Shihabul Islam
Shihabul Islam

@shihab2848

im student
22 পোস্টগুলো
2 ছবিগুলো
বাস করে Komilla
থেকে Loter Chor , Meghna
ছেলে
একক
03/05/2000
সাম্প্রতিক আপডেট
  • ‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

    কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর পর হোয়াইট হাউসে সিচুয়েশন রুমে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গ বৈঠকে বসেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

    কাতারে আল উদেইদ ঘাঁটিতে হামলা এবং আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যেই এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। খবর এবিসি নিউজের।

    এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইরান। দেশটি কাতারে আল উদেইদ মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে। হামলার পরই পূর্বনির্ধারিত জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের ‘সিচুয়েশন রুম’-এ অবস্থান করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

    হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, সেখান থেকেই তারা কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার ঘটনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। এ হামলা পুরোপুরি অপ্রত্যাশিত ছিল না।

    যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যে হামলা করে, তারপর থেকেই এমন পাল্টা প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা ছিল। মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত সব মার্কিন বাহিনী উচ্চ সতর্কতায় ছিল, প্রস্তুত ছিল এমন একটি হামলার জন্য। তবে ইরানের এ হামলার প্রকৃত মাত্রা ও পরিসর সম্পর্কে এখনই নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর পর হোয়াইট হাউসে সিচুয়েশন রুমে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গ বৈঠকে বসেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কাতারে আল উদেইদ ঘাঁটিতে হামলা এবং আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যেই এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। খবর এবিসি নিউজের। এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইরান। দেশটি কাতারে আল উদেইদ মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে। হামলার পরই পূর্বনির্ধারিত জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের ‘সিচুয়েশন রুম’-এ অবস্থান করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, সেখান থেকেই তারা কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার ঘটনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। এ হামলা পুরোপুরি অপ্রত্যাশিত ছিল না। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যে হামলা করে, তারপর থেকেই এমন পাল্টা প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা ছিল। মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত সব মার্কিন বাহিনী উচ্চ সতর্কতায় ছিল, প্রস্তুত ছিল এমন একটি হামলার জন্য। তবে ইরানের এ হামলার প্রকৃত মাত্রা ও পরিসর সম্পর্কে এখনই নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প


    মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, ইসরায়েল ও ইরান সম্পূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। খবর আল জাজিরার।

    তিনি জানান, এই যুদ্ধবিরতি একপর্যায়ে চলমান সংঘাতের অবসানের পথে নিয়ে যাবে।

    ট্রাম্পের এই ঘোষণাকে আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। তবে দুই পক্ষের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য আসেনি।

    সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক ঘোষণায় ট্রাম্প জানান, এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে ছয় ঘণ্টার মধ্যে, যখন ইসরায়েল ও ইরান তাদের চলমান অভিযান শেষ করবে। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথমে ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু করবে।

    তিনি আরও জানান, ১২ ঘণ্টা পার হলে ইসরায়েল তাদের যুদ্ধবিরতি শুরু করবে। ২৪ ঘণ্টা পূর্ণ হলে ‘১২ দিনের যুদ্ধে’র আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি সারা বিশ্বের পক্ষ থেকে স্বীকৃতি পাবে। যুদ্ধবিরতির প্রতিটি ধাপে দুই পক্ষ শান্তিপূর্ণ এবং শ্রদ্ধাশীল আচরণ করবে।

    ‘সব কিছু ঠিকঠাক মতো চলবে, এমনটা ধরে নিয়ে আমি ইসরায়েল ও ইরান, দুই দেশকে অভিনন্দন জানাতে চাই। কারণ তারা ধৈর্য, সাহস ও বুদ্ধিমত্তা দেখিয়ে এই যুদ্ধের ইতি টেনেছে। এই যুদ্ধের নাম হওয়া উচিত ১২ দিনের যুদ্ধ। ’

    ট্রাম্প বলেন, এটি এমন এক যুদ্ধ ছিল, যা বছরের পর বছর চলতে পারত এবং পুরো মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস করে দিতে পারত। কিন্তু তা হয়নি, আর কখনো হবেও না।

    গত ১৩ জুন প্রথমে ইরানে হামলা চালায় ইসরায়েল। পরে ইরান ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে জবাব দেয়। সেই থেকে দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছিল।

