যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
কাতারের মার্কিন ঘাঁটি আল উদেইদে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আকস্মিকভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। এর আগে হোয়াইট হাউসে ব্যস্ততা দেখা যায়; শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠকও হয়। এই পটভূমিতেই সিএনএনের এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে সেই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কাহিনি।
হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতির আগে ট্রাম্প সরাসরি কথা বলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে। একই সময়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ইরানের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগে ছিলেন। সেখানে মধ্যস্থতার ভূমিকা রাখে কাতার। ট্রাম্প একপর্যায়ে কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানিকে ফোন দেন।
মার্কিন বাহিনী ইরানে হামলার ৪৮ ঘণ্টা পর তেহরান কাতারের ঘাঁটিতে পাল্টা আঘাত হানে। এরপরই ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে জানান, ইরান ও ইসরায়েল একটি পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যা ১২ দিনের সংঘাতের ইতি টানবে। তবে যুদ্ধবিরতির পরও পাল্টাপাল্টি অভিযোগে অস্থিরতা বজায় থাকে।
মার্কিন প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা জানান, ইরান আক্রমণ বন্ধের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। ট্রাম্প কাতারের আমিরকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্মত করাতে পেরেছে, এখন ইরানকে রাজি করাতে কাতারের সহায়তা প্রয়োজন।
একটি সূত্র জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানির কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আলোচনার পর ইরান সম্মতি দেয়। এরপর ইরান ও কাতারের মধ্যে একাধিক ফোনালাপ হয়, যা যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত করতে সহায়তা করে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, মার্কিন আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার পর শত্রু পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযান শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলেছে। তিনি আগে বলেছিলেন, ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে ইরান প্রতিক্রিয়া দেখাবে না।
ট্রাম্প জানান, ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই তার সঙ্গে যোগাযোগ করে যুদ্ধবিরতির কথা জানায়। ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, ‘দু’পক্ষ প্রায় একই সময়ে এসে জানায় তারা শান্তি চায়। আমি জানতাম, এটাই সঠিক সময়। মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বই এর আসল বিজয়ী।’
হোয়াইট হাউসের মতে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলাই যুদ্ধবিরতির পথ খুলে দেয়।
কূটনৈতিক সূত্র সিএনএনকে জানায়, ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলা তেহরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংলাপের সম্ভাবনা তৈরি হয়। যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করছিল যুদ্ধকালেও ইরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনতে। দুই পক্ষের মধ্যে বারবার বার্তা আদান-প্রদান হয়। এমনকি তুরস্কে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের বৈঠকের চেষ্টাও হয়েছিল, যদিও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
কাতারের মার্কিন ঘাঁটি আল উদেইদে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আকস্মিকভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। এর আগে হোয়াইট হাউসে ব্যস্ততা দেখা যায়; শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠকও হয়। এই পটভূমিতেই সিএনএনের এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে সেই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কাহিনি।
হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতির আগে ট্রাম্প সরাসরি কথা বলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে। একই সময়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ইরানের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগে ছিলেন। সেখানে মধ্যস্থতার ভূমিকা রাখে কাতার। ট্রাম্প একপর্যায়ে কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানিকে ফোন দেন।
মার্কিন বাহিনী ইরানে হামলার ৪৮ ঘণ্টা পর তেহরান কাতারের ঘাঁটিতে পাল্টা আঘাত হানে। এরপরই ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে জানান, ইরান ও ইসরায়েল একটি পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যা ১২ দিনের সংঘাতের ইতি টানবে। তবে যুদ্ধবিরতির পরও পাল্টাপাল্টি অভিযোগে অস্থিরতা বজায় থাকে।
মার্কিন প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা জানান, ইরান আক্রমণ বন্ধের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। ট্রাম্প কাতারের আমিরকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্মত করাতে পেরেছে, এখন ইরানকে রাজি করাতে কাতারের সহায়তা প্রয়োজন।
