Upgrade to Pro

Md Antor  Ali

  • এর অর্থ, সবাই বুঝবে না।
    এর অর্থ, সবাই বুঝবে না।
    Like
    Love
    2
    ·97 Views ·0 Reviews
  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    ·150 Views ·0 Reviews
  • হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়।
    ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়।
    হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার।
    বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়। ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়। হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার। বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    Love
    Like
    3
    ·117 Views ·0 Reviews
  • "জীবনে সব কিছু হারিয়ে যেতে পারে...
    কিন্তু যাদের সঙ্গে 'পাগলামি' ভাগ করে নিই, তারা নয় — ওরাই আসল বন্ধুত্ব!"
    #বন্ধু_মানে_ভালোবাসা #FriendshipGoals #RealOnes #BanglaVibes
    ✨ "জীবনে সব কিছু হারিয়ে যেতে পারে... কিন্তু যাদের সঙ্গে 'পাগলামি' ভাগ করে নিই, তারা নয় — ওরাই আসল বন্ধুত্ব!" 😄💙 #বন্ধু_মানে_ভালোবাসা #FriendshipGoals #RealOnes #BanglaVibes
    Haha
    1
    ·195 Views ·0 Reviews
  • কে লিখেছেন জানি না , কিন্তু অসাধারণ
    ১. মা ৯ মাস বহন করে, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
    ২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায় ,বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন , উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন জানেন না ।
    ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করে , বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন , তাদের উভয়ের ভালোবাসা সমান , তবে মায়ের ভালোবাসা উচ্চতর হিসেবে দেখানো হয়েছে । জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।
    ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান , কষ্ট পেলে মা বলে কাঁদেন । আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন , কিন্তু বাবা কি কখনো খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে রাখেন না ? ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে , প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।
    ৫. আলমারি মরে যাবে রঙিন শাড়ি আমার বাচ্চাদের অনেক জামা কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম , নিজের প্রয়োজনে তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।
    ৬. মায়ের অনেক সোনার অলংকার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানিনা বাবা কেন পিছিয়ে।
    ৭. বাবা সারা জীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে , কেন জানি না সব সময় পিছিয়ে থাকেন।
    ৮. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায় , তখন বাচ্চারা বলে , মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী , কিন্তু তারা বলে , বাবা অকেজো।
    ৯. বাবার পিছনের কারণ তিনি পরিবারের মেরুদন্ড । আর আমাদের মেরুদন্ডগুলো তো আমাদের শরীরে পিছনে । অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মত করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণে তিনি পিছিয়ে আছেন ,,,,,,!!!!
    ****জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া ।
    সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি*
    সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে !
    কে লিখেছেন জানি না , কিন্তু অসাধারণ👐 ১. মা ৯ মাস বহন করে, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না। ২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায় ,বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন , উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন জানেন না । ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করে , বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন , তাদের উভয়ের ভালোবাসা সমান , তবে মায়ের ভালোবাসা উচ্চতর হিসেবে দেখানো হয়েছে । জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে। ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান , কষ্ট পেলে মা বলে কাঁদেন । আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন , কিন্তু বাবা কি কখনো খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে রাখেন না ? ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে , প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না। ৫. আলমারি মরে যাবে রঙিন শাড়ি আমার বাচ্চাদের অনেক জামা কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম , নিজের প্রয়োজনে তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন। ৬. মায়ের অনেক সোনার অলংকার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানিনা বাবা কেন পিছিয়ে। ৭. বাবা সারা জীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে , কেন জানি না সব সময় পিছিয়ে থাকেন। ৮. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায় , তখন বাচ্চারা বলে , মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী , কিন্তু তারা বলে , বাবা অকেজো। ৯. বাবার পিছনের কারণ তিনি পরিবারের মেরুদন্ড । আর আমাদের মেরুদন্ডগুলো তো আমাদের শরীরে পিছনে । অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মত করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণে তিনি পিছিয়ে আছেন ,,,,,,!!!! ****জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া । সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি* সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে !
    Like
    Love
    2
    ·126 Views ·0 Reviews


  • "একসময় যে মানুষটা আপনার সব কিছু ছিল, আজ সে-ই হয়তো অন্য কারো সব কিছু..."