    এক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। সবশেষ কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, ইসরায়েল ও ইরান সম্পূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। খবর আল জাজিরার। তিনি জানান, এই যুদ্ধবিরতি একপর্যায়ে চলমান সংঘাতের অবসানের পথে নিয়ে যাবে। ট্রাম্পের এই ঘোষণাকে আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। তবে দুই পক্ষের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য আসেনি। সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক ঘোষণায় ট্রাম্প জানান, এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে ছয় ঘণ্টার মধ্যে, যখন ইসরায়েল ও ইরান তাদের চলমান অভিযান শেষ করবে। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথমে ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু করবে। তিনি আরও জানান, ১২ ঘণ্টা পার হলে ইসরায়েল তাদের যুদ্ধবিরতি শুরু করবে। ২৪ ঘণ্টা পূর্ণ হলে ‘১২ দিনের যুদ্ধে’র আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি সারা বিশ্বের পক্ষ থেকে স্বীকৃতি পাবে। যুদ্ধবিরতির প্রতিটি ধাপে দুই পক্ষ শান্তিপূর্ণ এবং শ্রদ্ধাশীল আচরণ করবে। ‘সব কিছু ঠিকঠাক মতো চলবে, এমনটা ধরে নিয়ে আমি ইসরায়েল ও ইরান, দুই দেশকে অভিনন্দন জানাতে চাই। কারণ তারা ধৈর্য, সাহস ও বুদ্ধিমত্তা দেখিয়ে এই যুদ্ধের ইতি টেনেছে। এই যুদ্ধের নাম হওয়া উচিত ১২ দিনের যুদ্ধ। ’ ট্রাম্প বলেন, এটি এমন এক যুদ্ধ ছিল, যা বছরের পর বছর চলতে পারত এবং পুরো মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস করে দিতে পারত। কিন্তু তা হয়নি, আর কখনো হবেও না। গত ১৩ জুন প্রথমে ইরানে হামলা চালায় ইসরায়েল। পরে ইরান ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে জবাব দেয়। সেই থেকে দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছিল। এক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। সবশেষ কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

    যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’ দাবি করে প্রতিবেদন করেছে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ডস কোর বা আইআরজিসি'র সাথে সম্পর্কিত ফার্স নিউজ এজেন্সি।

    নাম প্রকাশ না করে একটি সূত্র ফার্সকে জানিয়েছে, ইরান এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পায়নি এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যে একটি প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে ইসরায়েলের কাছে ঘোষণাটি মিথ্যা বলে প্রমাণ করবে।

    সূত্রটি আরও জানিয়েছে, দোহায় মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর নিজেদের ‘অপমান’ থেকে ‘মানুষের দৃষ্টি’ সরাতে এই ঘোষণাটি আমেরিকার একটি প্রচেষ্টা।

    প্রসঙ্গত, সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজ এজেন্সি ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ডস কোর বা আইআরজিসির সঙ্গে সম্পর্কিত।

    এর আগে হামলা পাল্টা হামলার মধ্যে চলা তীব্র উত্তেজনার মধ্যে ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, সম্পূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। এই যুদ্ধবিরতি চলমান সংঘাতের অবসানের পথে নিয়ে যাবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।

    মাকির্ন প্রেসিডেন্ট বলেন, এ যুদ্ধ বছরের পর বছর ধরে চলতে পারত এবং সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস করে দিতে পারত। কিন্তু তা হয়নি এবং কখনও হবেও না। ঈশ্বর ইসরায়েলকে আশীর্বাদ করুন, ঈশ্বর ইরানকে আশীর্বাদ করুন, ঈশ্বর মধ্যপ্রাচ্যকে আশীর্বাদ করুন। ঈশ্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আশীর্বাদ করুন এবং ঈশ্বর বিশ্বকে আশীর্বাদ করুন।

    তার এ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা আগে তেহরানের ঘনবসতিপূর্ণ সেভেনথ ডিস্ট্রিক্ট এলাকা খালি করে দেওয়ার জন্য বাসিন্দাদের প্রতি সতর্কবার্তা দিয়েছে ইসরায়েল। এরপর সেখানে বিমান হামলার কথা জানা গেছে। ইরান পাল্টা জবাবে ইসরায়েলির কিছু এলাকার বাসিন্দাদের জন্য সতর্ক বার্তা দিয়েছে।

