গল্পের নাম: "অসহায়ের দোয়া"
গল্প:
রায়হান ছিল এক বুদ্ধিমান ছাত্র। স্কুলে ভালো রেজাল্ট করলেও সে গরিব ছিল। তার পায়ে জুতো ছিল না, আর জামাটাও ছিল পুরনো। অনেকে তাকে উপহাস করত, কিন্তু সে কখনো কাউকে বদদোয়া দিত না। সবসময় বলত,
— "আল্লাহ সব দেখেন। আমি শুধু তাঁর কাছেই চাই।"
একদিন রায়হান ক্লাসে টিফিন না খেয়ে বসে ছিল। তার এক সহপাঠী হাসতে হাসতে বলল,
— "তোর তো টিফিন কেনার সামর্থ্যই নেই!"
রায়হান কষ্ট পেল, কিন্তু কিছু বলল না। শুধু মনে মনে বলল,
— “হে আল্লাহ, আমাকে এমন অবস্থায় পৌঁছে দাও, যেন কেউ আর আমাকে হেয় করতে না পারে।”
বছর পেরিয়ে গেল। রায়হান পরিশ্রম করে লেখাপড়া চালিয়ে গেল। পরে সে বড় এক ডাক্তার হলো। একদিন সেই সহপাঠী অসুস্থ হয়ে রায়হানের ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে এলো। লজ্জায় মাথা নিচু করে বলল,
— “তুই রায়হান? আমি তোকে চিনতেই পারিনি…”
রায়হান হেসে বলল,
— “হ্যাঁ ভাই, আমি তোকে ভুলিনি। তবে আমি তোকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আল্লাহই আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন।”
গল্পের শিক্ষণীয় বিষয়:
> "আল্লাহ নিপীড়িতের দোয়া কখনো ফেরান না।"
— হাদিস (বুখারি)
“মজলুমের দোয়া এবং অসহায়ের কান্না আকাশ চিরে সোজা আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যায়।”
#গল্প
গল্প:
রায়হান ছিল এক বুদ্ধিমান ছাত্র। স্কুলে ভালো রেজাল্ট করলেও সে গরিব ছিল। তার পায়ে জুতো ছিল না, আর জামাটাও ছিল পুরনো। অনেকে তাকে উপহাস করত, কিন্তু সে কখনো কাউকে বদদোয়া দিত না। সবসময় বলত,
— "আল্লাহ সব দেখেন। আমি শুধু তাঁর কাছেই চাই।"
একদিন রায়হান ক্লাসে টিফিন না খেয়ে বসে ছিল। তার এক সহপাঠী হাসতে হাসতে বলল,
— "তোর তো টিফিন কেনার সামর্থ্যই নেই!"
রায়হান কষ্ট পেল, কিন্তু কিছু বলল না। শুধু মনে মনে বলল,
— “হে আল্লাহ, আমাকে এমন অবস্থায় পৌঁছে দাও, যেন কেউ আর আমাকে হেয় করতে না পারে।”
বছর পেরিয়ে গেল। রায়হান পরিশ্রম করে লেখাপড়া চালিয়ে গেল। পরে সে বড় এক ডাক্তার হলো। একদিন সেই সহপাঠী অসুস্থ হয়ে রায়হানের ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে এলো। লজ্জায় মাথা নিচু করে বলল,
— “তুই রায়হান? আমি তোকে চিনতেই পারিনি…”
রায়হান হেসে বলল,
— “হ্যাঁ ভাই, আমি তোকে ভুলিনি। তবে আমি তোকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আল্লাহই আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন।”
গল্পের শিক্ষণীয় বিষয়:
> "আল্লাহ নিপীড়িতের দোয়া কখনো ফেরান না।"
— হাদিস (বুখারি)
“মজলুমের দোয়া এবং অসহায়ের কান্না আকাশ চিরে সোজা আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যায়।”
#গল্প
গল্পের নাম: "অসহায়ের দোয়া"
গল্প:
রায়হান ছিল এক বুদ্ধিমান ছাত্র। স্কুলে ভালো রেজাল্ট করলেও সে গরিব ছিল। তার পায়ে জুতো ছিল না, আর জামাটাও ছিল পুরনো। অনেকে তাকে উপহাস করত, কিন্তু সে কখনো কাউকে বদদোয়া দিত না। সবসময় বলত,
— "আল্লাহ সব দেখেন। আমি শুধু তাঁর কাছেই চাই।"
একদিন রায়হান ক্লাসে টিফিন না খেয়ে বসে ছিল। তার এক সহপাঠী হাসতে হাসতে বলল,
— "তোর তো টিফিন কেনার সামর্থ্যই নেই!"
রায়হান কষ্ট পেল, কিন্তু কিছু বলল না। শুধু মনে মনে বলল,
— “হে আল্লাহ, আমাকে এমন অবস্থায় পৌঁছে দাও, যেন কেউ আর আমাকে হেয় করতে না পারে।”
বছর পেরিয়ে গেল। রায়হান পরিশ্রম করে লেখাপড়া চালিয়ে গেল। পরে সে বড় এক ডাক্তার হলো। একদিন সেই সহপাঠী অসুস্থ হয়ে রায়হানের ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে এলো। লজ্জায় মাথা নিচু করে বলল,
— “তুই রায়হান? আমি তোকে চিনতেই পারিনি…”
রায়হান হেসে বলল,
— “হ্যাঁ ভাই, আমি তোকে ভুলিনি। তবে আমি তোকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আল্লাহই আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন।”
গল্পের শিক্ষণীয় বিষয়:
> "আল্লাহ নিপীড়িতের দোয়া কখনো ফেরান না।"
— হাদিস (বুখারি)
“মজলুমের দোয়া এবং অসহায়ের কান্না আকাশ চিরে সোজা আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যায়।”
#গল্প

