Security Check
  • ঢাকা এয়ার পোর্ট রেলওয়ে স্টেশন
    ঢাকা এয়ার পোর্ট রেলওয়ে স্টেশন
    Haha
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·265 مشاهدة ·0 معاينة
  • শুভ সকাল।
    শুভ সকাল।
    Like
    Yay
    2
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·193 مشاهدة ·0 معاينة
  • “সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চিন্তা করো, তুমি এখনো বেঁচে আছো, নিঃশ্বাস নিতে পারছো, ভাবতে পারছো, সবকিছু উপভোগ করতে পারছো, ভালোবাসতে পারছো, এসবই আমাদের জন্যে বিশাল আশীর্বাদ।” — Marcus Aurelius
    “সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চিন্তা করো, তুমি এখনো বেঁচে আছো, নিঃশ্বাস নিতে পারছো, ভাবতে পারছো, সবকিছু উপভোগ করতে পারছো, ভালোবাসতে পারছো, এসবই আমাদের জন্যে বিশাল আশীর্বাদ।” — Marcus Aurelius
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·212 مشاهدة ·0 معاينة
  • “সকালে চিন্তা করো, দুপুরে কাজ করো, সন্ধ্যায় খাও, আর রাতে ঘুমাও।” — William Blake
    “সকালে চিন্তা করো, দুপুরে কাজ করো, সন্ধ্যায় খাও, আর রাতে ঘুমাও।” — William Blake
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·198 مشاهدة ·0 معاينة
  • সকলের জন্য রইলো আন্তরিক শুভ সকাল! কামনা করি, নতুন দিনের আলো যেন প্রতিটি মানুষের মুখে হাসি ফোটায়। সবাই সুস্থ থাকেন, নিরাপদে থাকেন এই প্রার্থনা করি।
    সকলের জন্য রইলো আন্তরিক শুভ সকাল! কামনা করি, নতুন দিনের আলো যেন প্রতিটি মানুষের মুখে হাসি ফোটায়। সবাই সুস্থ থাকেন, নিরাপদে থাকেন এই প্রার্থনা করি।
    Love
    1
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·211 مشاهدة ·0 معاينة
  • আজ বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস

    প্রতিবছর ১০ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের জন্য বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস। শান্তি প্রতিষ্ঠা, টেকসই উন্নয়ন ও সবার কল্যাণে বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে নিশ্চিত করার জন্য দিনটি পালন করা হয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের উদ্যোগে এ দিবস পালিত হয়ে থাকে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য—‘বিশ্বাস, রূপান্তর ও ভবিষ্যৎ: ২০৫০ সালের জন্য আমাদের যে বিজ্ঞান প্রয়োজন’।
    ১৯৯৯ সালে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলনের মাধ্যমে এই দিবস পালনের ধারণা প্রথম জন্ম নেয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিল তখন যৌথভাবে বিজ্ঞান–সংক্রান্ত ঘোষণা ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ব্যবহারের ঘোষণা দেয়। সেই অঙ্গীকারকে পালন করতেই দিবসটি ঘোষণা করা হয়। ইউনেসকো আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০১ সালে দিবসটির ঘোষণা করে। সেই থেকে দিবসটির মাধ্যমে বিজ্ঞানকে অগ্রগতির ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে শক্তিশালী করার জন্য বৈশ্বিক উদ্যোগ, কর্মসূচি ও অর্থায়নকে উৎসাহিত করে আসছে।
    জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০২৪-৩৩ সময়কালকে টেকসই উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান দশক হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই প্রেক্ষাপটে দিবসটিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ বছর দিবসটি উপলক্ষে উজবেকিস্তানে ৪৩তম ইউনেসকো জেনারেল কনফারেন্স আয়োজন করেছে ইউনেসকো। ইউনেসকোর মহাপরিচালক অড্রে আজুলে বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিজ্ঞান অপরিহার্য। বিজ্ঞান সমসাময়িক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের জন্য বাস্তব ও টেকসই সমাধান সরবরাহ করে। জলবায়ু সংকট, মহামারি ও সম্পদের ঘাটতির মতো সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার মাধ্যমে বিজ্ঞান অনেক সংঘাতের মূল কারণ প্রশমিত করতে পারে। এই দিবসের মাধ্যমে ইউনেসকো এবং আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের সব সদস্য, সহযোগী ও অংশীদারদের প্রতি একসঙ্গে কাজ করতে আহ্বান জানানো হয়।


    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    আজ বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস প্রতিবছর ১০ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের জন্য বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস। শান্তি প্রতিষ্ঠা, টেকসই উন্নয়ন ও সবার কল্যাণে বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে নিশ্চিত করার জন্য দিনটি পালন করা হয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের উদ্যোগে এ দিবস পালিত হয়ে থাকে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য—‘বিশ্বাস, রূপান্তর ও ভবিষ্যৎ: ২০৫০ সালের জন্য আমাদের যে বিজ্ঞান প্রয়োজন’। ১৯৯৯ সালে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বিজ্ঞান সম্মেলনের মাধ্যমে এই দিবস পালনের ধারণা প্রথম জন্ম নেয়। ইউনেসকো ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিল তখন যৌথভাবে বিজ্ঞান–সংক্রান্ত ঘোষণা ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ব্যবহারের ঘোষণা দেয়। সেই অঙ্গীকারকে পালন করতেই দিবসটি ঘোষণা করা হয়। ইউনেসকো আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০১ সালে দিবসটির ঘোষণা করে। সেই থেকে দিবসটির মাধ্যমে বিজ্ঞানকে অগ্রগতির ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে শক্তিশালী করার জন্য বৈশ্বিক উদ্যোগ, কর্মসূচি ও অর্থায়নকে উৎসাহিত করে আসছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০২৪-৩৩ সময়কালকে টেকসই উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান দশক হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই প্রেক্ষাপটে দিবসটিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ বছর দিবসটি উপলক্ষে উজবেকিস্তানে ৪৩তম ইউনেসকো জেনারেল কনফারেন্স আয়োজন করেছে ইউনেসকো। ইউনেসকোর মহাপরিচালক অড্রে আজুলে বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিজ্ঞান অপরিহার্য। বিজ্ঞান সমসাময়িক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের জন্য বাস্তব ও টেকসই সমাধান সরবরাহ করে। জলবায়ু সংকট, মহামারি ও সম্পদের ঘাটতির মতো সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার মাধ্যমে বিজ্ঞান অনেক সংঘাতের মূল কারণ প্রশমিত করতে পারে। এই দিবসের মাধ্যমে ইউনেসকো এবং আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান কাউন্সিলের সব সদস্য, সহযোগী ও অংশীদারদের প্রতি একসঙ্গে কাজ করতে আহ্বান জানানো হয়। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    Like
    Love
    2
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·298 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo মাশাল্লাহ ২১ম পেমেন্ট পেলামBest Site Of The Year

    যারা এখনো একাউন্ট একটিভ করেন নাই, তারা কিন্তু পরে আফসোস করবেন🫰

    🫰 ১৫টাকা দিয়ে ১৬৪০৳ ইনকাম

    মাত্র ১৫টাকা দিয়ে একটিভ করে প্রতি রেফারে পান ২৫টাকা,এই অফার শুধু আজকে দিনের জন্য


    এখানে হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না, মাত্র ১৫টাকার আশা ছেড়ে দিয়ে উরাধুরা রেফার করুন

    আর প্রতিদিনের ট্যাক্স পুরন করে ইনকাম করুন ১৫০-২০০টাকা

    প্রতি ট্যাক্স-১৫ টাকা

    সাইট লিংক




    https://quickeran.com/register?by=41333637866
    #goutom #jonosathi #fannyvideo মাশাল্লাহ ২১ম পেমেন্ট পেলাম🔥Best Site Of The Year 🌟 ➡️যারা এখনো একাউন্ট একটিভ করেন নাই, তারা কিন্তু পরে আফসোস করবেন🫰 🫰 ১৫টাকা দিয়ে ১৬৪০৳ ইনকাম 💸 💥মাত্র ১৫টাকা দিয়ে একটিভ করে প্রতি রেফারে পান ২৫টাকা,এই অফার শুধু আজকে দিনের জন্য 🔥 ‼️এখানে হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না, মাত্র ১৫টাকার আশা ছেড়ে দিয়ে উরাধুরা রেফার করুন ✅ ➡️আর প্রতিদিনের ট্যাক্স পুরন করে ইনকাম করুন ১৫০-২০০টাকা 💸 ➡️প্রতি ট্যাক্স-১৫ টাকা 🔥 ⚠️সাইট লিংক 👇 https://quickeran.com/register?by=41333637866
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·818 مشاهدة ·0 معاينة
  • গ্রাহকদের সুখবর দিয়ে শীঘ্রই ২৫ পয়সা কলরেটে ফিরছে সিটিসেল
    গ্রাহকদের সুখবর দিয়ে শীঘ্রই ২৫ পয়সা কলরেটে ফিরছে সিটিসেল
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·323 مشاهدة ·0 معاينة
  • Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·293 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo অনলাইনে ৯৫% কাজই ফেক?
    ঠিক তাই! তাই আমরা দিচ্ছি প্রমাণসহ কাজ।
    টাকা ইনকামের ১০০% সত্যি একটি উপায়
    আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন আজই!"
    #goutom #jonosathi #fannyvideo অনলাইনে ৯৫% কাজই ফেক? ঠিক তাই! তাই আমরা দিচ্ছি প্রমাণসহ কাজ। টাকা ইনকামের ১০০% সত্যি একটি উপায় আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন আজই!"
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·819 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo আপনি কি আপনার হাত খরচ চালাতে পারছেন না,তাহলে ইনবক্সে নক দিন, প্রতিদিন ৫০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন,
    #goutom #jonosathi #fannyvideo আপনি কি আপনার হাত খরচ চালাতে পারছেন না,তাহলে ইনবক্সে নক দিন, প্রতিদিন ৫০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন,
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·812 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে ইনবক্স এ আসো
    #goutom #jonosathi #fannyvideo অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে ইনবক্স এ আসো
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·824 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo টেলিগ্রাম আছে এমন 150 জন লোক দরকার
    একদম ফ্রিতে 120 থেকে 220 টাকা ইনকাম
    #goutom #jonosathi #fannyvideo টেলিগ্রাম আছে এমন 150 জন লোক দরকার একদম ফ্রিতে 120 থেকে 220 টাকা ইনকাম
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·830 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo যারা এডস দেখে ইনকাম করতে চান link://https://quickeran.com/register?by=41333637866
    #goutom #jonosathi #fannyvideo যারা এডস দেখে ইনকাম করতে চান link://https://quickeran.com/register?by=41333637866
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·822 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo
    #goutom #jonosathi #fannyvideo
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·821 مشاهدة ·0 معاينة
  • #goutom #jonosathi #fannyvideo যারা বেকার আছেন তারা নক দেন,
    ভালো একটা কাজ দিবো।
    #goutom #jonosathi #fannyvideo যারা বেকার আছেন তারা নক দেন, ভালো একটা কাজ দিবো।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·864 مشاهدة ·0 معاينة
  • নন এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির দশম দিন, ঢাকা প্রেসক্লাব
    নন এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির দশম দিন, ঢাকা প্রেসক্লাব
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·402 مشاهدة ·0 معاينة
  • নিউক্লিয়ার বর্জ্য সংরক্ষণ নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে

    একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি থেকে শক্তি সংগ্রহ করা হয়। শক্তিসংগ্রহের পর যে অবশিষ্ট বর্জ্য থাকে, তা লাখ লাখ বছর ধরে তেজস্ক্রিয় থাকে। এই বর্জ্যের সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টিকারী উপাদানের মধ্যে একটি আয়োডিন-১২৯ বা আই-১২৯। এটি একটি শক্তিশালী আইসোটোপ, যা সহজে ক্ষয় হয় না। এই উপাদান মানবদেহের মধ্যে বিশেষ করে থাইরয়েডে প্রবেশ করলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এ কারণেই আই-১২৯ নিউক্লিয়ার বর্জ্য মোকাবিলাকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়।
    বর্তমানে বিভিন্ন দেশে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। কিছু দেশ বর্জ্যকে মাটির গভীরে পুঁতে রাখে। আবার অন্য অনেক দেশ ফিল্টার করে পরিবেশে ছেড়ে দেয়। ফ্রান্স সরাসরি সমুদ্রে ছেড়ে দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটিসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় গবেষণাগার বিভিন্ন কৌশলের মধ্যে তুলনা করেছে। গবেষকেরা আই-১২৯ পরিবেশে নিঃসরণ করলে কীভাবে মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে, তা নিয়ে তথ্য বের করেছেন।

    আই-১২৯ এমন কিছু নয়, যা আমরা দেখতে ও গন্ধ নিতে পারি। অনুভব করা যায় না। আই-১২৯ নিউক্লিয়ার বর্জ্যের একটি বড় সমস্যা। এটি দীর্ঘকাল ধরে টিকে থাকে। আই-১২৯ উপাদানের অর্ধজীবন প্রায় ১ কোটি ৫৭ লাখ বছর। আই-১২৯ মাটি ও পানির মধ্য দিয়ে সহজে ভ্রমণ করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে বর্জ্য সংরক্ষণ নিরাপত্তা পরিকল্পনায় আই-১২৯ বর্জ্যকে একটি প্রধান ঝুঁকির কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থা পানিতে আই-১২৯ পরিমাণ প্রতি লিটারে মাত্র ৫ দশমিক ৬৬ ন্যানোগ্রাম পর্যন্ত সীমিত করেছে। যেকোনো তেজস্ক্রিয় উপাদানের জন্য নির্ধারিত সর্বনিম্ন সীমা এটি।নিউক্লিয়ার বর্জ্য সংরক্ষণ নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ বাড়ছে। ভবিষ্যতে কোনো ব্যর্থতার কারণে পরিস্থিতি জটিল হতে পারে। বিজ্ঞানী হারুকো ওয়েনরাইট বলেন, আই-১২৯ সংরক্ষণ জরুরি। কিছু দেশ বিপুল পরিমাণে আই-১২৯ পরিবেশে ছেড়ে দিচ্ছে। পরিবেশ সুরক্ষার ইতিহাসে ১৯৬০ দশক থেকে পারমাণবিক বর্জ্য নিক্ষেপ ও নিঃসরণ নিয়ে দুশ্চিন্তা শুরু হয়েছে। বায়ু ও পানিতে বর্জ্য মুক্ত করার কারণে দুশ্চিন্তা বাড়ছে।

    সূত্র: আর্থ ডটকম

    নিউক্লিয়ার বর্জ্য সংরক্ষণ নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি থেকে শক্তি সংগ্রহ করা হয়। শক্তিসংগ্রহের পর যে অবশিষ্ট বর্জ্য থাকে, তা লাখ লাখ বছর ধরে তেজস্ক্রিয় থাকে। এই বর্জ্যের সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টিকারী উপাদানের মধ্যে একটি আয়োডিন-১২৯ বা আই-১২৯। এটি একটি শক্তিশালী আইসোটোপ, যা সহজে ক্ষয় হয় না। এই উপাদান মানবদেহের মধ্যে বিশেষ করে থাইরয়েডে প্রবেশ করলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এ কারণেই আই-১২৯ নিউক্লিয়ার বর্জ্য মোকাবিলাকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়। বর্তমানে বিভিন্ন দেশে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। কিছু দেশ বর্জ্যকে মাটির গভীরে পুঁতে রাখে। আবার অন্য অনেক দেশ ফিল্টার করে পরিবেশে ছেড়ে দেয়। ফ্রান্স সরাসরি সমুদ্রে ছেড়ে দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটিসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় গবেষণাগার বিভিন্ন কৌশলের মধ্যে তুলনা করেছে। গবেষকেরা আই-১২৯ পরিবেশে নিঃসরণ করলে কীভাবে মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে, তা নিয়ে তথ্য বের করেছেন। আই-১২৯ এমন কিছু নয়, যা আমরা দেখতে ও গন্ধ নিতে পারি। অনুভব করা যায় না। আই-১২৯ নিউক্লিয়ার বর্জ্যের একটি বড় সমস্যা। এটি দীর্ঘকাল ধরে টিকে থাকে। আই-১২৯ উপাদানের অর্ধজীবন প্রায় ১ কোটি ৫৭ লাখ বছর। আই-১২৯ মাটি ও পানির মধ্য দিয়ে সহজে ভ্রমণ করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে বর্জ্য সংরক্ষণ নিরাপত্তা পরিকল্পনায় আই-১২৯ বর্জ্যকে একটি প্রধান ঝুঁকির কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থা পানিতে আই-১২৯ পরিমাণ প্রতি লিটারে মাত্র ৫ দশমিক ৬৬ ন্যানোগ্রাম পর্যন্ত সীমিত করেছে। যেকোনো তেজস্ক্রিয় উপাদানের জন্য নির্ধারিত সর্বনিম্ন সীমা এটি।নিউক্লিয়ার বর্জ্য সংরক্ষণ নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ বাড়ছে। ভবিষ্যতে কোনো ব্যর্থতার কারণে পরিস্থিতি জটিল হতে পারে। বিজ্ঞানী হারুকো ওয়েনরাইট বলেন, আই-১২৯ সংরক্ষণ জরুরি। কিছু দেশ বিপুল পরিমাণে আই-১২৯ পরিবেশে ছেড়ে দিচ্ছে। পরিবেশ সুরক্ষার ইতিহাসে ১৯৬০ দশক থেকে পারমাণবিক বর্জ্য নিক্ষেপ ও নিঃসরণ নিয়ে দুশ্চিন্তা শুরু হয়েছে। বায়ু ও পানিতে বর্জ্য মুক্ত করার কারণে দুশ্চিন্তা বাড়ছে। সূত্র: আর্থ ডটকম
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·342 مشاهدة ·0 معاينة
  • ধাতু খেয়ে ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ উৎপাদন করছে এক অদ্ভুত ব্যাকটেরিয়া!

    এক আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে জানা গেছে, এমন একটি বিরল ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা ধাতু খেয়ে বিশুদ্ধ ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ তৈরি করতে সক্ষম। এই ব্যাকটেরিয়া বিষাক্ত ধাতু পরিবেশ থেকে শোষণ করে সেগুলোকে মূল্যবান স্বর্ণের ন্যানোপার্টিকেলে রূপান্তরিত করে, যা পরিবেশবান্ধবভাবে সংগ্রহ করা সম্ভব।

    প্রচলিত খনির মতো ক্ষতিকর প্রক্রিয়ার প্রয়োজন নেই। ব্যাকটেরিয়াটি পরিবেশ থেকে ধাতু মেটাবোলাইজ করে মাইক্রোস্কোপিক স্বর্ণ কণায় রূপান্তরিত করে, যা সংগৃহীত করা যায়। এতে রাসায়নিক বর্জ্য কমানো, শক্তি ব্যবহারের হ্রাস এবং পরিবেশগত প্রভাব সীমিত করা সম্ভব।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই আবিষ্কার স্বর্ণ শিল্পকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে। এটি আরও পরিচ্ছন্ন, সবুজ এবং কার্যকরভাবে বিশুদ্ধ স্বর্ণ উৎপাদনের উপায় প্রদান করবে। শুধু খনি নয়, এই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতা ইলেকট্রনিক্স, চিকিৎসা যন্ত্রপাতি এবং উন্নত উপকরণ তৈরিতেও কাজে লাগানো যেতে পারে, যা শিল্প ও বিজ্ঞান উভয়ের জন্যই বিপ্লবী উদ্ভাবন হতে পারে।
    এই আবিষ্কার প্রমাণ করে, মানুষের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধানে প্রাকৃতিক মাইক্রোঅর্গানিজমের অপরিসীম সম্ভাবনা রয়েছে। জীববিজ্ঞান ও উদ্ভাবনের সংমিশ্রণে বিজ্ঞানীরা এমন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলোকে ব্যবহার করছেন, যা বিশ্বব্যাপী উৎপাদন, সম্পদ পুনরুদ্ধার এবং পরিবেশগত স্থায়িত্বকে নতুন মাত্রা দিতে পারে।

    সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    ধাতু খেয়ে ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ উৎপাদন করছে এক অদ্ভুত ব্যাকটেরিয়া! এক আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে জানা গেছে, এমন একটি বিরল ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা ধাতু খেয়ে বিশুদ্ধ ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ তৈরি করতে সক্ষম। এই ব্যাকটেরিয়া বিষাক্ত ধাতু পরিবেশ থেকে শোষণ করে সেগুলোকে মূল্যবান স্বর্ণের ন্যানোপার্টিকেলে রূপান্তরিত করে, যা পরিবেশবান্ধবভাবে সংগ্রহ করা সম্ভব। প্রচলিত খনির মতো ক্ষতিকর প্রক্রিয়ার প্রয়োজন নেই। ব্যাকটেরিয়াটি পরিবেশ থেকে ধাতু মেটাবোলাইজ করে মাইক্রোস্কোপিক স্বর্ণ কণায় রূপান্তরিত করে, যা সংগৃহীত করা যায়। এতে রাসায়নিক বর্জ্য কমানো, শক্তি ব্যবহারের হ্রাস এবং পরিবেশগত প্রভাব সীমিত করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই আবিষ্কার স্বর্ণ শিল্পকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে। এটি আরও পরিচ্ছন্ন, সবুজ এবং কার্যকরভাবে বিশুদ্ধ স্বর্ণ উৎপাদনের উপায় প্রদান করবে। শুধু খনি নয়, এই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতা ইলেকট্রনিক্স, চিকিৎসা যন্ত্রপাতি এবং উন্নত উপকরণ তৈরিতেও কাজে লাগানো যেতে পারে, যা শিল্প ও বিজ্ঞান উভয়ের জন্যই বিপ্লবী উদ্ভাবন হতে পারে। এই আবিষ্কার প্রমাণ করে, মানুষের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধানে প্রাকৃতিক মাইক্রোঅর্গানিজমের অপরিসীম সম্ভাবনা রয়েছে। জীববিজ্ঞান ও উদ্ভাবনের সংমিশ্রণে বিজ্ঞানীরা এমন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলোকে ব্যবহার করছেন, যা বিশ্বব্যাপী উৎপাদন, সম্পদ পুনরুদ্ধার এবং পরিবেশগত স্থায়িত্বকে নতুন মাত্রা দিতে পারে। সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·364 مشاهدة ·0 معاينة
  • মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

    নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলগ্রহে একসময় নানা ধাপে পরিবর্তিত পানির অস্তিত্ব ছিল। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, মঙ্গলের জেজেরো ক্রেটার (একটি বিশাল গর্তাকৃতি এলাকা) এক সময় গরম ও অম্লীয় (অ্যাসিডিক) পানি থেকে ধীরে ধীরে ঠান্ডা ও ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশে রূপ নেয়। এ পরিবর্তনগুলো জীবনের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা।

    নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার দীর্ঘদিন ধরে জেজেরো ক্রেটার এলাকায় খনিজ পরীক্ষা চালাচ্ছে। ‘জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ: প্ল্যানেটস’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সেখানে অন্তত ২৪ ধরনের খনিজ পাওয়া গেছে। এটা মঙ্গলের পানির ইতিহাস ও রাসায়নিক পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা দেখায়।গবেষণায় বলা হয়, প্রথম দিকে মঙ্গলের পানি ছিল অত্যন্ত গরম ও অম্লীয়— যা জীবনের জন্য অনুপযোগী। এই সময়ের পানিতে গ্রিনালাইট ও হিসিঞ্জারাইট নামের খনিজ তৈরি হয়েছিল, যা আগ্নেয় শিলার সঙ্গে বিক্রিয়ার ফল।

    পরবর্তী পর্যায়ে গ্রহটির বায়ুমণ্ডল পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পানি ঠান্ডা ও কম অম্লীয় হতে শুরু করে। তখন মিনেসোটাইট ও ক্লিনোপটিলোলাইট নামের খনিজ গঠিত হয়, যা তুলনামূলক ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশের ইঙ্গিত দেয়।

    সবশেষ ধাপে, জেজেরো ক্রেটারের পানি হয়ে ওঠে ঠান্ডা ও ক্ষারীয় (অ্যালকালাইন)— যা পৃথিবীর বসবাসযোগ্য পরিবেশের মতো। এই সময় গঠিত হয় সেপিওলাইট নামের খনিজ, যা সাধারণত পৃথিবীর জীবনের উপযোগী অঞ্চলে পাওয়া যায়।

    গবেষকরা বলছেন, এই পরিবর্তনগুলো প্রমাণ করে মঙ্গল একসময় এমন পরিবেশের মধ্য দিয়ে গেছে, যেখানে জীবনের অস্তিত্ব থাকার মতো অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলগ্রহে একসময় নানা ধাপে পরিবর্তিত পানির অস্তিত্ব ছিল। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, মঙ্গলের জেজেরো ক্রেটার (একটি বিশাল গর্তাকৃতি এলাকা) এক সময় গরম ও অম্লীয় (অ্যাসিডিক) পানি থেকে ধীরে ধীরে ঠান্ডা ও ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশে রূপ নেয়। এ পরিবর্তনগুলো জীবনের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার দীর্ঘদিন ধরে জেজেরো ক্রেটার এলাকায় খনিজ পরীক্ষা চালাচ্ছে। ‘জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ: প্ল্যানেটস’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সেখানে অন্তত ২৪ ধরনের খনিজ পাওয়া গেছে। এটা মঙ্গলের পানির ইতিহাস ও রাসায়নিক পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা দেখায়।গবেষণায় বলা হয়, প্রথম দিকে মঙ্গলের পানি ছিল অত্যন্ত গরম ও অম্লীয়— যা জীবনের জন্য অনুপযোগী। এই সময়ের পানিতে গ্রিনালাইট ও হিসিঞ্জারাইট নামের খনিজ তৈরি হয়েছিল, যা আগ্নেয় শিলার সঙ্গে বিক্রিয়ার ফল। পরবর্তী পর্যায়ে গ্রহটির বায়ুমণ্ডল পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পানি ঠান্ডা ও কম অম্লীয় হতে শুরু করে। তখন মিনেসোটাইট ও ক্লিনোপটিলোলাইট নামের খনিজ গঠিত হয়, যা তুলনামূলক ভারসাম্যপূর্ণ পানির পরিবেশের ইঙ্গিত দেয়। সবশেষ ধাপে, জেজেরো ক্রেটারের পানি হয়ে ওঠে ঠান্ডা ও ক্ষারীয় (অ্যালকালাইন)— যা পৃথিবীর বসবাসযোগ্য পরিবেশের মতো। এই সময় গঠিত হয় সেপিওলাইট নামের খনিজ, যা সাধারণত পৃথিবীর জীবনের উপযোগী অঞ্চলে পাওয়া যায়। গবেষকরা বলছেন, এই পরিবর্তনগুলো প্রমাণ করে মঙ্গল একসময় এমন পরিবেশের মধ্য দিয়ে গেছে, যেখানে জীবনের অস্তিত্ব থাকার মতো অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·372 مشاهدة ·0 معاينة
  • চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

    পৃথিবীতে প্রাণ ও বুদ্ধির বিকাশ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিনগ্রহী জীবেরা হয়তো আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ধারণা দিয়েছেন কানাডার কার্লেটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালেক্স এলারি।

    তার মতে, এই ভিনগ্রহী যন্ত্রগুলো (প্রোব) আমাদের সৌরজগতেই উপস্থিত থাকতে পারে। তবে সেগুলো দেখতে একেবারেই সাধারণ গ্রহাণু, চাঁদের ধূলিকণা বা ধূমকেতুর টুকরার মতো হওয়ায় সহজে চেনা যাচ্ছে না।

    অধ্যাপক এলারি বলেন, এই প্রোবগুলো সম্ভবত চাঁদের নিচে সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। মাঝে মাঝে তারা সক্রিয় হয়ে পৃথিবী ও এর জীববিবর্তনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। পৃথিবীতে জীবনের জটিলতা যত বাড়ছে, এসব প্রোবের নজরদারিও তত ঘন হতে পারে।

    তিনি আরও বলেন, মহাকাশে রেডিও সিগন্যাল বা আলোর ঝলক খোঁজার চেয়ে এখন উচিত আমাদের আশপাশের গ্রহ-উপগ্রহে প্রযুক্তিগত কার্যকলাপের চিহ্ন খোঁজা। যেমন—অস্বাভাবিক আইসোটোপ (রাসায়নিক উপাদানের বিশেষ রূপ) বা চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন।

    এলারির মতে, চাঁদ এমন অনুসন্ধানের সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ সেখানে অ্যালুমিনিয়ামসহ নানা উপাদান সহজলভ্য, যা যন্ত্র নির্মাণে দরকারি। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ খুব কম হওয়ায় সেখানে কাঠামো তৈরি করা গ্রহাণুর তুলনায় সহজ।

    তার প্রিপ্রিন্ট গবেষণাপত্রে তিনি লিখেছেন, আমরা যদি চাঁদে একটি ক্ষুদ্র পরমাণু চুল্লি (নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর) স্থাপন করি, তা ভবিষ্যতে এমন রাসায়নিক চিহ্ন রেখে যেতে পারে, যা অনুসন্ধানে সহায়ক হবে।

    এলারি মনে করেন, এখনো ভিনগ্রহী প্রোবের প্রমাণ না পাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, সৌরজগত বিশাল এবং এমন যন্ত্রগুলো আকারে খুব ছোট হতে পারে। তিনি মানবজাতিকে আহ্বান জানিয়েছেন—চাঁদ ও গ্রহাণুর খনিজ অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণের মধ্য দিয়েই আমরা হয়তো অজানা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির চিহ্ন খুঁজে পেতে পারি।

    সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা পৃথিবীতে প্রাণ ও বুদ্ধির বিকাশ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিনগ্রহী জীবেরা হয়তো আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ধারণা দিয়েছেন কানাডার কার্লেটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালেক্স এলারি। তার মতে, এই ভিনগ্রহী যন্ত্রগুলো (প্রোব) আমাদের সৌরজগতেই উপস্থিত থাকতে পারে। তবে সেগুলো দেখতে একেবারেই সাধারণ গ্রহাণু, চাঁদের ধূলিকণা বা ধূমকেতুর টুকরার মতো হওয়ায় সহজে চেনা যাচ্ছে না। অধ্যাপক এলারি বলেন, এই প্রোবগুলো সম্ভবত চাঁদের নিচে সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। মাঝে মাঝে তারা সক্রিয় হয়ে পৃথিবী ও এর জীববিবর্তনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। পৃথিবীতে জীবনের জটিলতা যত বাড়ছে, এসব প্রোবের নজরদারিও তত ঘন হতে পারে। তিনি আরও বলেন, মহাকাশে রেডিও সিগন্যাল বা আলোর ঝলক খোঁজার চেয়ে এখন উচিত আমাদের আশপাশের গ্রহ-উপগ্রহে প্রযুক্তিগত কার্যকলাপের চিহ্ন খোঁজা। যেমন—অস্বাভাবিক আইসোটোপ (রাসায়নিক উপাদানের বিশেষ রূপ) বা চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন। এলারির মতে, চাঁদ এমন অনুসন্ধানের সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ সেখানে অ্যালুমিনিয়ামসহ নানা উপাদান সহজলভ্য, যা যন্ত্র নির্মাণে দরকারি। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ খুব কম হওয়ায় সেখানে কাঠামো তৈরি করা গ্রহাণুর তুলনায় সহজ। তার প্রিপ্রিন্ট গবেষণাপত্রে তিনি লিখেছেন, আমরা যদি চাঁদে একটি ক্ষুদ্র পরমাণু চুল্লি (নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর) স্থাপন করি, তা ভবিষ্যতে এমন রাসায়নিক চিহ্ন রেখে যেতে পারে, যা অনুসন্ধানে সহায়ক হবে। এলারি মনে করেন, এখনো ভিনগ্রহী প্রোবের প্রমাণ না পাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, সৌরজগত বিশাল এবং এমন যন্ত্রগুলো আকারে খুব ছোট হতে পারে। তিনি মানবজাতিকে আহ্বান জানিয়েছেন—চাঁদ ও গ্রহাণুর খনিজ অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণের মধ্য দিয়েই আমরা হয়তো অজানা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির চিহ্ন খুঁজে পেতে পারি। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·374 مشاهدة ·0 معاينة
  • মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

    নাসা মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল ও হারানো পানির রহস্য জানতে নতুন এক অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে। মিশনটির নাম ‘ইস্কেপেড’। এতে একসঙ্গে দুটি ছোট স্যাটেলাইট পাঠানো হবে। তাদের নাম ‘ব্লু’ ও ‘গোল্ড’।

    খবর অনুসারে, আগামী নভেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ব্লু অরিজিন কোম্পানির নতুন রকেট ‘নিউ গ্লেন’–এর মাধ্যমে এই দুই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। তারা মঙ্গলের কক্ষপথে ঘুরে ঘুরে গ্রহটির উপরের বায়ুমণ্ডল ও চৌম্বক ক্ষেত্রের অবস্থা একসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে।

    এই দুই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে রকেট ল্যাব, আর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে ও আরও কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

    উভয় স্যাটেলাইট একই সময়ে তথ্য সংগ্রহ করবে, যেন মঙ্গলের চারপাশের পরিস্থিতি তিন মাত্রায় (৩-ডি) দেখা যায়। এতে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন সূর্যের বাতাস কীভাবে মঙ্গলের বায়ু মহাকাশে উড়িয়ে দেয়।

    মঙ্গলের অতীত রহস্য
    আজকের মঙ্গল এক ঠান্ডা ও শুষ্ক মরুভূমি। কিন্তু কোটি কোটি বছর আগে সেখানে নদী, হ্রদ ও পানি প্রবাহের চিহ্ন ছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে মঙ্গল তার প্রাকৃতিক চৌম্বক ঢাল হারায়। এই ঢালই আগে সূর্যের তীব্র বিকিরণ থেকে গ্রহটিকে রক্ষা করত।

    চৌম্বক ঢাল হারিয়ে যাওয়ার পর সূর্যের প্রবল বাতাস ধীরে ধীরে মঙ্গলের বায়ু ও পানি মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। এখন মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর তুলনায় অনেক পাতলা—প্রায় শতকের এক ভাগেরও কম।

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইস্কেপেড মিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো কীভাবে মঙ্গলের বায়ু ও পানি হারিয়ে গেল তা অনুসন্ধান করা। এ তথ্য জানা গেলে ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়েও গবেষণা করা যাবে। এই প্রথম নাসা একসঙ্গে দুটি উপগ্রহ পাঠাচ্ছে অন্য কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে।



    মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান নাসা মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল ও হারানো পানির রহস্য জানতে নতুন এক অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে। মিশনটির নাম ‘ইস্কেপেড’। এতে একসঙ্গে দুটি ছোট স্যাটেলাইট পাঠানো হবে। তাদের নাম ‘ব্লু’ ও ‘গোল্ড’। খবর অনুসারে, আগামী নভেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ব্লু অরিজিন কোম্পানির নতুন রকেট ‘নিউ গ্লেন’–এর মাধ্যমে এই দুই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। তারা মঙ্গলের কক্ষপথে ঘুরে ঘুরে গ্রহটির উপরের বায়ুমণ্ডল ও চৌম্বক ক্ষেত্রের অবস্থা একসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে। এই দুই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে রকেট ল্যাব, আর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে ও আরও কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠান। উভয় স্যাটেলাইট একই সময়ে তথ্য সংগ্রহ করবে, যেন মঙ্গলের চারপাশের পরিস্থিতি তিন মাত্রায় (৩-ডি) দেখা যায়। এতে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন সূর্যের বাতাস কীভাবে মঙ্গলের বায়ু মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। মঙ্গলের অতীত রহস্য আজকের মঙ্গল এক ঠান্ডা ও শুষ্ক মরুভূমি। কিন্তু কোটি কোটি বছর আগে সেখানে নদী, হ্রদ ও পানি প্রবাহের চিহ্ন ছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে মঙ্গল তার প্রাকৃতিক চৌম্বক ঢাল হারায়। এই ঢালই আগে সূর্যের তীব্র বিকিরণ থেকে গ্রহটিকে রক্ষা করত। চৌম্বক ঢাল হারিয়ে যাওয়ার পর সূর্যের প্রবল বাতাস ধীরে ধীরে মঙ্গলের বায়ু ও পানি মহাকাশে উড়িয়ে দেয়। এখন মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর তুলনায় অনেক পাতলা—প্রায় শতকের এক ভাগেরও কম। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইস্কেপেড মিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো কীভাবে মঙ্গলের বায়ু ও পানি হারিয়ে গেল তা অনুসন্ধান করা। এ তথ্য জানা গেলে ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা নিয়েও গবেষণা করা যাবে। এই প্রথম নাসা একসঙ্গে দুটি উপগ্রহ পাঠাচ্ছে অন্য কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·403 مشاهدة ·0 معاينة
  • আমার ৫০ জন লোক লাগবে Free কাজ দিমু কোনো টাকা লাগবেনা করতে চাইয়লে ইনবক্স করেন
    আমার ৫০ জন লোক লাগবে Free কাজ দিমু কোনো টাকা লাগবেনা করতে চাইয়লে ইনবক্স করেন
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·361 مشاهدة ·0 معاينة
  • অফার অফার অফার মাত্র 15 টাকা দিয়া আইডি এক্টিভ করে উরাধুরা ইনকাম,,,প্রতি রেফারে 25 টাকা,,,ফেসবুক সেল,,,জিমেইল সেল,,,ইনস্টাগ্রাম সেল করে এবং এড দেখে ইনকাম করতে পারবেন ,,,50 টাকা হলেই উইথড্র দিতে পারবেন,,উইথড্র দেওয়ার 1 মিনিটের মধ্যে টাকা পেয়ে যাবেন
    কাজ করতে চাইলে ইনবক্স করেন বা উপরে দেওয়া লিংক এ রেজিস্ট্রেশন করেন https://quickeran.com/register?by=41333637866
    অফার অফার অফার মাত্র 15 টাকা দিয়া আইডি এক্টিভ করে উরাধুরা ইনকাম,,,প্রতি রেফারে 25 টাকা,,,ফেসবুক সেল,,,জিমেইল সেল,,,ইনস্টাগ্রাম সেল করে এবং এড দেখে ইনকাম করতে পারবেন ,,,50 টাকা হলেই উইথড্র দিতে পারবেন,,উইথড্র দেওয়ার 1 মিনিটের মধ্যে টাকা পেয়ে যাবেন✨ ✨কাজ করতে চাইলে ইনবক্স করেন বা উপরে দেওয়া লিংক এ রেজিস্ট্রেশন করেন✨👇👇👇 https://quickeran.com/register?by=41333637866
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·438 مشاهدة ·0 معاينة
  • নন এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য ঢাকা প্রেস ক্লাবে আন্দোলন চলমান 12 তম দিন
    নন এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য ঢাকা প্রেস ক্লাবে আন্দোলন চলমান 12 তম দিন
    Love
    Like
    5
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·369 مشاهدة ·0 معاينة
  • কোন এক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করা হলো যে ,মশা বেশি শক্তিশালী নাকি বাঘ বেশি শক্তিশালী সে তার উত্তরে বলল মশা বেশি শক্তিশালী কারণ আমরা বাঘকে ধরে খাঁচায় ভরে রাখি আর মশার ভয়ে আমরা নিজেরাই মশারির মধ্যে ঢুকে থাকি l
    কোন এক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করা হলো যে ,মশা বেশি শক্তিশালী নাকি বাঘ বেশি শক্তিশালী সে তার উত্তরে বলল মশা বেশি শক্তিশালী কারণ আমরা বাঘকে ধরে খাঁচায় ভরে রাখি আর মশার ভয়ে আমরা নিজেরাই মশারির মধ্যে ঢুকে থাকি l
    Like
    Love
    5
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·422 مشاهدة ·0 معاينة
  • "আমি প্রায়শই মনে করি যে রাতটি দিনের চেয়ে বেশি জীবন্ত এবং আরও সমৃদ্ধভাবে রঙিন।”
    – ভিনসেন্ট ভ্যান গগ
    "আমি প্রায়শই মনে করি যে রাতটি দিনের চেয়ে বেশি জীবন্ত এবং আরও সমৃদ্ধভাবে রঙিন।” – ভিনসেন্ট ভ্যান গগ
    Like
    Sad
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·355 مشاهدة ·0 معاينة
  • “একটি ভাল ধারণা আপনাকে সকালে জাগিয়ে রাখবে, কিন্তু একটি দুর্দান্ত ধারণা আপনাকে রাতে জাগিয়ে রাখবে।” – মেরিলিন ভস সাভান্ত
    “একটি ভাল ধারণা আপনাকে সকালে জাগিয়ে রাখবে, কিন্তু একটি দুর্দান্ত ধারণা আপনাকে রাতে জাগিয়ে রাখবে।” – মেরিলিন ভস সাভান্ত
    Wow
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·360 مشاهدة ·0 معاينة
  • রাতের প্রকৃতি যেন এক মায়াভরা শহর, যে শহরে শুধু আমি আছি আর কেউ নেই।
    রাতের প্রকৃতি যেন এক মায়াভরা শহর, যে শহরে শুধু আমি আছি আর কেউ নেই।
    Like
    Wow
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·347 مشاهدة ·0 معاينة
  • রাতের নীরবতা আমার একমাত্র সত্যি বন্ধু… যে আমার সব কান্না শোনে, কিন্তু কাউকে বলে না।
    রাতের নীরবতা আমার একমাত্র সত্যি বন্ধু… যে আমার সব কান্না শোনে, কিন্তু কাউকে বলে না।
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·357 مشاهدة ·0 معاينة
  • শহরের এই রাতগুলো এতটাই নিঃসঙ্গ… যেখানে হাজারো আলোর মাঝেও কেউ আমার অন্ধকার দেখতে পায় না।
    শহরের এই রাতগুলো এতটাই নিঃসঙ্গ… যেখানে হাজারো আলোর মাঝেও কেউ আমার অন্ধকার দেখতে পায় না।
    Like
    Haha
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·380 مشاهدة ·0 معاينة
  • অনেক সমাধান রাতের নিস্তব্ধতায় খুঁজে পাওয়া যায়।
    অনেক সমাধান রাতের নিস্তব্ধতায় খুঁজে পাওয়া যায়।
    Haha
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·350 مشاهدة ·0 معاينة
  • রাত যতই দীর্ঘ হোক, সকাল আসবেই।
    রাত যতই দীর্ঘ হোক, সকাল আসবেই।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·404 مشاهدة ·0 معاينة
  • ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Love
    Like
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·397 مشاهدة ·0 معاينة
  • ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·427 مشاهدة ·0 معاينة
  • পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম ঃ ১ম