    চেষ্টা করেছিলে ভালো থাকতে, মন খুলে বিশ্বাস করেছিলে...
    কিন্তু শেষে কি হয়েছিল?
    তোমার ভালোবাসা প্রমাণ করতে হয়নি, তবু তোমাকেই বারবার প্রমাণ করতে হয়েছে — তুমি কেয়ার করো।


    "তুমি কি কখনো কাউকে ভালোবেসে নিজেকেই হারিয়ে ফেলেছিলে?"
    তোমার সেই গল্পটা শেয়ার করো…
    হয়তো আরেকটা ভাঙা মন এতে একটু জোড়া পাবে।

    #ভালোবাসা #মনথেকে #হারিয়ে_যাওয়া #একপাক্ষিকভালোবাসা #বাংলাপোস্ট
    🖤 "একসময় যে মানুষটা আপনার সব কিছু ছিল, আজ সে-ই হয়তো অন্য কারো সব কিছু..." চেষ্টা করেছিলে ভালো থাকতে, মন খুলে বিশ্বাস করেছিলে... কিন্তু শেষে কি হয়েছিল? তোমার ভালোবাসা প্রমাণ করতে হয়নি, তবু তোমাকেই বারবার প্রমাণ করতে হয়েছে — তুমি কেয়ার করো। 👇 "তুমি কি কখনো কাউকে ভালোবেসে নিজেকেই হারিয়ে ফেলেছিলে?" তোমার সেই গল্পটা শেয়ার করো… হয়তো আরেকটা ভাঙা মন এতে একটু জোড়া পাবে। #ভালোবাসা #মনথেকে #হারিয়ে_যাওয়া #একপাক্ষিকভালোবাসা #বাংলাপোস্ট
    Love
    2
    ·109 Views ·0 Reviews

  • "সব ঠিক থাকার পরেও কিছু একটা ঠিক থাকে না।
    হয়তো সেটাই হয় — ভেতরের একাকীত্ব..."


    "আপনার জীবনের এমন একটা সময় কবে এসেছিল, যখন চারপাশে সবাই ছিল, কিন্তু আপনি নিজেকে একা মনে করতেন?"
    কমেন্টে শেয়ার করুন, আপনার অনুভূতিটা অনেকের সঙ্গে মিলতে পারে।

    #মনখারাপেরদিন #একাকিত্ব #বাংলাপোস্ট #মনথেকে
    🖤 "সব ঠিক থাকার পরেও কিছু একটা ঠিক থাকে না। হয়তো সেটাই হয় — ভেতরের একাকীত্ব..." 👇 "আপনার জীবনের এমন একটা সময় কবে এসেছিল, যখন চারপাশে সবাই ছিল, কিন্তু আপনি নিজেকে একা মনে করতেন?" কমেন্টে শেয়ার করুন, আপনার অনুভূতিটা অনেকের সঙ্গে মিলতে পারে। #মনখারাপেরদিন #একাকিত্ব #বাংলাপোস্ট #মনথেকে
    Like
    Love
    2
    ·121 Views ·0 Reviews
  • #ভারতের ক্ষ*তি
    মোট ১৩ টি যু*দ্ধ বিমান হারিয়েছে, ভারতীয় সেনা ও বায়ু সেনা সহকারে আটক ১০০+, ভারতীয় সেনা মৃত্যুর সংখ্যা সেঞ্চুরি প্লাস, ড্রোন হারিয়েছে ২০০+, কাশ্মীরের ৮০ কিলোমিটার দখল পাকিস্তানের, পা*কিস্তানের পাল্টা হা*মলায় ক্ষ*তিগ্রস্ত হয়েছে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমান, উপর দিয়ে ভারতের রিজার্ভ ব্যাংকিং সেক্টর দসে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ লস। এদিকে আবার মো*দির গদি নিয়ে টানাটানি
    সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ
    এদিকে আওয়ামীলীগ ও নিষিদ্ধ হলো
    সবমিলিয়ে ঈদ মোবারক
    #ভারতের ক্ষ*তি মোট ১৩ টি যু*দ্ধ বিমান হারিয়েছে, ভারতীয় সেনা ও বায়ু সেনা সহকারে আটক ১০০+, ভারতীয় সেনা মৃত্যুর সংখ্যা সেঞ্চুরি প্লাস, ড্রোন হারিয়েছে ২০০+, কাশ্মীরের ৮০ কিলোমিটার দখল পাকিস্তানের, পা*কিস্তানের পাল্টা হা*মলায় ক্ষ*তিগ্রস্ত হয়েছে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমান, উপর দিয়ে ভারতের রিজার্ভ ব্যাংকিং সেক্টর দসে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ লস। এদিকে আবার মো*দির গদি নিয়ে টানাটানি😄🤣 সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ❤️🥰 এদিকে আওয়ামীলীগ ও নিষিদ্ধ হলো😌 সবমিলিয়ে ঈদ মোবারক ☺️☺️
    Love
    1
    ·114 Views ·0 Reviews
  • জীবনে এমন একটা সময় আসে, যখন সবাই চলে যায়, কিন্তু আপনি থেকে যান নিজের জন্য...