    সূত্র: তেহরান টাইমস, আনাদোলু এজেন্সি।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’ দাবি করে প্রতিবেদন করেছে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ডস কোর বা আইআরজিসি'র সাথে সম্পর্কিত ফার্স নিউজ এজেন্সি। নাম প্রকাশ না করে একটি সূত্র ফার্সকে জানিয়েছে, ইরান এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পায়নি এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যে একটি প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে ইসরায়েলের কাছে ঘোষণাটি মিথ্যা বলে প্রমাণ করবে। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, দোহায় মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর নিজেদের ‘অপমান’ থেকে ‘মানুষের দৃষ্টি’ সরাতে এই ঘোষণাটি আমেরিকার একটি প্রচেষ্টা। প্রসঙ্গত, সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজ এজেন্সি ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ডস কোর বা আইআরজিসির সঙ্গে সম্পর্কিত। এর আগে হামলা পাল্টা হামলার মধ্যে চলা তীব্র উত্তেজনার মধ্যে ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, সম্পূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। এই যুদ্ধবিরতি চলমান সংঘাতের অবসানের পথে নিয়ে যাবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে। মাকির্ন প্রেসিডেন্ট বলেন, এ যুদ্ধ বছরের পর বছর ধরে চলতে পারত এবং সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস করে দিতে পারত। কিন্তু তা হয়নি এবং কখনও হবেও না। ঈশ্বর ইসরায়েলকে আশীর্বাদ করুন, ঈশ্বর ইরানকে আশীর্বাদ করুন, ঈশ্বর মধ্যপ্রাচ্যকে আশীর্বাদ করুন। ঈশ্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আশীর্বাদ করুন এবং ঈশ্বর বিশ্বকে আশীর্বাদ করুন। তার এ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা আগে তেহরানের ঘনবসতিপূর্ণ সেভেনথ ডিস্ট্রিক্ট এলাকা খালি করে দেওয়ার জন্য বাসিন্দাদের প্রতি সতর্কবার্তা দিয়েছে ইসরায়েল। এরপর সেখানে বিমান হামলার কথা জানা গেছে। ইরান পাল্টা জবাবে ইসরায়েলির কিছু এলাকার বাসিন্দাদের জন্য সতর্ক বার্তা দিয়েছে। সূত্র: তেহরান টাইমস, আনাদোলু এজেন্সি। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

    মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হু হু করে কমেছে। ধারণা করা হচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা সত্ত্বেও তাৎক্ষণিকভাবে তেল সরবরাহ ব্যাহত করবে না।

    সোমবার (২৩ জুন) ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (WTI) অপরিশোধিত তেলের দাম এক ধাক্কায় ৭% কমে দাঁড়ায় ব্যারেলপ্রতি ৬৮.৫১ ডলারে। কাতারের আল উদেইদ মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পরই এমন পতন দেখা দেয়। বাজারে ধারণা তৈরি হয়েছে, এই উত্তেজনা সরাসরি জ্বালানি রপ্তানি ব্যাহত করবে না।

    এ হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ একে “মূলত প্রতীকী হামলা” বলে বর্ণনা করেছে। এর আগে শনিবার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়।

    ইরানের পার্লামেন্ট হরমুজ প্রণালী বন্ধের পক্ষে ভোট দিলেও, এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ জাহাজ চলাচলের পথটি খোলা রয়েছে। এ প্রণালী দিয়েই প্রতিদিন প্রায় ২০ মিলিয়ন ব্যারেল তেল ও বিপুল পরিমাণ তরল গ্যাস বিশ্ববাজারে পৌঁছায়।

    ২০২৪ সালের পারস্য উপসাগর দিবসে হরমুজ প্রণালীতে দেখা গেছে একটি কার্গো জাহাজ। বিশ্লেষকরা বলছেন, ইরান প্রতিশোধ হিসেবে হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে—এমন আশঙ্কা থাকলেও, তা এখনই বাস্তব হওয়ার সম্ভাবনা কম।

    বিশ্লেষণা প্রতিষ্ঠান কেপলার (Kpler) এর বিশ্লেষক ম্যাট স্মিথ বলেন, “এটি দুই খারাপের মধ্যে তুলনামূলক কম ক্ষতিকর পথ বেছে নেওয়ার মতো। মনে হচ্ছে, ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করার পথে হাঁটবে না।”

    অ্যাগেইন ক্যাপিটালের (Again Capital) অংশীদার জন কিলডাফ বলেন, “এই মুহূর্তে তেলের প্রবাহ ইরানের মূল টার্গেট নয় এবং তা বাধাগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কম। বরং তারা মার্কিন ঘাঁটি বা ইসরায়েলের বেসামরিক লক্ষ্যে হামলার পথেই থাকবে।”

    এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারেও বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক তেমন প্রভাব ফেলেনি। নিউইয়র্কে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ০.৬% এবং ডাও জোন্স ০.৫% বেড়েছে। অন্যদিকে লন্ডনের এফটিএসই ১০০ সূচক ০.২% এবং টোকিওর নিক্কেই ২২৫ সূচক ০.১% কমে শেষ হয়েছে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হু হু করে কমেছে। ধারণা করা হচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা সত্ত্বেও তাৎক্ষণিকভাবে তেল সরবরাহ ব্যাহত করবে না। সোমবার (২৩ জুন) ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (WTI) অপরিশোধিত তেলের দাম এক ধাক্কায় ৭% কমে দাঁড়ায় ব্যারেলপ্রতি ৬৮.৫১ ডলারে। কাতারের আল উদেইদ মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পরই এমন পতন দেখা দেয়। বাজারে ধারণা তৈরি হয়েছে, এই উত্তেজনা সরাসরি জ্বালানি রপ্তানি ব্যাহত করবে না। এ হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ একে “মূলত প্রতীকী হামলা” বলে বর্ণনা করেছে। এর আগে শনিবার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। ইরানের পার্লামেন্ট হরমুজ প্রণালী বন্ধের পক্ষে ভোট দিলেও, এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ জাহাজ চলাচলের পথটি খোলা রয়েছে। এ প্রণালী দিয়েই প্রতিদিন প্রায় ২০ মিলিয়ন ব্যারেল তেল ও বিপুল পরিমাণ তরল গ্যাস বিশ্ববাজারে পৌঁছায়। ২০২৪ সালের পারস্য উপসাগর দিবসে হরমুজ প্রণালীতে দেখা গেছে একটি কার্গো জাহাজ। বিশ্লেষকরা বলছেন, ইরান প্রতিশোধ হিসেবে হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে—এমন আশঙ্কা থাকলেও, তা এখনই বাস্তব হওয়ার সম্ভাবনা কম। বিশ্লেষণা প্রতিষ্ঠান কেপলার (Kpler) এর বিশ্লেষক ম্যাট স্মিথ বলেন, “এটি দুই খারাপের মধ্যে তুলনামূলক কম ক্ষতিকর পথ বেছে নেওয়ার মতো। মনে হচ্ছে, ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করার পথে হাঁটবে না।” অ্যাগেইন ক্যাপিটালের (Again Capital) অংশীদার জন কিলডাফ বলেন, “এই মুহূর্তে তেলের প্রবাহ ইরানের মূল টার্গেট নয় এবং তা বাধাগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কম। বরং তারা মার্কিন ঘাঁটি বা ইসরায়েলের বেসামরিক লক্ষ্যে হামলার পথেই থাকবে।” এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারেও বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক তেমন প্রভাব ফেলেনি। নিউইয়র্কে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ০.৬% এবং ডাও জোন্স ০.৫% বেড়েছে। অন্যদিকে লন্ডনের এফটিএসই ১০০ সূচক ০.২% এবং টোকিওর নিক্কেই ২২৫ সূচক ০.১% কমে শেষ হয়েছে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

    মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের ১২টিরও বেশি দেশে মার্কিন সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি ওই অঞ্চলের জলসীমায়ও যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজ মোতায়েন করা আছে। বর্তমানে এসব ঘাঁটিতে সামরিক ও বেসামরিক নাগরিক মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ আছেন। তাছাড়া রয়েছে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যুদ্ধবিমান এবং যুদ্ধজাহাজ।

    এদিকে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালানোর পর এসব সামরিক ঘাঁটিগুলি তাদের (ইরানের) সম্ভাব্য 'টার্গেট' (লক্ষ্যবস্তু) হয়ে দাঁড়ায়। ইরান আগেই সতর্ক করে দিয়েছিল যে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য তারা "সমস্ত বিকল্প খোলা রাখছে।"

    ইরান ইতোমধ্যে কাতারের মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি কোনও নতুন বিষয় নয়। ইরাকে যুদ্ধের সময় ওই অঞ্চলে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেনা সংখ্যা ১ লক্ষ ৬০ হাজারেরও বেশি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে যুদ্ধের সময়েও মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

    গত বছর ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা এবং লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক ও সামরিক জাহাজে ইয়েমেনের হুথিদের ক্রমাগত হামলার পর প্রতিক্রিয়া স্বরূপ, ওই অঞ্চলে মার্কিন সেনা উপস্থিতি জোরদার করা হয়।

    তবে সম্প্রতি তেহরানের পক্ষ থেকে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কায় মার্কিন কর্মীদের সুরক্ষার জন্য আঞ্চলিক ঘাঁটিগুলি থেকে সামরিক বাহিনীকে স্বেচ্ছায় প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাষ্ট্র। সামগ্রিকভাবে, এই অঞ্চলে কমপক্ষে ১৯টি স্থানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্থাপনা রয়েছে।