    সন্ধ্যার আকাশে নানা তারকা আমাদের মুগ্ধ করে। রাজধানী ঢাকার শাহবাগে দাঁড়িয়ে ঠিক সন্ধ্যায় ওপরের মহাকাশের দিকে তাকালে মহাকাশ মনে হয় খুব নিচে নিমে এসেছে। যেকোনো বিস্তৃত দিগন্ত এলাকায় দাঁড়ালেই মনে হয়, এই তো কাছেই মহাকাশ। আসলে দৃষ্টিভ্রম হয় তখন আমাদের। পৃথিবীর সব এলাকা সমান নয়, যে কারণে মহাশূন্যের কাছাকাছি সব এলাকার অবস্থান থাকে না। পাহাড়ি এলাকার উচ্চতা বেশি বলে তারা মহাকাশের কাছাকাছি থাকে, এমনটাও মনে করেন অনেকে। আসলে আমাদের পৃথিবী পূর্ণাঙ্গ গোলক নয়, কমলালেবুর মতো বলে মধ্য দিকটা বা বিষুবরেখার এলাকা মহাকাশের দিকে বেশিই ধাবিত হয়।

    আমরা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু চূড়া বলতে এত দিন মাউন্ট এভারেস্টকেই জানি। অবাক করার বিষয় হচ্ছে, এত উঁচু কাঠামো থেকেও মহাকাশ বেশ দূরে। মহাশূন্যের সবচেয়ে কাছাকাছি এলাকা বলা হয় দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজোকে। উচ্চতা বেশি হলেই যে মহাকাশের কাছে চলে যাবে কেউ, বিষয়টি এমন নয়। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বিষুবীয় এলাকা বিশেষ স্ফীতি দেখেন। এই স্ফীতির কারণেই চিম্বোরাজো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অনেক নিচে হলেও মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছের বিন্দু হওয়ার সম্মান অর্জন করেছে। বিজ্ঞানীদের চোখে, ইকুয়েডরের এ পাহাড়টিই মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করছে!

    বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে দেখা যায়, পৃথিবী আসলে নিখুঁত গোলক নয়। এর ঘূর্ণনের কারণে বিষুবরেখার চারপাশে এটি সামান্য স্ফীত হয়ে একটি উপগোলক আকার ধারণ করেছে। এর বিষুবীয় ব্যাসার্ধ মেরু ব্যাসার্ধের চেয়ে প্রায় ২১ কিলোমিটার বেশি। অর্থাৎ পৃথিবী তার মাঝখানে ওপর ও নিচের অংশ মানে উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর চেয়ে বেশি প্রশস্ত। এই বিষুবীয় স্ফীতি উচ্চতার পরিমাপকে প্রভাবিত করে।

    নেপাল ও চীনের মাঝে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার উচ্চতার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়া। কিন্তু সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা পরিমাপ করলে পৃথিবীর এই স্ফীত আকারটিকে হিসাবে আনা হয় না। সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিবর্তে যখন পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়, তখন বিষুবরেখার কাছাকাছি স্থান আসলে আরও দূরে চলে যায়।
    পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম ঃ ১ম সন্ধ্যার আকাশে নানা তারকা আমাদের মুগ্ধ করে। রাজধানী ঢাকার শাহবাগে দাঁড়িয়ে ঠিক সন্ধ্যায় ওপরের মহাকাশের দিকে তাকালে মহাকাশ মনে হয় খুব নিচে নিমে এসেছে। যেকোনো বিস্তৃত দিগন্ত এলাকায় দাঁড়ালেই মনে হয়, এই তো কাছেই মহাকাশ। আসলে দৃষ্টিভ্রম হয় তখন আমাদের। পৃথিবীর সব এলাকা সমান নয়, যে কারণে মহাশূন্যের কাছাকাছি সব এলাকার অবস্থান থাকে না। পাহাড়ি এলাকার উচ্চতা বেশি বলে তারা মহাকাশের কাছাকাছি থাকে, এমনটাও মনে করেন অনেকে। আসলে আমাদের পৃথিবী পূর্ণাঙ্গ গোলক নয়, কমলালেবুর মতো বলে মধ্য দিকটা বা বিষুবরেখার এলাকা মহাকাশের দিকে বেশিই ধাবিত হয়। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু চূড়া বলতে এত দিন মাউন্ট এভারেস্টকেই জানি। অবাক করার বিষয় হচ্ছে, এত উঁচু কাঠামো থেকেও মহাকাশ বেশ দূরে। মহাশূন্যের সবচেয়ে কাছাকাছি এলাকা বলা হয় দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজোকে। উচ্চতা বেশি হলেই যে মহাকাশের কাছে চলে যাবে কেউ, বিষয়টি এমন নয়। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বিষুবীয় এলাকা বিশেষ স্ফীতি দেখেন। এই স্ফীতির কারণেই চিম্বোরাজো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অনেক নিচে হলেও মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছের বিন্দু হওয়ার সম্মান অর্জন করেছে। বিজ্ঞানীদের চোখে, ইকুয়েডরের এ পাহাড়টিই মহাবিশ্বের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করছে! বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে দেখা যায়, পৃথিবী আসলে নিখুঁত গোলক নয়। এর ঘূর্ণনের কারণে বিষুবরেখার চারপাশে এটি সামান্য স্ফীত হয়ে একটি উপগোলক আকার ধারণ করেছে। এর বিষুবীয় ব্যাসার্ধ মেরু ব্যাসার্ধের চেয়ে প্রায় ২১ কিলোমিটার বেশি। অর্থাৎ পৃথিবী তার মাঝখানে ওপর ও নিচের অংশ মানে উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর চেয়ে বেশি প্রশস্ত। এই বিষুবীয় স্ফীতি উচ্চতার পরিমাপকে প্রভাবিত করে। নেপাল ও চীনের মাঝে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার উচ্চতার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়া। কিন্তু সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা পরিমাপ করলে পৃথিবীর এই স্ফীত আকারটিকে হিসাবে আনা হয় না। সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিবর্তে যখন পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়, তখন বিষুবরেখার কাছাকাছি স্থান আসলে আরও দূরে চলে যায়।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·474 مشاهدة ·0 معاينة
  • পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম : ২য়

    যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন।

    ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু।

    বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম : ২য় যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন। ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·526 مشاهدة ·0 معاينة
  • মহাকাশে প্রথম সেলফি

