ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে ২৮৮, ২০২ জনই বরগুনার
দেশে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৮৮ জন ডেঙ্গু রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় এডিস মশাবাহিত এ রোগে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এক দিনের মধ্যে এত রোগী সাম্প্রতিক সময়ে হয়নি। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া ২৮৮ রোগীর মধ্যে ২৬১ জনই বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলায় শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০২ জনই বরগুনা জেলায়।
আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে। এ পর্যন্ত দেশে মোট রোগীর সংখ্যা হয়েছে ৫ হাজার ৩০৩।
এক দিনের ব্যবধানে ডেঙ্গুতে এত রোগীর সংখ্যা হওয়ার পেছনে কারণ কী? প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক হালিমুর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, ঈদের ছুটির কারণে পরীক্ষা কম হয়েছে। এখন পরীক্ষা বেশি হচ্ছে, তাই রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. মুশতাক হোসেন বলছিলেন, ‘একটি অনুমান করতে পারি যে এগুলো হয়তো ঈদের ছুটির সময় জমে রাখা সংখ্যা। ছুটিতে অনেকেই টেস্ট করান না। এখন ছুটির শেষে তাঁরা হাসপাতালে আসছেন হয়তো। আবার নতুন করে সংখ্যা বৃদ্ধিও হতে পারে। আরও দুয়েক দিন পর প্রবণতা বোঝা যাবে।’
এর আগে সর্বশেষ কর্মদিবস ৫ জুন দেশের ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ৬২।
#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে ২৮৮, ২০২ জনই বরগুনার
দেশে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৮৮ জন ডেঙ্গু রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় এডিস মশাবাহিত এ রোগে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এক দিনের মধ্যে এত রোগী সাম্প্রতিক সময়ে হয়নি। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া ২৮৮ রোগীর মধ্যে ২৬১ জনই বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলায় শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০২ জনই বরগুনা জেলায়।
আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে। এ পর্যন্ত দেশে মোট রোগীর সংখ্যা হয়েছে ৫ হাজার ৩০৩।
এক দিনের ব্যবধানে ডেঙ্গুতে এত রোগীর সংখ্যা হওয়ার পেছনে কারণ কী? প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক হালিমুর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, ঈদের ছুটির কারণে পরীক্ষা কম হয়েছে। এখন পরীক্ষা বেশি হচ্ছে, তাই রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. মুশতাক হোসেন বলছিলেন, ‘একটি অনুমান করতে পারি যে এগুলো হয়তো ঈদের ছুটির সময় জমে রাখা সংখ্যা। ছুটিতে অনেকেই টেস্ট করান না। এখন ছুটির শেষে তাঁরা হাসপাতালে আসছেন হয়তো। আবার নতুন করে সংখ্যা বৃদ্ধিও হতে পারে। আরও দুয়েক দিন পর প্রবণতা বোঝা যাবে।’
এর আগে সর্বশেষ কর্মদিবস ৫ জুন দেশের ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ৬২।
#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding