• ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’

    গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল।

    পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।

    মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ।

    আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়।

    মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

    তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে।

    যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

    উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’ গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল। পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে। মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়। মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে। যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

    ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার ঘটনায় দ্ব্যর্থহীনভাবে তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।

    শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একটি স্থিতিশীল মধ্যপ্রাচ্যের সমর্থনে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কূটনীতি ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাই স্থায়ী শান্তির একমাত্র কার্যকর পথ। বাংলাদেশ সকল পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শন এবং অস্থিতিশীল এ অঞ্চলে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে, এমন পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এ হামলা জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইনের মৌলিক নীতি ও ইরানের সার্বভৌমত্বেও প্রতি স্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ধরনের হামলা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তায় একটি গুরুতর হুমকি এবং এটি সুদূরপ্রসারী পরিণতি ডেকে আনবে।- বাসস
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার ঘটনায় দ্ব্যর্থহীনভাবে তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একটি স্থিতিশীল মধ্যপ্রাচ্যের সমর্থনে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কূটনীতি ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাই স্থায়ী শান্তির একমাত্র কার্যকর পথ। বাংলাদেশ সকল পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শন এবং অস্থিতিশীল এ অঞ্চলে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে, এমন পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এ হামলা জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইনের মৌলিক নীতি ও ইরানের সার্বভৌমত্বেও প্রতি স্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ধরনের হামলা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তায় একটি গুরুতর হুমকি এবং এটি সুদূরপ্রসারী পরিণতি ডেকে আনবে।- বাসস #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ

    ইসরায়েলের হামলায় হোসেইন সালামি নিহত হওয়ার পর ইরানের অভিজাত বাহিনী ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) নতুন প্রধান নিয়োগ দিয়েছেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।

    শুক্রবার (১৩ জুন) ইরানের আধা সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিমের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ পাকপুরকে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) নতুন কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেছেন।

    এছাড়া আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সাবেক সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরির স্থলাভিষিক্ত হিসেবে সেনাবাহিনীর কমান্ডার মেজর জেনারেল আবদুর রহিম মুসাভিকে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর নতুন প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করেছেন।

    এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাত থেকে ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। হামলায় ইরানের একাধিক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন।

    হামলায় যাদের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিতভাবে পাওয়া গেছে, তারা হলেন-

    মোহাম্মদ বাঘেরি : ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান
    হোসেইন সালামি : ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) প্রধান কমান্ডার
    ঘোলামালি রশীদ : খাতাম আল-আনবিয়া সেন্ট্রাল হেডকোয়ার্টারের কমান্ডার
    ফেরেয়দুন আব্বাসি: পরমাণু বিজ্ঞানী ও ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংস্থা এইওআই-এর সাবেক প্রধান
    মোহাম্মদ মাহদি তেহরানচি : পরমাণু বিজ্ঞানী, যিনি ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

    এছাড়া ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টা আলি শামখানিও গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন বলে জানাচ্ছে দেশটির গণমাধ্যম।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ ইসরায়েলের হামলায় হোসেইন সালামি নিহত হওয়ার পর ইরানের অভিজাত বাহিনী ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) নতুন প্রধান নিয়োগ দিয়েছেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। শুক্রবার (১৩ জুন) ইরানের আধা সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিমের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ পাকপুরকে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) নতুন কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। এছাড়া আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সাবেক সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরির স্থলাভিষিক্ত হিসেবে সেনাবাহিনীর কমান্ডার মেজর জেনারেল আবদুর রহিম মুসাভিকে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর নতুন প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাত থেকে ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। হামলায় ইরানের একাধিক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন। হামলায় যাদের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিতভাবে পাওয়া গেছে, তারা হলেন- মোহাম্মদ বাঘেরি : ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হোসেইন সালামি : ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) প্রধান কমান্ডার ঘোলামালি রশীদ : খাতাম আল-আনবিয়া সেন্ট্রাল হেডকোয়ার্টারের কমান্ডার ফেরেয়দুন আব্বাসি: পরমাণু বিজ্ঞানী ও ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংস্থা এইওআই-এর সাবেক প্রধান মোহাম্মদ মাহদি তেহরানচি : পরমাণু বিজ্ঞানী, যিনি ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এছাড়া ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টা আলি শামখানিও গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন বলে জানাচ্ছে দেশটির গণমাধ্যম। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
    ইরানে ভয়াবহ হামলা চালিয়ে দেশটির শীর্ষ সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানীসহ অন্তত ৭০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। ধ্বংস করেছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি ও পারমাণবিক স্থাপনা। এমন হামলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে ইরান। এখন প্রশ্ন— পাল্টা জবাবে ইরানের হাতে কী আছে? তাদের সামরিক ভাণ্ডারে কী ধরনের অস্ত্র রয়েছে, যা দিয়ে ইসরায়েলকে জবাব দেওয়া সম্ভব? এ নিয়েই সিএনএনের একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরা হলো—