    ভেবেছেন কখনো, জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি কী?


    এটা তখনই বোঝা যায়, যখন কারও উপর ভরসা না রেখে নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে শিখে যাই।

    আপনি কখন নিজেকে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী মনে করেছিলেন?
    কমেন্টে জানান, আপনার গল্পটা হতে পারে কারো অনুপ্রেরণা।

    #আত্মউন্নয়ন #বাংলাঅনুপ্রেরণা #PositiveVibes #ভালোথাকুন #RealTalk
    🌟 জীবনে এমন একটা সময় আসে, যখন সবাই চলে যায়, কিন্তু আপনি থেকে যান নিজের জন্য... 🌿 ভেবেছেন কখনো, জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি কী? 👇 এটা তখনই বোঝা যায়, যখন কারও উপর ভরসা না রেখে নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে শিখে যাই। 💬 আপনি কখন নিজেকে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী মনে করেছিলেন? কমেন্টে জানান, আপনার গল্পটা হতে পারে কারো অনুপ্রেরণা। ❤️ #আত্মউন্নয়ন #বাংলাঅনুপ্রেরণা #PositiveVibes #ভালোথাকুন #RealTalk
    Love
    3
    ·184 Views ·0 Reviews
  • মানুষ কখনও পাহাড়ে হোঁচট খায় না, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট পাথরের টুকরাতে। পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি। কিন্তু ইট পাথরগুলো আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, যে কারণে প্রায়ই আমরা ইট পাথরে পা হড়কে পড়ে যাই।

    জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এরকমই। একটি সম্পর্ক – সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক যাই হোক না কেন – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে। এই ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো প্রথমে হয়ত তেমন একটা গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। একটা সময়ে গিয়ে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না, বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান।

    আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতটা রাগ করল কেন?” কিন্তু ওই ছোট্ট বিষয়টাই হয়ত তার কাছে বড় ছিল। হয়ত সে প্রতিদিন একটু কথা বলে হালকা হতে চেয়েছিল, হয়ত ও একটুখানি বেশি সময় চেয়েছিল, হয়ত আপনার কোনো একটা বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে।

    তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার।

    সময়মতো একটি মেসেজ, ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা, কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি, কিংবা কেবল মন দিয়ে তার মনের কথাগুলো শোনা — এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে।

    সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, একটুখানি গুরুত্ব দেওয়া, একটুখানি সহানুভূতি — এগুলোই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড।

