• আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ওয়ানডে তুলে দিতে চান তিনি

    বয়স কেবল ৩৩। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলছেন ৭ বছর। ক্যারিয়ারের যখন পরিণত সময়, তখনই কিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিয়েছেন হাইনরিখ ক্লাসেন। জাতীয় দলকে বিদায় ও ক্যারিয়ার নিয়ে ক্লাসেন কথা বলেছেন ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজের সঙ্গে।

    সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে তাঁর কাছে প্রশ্ন ছিল, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো কিছু বদলানোর ক্ষমতা থাকলে কী করতেন? উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, তেমন সুযোগ থাকলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দ্বিপক্ষীয় ওয়ানডে সিরিজ তুলে দিতেন। যদিও ৪ বছর পরপর ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনে সমস্যা দেখছেন না ক্লাসেন।

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ওয়ানডে তুলে দিতে চান তিনি বয়স কেবল ৩৩। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলছেন ৭ বছর। ক্যারিয়ারের যখন পরিণত সময়, তখনই কিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিয়েছেন হাইনরিখ ক্লাসেন। জাতীয় দলকে বিদায় ও ক্যারিয়ার নিয়ে ক্লাসেন কথা বলেছেন ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজের সঙ্গে। সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে তাঁর কাছে প্রশ্ন ছিল, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো কিছু বদলানোর ক্ষমতা থাকলে কী করতেন? উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, তেমন সুযোগ থাকলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দ্বিপক্ষীয় ওয়ানডে সিরিজ তুলে দিতেন। যদিও ৪ বছর পরপর ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনে সমস্যা দেখছেন না ক্লাসেন। #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    Love
    Haha
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·205 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • বৃক্ষমেলায় যে গাছের দাম সাড়ে চার লাখ টাকা


    রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুরোনো বাণিজ্য মেলার মাঠে চলছে মাসব্যাপী জাতীয় বৃক্ষমেলা। প্রতিবার পরিবেশ দিবসকে কেন্দ্র করে ৫ জুন শুরু হলেও এবার ঈদের ছুটি থাকায় মেলা শুরু হয়েছে ২৫ জুন। যে কেউ বিনা টিকিটে সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত গাছ কেনা থেকে শুরু করে মেলা ঘুরে দেখার সুযোগ পাচ্ছেন।

    দেশি–বিদেশি নানান ফুল, ফল, ঔষধি আর শোভাবর্ধক গাছ যেমন আছে, তেমনি আছে দামেরও বিস্তর ওঠানামা। বৃক্ষমেলায় প্রতিবারের মতো এবারও দেখা মিলল লাখ টাকা ছাপিয়ে যাওয়া কিছু গাছের। একপলকে দেখে নেওয়া যাক সেসব গাছ।

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    বৃক্ষমেলায় যে গাছের দাম সাড়ে চার লাখ টাকা রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুরোনো বাণিজ্য মেলার মাঠে চলছে মাসব্যাপী জাতীয় বৃক্ষমেলা। প্রতিবার পরিবেশ দিবসকে কেন্দ্র করে ৫ জুন শুরু হলেও এবার ঈদের ছুটি থাকায় মেলা শুরু হয়েছে ২৫ জুন। যে কেউ বিনা টিকিটে সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত গাছ কেনা থেকে শুরু করে মেলা ঘুরে দেখার সুযোগ পাচ্ছেন। দেশি–বিদেশি নানান ফুল, ফল, ঔষধি আর শোভাবর্ধক গাছ যেমন আছে, তেমনি আছে দামেরও বিস্তর ওঠানামা। বৃক্ষমেলায় প্রতিবারের মতো এবারও দেখা মিলল লাখ টাকা ছাপিয়ে যাওয়া কিছু গাছের। একপলকে দেখে নেওয়া যাক সেসব গাছ। #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·27 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু


    রাজধানীর মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও তাদের ১৭ বছরের সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। দম্পতি ও তাদের সন্তানের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা। মৃতরা হলেন, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলার মনির, তার স্ত্রী স্বপ্না ও তাদের সন্তান আরাফাত।

    রবিবার (২৯ জুন) রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে ওই দম্পতি তাদের সন্তানকে নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থেকে শনিবার বিকেলে ঢাকার মগবাজারের হোটেল সুইট স্লিপে ওঠেন। সোমবার সকালে দম্পতির এক আত্মীয় তাদের হোটেলে আসেন। তখন তিনি দেখতে পান স্বপ্না ও তাদের সন্তান বমি করছেন। একপর্যায়ে স্বপ্না ও তার সন্তানকে একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এরই মধ্যে মনির অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।

    ডিসি মাসুদ আলম জানান, মরদেহ তিনটি বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে আছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতাল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

    পুলিশ ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শারীরিক প্রতিবন্ধী ছেলে নাঈমের চিকিৎসার জন্য শনিবার পরিবারটি ঢাকায় আসে। গ্রামে থাকলেও ঢাকার পোস্তগোলা এলাকায় মনির হোসেনের একটি পাঁচতলা বাড়ি রয়েছে। বাড়িটি দেখভাল করেন রফিকুল ইসলাম। তাঁকে সঙ্গে নিয়েই মগবাজারের হোটেল ‘সুইট স্লিপে’ আসেন তাঁরা। পাশের একটি খাবারের হোটেল থেকে খাবার এনে খেয়েছিলেন। পরে রাতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।

    #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু রাজধানীর মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও তাদের ১৭ বছরের সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। দম্পতি ও তাদের সন্তানের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা। মৃতরা হলেন, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলার মনির, তার স্ত্রী স্বপ্না ও তাদের সন্তান আরাফাত। রবিবার (২৯ জুন) রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে ওই দম্পতি তাদের সন্তানকে নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থেকে শনিবার বিকেলে ঢাকার মগবাজারের হোটেল সুইট স্লিপে ওঠেন। সোমবার সকালে দম্পতির এক আত্মীয় তাদের হোটেলে আসেন। তখন তিনি দেখতে পান স্বপ্না ও তাদের সন্তান বমি করছেন। একপর্যায়ে স্বপ্না ও তার সন্তানকে একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এরই মধ্যে মনির অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। ডিসি মাসুদ আলম জানান, মরদেহ তিনটি বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে আছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতাল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শারীরিক প্রতিবন্ধী ছেলে নাঈমের চিকিৎসার জন্য শনিবার পরিবারটি ঢাকায় আসে। গ্রামে থাকলেও ঢাকার পোস্তগোলা এলাকায় মনির হোসেনের একটি পাঁচতলা বাড়ি রয়েছে। বাড়িটি দেখভাল করেন রফিকুল ইসলাম। তাঁকে সঙ্গে নিয়েই মগবাজারের হোটেল ‘সুইট স্লিপে’ আসেন তাঁরা। পাশের একটি খাবারের হোটেল থেকে খাবার এনে খেয়েছিলেন। পরে রাতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। #jonosathi #verified #earnonline #freedom #ProUser #ভেরিফিকেশন #বাংলাদেশ#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Like
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·36 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • তাঁদের গলায় ফুলের মালা কারা পরাচ্ছেন, কেন পরাচ্ছেন?

    রাজনৈতিক মামলায় কারাগারে আটক নেতা মুক্তি পেলে তাঁর অনুসারীরা জেল গেটে গিয়ে ফুলের মালা গলায় পরিয়ে বরণ করে নেন। এই রেওয়াজ বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের রাজনীতিতে বহু পুরোনো। কিন্তু নারী, ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে সহিংসতা চালিয়েছেন, এমন ব্যক্তিরা মুক্তি পেলে তাঁদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেওয়ার একটা প্রবণতা সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে। নানা নেতিবাচক মাত্রিকতা থাকার কারণেই এ প্রবণতা উদ্বেগজনক। কেননা, এখানে নিছক শুধু অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ফুল দিয়ে বরণ করে অপরাধকে উৎসাহিত করা হচ্ছে না, কোনো নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধেও সংঘবদ্ধ সহিংসতাকে উসকে দেওয়া হয়।

