নাটক Cinematic
নাটক Cinematic

@emonnor

"স্বাগতম! 🎬 এখানে পাবেন জনপ্রিয় নাটকের আবেগময় মুহূর্ত, রোমান্টিক দৃশ্য আর উত্তেজনাপূর্ণ টুইস্ট! 💔❤️‍🔥 প্রতিটি ক্লিপ ভালোবাসা ও যত্ন দিয়ে এডিট করা হয় 🎥✨। নিয়মিত নতুন ক্লিপ আপলোড হয় 🎞️📅 সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল আইকনে ক্লিক করুন 🔔! ধন্যবাদ!"
5 পোস্টগুলো
6 ছবিগুলো
বাস করে Chittagong
থেকে Chittagong
ছেলে
একক
20/04/2006
সাম্প্রতিক আপডেট
  • হোটেলের রুমে মোমবাতির আলো ছড়িয়ে ছিল এক রূপকথার আবহ 🕯️✨। মেহজাবিন জানালার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, বাতাসে তার চুল উড়ছিল 🌬️, শরীরে হালকা রেশমি শাড়ি 🧣। ইমরান কিছুক্ষণ চুপচাপ তাকিয়ে রইলো তার দিকে—এই নারী তার ভালোবাসার, তার জীবনের নতুন গল্পের শুরু ❤️📖।

    সে ধীরে ধীরে গিয়ে মেহজাবিনের পেছনে দাঁড়ালো, তার কাঁধে আলতো করে হাত রাখলো 🤲। মেহজাবিন একবারে থেমে গেল। ইমরান তার কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললো,
    “তোমাকে ছুঁতে ভয় লাগে... যেন স্বপ্ন ভেঙে যাবে...” 🫣💭

    মেহজাবিন ধীরে মুখ ঘুরিয়ে তাকাল তার চোখে—চোখে একরাশ লজ্জা 😳, কিন্তু ততটাই সাহসও 🌹।
    “স্বপ্ন যদি হও, তাহলে চাই না ঘুম ভাঙুক...” 🌙✨

    ইমরান তার মুখের খুব কাছে গিয়ে থেমে গেল, যেন সময়ও থেমে আছে ⏳। হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকালো দূরে ⚡, আর সেই মুহূর্তে তারা একে অপরের ঠোঁটে ছুঁয়ে গেল 💋—মুখে নয়, মনে আগুন জ্বলে উঠলো 🔥❤️‍।

    রাতটা কাটলো শুধু শরীরের নয়, হৃদয়ের ছোঁয়ায় 🤍। ইমরান ও মেহজাবিন বুঝে গেল—এটাই ভালোবাসা, যেখানে প্রত্যেকটা স্পর্শে থাকে সম্মান, প্রত্যেকটা নিঃশ্বাসে থাকে অনুভব ✨🤗।
    হোটেলের রুমে মোমবাতির আলো ছড়িয়ে ছিল এক রূপকথার আবহ 🕯️✨। মেহজাবিন জানালার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, বাতাসে তার চুল উড়ছিল 🌬️, শরীরে হালকা রেশমি শাড়ি 🧣। ইমরান কিছুক্ষণ চুপচাপ তাকিয়ে রইলো তার দিকে—এই নারী তার ভালোবাসার, তার জীবনের নতুন গল্পের শুরু ❤️📖। সে ধীরে ধীরে গিয়ে মেহজাবিনের পেছনে দাঁড়ালো, তার কাঁধে আলতো করে হাত রাখলো 🤲। মেহজাবিন একবারে থেমে গেল। ইমরান তার কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললো, “তোমাকে ছুঁতে ভয় লাগে... যেন স্বপ্ন ভেঙে যাবে...” 🫣💭 মেহজাবিন ধীরে মুখ ঘুরিয়ে তাকাল তার চোখে—চোখে একরাশ লজ্জা 😳, কিন্তু ততটাই সাহসও 🌹। “স্বপ্ন যদি হও, তাহলে চাই না ঘুম ভাঙুক...” 🌙✨ ইমরান তার মুখের খুব কাছে গিয়ে থেমে গেল, যেন সময়ও থেমে আছে ⏳। হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকালো দূরে ⚡, আর সেই মুহূর্তে তারা একে অপরের ঠোঁটে ছুঁয়ে গেল 💋—মুখে নয়, মনে আগুন জ্বলে উঠলো 🔥❤️‍। রাতটা কাটলো শুধু শরীরের নয়, হৃদয়ের ছোঁয়ায় 🤍। ইমরান ও মেহজাবিন বুঝে গেল—এটাই ভালোবাসা, যেখানে প্রত্যেকটা স্পর্শে থাকে সম্মান, প্রত্যেকটা নিঃশ্বাসে থাকে অনুভব ✨🤗।
    Love
    Like
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • গল্পের নাম: "হাচিকো – অপেক্ষার প্রতীক" 🐶⏳

