৃত্যে নিহত হওয়া মানুষেরা।

    অভিবাদন গ্রহণ করুন ৫৮ জন সেনা অফিসার, ভালোবাসা নিন বিচারের নামে নির্যাতনের স্বীকার হয়ে মরে যাওয়া বিডিআর কর্মীরা।

    ভালোবাসা নাও বিশ্বজিত ঘোষ।

    ভালোবাসা নেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর রায়ের পর দুইদিন শহীদ হওয়া সাতক্ষীরার এক মায়ের পেটের দুই ভাই। আরো ১৭০ জন শহীদ।

    অভিবাদন নিন শাপলা চত্বরের গণহত্যার স্বীকার হওয়া আলেম, এতিম আর মাদ্রাসার ছাত্ররা।

    অভিবাদন নিন শহীদ রেহান।

    ভালোবাসা নিন শহীদ কাদের মোল্লা, শহীদ মুজাহিদ, শহীদ নিজামী, শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ শাহবাগের জল্লাদের মঞ্চ থেকে খুন হওয়া সকল শহীদেরা।

    অভিবাদন নিন জঙ্গি নাটকে নিহত হওয়া নিরীহ মাদ্রাসার ছেলেগুলো।

    ভালোবাসা নিন মোদি বিরোধী আন্দোলনের শহীদেরা।

    অভিবাদন নিন আমাদের ইমাম শহীদ আবরার ফাহাদ।

    অভিবাদন নিন আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিম, ফারহানসহ জুলাইয়ের শহীদেরা।

    অভিবাদন নিন আয়নাঘরের বন্দিরা, নিজেদের জীবন দিয়ে আমাদের আওয়ামীলীগ চেনানোর জন্য।

    অভিবাদন নিন জুলাইয়ের বিপ্লবীরা।

    আজ আমরা আমাদের মাতৃভূমিকে কলঙ্ক মুক্ত করেছি।

    আমরা আপনাদের ভুলে যাইনি, বরং আপনাদের পবিত্র রক্ত মাথায় আর বুকে নিয়েই আমরা পথ চলছি। আজও, এখনও।

    আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে আপনারা শহীদ হয়ে আমাদের গাজী করে দেওয়ার জন্য।

    এই বিজয় আপনাদের।

    এই স্বাধীনতা আপনাদের।

    আপনাদের রক্তের কাছে আমাদের আকাশ সমান ঋণ।

    আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করে এই ঋণের কিছু শোধ করতে পেরেছি।

    বাট এই আওয়ামীলীগের শেষ আমরা দেখে ছাড়বো, আপনাদের যারা বেঁচে থাকতে দেয়নি, এই মাটির এক ইঞ্চিও আমরা ওদের হাতে ছাইড়া দিবো না,এ আমাদের ওয়াদা।

    আল্লাহ যেন আমাদের আগামীর যুদ্ধগুলোতেও বিজয় দান করেন। আল্লাহ যেন আমাদের আজীবন এই ঈমান আর ইনকিলাবের পথে বহাল রাখেন।

    ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

    মুজিববাদ মুর্দাবাদ।
    #Sadiqur Rahaman Khan
    ৭৪ এ মুজিব বাহিনীর হাতে যে নববধূ স্বামীর সামনে ধর্ষিত হয়েছিলেন, আপনি আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন। ৭২-৭৫ এ রক্ষিবাহিনী আর ছাত্রলীগের হাতে নিহত ৪০ হাজার শহীদ আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন। অভিবাদন গ্রহণ করুন মুজিবের বাকশালী আর অভিশপ্ত পরিবারকে ধ্বংস করে ফাঁসিতে ঝুলা ৭৫ এর ১৫ আগস্টের বিপ্লবীরা। অভিবাদন গ্রহণ করুন লগি বৈঠার উদ্দাম নৃত্যে নিহত হওয়া মানুষেরা। অভিবাদন গ্রহণ করুন ৫৮ জন সেনা অফিসার, ভালোবাসা নিন বিচারের নামে নির্যাতনের স্বীকার হয়ে মরে যাওয়া বিডিআর কর্মীরা। ভালোবাসা নাও বিশ্বজিত ঘোষ। ভালোবাসা নেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর রায়ের পর দুইদিন শহীদ হওয়া সাতক্ষীরার এক মায়ের পেটের দুই ভাই। আরো ১৭০ জন শহীদ। অভিবাদন নিন শাপলা চত্বরের গণহত্যার স্বীকার হওয়া আলেম, এতিম আর মাদ্রাসার ছাত্ররা। অভিবাদন নিন শহীদ রেহান। ভালোবাসা নিন শহীদ কাদের মোল্লা, শহীদ মুজাহিদ, শহীদ নিজামী, শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ শাহবাগের জল্লাদের মঞ্চ থেকে খুন হওয়া সকল শহীদেরা। অভিবাদন নিন জঙ্গি নাটকে নিহত হওয়া নিরীহ মাদ্রাসার ছেলেগুলো। ভালোবাসা নিন মোদি বিরোধী আন্দোলনের শহীদেরা। অভিবাদন নিন আমাদের ইমাম শহীদ আবরার ফাহাদ। অভিবাদন নিন আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিম, ফারহানসহ জুলাইয়ের শহীদেরা। অভিবাদন নিন আয়নাঘরের বন্দিরা, নিজেদের জীবন দিয়ে আমাদের আওয়ামীলীগ চেনানোর জন্য। অভিবাদন নিন জুলাইয়ের বিপ্লবীরা। আজ আমরা আমাদের মাতৃভূমিকে কলঙ্ক মুক্ত করেছি। আমরা আপনাদের ভুলে যাইনি, বরং আপনাদের পবিত্র রক্ত মাথায় আর বুকে নিয়েই আমরা পথ চলছি। আজও, এখনও। আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে আপনারা শহীদ হয়ে আমাদের গাজী করে দেওয়ার জন্য। এই বিজয় আপনাদের। এই স্বাধীনতা আপনাদের। আপনাদের রক্তের কাছে আমাদের আকাশ সমান ঋণ। আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করে এই ঋণের কিছু শোধ করতে পেরেছি। বাট এই আওয়ামীলীগের শেষ আমরা দেখে ছাড়বো, আপনাদের যারা বেঁচে থাকতে দেয়নি, এই মাটির এক ইঞ্চিও আমরা ওদের হাতে ছাইড়া দিবো না,এ আমাদের ওয়াদা। আল্লাহ যেন আমাদের আগামীর যুদ্ধগুলোতেও বিজয় দান করেন। আল্লাহ যেন আমাদের আজীবন এই ঈমান আর ইনকিলাবের পথে বহাল রাখেন। ইনকিলাব জিন্দাবাদ। মুজিববাদ মুর্দাবাদ। #Sadiqur Rahaman Khan
    Love
    Wow
    13
    ·382 Views ·0 Reviews
  • Neymar sad story of a chicken
    Neymar sad story of a chicken
    Love
    Haha
    Sad
    6
    ·153 Views ·0 Reviews
More Results