    এর মধ্যে কয়েকটিকে বহু আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞই স্থায়ী ঘাঁটি বলে মনে করেন। সেগুলো সৌদি আরব, বাহরাইন, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ইসরায়েল, জর্ডান, কুয়েত, কাতার এবং সিরিয়ায় অবস্থিত।

    স্বতন্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস'-এর মতে, মার্কিন সামরিক বাহিনী জিবুতি এবং তুরস্কের বড় ঘাঁটিগুলিও ব্যবহার করে, যা অন্যান্য আঞ্চলিক কমান্ডের অংশ হলেও প্রায়শই মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন অভিযানের সময় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।

    এই প্রতিবেদনে মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান প্রধান মার্কিন ঘাঁটিগুলির বিষয়ে উল্লেখযোগ্য তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই সমস্ত ঘাঁটিগুলি যুক্তরাষ্ট্রের 'সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম)' বা মার্কিন সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের অধীনে।

    কাতার
    কাতারের আল উদেইদ ঘাঁটিটি পুরো অঞ্চলের বৃহত্তম মার্কিন ঘাঁটি। এখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) এবং এর বিমান বাহিনীর ফরওয়ার্ড হেডকোয়ার্টার রয়েছে। ইরাক, সিরিয়া ও আফগানিস্তানে মার্কিন সামরিক বাহিনীর অতীত অভিযানের সময় আল উদেইদ কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছে।

    মার্কিন বিমান বাহিনীর ৩৭৯তম এয়ার এক্সপিডিশনারি উইংও এই ঘাঁটিতে মোতায়েন রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মে মাসে মধ্যপ্রাচ্য সফরের সময় এই ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন।

    স্যাটেলাইট চিত্র অনুযায়ী, সম্প্রতি ওয়াশিংটন আল উদেইদের রানওয়ে থেকে কয়েক ডজন বিমান প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে মার্কিন হস্তক্ষেপের পর পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসাবে ইরানের সম্ভাব্য হামলা থেকে রক্ষা করার জন্যই সেগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।

    গত পাঁচই জুন 'প্ল্যানেট ল্যাবস'-এর প্রকাশিত ছবিতে 'সি-১৩০ হারকিউলিস ট্রান্সপোর্ট' (একটি বিশেষ সামরিক পরিবহন বিমান) এবং 'রেকোননাইসেন্স প্লেন' (বিশেষ সামরিক বিমান যা আকাশপথে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হয়)-সহ ৪০টি বিমান দেখা গিয়েছিল।

    এর ঠিক দুই সপ্তাহ পরে সেখানে মাত্র তিনটি বিমান দেখা গিয়েছিল বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। প্রসঙ্গত, কাতারে প্রায় ১০ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে।

    বাহরাইন
    বাহরাইনে মার্কিন নৌবাহিনীর পঞ্চম ফ্লিটের সদর দফতর রয়েছে, যা পারস্য উপসাগর, লোহিত সাগর, আরব সাগর এবং কেনিয়ার দক্ষিণে পূর্ব আফ্রিকার উপকূলে মার্কিন নৌবাহিনীর দায়িত্বে রয়েছে।

    এই ফ্যাসিলিটি 'ন্যাভাল সাপোর্ট অ্যাক্টিভিটি বাহরাইন' নামে পরিচিত। এখানে মার্কিন নৌবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের সদর দফতরও রয়েছে। প্রায় নয় হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে এই ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্রে।

    মার্কিন নৌবাহিনীর বেশ কয়েকটি জাহাজ বাহরাইনে রয়েছে। এই অঞ্চলের গভীর জলে 'ইউএসএস কার্ল ভিনসন'-এর মতো 'সুপারক্যারিয়ার' জাহাজ এবং অন্যান্য বিমানবাহী জাহাজ চলাচল করতে পারে।

    এর মধ্যে চারটি 'মাইন ক্লিয়ারেন্স ভেসেল' (মাইন বিধ্বংসী জাহাজ) এবং দু'টি লজিস্টিক সাপোর্ট জাহাজও রয়েছে। বাহরাইনে মার্কিন কোস্টগার্ডের ছয়টি 'র‍্যাপিড রেসপন্স বোট'সহ একাধিক জলযান রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

    কুয়েত
    মধ্যপ্রাচ্যের যে দেশগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে, তার মধ্যে কুয়েত অন্যতম। এর মধ্যে রয়েছে ক্যাম্প আরিফজান, যেখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের হেডকোয়ার্টার রয়েছে।