    জাপানের শিবুইয়া স্টেশনের সামনে প্রতিদিন একটি কুকুর বসে থাকত। তার নাম ছিল হাচিকো। 🐕

    সে প্রতিদিন তার প্রিয় মালিক, অধ্যাপক উএনোর জন্য স্টেশনের সামনে অপেক্ষা করত। 🎓🚉

    হাচিকো এবং উএনো একে অপরকে খুব ভালোবাসতেন। ❤️
    উএনো প্রতিদিন ট্রেনে করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেন এবং বিকেলে ফিরে আসতেন। তখন হাচিকো তাকে স্টেশন থেকে বাড়ি নিয়ে যেত। 🚆🏠🐾

    এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকে... কিন্তু হঠাৎ একদিন, ১৯২৫ সালে, উএনো অফিসে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। 💔⚰️
    তিনি আর কখনো ফিরে আসেননি...

    তবুও হাচিকো সেটা বুঝতে পারেনি। সে প্রতিদিন ঠিক সময়ে স্টেশনে যেত এবং তার প্রিয় মানুষের অপেক্ষা করত। ⏰🐶
    বরফ, বৃষ্টি, রোদ – কিছুই তাকে থামাতে পারেনি। ❄️☔🌞

    এই দৃশ্য দেখে আশেপাশের মানুষজন মুগ্ধ হয়। তারা হাচিকোকে খাওয়াত, আদর করত। 🍱❤️
    ৯ বছর ধরে, হাচিকো প্রতিদিন একই জায়গায় অপেক্ষা করেছিল! 🕰️

    শেষে একদিন, হাচিকো স্টেশনের সামনেই চিরদিনের মতো ঘুমিয়ে পড়ে... 🌙💤
    তার সম্মানে, শিবুইয়া স্টেশনের সামনে একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি বানানো হয়। 🗿🐕

    আজও, সেই মূর্তি ভালোবাসা আর আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
    এক কুকুর আমাদের শিখিয়েছে – ভালোবাসা কখনো হারায় না। ✨❤️🐾
    গল্পের নাম: "হাচিকো – অপেক্ষার প্রতীক" 🐶⏳ জাপানের শিবুইয়া স্টেশনের সামনে প্রতিদিন একটি কুকুর বসে থাকত। তার নাম ছিল হাচিকো। 🐕 সে প্রতিদিন তার প্রিয় মালিক, অধ্যাপক উএনোর জন্য স্টেশনের সামনে অপেক্ষা করত। 🎓🚉 হাচিকো এবং উএনো একে অপরকে খুব ভালোবাসতেন। ❤️ উএনো প্রতিদিন ট্রেনে করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেন এবং বিকেলে ফিরে আসতেন। তখন হাচিকো তাকে স্টেশন থেকে বাড়ি নিয়ে যেত। 🚆🏠🐾 এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকে... কিন্তু হঠাৎ একদিন, ১৯২৫ সালে, উএনো অফিসে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। 💔⚰️ তিনি আর কখনো ফিরে আসেননি... তবুও হাচিকো সেটা বুঝতে পারেনি। সে প্রতিদিন ঠিক সময়ে স্টেশনে যেত এবং তার প্রিয় মানুষের অপেক্ষা করত। ⏰🐶 বরফ, বৃষ্টি, রোদ – কিছুই তাকে থামাতে পারেনি। ❄️☔🌞 এই দৃশ্য দেখে আশেপাশের মানুষজন মুগ্ধ হয়। তারা হাচিকোকে খাওয়াত, আদর করত। 🍱❤️ ৯ বছর ধরে, হাচিকো প্রতিদিন একই জায়গায় অপেক্ষা করেছিল! 🕰️ শেষে একদিন, হাচিকো স্টেশনের সামনেই চিরদিনের মতো ঘুমিয়ে পড়ে... 🌙💤 তার সম্মানে, শিবুইয়া স্টেশনের সামনে একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি বানানো হয়। 🗿🐕 আজও, সেই মূর্তি ভালোবাসা আর আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এক কুকুর আমাদের শিখিয়েছে – ভালোবাসা কখনো হারায় না। ✨❤️🐾
    Love
    Like
    5
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • নতুন লোগো কেমন হলো
    নতুন লোগো কেমন হলো
    Like
    Love
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • Love
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
আরও গল্প দেখো
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com