একটি সূত্র জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানির কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আলোচনার পর ইরান সম্মতি দেয়। এরপর ইরান ও কাতারের মধ্যে একাধিক ফোনালাপ হয়, যা যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত করতে সহায়তা করে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, মার্কিন আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার পর শত্রু পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযান শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলেছে। তিনি আগে বলেছিলেন, ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে ইরান প্রতিক্রিয়া দেখাবে না।
ট্রাম্প জানান, ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই তার সঙ্গে যোগাযোগ করে যুদ্ধবিরতির কথা জানায়। ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, ‘দু’পক্ষ প্রায় একই সময়ে এসে জানায় তারা শান্তি চায়। আমি জানতাম, এটাই সঠিক সময়। মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বই এর আসল বিজয়ী।’
হোয়াইট হাউসের মতে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলাই যুদ্ধবিরতির পথ খুলে দেয়।
কূটনৈতিক সূত্র সিএনএনকে জানায়, ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলা তেহরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংলাপের সম্ভাবনা তৈরি হয়। যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করছিল যুদ্ধকালেও ইরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনতে। দুই পক্ষের মধ্যে বারবার বার্তা আদান-প্রদান হয়। এমনকি তুরস্কে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের বৈঠকের চেষ্টাও হয়েছিল, যদিও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
কাতারের মার্কিন ঘাঁটি আল উদেইদে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আকস্মিকভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। এর আগে হোয়াইট হাউসে ব্যস্ততা দেখা যায়; শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠকও হয়। এই পটভূমিতেই সিএনএনের এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে সেই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কাহিনি।
হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতির আগে ট্রাম্প সরাসরি কথা বলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে। একই সময়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ইরানের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগে ছিলেন। সেখানে মধ্যস্থতার ভূমিকা রাখে কাতার। ট্রাম্প একপর্যায়ে কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানিকে ফোন দেন।
মার্কিন বাহিনী ইরানে হামলার ৪৮ ঘণ্টা পর তেহরান কাতারের ঘাঁটিতে পাল্টা আঘাত হানে। এরপরই ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে জানান, ইরান ও ইসরায়েল একটি পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যা ১২ দিনের সংঘাতের ইতি টানবে। তবে যুদ্ধবিরতির পরও পাল্টাপাল্টি অভিযোগে অস্থিরতা বজায় থাকে।
মার্কিন প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা জানান, ইরান আক্রমণ বন্ধের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। ট্রাম্প কাতারের আমিরকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্মত করাতে পেরেছে, এখন ইরানকে রাজি করাতে কাতারের সহায়তা প্রয়োজন।
একটি সূত্র জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানির কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আলোচনার পর ইরান সম্মতি দেয়। এরপর ইরান ও কাতারের মধ্যে একাধিক ফোনালাপ হয়, যা যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত করতে সহায়তা করে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, মার্কিন আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার পর শত্রু পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযান শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলেছে। তিনি আগে বলেছিলেন, ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে ইরান প্রতিক্রিয়া দেখাবে না।
ট্রাম্প জানান, ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই তার সঙ্গে যোগাযোগ করে যুদ্ধবিরতির কথা জানায়। ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, ‘দু’পক্ষ প্রায় একই সময়ে এসে জানায় তারা শান্তি চায়। আমি জানতাম, এটাই সঠিক সময়। মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বই এর আসল বিজয়ী।’
হোয়াইট হাউসের মতে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলাই যুদ্ধবিরতির পথ খুলে দেয়।
কূটনৈতিক সূত্র সিএনএনকে জানায়, ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলা তেহরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংলাপের সম্ভাবনা তৈরি হয়। যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করছিল যুদ্ধকালেও ইরানকে আলোচনায় ফিরিয়ে আনতে। দুই পক্ষের মধ্যে বারবার বার্তা আদান-প্রদান হয়। এমনকি তুরস্কে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের বৈঠকের চেষ্টাও হয়েছিল, যদিও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
