গল্পের নাম: "হাচিকো – অপেক্ষার প্রতীক"
জাপানের শিবুইয়া স্টেশনের সামনে প্রতিদিন একটি কুকুর বসে থাকত। তার নাম ছিল হাচিকো।
সে প্রতিদিন তার প্রিয় মালিক, অধ্যাপক উএনোর জন্য স্টেশনের সামনে অপেক্ষা করত।
হাচিকো এবং উএনো একে অপরকে খুব ভালোবাসতেন।
উএনো প্রতিদিন ট্রেনে করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেন এবং বিকেলে ফিরে আসতেন। তখন হাচিকো তাকে স্টেশন থেকে বাড়ি নিয়ে যেত।
এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকে... কিন্তু হঠাৎ একদিন, ১৯২৫ সালে, উএনো অফিসে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান।
তিনি আর কখনো ফিরে আসেননি...
তবুও হাচিকো সেটা বুঝতে পারেনি। সে প্রতিদিন ঠিক সময়ে স্টেশনে যেত এবং তার প্রিয় মানুষের অপেক্ষা করত।
বরফ, বৃষ্টি, রোদ – কিছুই তাকে থামাতে পারেনি।
এই দৃশ্য দেখে আশেপাশের মানুষজন মুগ্ধ হয়। তারা হাচিকোকে খাওয়াত, আদর করত।
৯ বছর ধরে, হাচিকো প্রতিদিন একই জায়গায় অপেক্ষা করেছিল!
শেষে একদিন, হাচিকো স্টেশনের সামনেই চিরদিনের মতো ঘুমিয়ে পড়ে...
তার সম্মানে, শিবুইয়া স্টেশনের সামনে একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি বানানো হয়।
আজও, সেই মূর্তি ভালোবাসা আর আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
এক কুকুর আমাদের শিখিয়েছে – ভালোবাসা কখনো হারায় না।
জাপানের শিবুইয়া স্টেশনের সামনে প্রতিদিন একটি কুকুর বসে থাকত। তার নাম ছিল হাচিকো।
সে প্রতিদিন তার প্রিয় মালিক, অধ্যাপক উএনোর জন্য স্টেশনের সামনে অপেক্ষা করত।
হাচিকো এবং উএনো একে অপরকে খুব ভালোবাসতেন।
উএনো প্রতিদিন ট্রেনে করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেন এবং বিকেলে ফিরে আসতেন। তখন হাচিকো তাকে স্টেশন থেকে বাড়ি নিয়ে যেত।
এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকে... কিন্তু হঠাৎ একদিন, ১৯২৫ সালে, উএনো অফিসে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান।
তিনি আর কখনো ফিরে আসেননি...
তবুও হাচিকো সেটা বুঝতে পারেনি। সে প্রতিদিন ঠিক সময়ে স্টেশনে যেত এবং তার প্রিয় মানুষের অপেক্ষা করত।
বরফ, বৃষ্টি, রোদ – কিছুই তাকে থামাতে পারেনি।
এই দৃশ্য দেখে আশেপাশের মানুষজন মুগ্ধ হয়। তারা হাচিকোকে খাওয়াত, আদর করত।
৯ বছর ধরে, হাচিকো প্রতিদিন একই জায়গায় অপেক্ষা করেছিল!
শেষে একদিন, হাচিকো স্টেশনের সামনেই চিরদিনের মতো ঘুমিয়ে পড়ে...
তার সম্মানে, শিবুইয়া স্টেশনের সামনে একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি বানানো হয়।
আজও, সেই মূর্তি ভালোবাসা আর আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
এক কুকুর আমাদের শিখিয়েছে – ভালোবাসা কখনো হারায় না।
গল্পের নাম: "হাচিকো – অপেক্ষার প্রতীক" 🐶⏳
জাপানের শিবুইয়া স্টেশনের সামনে প্রতিদিন একটি কুকুর বসে থাকত। তার নাম ছিল হাচিকো। 🐕
সে প্রতিদিন তার প্রিয় মালিক, অধ্যাপক উএনোর জন্য স্টেশনের সামনে অপেক্ষা করত। 🎓🚉
হাচিকো এবং উএনো একে অপরকে খুব ভালোবাসতেন। ❤️
উএনো প্রতিদিন ট্রেনে করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেন এবং বিকেলে ফিরে আসতেন। তখন হাচিকো তাকে স্টেশন থেকে বাড়ি নিয়ে যেত। 🚆🏠🐾
এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকে... কিন্তু হঠাৎ একদিন, ১৯২৫ সালে, উএনো অফিসে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। 💔⚰️
তিনি আর কখনো ফিরে আসেননি...
তবুও হাচিকো সেটা বুঝতে পারেনি। সে প্রতিদিন ঠিক সময়ে স্টেশনে যেত এবং তার প্রিয় মানুষের অপেক্ষা করত। ⏰🐶
বরফ, বৃষ্টি, রোদ – কিছুই তাকে থামাতে পারেনি। ❄️☔🌞
এই দৃশ্য দেখে আশেপাশের মানুষজন মুগ্ধ হয়। তারা হাচিকোকে খাওয়াত, আদর করত। 🍱❤️
৯ বছর ধরে, হাচিকো প্রতিদিন একই জায়গায় অপেক্ষা করেছিল! 🕰️
শেষে একদিন, হাচিকো স্টেশনের সামনেই চিরদিনের মতো ঘুমিয়ে পড়ে... 🌙💤
তার সম্মানে, শিবুইয়া স্টেশনের সামনে একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি বানানো হয়। 🗿🐕
আজও, সেই মূর্তি ভালোবাসা আর আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
এক কুকুর আমাদের শিখিয়েছে – ভালোবাসা কখনো হারায় না। ✨❤️🐾

·37 Views
·0 Reviews