    এটি মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর 'অপারেশনাল' এবং 'লজিস্টিক্যাল হাব' হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন অভিযানের সময় সরঞ্জাম সরবরাহ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে উপাদান মজুদ রয়েছে এই 'হাব'-এ।

    কুয়েতের আলী আল-সালেম বিমান ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৮৬তম 'এয়ার এক্সপিডিশনারি উইং' রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এই ঘাঁটিকে "ওই অঞ্চলে যৌথ ও জোট বাহিনীকে যুদ্ধ শক্তি মোতায়েনের কেন্দ্রীয় বিমান ঘাঁটি এবং প্রবেশদ্বার" হিসাবে উল্লেখ করেছে।

    এছাড়া কুয়েতে 'এমকিউ-৯ রিপার'সহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোনও রয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র ক্যাম্প আরিফজান ও আলী আল সালেম বিমান ঘাঁটি মিলিয়েই মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে।

    সংযুক্ত আরব আমিরাত
    সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) আল ধাফরা বিমান ঘাঁটিতে একটি মার্কিন সামরিক বাহিনীর ঘাঁটি রয়েছে। এটি একটি কৌশলগত ঘাঁটি যা গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং কমব্যাট এয়ার অপারেশন (যুদ্ধ বিমান অভিযানে) সাহায্য করে।

    এই ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৮০ তম এয়ার এক্সপিডিশনারি উইং রয়েছে। এটি দশটি বিমান স্কোয়াড্রন নিয়ে গঠিত এমন এক বাহিনী যেখানে 'এমকিউ -৯ রিপার্স'-এর মতো ড্রোনও আছে।

    ইরাক
    সাদ্দাম হোসেনের পতনের সময় ইরাকের ৫০০টিরও বেশি ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার সেনা মোতায়েন ছিল। তবে বর্তমানে দেশটিতে প্রায় আড়াই হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে এবং ওয়াশিংটন তাদের ধীরে ধীরে প্রত্যাহার করার জন্য বাগদাদ সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

    এটি 'ইসলামিক স্টেট' নামক গোষ্ঠীকে রুখতে আন্তর্জাতিক জোটের অংশ। এখানে মার্কিন সামরিক বাহিনী মূলত কুর্দিস্তানের দু'টি বিমান ঘাঁটি- আল আসাদ এবং ইরবিল থেকে নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে।

    ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই ঘাঁটিগুলি এবং ওই দেশের অন্যান্য ছোটখাটো ঘাঁটিগুলিকে ইরানের-মিত্র গোষ্ঠীগুলির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।

    সিরিয়া
    সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক উপস্থিতি ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। এর সূত্রপাত হয়েছিল ২০১১ সালে ওই দেশে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধের সময় থেকে। পরবর্তীতে সিরিয়া ও ইরাকের উল্লেখযোগ্য অঞ্চল দখল করে ফেলে ওই গোষ্ঠী।

    সিরিয়াজুড়ে বিভিন্ন ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য রয়েছে যারা এই গোষ্ঠীটির পুনরুত্থান ঠেকাতে স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করছে।

    গত জুন মাসে ওয়াশিংটন ঘোষণা করে যে, ওই দেশে যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত সামরিক ঘাঁটির সংখ্যা আট থেকে কমিয়ে একটিতে নামিয়ে আনবে এবং সিরিয়ার বিষয়ে তাদের নীতিতে পরিবর্তন আনবে "কারণ এগুলোর কোনোটিই কাজ করেনি।"