    মনে রাখবেন, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়। তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে ওই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই!
    মানুষ কখনও পাহাড়ে হোঁচট খায় না, হোঁচট খায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইট পাথরের টুকরাতে। পাহাড়ের মতো বিশাল কিছুর সামনে আমরা সতর্ক থাকি, প্রস্তুত থাকি। কিন্তু ইট পাথরগুলো আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, যে কারণে প্রায়ই আমরা ইট পাথরে পা হড়কে পড়ে যাই। জীবনের মতোই, সম্পর্কের পথও এরকমই। একটি সম্পর্ক – সেটা প্রেম, বন্ধুত্ব, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক যাই হোক না কেন – কখনোই বড় কোনো ইস্যুতে ভেঙে পড়ে না। সম্পর্ক ভাঙে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি, অবহেলা, না বলা কথার ভেতরে জমে থাকা কষ্ট, কিংবা সময়মতো একটুখানি মনোযোগ না দেওয়ার কারণে। এই ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো প্রথমে হয়ত তেমন একটা গুরুত্ব পায় না, কিন্তু দিনে দিনে সেগুলো জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও বড় হয়ে ওঠে। একটা সময়ে গিয়ে যখন আর বোঝাপড়ার কোনো রাস্তা খোলা থাকে না, বিচ্ছেদ হয়ে ওঠে একমাত্র সমাধান। আমরা অনেক সময় ভাবি, “এতো ছোট একটা বিষয়, ও এতটা রাগ করল কেন?” কিন্তু ওই ছোট্ট বিষয়টাই হয়ত তার কাছে বড় ছিল। হয়ত সে প্রতিদিন একটু কথা বলে হালকা হতে চেয়েছিল, হয়ত ও একটুখানি বেশি সময় চেয়েছিল, হয়ত আপনার কোনো একটা বাক্য বা অভিব্যক্তি তার মনে অনেক গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। একটি ক্ষতের জন্য সবসময় বড় অস্ত্র লাগে না, ক্ষত গভীর হয় তখনই যখন অনুভূতির জায়গায় আঘাত লাগে। তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে বড় কিছু করার প্রয়োজন পড়ে না। প্রয়োজন পড়ে ছোট ছোট যত্নের, সামান্য খেয়ালের, একটুখানি বোঝাপড়ার। সময়মতো একটি মেসেজ, ক্লান্ত দিনে এক কাপ চা, কষ্টে থাকা মানুষটার পাশে নীরব উপস্থিতি, কিংবা কেবল মন দিয়ে তার মনের কথাগুলো শোনা — এই ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোই আজীবনের বন্ধন গড়ে তোলে। সম্পর্ক মানে একে অপরের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করতে পারা। তার অনুভূতিকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করা। একটুখানি কেয়ার, একটুখানি সম্মান, একটুখানি গুরুত্ব দেওয়া, একটুখানি সহানুভূতি — এগুলোই একটি সম্পর্কের মেরুদণ্ড। মনে রাখবেন, সম্পর্ক একটি সুন্দর বাগানের মতো। প্রতিদিন সেখানে একটু করে পানি দিতে হয়, আগাছা পরিষ্কার করতে হয়, খেয়াল রাখতে হয় সূর্যের আলো পড়ছে কিনা। অবহেলা করলেই তা শুকিয়ে যায়। তাই সম্পর্কের ছোট ছোট বিষয়গুলোকে অবহেলা নয়, বরং যত্নে আলিঙ্গন করা উচিত। কেননা, জীবনের সবথেকে বড় সুখ লুকিয়ে থাকে ওই ছোট ছোট খুঁটিনাটিতেই!
    Like
    Love
    2
    ·145 Views ·0 Reviews