    মহাকাশ অনুসন্ধানের ইতিহাসে এমন কিছু মুহূর্ত আছে, যা কেবল বৈজ্ঞানিক সাফল্য নয়, মানব ইতিহাসের মাইলফলক হিসেবেও চিহ্নিত হয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো মহাকাশে তোলা প্রথম সেলফি। এমন একসময় মহাকাশে সেলফি তোলার ঘটনা জানা যায়, যখন ‘সেলফি’ শব্দটির কোনো অস্তিত্ব ছিল না।

    ১৯৬৬ সালের একটি আনুষ্ঠানিক ফটোগ্রাফকে কখনো কখনো মহাকাশের প্রথম সেলফি হিসেবে দাবি করা হয়। খোলা মহাকাশে কোনো মহাকাশচারীর নিজের তোলা প্রথম সেলফি ক্যামেরাবন্দী করেন কিংবদন্তী নভোচারী এডউইন ই বাজ অলড্রিন জুনিয়র। সেই ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছিল জেমিনি-১২ মহাকাশ অভিযানে। মহাকাশযানের ডকিং কৌশল পরীক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালের ১১ নভেম্বর সেই মিশন উৎক্ষেপণ করা হয়। অভিযানের কমান্ডার ছিলেন জেমস এ লভেল জুনিয়র ও পাইলট ছিলেন বাজ অলড্রিন।

    ১৯৬৬ সালের ১৩ নভেম্বর অলড্রিন তার তিনটি স্পেসওয়াকের মধ্যে দ্বিতীয়টি শুরু করেন। এটি ছিল একটি ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটের তারযুক্ত টিথারড স্পেসওয়াক। এই স্পেসওয়াক চলাকালীন তাঁর মূল কাজ ছিল দৃশ্যমান তারকাক্ষেত্রের ছবি তোলা। কাজের ফাঁকেই অলড্রিন একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও ঐতিহাসিক মুহূর্ত তৈরি করেন। তিনি স্পেসস্যুটে থাকা অবস্থায় নিজের একটি ছবি তোলেন। সেই ছবিকেই বলা হয় পৃথিবীর বাইরের প্রথম সেলফি। ছবিতে বাজ অলড্রিনকে মহাকাশের গভীর পটভূমিতে তার স্পেসস্যুট এবং হেলমেটের সম্মুখ অংশসহ দেখা যায়। যদিও ছবিতে মহাকাশযানের কিছু অংশ ও পৃথিবীকে প্রতিফলিত হতে দেখা যায়।

    জেমিনি ১২ যানে ব্যবহৃত ইউভি ক্যামেরা দেখতে সাধারণ ক্যামেরার মতোই ছিল। সেখানে একটি বিশেষ ইউভি লেন্স ও ফিল্টার ব্যবহার করা হয়, যেন ক্যামেরায় পৌঁছানো ইউভি রশ্মি ছাড়া অন্য সব বিকিরণ ফিল্টার হয়ে যায়। এই ইউভি রশ্মিকে একটি প্রিজমের মাধ্যমে পাঠানো হয়, যেন আলট্রাভায়োলেট আলোর বর্ণালি তৈরি হয়। মিশনে ব্যবহৃত আসল ক্যামেরাটি বর্তমানে স্মিথসোনিয়ান ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামের সংগ্রহে রয়েছে।

    সূত্র: অ্যামেচার ফটোগ্রাফার

    মহাকাশে প্রথম সেলফি মহাকাশ অনুসন্ধানের ইতিহাসে এমন কিছু মুহূর্ত আছে, যা কেবল বৈজ্ঞানিক সাফল্য নয়, মানব ইতিহাসের মাইলফলক হিসেবেও চিহ্নিত হয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো মহাকাশে তোলা প্রথম সেলফি। এমন একসময় মহাকাশে সেলফি তোলার ঘটনা জানা যায়, যখন ‘সেলফি’ শব্দটির কোনো অস্তিত্ব ছিল না। ১৯৬৬ সালের একটি আনুষ্ঠানিক ফটোগ্রাফকে কখনো কখনো মহাকাশের প্রথম সেলফি হিসেবে দাবি করা হয়। খোলা মহাকাশে কোনো মহাকাশচারীর নিজের তোলা প্রথম সেলফি ক্যামেরাবন্দী করেন কিংবদন্তী নভোচারী এডউইন ই বাজ অলড্রিন জুনিয়র। সেই ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছিল জেমিনি-১২ মহাকাশ অভিযানে। মহাকাশযানের ডকিং কৌশল পরীক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালের ১১ নভেম্বর সেই মিশন উৎক্ষেপণ করা হয়। অভিযানের কমান্ডার ছিলেন জেমস এ লভেল জুনিয়র ও পাইলট ছিলেন বাজ অলড্রিন। ১৯৬৬ সালের ১৩ নভেম্বর অলড্রিন তার তিনটি স্পেসওয়াকের মধ্যে দ্বিতীয়টি শুরু করেন। এটি ছিল একটি ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটের তারযুক্ত টিথারড স্পেসওয়াক। এই স্পেসওয়াক চলাকালীন তাঁর মূল কাজ ছিল দৃশ্যমান তারকাক্ষেত্রের ছবি তোলা। কাজের ফাঁকেই অলড্রিন একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও ঐতিহাসিক মুহূর্ত তৈরি করেন। তিনি স্পেসস্যুটে থাকা অবস্থায় নিজের একটি ছবি তোলেন। সেই ছবিকেই বলা হয় পৃথিবীর বাইরের প্রথম সেলফি। ছবিতে বাজ অলড্রিনকে মহাকাশের গভীর পটভূমিতে তার স্পেসস্যুট এবং হেলমেটের সম্মুখ অংশসহ দেখা যায়। যদিও ছবিতে মহাকাশযানের কিছু অংশ ও পৃথিবীকে প্রতিফলিত হতে দেখা যায়। জেমিনি ১২ যানে ব্যবহৃত ইউভি ক্যামেরা দেখতে সাধারণ ক্যামেরার মতোই ছিল। সেখানে একটি বিশেষ ইউভি লেন্স ও ফিল্টার ব্যবহার করা হয়, যেন ক্যামেরায় পৌঁছানো ইউভি রশ্মি ছাড়া অন্য সব বিকিরণ ফিল্টার হয়ে যায়। এই ইউভি রশ্মিকে একটি প্রিজমের মাধ্যমে পাঠানো হয়, যেন আলট্রাভায়োলেট আলোর বর্ণালি তৈরি হয়। মিশনে ব্যবহৃত আসল ক্যামেরাটি বর্তমানে স্মিথসোনিয়ান ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামের সংগ্রহে রয়েছে। সূত্র: অ্যামেচার ফটোগ্রাফার
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·559 مشاهدة ·0 معاينة
  • চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু

    মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কপালে ভাঁজ ফেলে নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে গ্রহাণু ২০২৪ ওয়াইআর৪। প্রাথমিকভাবে ২০৩২ সালে চাঁদে এটির আঘাতের সম্ভাবনা ৪ শতাংশ থাকলেও সাম্প্রতিক এক রিপোর্ট অনুযায়ী সেই সম্ভাবনা ৩০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। নিউ সায়েন্টিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে।

    বিজ্ঞানীদের একটি দল জানিয়েছে, আগামী বছর জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের আসন্ন পর্যবেক্ষণের উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। তাদের মতে, ৮০ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে চাঁদে আঘাতের এই ঝুঁকি ১ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। তবে, ৫ শতাংশ সম্ভাবনাও রয়েছে যে এই ঝুঁকি বেড়ে ৩০ শতাংশের উপরে চলে যেতে পারে।

    আগামী বছর ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৮ এবং ২৬ তারিখে জেমস টেলিস্কোপে সীমিত দেখার সুযোগ মিলবে। এই সময়েই গ্রহাণুটির গতিপথ এবং এই নিয়ে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা হবে। গ্রহাণুটির ব্যাস ৫৩ থেকে ৬৭ মিটার, যা মোটামুটি একটি ১০ তলা ভবনের সমান।

    ২০২৪ সালে যখন এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসার খবর প্রকাশিত হয়েছিল, তখন এটি মহাকাশপ্রেমীদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। গ্রহাণু ২০২৪ ওয়াইআর৪ প্রথম আবিষ্কৃত হয় ২০২৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর চিলিতে অবস্থিত অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম টেলিস্কোপের মাধ্যমে।

    প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০৩২ সালের ২২ ডিসেম্বর এটি পৃথিবীতে আঘাত হানার ১ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে, যা পরে সামান্য বেড়ে ৩.১ শতাংশ হয়। তবে, পরবর্তী পর্যবেক্ষণের পর নাসা এই সিদ্ধান্তে আসে যে ২০৩২ সাল বা তার পরে এই বস্তুটি পৃথিবীর জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো ঝুঁকি তৈরি করবে না।