    ট্রাম্প অপ্রত্যাশিতভাবে গত মে মাসে সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার সরকার সিরিয়ার নতুন 'ডি ফ্যাক্টো' নেতা আহমেদ শারার সঙ্গে আলাপ আলোচনার বিষয়ে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। আহমেদ শারার নেতৃত্বে ২০২৪ সালের শেষের দিকে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হয়।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের ১২টিরও বেশি দেশে মার্কিন সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি ওই অঞ্চলের জলসীমায়ও যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজ মোতায়েন করা আছে। বর্তমানে এসব ঘাঁটিতে সামরিক ও বেসামরিক নাগরিক মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ আছেন। তাছাড়া রয়েছে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যুদ্ধবিমান এবং যুদ্ধজাহাজ। এদিকে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালানোর পর এসব সামরিক ঘাঁটিগুলি তাদের (ইরানের) সম্ভাব্য 'টার্গেট' (লক্ষ্যবস্তু) হয়ে দাঁড়ায়। ইরান আগেই সতর্ক করে দিয়েছিল যে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য তারা "সমস্ত বিকল্প খোলা রাখছে।" ইরান ইতোমধ্যে কাতারের মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি কোনও নতুন বিষয় নয়। ইরাকে যুদ্ধের সময় ওই অঞ্চলে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেনা সংখ্যা ১ লক্ষ ৬০ হাজারেরও বেশি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে যুদ্ধের সময়েও মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। গত বছর ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা এবং লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক ও সামরিক জাহাজে ইয়েমেনের হুথিদের ক্রমাগত হামলার পর প্রতিক্রিয়া স্বরূপ, ওই অঞ্চলে মার্কিন সেনা উপস্থিতি জোরদার করা হয়। তবে সম্প্রতি তেহরানের পক্ষ থেকে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কায় মার্কিন কর্মীদের সুরক্ষার জন্য আঞ্চলিক ঘাঁটিগুলি থেকে সামরিক বাহিনীকে স্বেচ্ছায় প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাষ্ট্র। সামগ্রিকভাবে, এই অঞ্চলে কমপক্ষে ১৯টি স্থানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্থাপনা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটিকে বহু আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞই স্থায়ী ঘাঁটি বলে মনে করেন। সেগুলো সৌদি আরব, বাহরাইন, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ইসরায়েল, জর্ডান, কুয়েত, কাতার এবং সিরিয়ায় অবস্থিত। স্বতন্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস'-এর মতে, মার্কিন সামরিক বাহিনী জিবুতি এবং তুরস্কের বড় ঘাঁটিগুলিও ব্যবহার করে, যা অন্যান্য আঞ্চলিক কমান্ডের অংশ হলেও প্রায়শই মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন অভিযানের সময় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। এই প্রতিবেদনে মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান প্রধান মার্কিন ঘাঁটিগুলির বিষয়ে উল্লেখযোগ্য তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই সমস্ত ঘাঁটিগুলি যুক্তরাষ্ট্রের 'সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম)' বা মার্কিন সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের অধীনে। কাতার কাতারের আল উদেইদ ঘাঁটিটি পুরো অঞ্চলের বৃহত্তম মার্কিন ঘাঁটি। এখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) এবং এর বিমান বাহিনীর ফরওয়ার্ড হেডকোয়ার্টার রয়েছে। ইরাক, সিরিয়া ও আফগানিস্তানে মার্কিন সামরিক বাহিনীর অতীত অভিযানের সময় আল উদেইদ কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছে। মার্কিন বিমান বাহিনীর ৩৭৯তম এয়ার এক্সপিডিশনারি উইংও এই ঘাঁটিতে মোতায়েন রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মে মাসে মধ্যপ্রাচ্য সফরের সময় এই ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। স্যাটেলাইট চিত্র অনুযায়ী, সম্প্রতি ওয়াশিংটন আল উদেইদের রানওয়ে থেকে কয়েক ডজন বিমান প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে মার্কিন হস্তক্ষেপের পর পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসাবে ইরানের সম্ভাব্য হামলা থেকে রক্ষা করার জন্যই সেগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। গত পাঁচই জুন 'প্ল্যানেট ল্যাবস'-এর প্রকাশিত ছবিতে 'সি-১৩০ হারকিউলিস ট্রান্সপোর্ট' (একটি বিশেষ সামরিক পরিবহন বিমান) এবং 'রেকোননাইসেন্স প্লেন' (বিশেষ সামরিক বিমান যা আকাশপথে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হয়)-সহ ৪০টি বিমান দেখা গিয়েছিল। এর ঠিক দুই সপ্তাহ পরে সেখানে মাত্র তিনটি বিমান দেখা গিয়েছিল বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। প্রসঙ্গত, কাতারে