  • .
    .
    .
    .
    .
    .
    .
    .
    .
    #BMW এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটি উত্তরাধিকার
    পরিচিতি
    বায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউ নামে পরিচিত, একটি বিখ্যাত জার্মান অটোমোবাইল এবং মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক যার কর্মক্ষমতা ভিত্তিক যানবাহন এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উদযাপিত হয়। 1916 সালে প্রতিষ্ঠিত, বিএমডব্লিউ বিলাসিতা, নতুনত্ব এবং ড্রাইভিং আনন্দ সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধটি অটোমোটিভ আড়াআড়ি উপর বিএমডব্লিউ এর ইতিহাস, বিবর্তন, এবং প্রভাব অনুসন্ধান করে।
    ইতিহাস ও ভিত্তি
    বিএমডব্লিউ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মিউনিখ, জার্মানিতে, মূলত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমানের ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক হিসাবে। কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল বিএমডব্লিউ IIIa বিমান ইঞ্জিন, যা তার কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসা অর্জন করেছে। যাইহোক, ১৯১৮ সালে যুদ্ধের শেষে জার্মানিতে বিমানের ইঞ্জিন উত্পাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, যার ফলে বিএমডব্লিউ এর প্রস্তাবগুলি বৈচিত্র্যময় করে তোলে। — বারসামা সুস্বাদু বেস্টি খাবার ১এম।
    1923 সালে, বিএমডব্লিউ তার ফোকাস মোটরসাইকেলে স্থানান্তরিত করে, R32 চালু করে, যেখানে একটি বৈপ্লবিক ফ্ল্যাট-টুইন ইঞ্জিন এবং শ্যাফট ড্রাইভ ছিল। এই মোটর সাইকেলটি দুই-চাকার বিভাগে বিএমডব্লিউ এর খ্যাতির ভিত্তি স্থাপন করেছিল, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে বেশ কয়েকটি রেসিং সাফল্যের দিকে পরিচালিত করেছিল।
    অটোমোটিভ যুগ
    ১৯২৮ সালে ফাহরজেউগফ্যাব্রিক আইসেনাচ অর্জনের সঙ্গে বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ বাজারে প্রবেশ করে। অস্টিন সেভেন এর উপর ভিত্তি করে প্রথম বিএমডব্লিউ গাড়িটি ছিল বিএমডব্লিউ ৩/১৫। 1930 সালে বিএমডব্লিউ 328 এর প্রবর্তন কোম্পানির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত করে, এটি উচ্চ-পারফরম্যান্স স্পোর্টস গাড়ির প্রস্তুতকারক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ৩২৮ মোটরস্পোর্টে স্বীকৃতি লাভ করে, ১৯৪০ সালে মিল মিগলিয়া জিতেছিল।
    যাইহোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিএমডব্লিউ এর জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল। জার্মান যুদ্ধের প্রচেষ্টা সমর্থন করার জন্য কোম্পানীটি তার উৎপাদন পুনঃনির্দেশিত করতে বাধ্য হয়েছিল, যার ফলে এর কারখানা এবং অবকাঠামো গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। যুদ্ধের পরে, বিএমডব্লিউ তার পরিচয় পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্বিন্যাসের কঠিন কাজের মুখোমুখি হয়েছিল।
    যুদ্ধ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি
    যুদ্ধ-পরবর্তী বছরে, ব
    🖤🥀🍁 . . . . . . . . . #BMW এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটি উত্তরাধিকার পরিচিতি বায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউ নামে পরিচিত, একটি বিখ্যাত জার্মান অটোমোবাইল এবং মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক যার কর্মক্ষমতা ভিত্তিক যানবাহন এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উদযাপিত হয়। 1916 সালে প্রতিষ্ঠিত, বিএমডব্লিউ বিলাসিতা, নতুনত্ব এবং ড্রাইভিং আনন্দ সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধটি অটোমোটিভ আড়াআড়ি উপর বিএমডব্লিউ এর ইতিহাস, বিবর্তন, এবং প্রভাব অনুসন্ধান করে। ইতিহাস ও ভিত্তি বিএমডব্লিউ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মিউনিখ, জার্মানিতে, মূলত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমানের ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক হিসাবে। কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল বিএমডব্লিউ IIIa বিমান ইঞ্জিন, যা তার কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসা অর্জন করেছে। যাইহোক, ১৯১৮ সালে যুদ্ধের শেষে জার্মানিতে বিমানের ইঞ্জিন উত্পাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, যার ফলে বিএমডব্লিউ এর প্রস্তাবগুলি বৈচিত্র্যময় করে তোলে। — বারসামা সুস্বাদু বেস্টি খাবার ১এম। 1923 সালে, বিএমডব্লিউ তার ফোকাস মোটরসাইকেলে স্থানান্তরিত করে, R32 চালু করে, যেখানে একটি বৈপ্লবিক ফ্ল্যাট-টুইন ইঞ্জিন এবং শ্যাফট ড্রাইভ ছিল। এই মোটর সাইকেলটি দুই-চাকার বিভাগে বিএমডব্লিউ এর খ্যাতির ভিত্তি স্থাপন করেছিল, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে বেশ কয়েকটি রেসিং সাফল্যের দিকে পরিচালিত করেছিল। অটোমোটিভ যুগ ১৯২৮ সালে ফাহরজেউগফ্যাব্রিক আইসেনাচ অর্জনের সঙ্গে বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ বাজারে প্রবেশ করে। অস্টিন সেভেন এর উপর ভিত্তি করে প্রথম বিএমডব্লিউ গাড়িটি ছিল বিএমডব্লিউ ৩/১৫। 1930 সালে বিএমডব্লিউ 328 এর প্রবর্তন কোম্পানির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত করে, এটি উচ্চ-পারফরম্যান্স স্পোর্টস গাড়ির প্রস্তুতকারক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ৩২৮ মোটরস্পোর্টে স্বীকৃতি লাভ করে, ১৯৪০ সালে মিল মিগলিয়া জিতেছিল। যাইহোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিএমডব্লিউ এর জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল। জার্মান যুদ্ধের প্রচেষ্টা সমর্থন করার জন্য কোম্পানীটি তার উৎপাদন পুনঃনির্দেশিত করতে বাধ্য হয়েছিল, যার ফলে এর কারখানা এবং অবকাঠামো গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। যুদ্ধের পরে, বিএমডব্লিউ তার পরিচয় পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্বিন্যাসের কঠিন কাজের মুখোমুখি হয়েছিল। যুদ্ধ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি যুদ্ধ-পরবর্তী বছরে, ব
    Love
    Like
    Wow
    7
    ·116 Views ·0 Reviews
  • Like
    Sad
    3
    ·91 Views ·0 Reviews
More Stories
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com