    মার্চ ও মে—দুই মাসের ব্যবধানে ঢাকা ও চট্টগ্রামে এ ধরনের দুটি ঘটনা ঘটেছে। দুই ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগী নারী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক শিক্ষার্থীকে তাঁর পোশাকের জন্য প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত করা হয়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর ওপর ঘটা সহিংসতার বর্ণনা দিয়ে পোস্ট দেন। সেটিও ভাইরাল হয়। নেটিজেনদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হলে অপরাধীকে গ্রেপ্তারে চাপ তৈরি হয়। একপর্যায়ে তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    তাঁদের গলায় ফুলের মালা কারা পরাচ্ছেন, কেন পরাচ্ছেন? রাজনৈতিক মামলায় কারাগারে আটক নেতা মুক্তি পেলে তাঁর অনুসারীরা জেল গেটে গিয়ে ফুলের মালা গলায় পরিয়ে বরণ করে নেন। এই রেওয়াজ বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের রাজনীতিতে বহু পুরোনো। কিন্তু নারী, ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে সহিংসতা চালিয়েছেন, এমন ব্যক্তিরা মুক্তি পেলে তাঁদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেওয়ার একটা প্রবণতা সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে। নানা নেতিবাচক মাত্রিকতা থাকার কারণেই এ প্রবণতা উদ্বেগজনক। কেননা, এখানে নিছক শুধু অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ফুল দিয়ে বরণ করে অপরাধকে উৎসাহিত করা হচ্ছে না, কোনো নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধেও সংঘবদ্ধ সহিংসতাকে উসকে দেওয়া হয়। মার্চ ও মে—দুই মাসের ব্যবধানে ঢাকা ও চট্টগ্রামে এ ধরনের দুটি ঘটনা ঘটেছে। দুই ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগী নারী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক শিক্ষার্থীকে তাঁর পোশাকের জন্য প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত করা হয়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর ওপর ঘটা সহিংসতার বর্ণনা দিয়ে পোস্ট দেন। সেটিও ভাইরাল হয়। নেটিজেনদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হলে অপরাধীকে গ্রেপ্তারে চাপ তৈরি হয়। একপর্যায়ে তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Love
    Like
    7
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·23 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল


    কাতারের মার্কিন ঘাঁটি আল উদেইদে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আকস্মিকভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। এর আগে হোয়াইট হাউসে ব্যস্ততা দেখা যায়; শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠকও হয়। এই পটভূমিতেই সিএনএনের এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে সেই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কাহিনি।

    হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতির আগে ট্রাম্প সরাসরি কথা বলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে। একই সময়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ইরানের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগে ছিলেন। সেখানে মধ্যস্থতার ভূমিকা রাখে কাতার। ট্রাম্প একপর্যায়ে কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানিকে ফোন দেন।

    মার্কিন বাহিনী ইরানে হামলার ৪৮ ঘণ্টা পর তেহরান কাতারের ঘাঁটিতে পাল্টা আঘাত হানে। এরপরই ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে জানান, ইরান ও ইসরায়েল একটি পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যা ১২ দিনের সংঘাতের ইতি টানবে। তবে যুদ্ধবিরতির পরও পাল্টাপাল্টি অভিযোগে অস্থিরতা বজায় থাকে।

    মার্কিন প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা জানান, ইরান আক্রমণ বন্ধের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। ট্রাম্প কাতারের আমিরকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্মত করাতে পেরেছে, এখন ইরানকে রাজি করাতে কাতারের সহায়তা প্রয়োজন।