প্রায় ১০ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। বাহরাইন বাহরাইনে মার্কিন নৌবাহিনীর পঞ্চম ফ্লিটের সদর দফতর রয়েছে, যা পারস্য উপসাগর, লোহিত সাগর, আরব সাগর এবং কেনিয়ার দক্ষিণে পূর্ব আফ্রিকার উপকূলে মার্কিন নৌবাহিনীর দায়িত্বে রয়েছে। এই ফ্যাসিলিটি 'ন্যাভাল সাপোর্ট অ্যাক্টিভিটি বাহরাইন' নামে পরিচিত। এখানে মার্কিন নৌবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের সদর দফতরও রয়েছে। প্রায় নয় হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে এই ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্রে। মার্কিন নৌবাহিনীর বেশ কয়েকটি জাহাজ বাহরাইনে রয়েছে। এই অঞ্চলের গভীর জলে 'ইউএসএস কার্ল ভিনসন'-এর মতো 'সুপারক্যারিয়ার' জাহাজ এবং অন্যান্য বিমানবাহী জাহাজ চলাচল করতে পারে। এর মধ্যে চারটি 'মাইন ক্লিয়ারেন্স ভেসেল' (মাইন বিধ্বংসী জাহাজ) এবং দু'টি লজিস্টিক সাপোর্ট জাহাজও রয়েছে। বাহরাইনে মার্কিন কোস্টগার্ডের ছয়টি 'র‍্যাপিড রেসপন্স বোট'সহ একাধিক জলযান রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যের যে দেশগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে, তার মধ্যে কুয়েত অন্যতম। এর মধ্যে রয়েছে ক্যাম্প আরিফজান, যেখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের হেডকোয়ার্টার রয়েছে। এটি মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর 'অপারেশনাল' এবং 'লজিস্টিক্যাল হাব' হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন অভিযানের সময় সরঞ্জাম সরবরাহ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে উপাদান মজুদ রয়েছে এই 'হাব'-এ। কুয়েতের আলী আল-সালেম বিমান ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৮৬তম 'এয়ার এক্সপিডিশনারি উইং' রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এই ঘাঁটিকে "ওই অঞ্চলে যৌথ ও জোট বাহিনীকে যুদ্ধ শক্তি মোতায়েনের কেন্দ্রীয় বিমান ঘাঁটি এবং প্রবেশদ্বার" হিসাবে উল্লেখ করেছে। এছাড়া কুয়েতে 'এমকিউ-৯ রিপার'সহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোনও রয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র ক্যাম্প আরিফজান ও আলী আল সালেম বিমান ঘাঁটি মিলিয়েই মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) আল ধাফরা বিমান ঘাঁটিতে একটি মার্কিন সামরিক বাহিনীর ঘাঁটি রয়েছে। এটি একটি কৌশলগত ঘাঁটি যা গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং কমব্যাট এয়ার অপারেশন (যুদ্ধ বিমান অভিযানে) সাহায্য করে। এই ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৮০ তম এয়ার এক্সপিডিশনারি উইং রয়েছে। এটি দশটি বিমান স্কোয়াড্রন নিয়ে গঠিত এমন এক বাহিনী যেখানে 'এমকিউ -৯ রিপার্স'-এর মতো ড্রোনও আছে। ইরাক সাদ্দাম হোসেনের পতনের সময় ইরাকের ৫০০টিরও বেশি ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার সেনা মোতায়েন ছিল। তবে বর্তমানে দেশটিতে প্রায় আড়াই হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে এবং ওয়াশিংটন তাদের ধীরে ধীরে প্রত্যাহার করার জন্য বাগদাদ সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এটি 'ইসলামিক স্টেট' নামক গোষ্ঠীকে রুখতে আন্তর্জাতিক জোটের অংশ। এখানে মার্কিন সামরিক বাহিনী মূলত কুর্দিস্তানের দু'টি বিমান ঘাঁটি- আল আসাদ এবং ইরবিল থেকে নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই ঘাঁটিগুলি এবং ওই দেশের অন্যান্য ছোটখাটো ঘাঁটিগুলিকে ইরানের-মিত্র গোষ্ঠীগুলির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। সিরিয়া সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক উপস্থিতি ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। এর সূত্রপাত হয়েছিল ২০১১ সালে ওই দেশে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধের সময় থেকে। পরবর্তীতে সিরিয়া ও ইরাকের উল্লেখযোগ্য অঞ্চল দখল করে ফেলে ওই গোষ্ঠী। সিরিয়াজুড়ে বিভিন্ন ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য রয়েছে যারা এই গোষ্ঠীটির পুনরুত্থান ঠেকাতে স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করছে। গত জুন মাসে ওয়াশিংটন ঘোষণা করে যে, ওই দেশে যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত সামরিক ঘাঁটির সংখ্যা আট থেকে কমিয়ে একটিতে নামিয়ে আনবে এবং সিরিয়ার বিষয়ে তাদের নীতিতে পরিবর্তন আনবে "কারণ এগুলোর কোনোটিই কাজ করেনি।" ট্রাম্প অপ্রত্যাশিতভাবে গত মে মাসে সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার সরকার সিরিয়ার নতুন 'ডি ফ্যাক্টো' নেতা আহমেদ শারার সঙ্গে আলাপ আলোচনার বিষয়ে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। আহমেদ শারার নেতৃত্বে ২০২৪ সালের শেষের দিকে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
আরও গল্প দেখো
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com