    ইসরায়েলি আগ্রাসনের পাল্টা জবাব দিতে ইরানের হাতে যে সামরিক শক্তি আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান IISS-এর ‘মিলিটারি ব্যালান্স ২০২৫’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর অ্যারোস্পেস ইউনিটের হাতে আছে ১০০টিরও বেশি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা। এসব ক্ষেপণাস্ত্র ১,০০০ কিলোমিটার বা তার চেয়েও বেশি দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম— অর্থাৎ ইসরায়েল এদের আওতার মধ্যেই।

    ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রভাণ্ডারে রয়েছে দুটি ধরনের প্রযুক্তি— সলিড ফুয়েল চালিত ক্ষেপণাস্ত্র ও লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে সাধারণত বেশি বিস্ফোরক বহন করা যায় (প্রায় ১,২০০ কেজি), তবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লাগে জ্বালানি ভরার জন্য। অপরদিকে, সলিড ফুয়েলের ক্ষেপণাস্ত্র দ্রুত ছোড়া যায়, যদিও এদের বিস্ফোরণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম (প্রায় ৫০০ কেজি)।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরান থেকে ছোড়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মাত্র ১৫ মিনিটেই ইসরায়েলে পৌঁছাতে পারে।

    তবে ক্ষেপণাস্ত্রই একমাত্র অস্ত্র নয়। ইরানের হাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রও, যেগুলো ইসরায়েল পর্যন্ত পৌঁছাতে কয়েক ঘণ্টা সময় নিতে পারে। যদিও এদের বিস্ফোরক ক্ষমতা কম এবং ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে এগুলো সহজেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

    ২০২৪ সালের অক্টোবরেও ইরান প্রায় ২০০টি ড্রোন ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল ইসরায়েলের দিকে। তবে সেগুলোর অধিকাংশই আকাশেই ধ্বংস করে দেয় ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ফলে ক্ষয়ক্ষতি ছিল সামান্য।

    ইরানের বিমানবাহিনীতে রয়েছে ২৬৫টি যুদ্ধবিমান। তবে এগুলোর বেশিরভাগই যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত পুরনো যুদ্ধবিমান, যেগুলো স্নায়ু যুদ্ধের সময়ের। এসব বিমান দিয়ে ইসরায়েলে পৌঁছাতে হলে আকাশপথে জ্বালানি ভরার প্রয়োজন হয়। অথচ ইরানের হাতে এমন রিফুয়েলিং বিমানের সংখ্যা ৫-এরও কম।