    একটি সূত্র জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানির কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আলোচনার পর ইরান সম্মতি দেয়। এরপর ইরান ও কাতারের মধ্যে একাধিক ফোনালাপ হয়, যা যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত করতে সহায়তা করে।

    ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, মার্কিন আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার পর শত্রু পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযান শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলেছে। তিনি আগে বলেছিলেন, ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে ইরান প্রতিক্রিয়া দেখাবে না।

    ট্রাম্প জানান, ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই তার সঙ্গে যোগাযোগ করে যুদ্ধবিরতির কথা জানায়। ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, ‘দু’পক্ষ প্রায় একই সময়ে এসে জানায় তারা শান্তি চায়। আমি জানতাম, এটাই সঠিক সময়। মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বই এর আসল বিজয়ী।’

    হোয়াইট হাউসের মতে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলাই যুদ্ধবিরতির পথ খুলে দেয়।

    কূটনৈতিক সূত্র সিএনএনকে জানায়, ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলা তেহরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংলাপের সম্ভাবনা তৈরি হয়। যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করছিল যুদ্ধকালেও ইরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনতে। দুই পক্ষের মধ্যে বারবার বার্তা আদান-প্রদান হয়। এমনকি তুরস্কে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের বৈঠকের চেষ্টাও হয়েছিল, যদিও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল কাতারের মার্কিন ঘাঁটি আল উদেইদে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আকস্মিকভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। এর আগে হোয়াইট হাউসে ব্যস্ততা দেখা যায়; শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠকও হয়। এই পটভূমিতেই সিএনএনের এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে সেই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কাহিনি। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতির আগে ট্রাম্প সরাসরি কথা বলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে। একই সময়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ইরানের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগে ছিলেন। সেখানে মধ্যস্থতার ভূমিকা রাখে কাতার। ট্রাম্প একপর্যায়ে কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানিকে ফোন দেন। মার্কিন বাহিনী ইরানে হামলার ৪৮ ঘণ্টা পর তেহরান কাতারের ঘাঁটিতে পাল্টা আঘাত হানে। এরপরই ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে জানান, ইরান ও ইসরায়েল একটি পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যা ১২ দিনের সংঘাতের ইতি টানবে। তবে যুদ্ধবিরতির পরও পাল্টাপাল্টি অভিযোগে অস্থিরতা বজায় থাকে। মার্কিন প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা জানান, ইরান আক্রমণ বন্ধের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। ট্রাম্প কাতারের আমিরকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্মত করাতে পেরেছে, এখন ইরানকে রাজি করাতে কাতারের সহায়তা প্রয়োজন। একটি সূত্র জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানির কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আলোচনার পর ইরান সম্মতি দেয়। এরপর ইরান ও কাতারের মধ্যে একাধিক ফোনালাপ হয়, যা যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত করতে সহায়তা করে। ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, মার্কিন আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার পর শত্রু পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযান শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলেছে। তিনি আগে বলেছিলেন, ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে ইরান প্রতিক্রিয়া দেখাবে না। ট্রাম্প জানান, ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই তার সঙ্গে যোগাযোগ করে যুদ্ধবিরতির কথা জানায়। ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, ‘দু’পক্ষ প্রায় একই সময়ে এসে জানায় তারা শান্তি চায়। আমি জানতাম, এটাই সঠিক সময়। মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বই এর আসল বিজয়ী।’ হোয়াইট হাউসের মতে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলাই যুদ্ধবিরতির পথ খুলে দেয়। কূটনৈতিক সূত্র সিএনএনকে জানায়, ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলা তেহরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংলাপের সম্ভাবনা তৈরি হয়। যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করছিল যুদ্ধকালেও ইরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনতে। দুই পক্ষের মধ্যে বারবার বার্তা আদান-প্রদান হয়। এমনকি তুরস্কে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের বৈঠকের চেষ্টাও হয়েছিল, যদিও তা বাস্তবায়ন হয়নি। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·8 দেখেছে ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com