    কিন্তু চাঁদকে আঘাত করার আশঙ্কা বাড়ায় বিজ্ঞানীরা এখন সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। যদিও এটি তুলনামূলকভাবে ছোট এবং পৃথিবীতে বড় ধরনের ক্ষতি করবে না, তবুও চাঁদে আঘাতের পরিণতি পৃথিবীর জন্য বিশাল হতে পারে। এমন আঘাতের ফলে লক্ষ লক্ষ টন মহাজাগতিক ধ্বংসাবশেষ মহাশূন্যে নিক্ষিপ্ত হবে, যা উপগ্রহ এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে।
    চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কপালে ভাঁজ ফেলে নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে গ্রহাণু ২০২৪ ওয়াইআর৪। প্রাথমিকভাবে ২০৩২ সালে চাঁদে এটির আঘাতের সম্ভাবনা ৪ শতাংশ থাকলেও সাম্প্রতিক এক রিপোর্ট অনুযায়ী সেই সম্ভাবনা ৩০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। নিউ সায়েন্টিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে। বিজ্ঞানীদের একটি দল জানিয়েছে, আগামী বছর জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের আসন্ন পর্যবেক্ষণের উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। তাদের মতে, ৮০ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে চাঁদে আঘাতের এই ঝুঁকি ১ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। তবে, ৫ শতাংশ সম্ভাবনাও রয়েছে যে এই ঝুঁকি বেড়ে ৩০ শতাংশের উপরে চলে যেতে পারে। আগামী বছর ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৮ এবং ২৬ তারিখে জেমস টেলিস্কোপে সীমিত দেখার সুযোগ মিলবে। এই সময়েই গ্রহাণুটির গতিপথ এবং এই নিয়ে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা হবে। গ্রহাণুটির ব্যাস ৫৩ থেকে ৬৭ মিটার, যা মোটামুটি একটি ১০ তলা ভবনের সমান। ২০২৪ সালে যখন এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসার খবর প্রকাশিত হয়েছিল, তখন এটি মহাকাশপ্রেমীদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। গ্রহাণু ২০২৪ ওয়াইআর৪ প্রথম আবিষ্কৃত হয় ২০২৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর চিলিতে অবস্থিত অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম টেলিস্কোপের মাধ্যমে। প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০৩২ সালের ২২ ডিসেম্বর এটি পৃথিবীতে আঘাত হানার ১ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে, যা পরে সামান্য বেড়ে ৩.১ শতাংশ হয়। তবে, পরবর্তী পর্যবেক্ষণের পর নাসা এই সিদ্ধান্তে আসে যে ২০৩২ সাল বা তার পরে এই বস্তুটি পৃথিবীর জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো ঝুঁকি তৈরি করবে না। কিন্তু চাঁদকে আঘাত করার আশঙ্কা বাড়ায় বিজ্ঞানীরা এখন সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। যদিও এটি তুলনামূলকভাবে ছোট এবং পৃথিবীতে বড় ধরনের ক্ষতি করবে না, তবুও চাঁদে আঘাতের পরিণতি পৃথিবীর জন্য বিশাল হতে পারে। এমন আঘাতের ফলে লক্ষ লক্ষ টন মহাজাগতিক ধ্বংসাবশেষ মহাশূন্যে নিক্ষিপ্ত হবে, যা উপগ্রহ এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·606 مشاهدة ·0 معاينة
  • পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

    এই সপ্তাহেই পৃথিবীতে আঘাত হানতে চলেছে একাধিক শক্তিশালী সৌর বা ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়। এর ফলে উত্তর গোলার্ধের আকাশে তৈরি হবে চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোর খেলা, যা নর্দার্ন লাইটস বা অরোরা বোরিয়ালিস নামে পরিচিত। এই ঝড়ের প্রভাবে সাময়িকভাবে কিছু যোগাযোগ ব্যবস্থাও ব্যাহত হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাসাগরীয় ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসনের পূর্বাভাস জানিয়েছেন, গত কয়েকদিনে সূর্য থেকে একাধিক 'করোনাল মাস ইজেকশন' বা গ্যাস ও কণার তীব্র বিস্ফোরণ ঘটেছে। এই কণাগুলি ঘণ্টায় ১৬ লক্ষ কিলোমিটারের বেশি বেগে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এর তীব্রতার জন্য পাঁচ-স্তরের স্কেলে জি৪ মাত্রার ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যার অর্থ 'গুরুতর ঝড়' প্রত্যাশিত। সংস্থাটির বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে তারা জি২ মাত্রার ঝড়ের পূর্বাভাস দিলেও প্রথম দুটির আঘাত প্রত্যাশার চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী, অর্থাৎ জি৪ মাত্রার ছিল।

    সৌরঝড় মূলত দুই ভাবে পৃথিবীতে ভূ-চৌম্বকীয় ঝড় সৃষ্টি করে। একটি হলো করোনাল মাস ইজেকশন, এতে সূর্য থেকে বিপুল পরিমাণ গ্যাস ও কণার বিস্ফোরণ ঘটে। এটি পৃথিবীতে পৌঁছাতে ১৫ ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন সময় নিতে পারে। অন্যটি হলো সৌর ফ্লেয়ার্স, এতে তীব্র তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ ঘটে। এটি আলোর গতিতে মাত্র আট মিনিটের মধ্যে পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়। সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রগুলো পুনর্বিন্যাস হওয়ার ফলেই এই উভয় ধরনের ঘটনা ঘটে।

    এই সৌরঝড়গুলো যখন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রে আঘাত করে, তখন উচ্চ চার্জযুক্ত কণাগুলি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের গ্যাসগুলির সাথে সংঘর্ষ ঘটায়। এই সংঘর্ষের ফলেই গ্যাসগুলি সবুজ, গোলাপি বা নীল রঙে জ্বলে ওঠে, যাকে আমরা মেরুজ্যোতি বা অরোরা বলে থাকি। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র শক্তিশালী হওয়ায় এই আলোর প্রদর্শনী সাধারণত মেরু অঞ্চলের কাছাকাছি দেখা যায়। সূর্যের বর্তমানে চলমান ১১ বছরের কার্যকলাপ চক্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকার কারণেই এই ধরনের আলো এখন আরও বেশি দেখা যাচ্ছে।

    সূত্র: আল জাজিরা
    পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড় এই সপ্তাহেই পৃথিবীতে আঘাত হানতে চলেছে একাধিক শক্তিশালী সৌর বা ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়। এর ফলে উত্তর গোলার্ধের আকাশে তৈরি হবে চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোর খেলা, যা নর্দার্ন লাইটস বা অরোরা বোরিয়ালিস নামে পরিচিত। এই ঝড়ের প্রভাবে সাময়িকভাবে কিছু যোগাযোগ ব্যবস্থাও ব্যাহত হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাসাগরীয় ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসনের পূর্বাভাস জানিয়েছেন, গত কয়েকদিনে সূর্য থেকে একাধিক 'করোনাল মাস ইজেকশন' বা গ্যাস ও কণার তীব্র বিস্ফোরণ ঘটেছে। এই কণাগুলি ঘণ্টায় ১৬ লক্ষ কিলোমিটারের বেশি বেগে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এর তীব্রতার জন্য পাঁচ-স্তরের স্কেলে জি৪ মাত্রার ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যার অর্থ 'গুরুতর ঝড়' প্রত্যাশিত। সংস্থাটির বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে তারা জি২ মাত্রার ঝড়ের পূর্বাভাস দিলেও প্রথম দুটির আঘাত প্রত্যাশার চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী, অর্থাৎ জি৪ মাত্রার ছিল। সৌরঝড় মূলত দুই ভাবে পৃথিবীতে ভূ-চৌম্বকীয় ঝড় সৃষ্টি করে। একটি হলো করোনাল মাস ইজেকশন, এতে সূর্য থেকে বিপুল পরিমাণ গ্যাস ও কণার বিস্ফোরণ ঘটে। এটি পৃথিবীতে পৌঁছাতে ১৫ ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন সময় নিতে পারে। অন্যটি হলো সৌর ফ্লেয়ার্স, এতে তীব্র তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ ঘটে। এটি আলোর গতিতে মাত্র আট মিনিটের মধ্যে পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়। সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রগুলো পুনর্বিন্যাস হওয়ার ফলেই এই উভয় ধরনের ঘটনা ঘটে। এই সৌরঝড়গুলো যখন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রে আঘাত করে, তখন উচ্চ চার্জযুক্ত কণাগুলি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের গ্যাসগুলির সাথে সংঘর্ষ ঘটায়। এই সংঘর্ষের ফলেই গ্যাসগুলি সবুজ, গোলাপি বা নীল রঙে জ্বলে ওঠে, যাকে আমরা মেরুজ্যোতি বা অরোরা বলে থাকি। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র শক্তিশালী হওয়ায় এই আলোর প্রদর্শনী সাধারণত মেরু অঞ্চলের কাছাকাছি দেখা যায়। সূর্যের বর্তমানে চলমান ১১ বছরের কার্যকলাপ চক্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকার কারণেই এই ধরনের আলো এখন আরও বেশি দেখা যাচ্ছে। সূত্র: আল জাজিরা
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·674 مشاهدة ·0 معاينة
  • মাত্র একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হবে ৫০টির বেশি ধরনের ক্যান্সার!

    যুক্তরাষ্ট্রের বায়োটেকনোলজি কোম্পানি Grail-এর তৈরি একটি যুগান্তকারী রক্ত পরীক্ষা ‘Galleri’, মাত্র একটি রক্তের নমুনা থেকে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার সনাক্ত করতে সক্ষম। এই পরীক্ষাটি মাল্টি-ক্যান্সার আর্লি ডিটেকশন (MCED) হিসেবে পরিচিত এবং রক্তে থাকা সেল-ফ্রি ডিএনএ (cfDNA) বিশ্লেষণ করে ক্যান্সার সংশ্লিষ্ট অস্বাভাবিক মিথাইলেশন প্যাটার্ন খুঁজে বের করে।

    প্রাথমিক তথ্য এবং SYMPLIFY ও PATHFINDER-এর মতো বৃহৎ ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ফলাফল দেখাচ্ছে, Galleri পরীক্ষা রোগীর উপসর্গ প্রকাশ হওয়ার আগেই বিভিন্ন ক্যান্সার শনাক্ত করতে পারে, যা সময়মতো চিকিৎসার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এই পরীক্ষা অনেক প্রচলিত একক ক্যান্সার স্ক্রিনিং যেমন ম্যামোগ্রাম বা কোলোনোস্কোপির তুলনায় সাত গুণ বেশি শনাক্তকরণের ক্ষমতা রাখে, বিশেষ করে প্যানক্রিয়াটিক, ওভারিয়ান এবং এসোফেজিয়াল ক্যান্সারের মতো কঠিন সনাক্তযোগ্য ক্যান্সারের ক্ষেত্রে।

    Galleri পরীক্ষাটি FDA থেকে ‘Breakthrough Device’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ট্রায়াল চলছে। যদিও এটি এখনও প্রচলিত স্ক্রিনিং পদ্ধতির পূর্ণ বিকল্প নয়, বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এটি একটি সম্পূরক টুল হিসেবে ব্যবহার করলে ক্যান্সার আগেভাগেই শনাক্ত করা সম্ভব এবং সময়ের মধ্যে চিকিৎসা শুরু করে অসংখ্য জীবন বাঁচানো সম্ভব।

    সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    মাত্র একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হবে ৫০টির বেশি ধরনের ক্যান্সার! যুক্তরাষ্ট্রের বায়োটেকনোলজি কোম্পানি Grail-এর তৈরি একটি যুগান্তকারী রক্ত পরীক্ষা ‘Galleri’, মাত্র একটি রক্তের নমুনা থেকে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার সনাক্ত করতে সক্ষম। এই পরীক্ষাটি মাল্টি-ক্যান্সার আর্লি ডিটেকশন (MCED) হিসেবে পরিচিত এবং রক্তে থাকা সেল-ফ্রি ডিএনএ (cfDNA) বিশ্লেষণ করে ক্যান্সার সংশ্লিষ্ট অস্বাভাবিক মিথাইলেশন প্যাটার্ন খুঁজে বের করে। প্রাথমিক তথ্য এবং SYMPLIFY ও PATHFINDER-এর মতো বৃহৎ ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ফলাফল দেখাচ্ছে, Galleri পরীক্ষা রোগীর উপসর্গ প্রকাশ হওয়ার আগেই বিভিন্ন ক্যান্সার শনাক্ত করতে পারে, যা সময়মতো চিকিৎসার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এই পরীক্ষা অনেক প্রচলিত একক ক্যান্সার স্ক্রিনিং যেমন ম্যামোগ্রাম বা কোলোনোস্কোপির তুলনায় সাত গুণ বেশি শনাক্তকরণের ক্ষমতা রাখে, বিশেষ করে প্যানক্রিয়াটিক, ওভারিয়ান এবং এসোফেজিয়াল ক্যান্সারের মতো কঠিন সনাক্তযোগ্য ক্যান্সারের ক্ষেত্রে। Galleri পরীক্ষাটি FDA থেকে ‘Breakthrough Device’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ট্রায়াল চলছে। যদিও এটি এখনও প্রচলিত স্ক্রিনিং পদ্ধতির পূর্ণ বিকল্প নয়, বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এটি একটি সম্পূরক টুল হিসেবে ব্যবহার করলে ক্যান্সার আগেভাগেই শনাক্ত করা সম্ভব এবং সময়ের মধ্যে চিকিৎসা শুরু করে অসংখ্য জীবন বাঁচানো সম্ভব। সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·654 مشاهدة ·0 معاينة
  • পৃথিবীতে সকল সম্পর্কের শেষ হতে পারে।
    কিন্তু বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্কের শেষ নাই।
    সকলকে জুমার দিনের শুভেচ্ছা।
    পৃথিবীতে সকল সম্পর্কের শেষ হতে পারে। কিন্তু বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্কের শেষ নাই। সকলকে জুমার দিনের শুভেচ্ছা।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·578 مشاهدة ·0 معاينة
  • ধৈর্য তা নয়, যে আপনি কতক্ষণ অপেক্ষা করতে পারেন।
    বরং আপনি অপেক্ষা করার সময় কতটা ভালো আচরণ করেন, সেটাই ধৈর্য্য।
    ধৈর্য তা নয়, যে আপনি কতক্ষণ অপেক্ষা করতে পারেন। বরং আপনি অপেক্ষা করার সময় কতটা ভালো আচরণ করেন, সেটাই ধৈর্য্য।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·607 مشاهدة ·0 معاينة
  • হে আল্লাহ জুমার দিনের উছিলায় আপনার প্রিয় বান্দা ও রসূল আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর গুনাগার উম্মত সবাইকে আপনি ক্ষমা করে দিন। ---- আমিন।
    হে আল্লাহ জুমার দিনের উছিলায় আপনার প্রিয় বান্দা ও রসূল আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর গুনাগার উম্মত সবাইকে আপনি ক্ষমা করে দিন। ---- আমিন।
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·655 مشاهدة ·0 معاينة
  • টাম্প ইমেইল যাদের প্রয়োজন শুধু তাদের জন্য
    https://fast-temp-mail.blogspot.com/?m=1
    টাম্প ইমেইল যাদের প্রয়োজন শুধু তাদের জন্য https://fast-temp-mail.blogspot.com/?m=1
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Haha
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·608 مشاهدة ·0 معاينة
  • সবাই নগদ কে বয়কট করুন
    Google Terms এর বাইরে গিয়ে এরা ব্যবহারকারিদের তথ্য চুরি করতেছে?
    আজকে থেকে Google নগদ কে Harmful App বলে দেখাচ্ছে।
    কারণ এটি Google Play Stor এর নিতি ভঙ্গ করেছে। এটি ক্যামেরা ও গ্যালারির অ্যাক্সেস চাচ্ছে যা খুবই অপ্রয়জনিয় এবং বিপদজনক!
    এছারাও এটি কল রেকর্ডিং ও অডিও এর উপর আড়ি পাতিয়েছে বলে Google/Playstor এর Play Protect জানায়
    সবাই নগদ কে বয়কট করুন⚠️ 🎮Google Terms এর বাইরে গিয়ে এরা ব্যবহারকারিদের তথ্য চুরি করতেছে?⚠️ ⚠️আজকে থেকে Google নগদ🌟 কে Harmful App বলে দেখাচ্ছে। ➡️কারণ এটি Google Play Stor এর নিতি ভঙ্গ করেছে। এটি ক্যামেরা ও গ্যালারির অ্যাক্সেস চাচ্ছে যা খুবই অপ্রয়জনিয় এবং বিপদজনক! 🌟এছারাও এটি কল রেকর্ডিং ও অডিও এর উপর আড়ি পাতিয়েছে বলে Google/Playstor এর Play Protect জানায়🎮
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·606 مشاهدة ·0 معاينة
  • https://youtu.be/H89qr7u5Vks?si=bZRw5jrxmXq57wqY
    https://youtu.be/H89qr7u5Vks?si=bZRw5jrxmXq57wqY
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·597 مشاهدة ·0 معاينة
  • আপনি কি সত্যিই অনলাইনে স্মার্ট ইনকাম শুরু করতে চান?
    EARNING SHOP এ আপনার জন্য রয়েছে Trusted & Active Income System
    কেন earning shop ?
    নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম
    কম খরচে শুরু করার সুযোগ
    সহজ ও দ্রুত আয়ের প্রোজেক্ট
    শেখার মাধ্যমে আয় বাড়ানোর সিস্টেম
    Active Income + Smart Income একসাথে
    ইনকাম প্রোজেক্টসমূহ:
    1️⃣ মোবাইল রিচার্জ
    2️⃣ ড্রাইভ অফার
    3️⃣ পে বিল সার্ভিস
    4️⃣ রিসেলিং
    5️⃣ অ্যাড ভিউ ইনকাম
    6️⃣ মাইক্রো জব
    7️⃣ জব পোস্ট
    8️⃣ ভেন্ডরশীপ
    9️⃣ জিমেইল মার্কেটিং
    ফেসবুক মার্কেটিং
    1️⃣1️⃣ ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং
    1️⃣2️⃣ টার্গেট বোনাস
    1️⃣3️⃣ লিডারশিপ ইনকাম
    1️⃣4️⃣ সেলারি (পারফরম্যান্স বেইজড)
    1️⃣5️⃣ ক্রয়-বিক্রয়
    1️⃣6️⃣ ডিজিটাল সার্ভিস
    earning shop দিয়ে আপনি শুধু আয় করবেন না,
    আপনি শিখবেন স্মার্টলি ইনকাম করার সম্পূর্ণ সিস্টেম।
    আজই যোগ দিন এবং আপনার ডিজিটাল ইনকামের যাত্রা শুরু করুন!
    ওয়েবসাইট লিংক https://earning-shop.com/register?ref=195689
    আপনি কি সত্যিই অনলাইনে স্মার্ট ইনকাম শুরু করতে চান? 🌟 📢 EARNING SHOP এ আপনার জন্য রয়েছে Trusted & Active Income System 💼🔥 💎 কেন earning shop ? ✅ নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ✅ কম খরচে শুরু করার সুযোগ ✅ সহজ ও দ্রুত আয়ের প্রোজেক্ট ✅ শেখার মাধ্যমে আয় বাড়ানোর সিস্টেম ✅ Active Income + Smart Income একসাথে 💼 ইনকাম প্রোজেক্টসমূহ: ✅ 1️⃣ মোবাইল রিচার্জ 2️⃣ ড্রাইভ অফার 3️⃣ পে বিল সার্ভিস 4️⃣ রিসেলিং 5️⃣ অ্যাড ভিউ ইনকাম 6️⃣ মাইক্রো জব 7️⃣ জব পোস্ট 8️⃣ ভেন্ডরশীপ 9️⃣ জিমেইল মার্কেটিং 🔟 ফেসবুক মার্কেটিং 1️⃣1️⃣ ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং 1️⃣2️⃣ টার্গেট বোনাস 1️⃣3️⃣ লিডারশিপ ইনকাম 1️⃣4️⃣ সেলারি (পারফরম্যান্স বেইজড) 1️⃣5️⃣ ক্রয়-বিক্রয় 1️⃣6️⃣ ডিজিটাল সার্ভিস 💡 earning shop দিয়ে আপনি শুধু আয় করবেন না, আপনি শিখবেন স্মার্টলি ইনকাম করার সম্পূর্ণ সিস্টেম। 🔥 আজই যোগ দিন এবং আপনার ডিজিটাল ইনকামের যাত্রা শুরু করুন! ওয়েবসাইট লিংক https://earning-shop.com/register?ref=195689
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·737 مشاهدة ·0 معاينة
  • শহরতলী প্লাটফর্ম ঢাকা
    শহরতলী প্লাটফর্ম ঢাকা
    Like
    Love
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·673 مشاهدة ·0 معاينة
  • https://youtu.be/19j6Ars37WQ?si=9dNO5nkSkOhdOw4O
    https://youtu.be/19j6Ars37WQ?si=9dNO5nkSkOhdOw4O
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Love
    Like
    3
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·638 مشاهدة ·0 معاينة
ترقية الحساب
اختر الخطة التي تناسبك
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%