    সব মিলিয়ে ইরানের জবাবদিহি সক্ষমতা যথেষ্ট থাকলেও প্রতিক্রিয়ার বাস্তব ফলাফল নির্ভর করছে সময়, কৌশল ও প্রতিপক্ষের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী? ইরানে ভয়াবহ হামলা চালিয়ে দেশটির শীর্ষ সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানীসহ অন্তত ৭০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। ধ্বংস করেছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি ও পারমাণবিক স্থাপনা। এমন হামলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে ইরান। এখন প্রশ্ন— পাল্টা জবাবে ইরানের হাতে কী আছে? তাদের সামরিক ভাণ্ডারে কী ধরনের অস্ত্র রয়েছে, যা দিয়ে ইসরায়েলকে জবাব দেওয়া সম্ভব? এ নিয়েই সিএনএনের একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরা হলো— ইসরায়েলি আগ্রাসনের পাল্টা জবাব দিতে ইরানের হাতে যে সামরিক শক্তি আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান IISS-এর ‘মিলিটারি ব্যালান্স ২০২৫’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর অ্যারোস্পেস ইউনিটের হাতে আছে ১০০টিরও বেশি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা। এসব ক্ষেপণাস্ত্র ১,০০০ কিলোমিটার বা তার চেয়েও বেশি দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম— অর্থাৎ ইসরায়েল এদের আওতার মধ্যেই। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রভাণ্ডারে রয়েছে দুটি ধরনের প্রযুক্তি— সলিড ফুয়েল চালিত ক্ষেপণাস্ত্র ও লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। লিকুইড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে সাধারণত বেশি বিস্ফোরক বহন করা যায় (প্রায় ১,২০০ কেজি), তবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লাগে জ্বালানি ভরার জন্য। অপরদিকে, সলিড ফুয়েলের ক্ষেপণাস্ত্র দ্রুত ছোড়া যায়, যদিও এদের বিস্ফোরণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম (প্রায় ৫০০ কেজি)। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরান থেকে ছোড়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মাত্র ১৫ মিনিটেই ইসরায়েলে পৌঁছাতে পারে। তবে ক্ষেপণাস্ত্রই একমাত্র অস্ত্র নয়। ইরানের হাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রও, যেগুলো ইসরায়েল পর্যন্ত পৌঁছাতে কয়েক ঘণ্টা সময় নিতে পারে। যদিও এদের বিস্ফোরক ক্ষমতা কম এবং ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে এগুলো সহজেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। ২০২৪ সালের অক্টোবরেও ইরান প্রায় ২০০টি ড্রোন ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল ইসরায়েলের দিকে। তবে সেগুলোর অধিকাংশই আকাশেই ধ্বংস করে দেয় ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ফলে ক্ষয়ক্ষতি ছিল সামান্য। ইরানের বিমানবাহিনীতে রয়েছে ২৬৫টি যুদ্ধবিমান। তবে এগুলোর বেশিরভাগই যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত পুরনো যুদ্ধবিমান, যেগুলো স্নায়ু যুদ্ধের সময়ের। এসব বিমান দিয়ে ইসরায়েলে পৌঁছাতে হলে আকাশপথে জ্বালানি ভরার প্রয়োজন হয়। অথচ ইরানের হাতে এমন রিফুয়েলিং বিমানের সংখ্যা ৫-এরও কম। সব মিলিয়ে ইরানের জবাবদিহি সক্ষমতা যথেষ্ট থাকলেও প্রতিক্রিয়ার বাস্তব ফলাফল নির্ভর করছে সময়, কৌশল ও প্রতিপক্ষের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

    প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী রমজান মাসের আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার করা গেলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেই নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে।

    Advertisement

    লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে শুক্রবার (১৩ জুন) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় এই বৈঠক শুরু হয় এবং বিকাল ৩টা ৩৫ মিনিট (বাংলাদেশ সময়) পর্যন্ত চলে।

    দেড় ঘণ্টার বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ।

    প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে আগামী বছরের রমজানের আগে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তাব করেন। ‌দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও মনে করেন ওই সময় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভালো হয়।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী রমজান মাসের আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার করা গেলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেই নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। Advertisement লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে শুক্রবার (১৩ জুন) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় এই বৈঠক শুরু হয় এবং বিকাল ৩টা ৩৫ মিনিট (বাংলাদেশ সময়) পর্যন্ত চলে। দেড় ঘণ্টার বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে আগামী বছরের রমজানের আগে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তাব করেন। ‌দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও মনে করেন ওই সময় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভালো হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com