ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।
ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।
#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।
ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।
#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এক ডজনের বেশি ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল কোনোভাবেই থামছে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পর্যটকদের অসতর্কতার কারণেও মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। গত আট বছরে এ দুই উপজেলার ঝরনাগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৫ জন। জানা গেছে, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় এক ডজনের বেশি ঝরনার অবস্থান। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, মেলখুম, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা। সীতাকুণ্ডের উল্লেখযোগ্য ঝরনার মধ্যে সহস্রধারা-১, সহস্রধারা-২, সুপ্তধারা, অগ্নিকাণ্ড, মধুখায়া, ঝরঝরি ঝরনা ছাড়াও দুই উপজেলায় ছোটবড় আরও কিছু ঝরনা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের তথ্যমতে, গত ১০ বছরে কেবল মিরসরাই উপজেলার ঝরনাগুলোতে অন্তত ২৭ জন মারা গেছেন। যাদের বেশির ভাগই বয়সে তরুণ। পার্শ্ববর্তী সীতাকুণ্ড উপজেলায় একই সময়ে মারা গেছেন অন্তত আটজন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১৪ জুন সীতাকুণ্ডের সহস্রধারা-২ ঝরনায় তাহসিন আনোয়ার (১৭) ও পরদিন মিরসরইয়ের রূপসী ঝরনায় আসিফ উদ্দিন (২৪) নামের আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।
ঝরনায় প্রাণহানির পর একাধিকবার ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, ঝরনায় দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে ঝরনা উপভোগ করতে গিয়ে অতিরিক্ত উন্মাদনা তৈরি হওয়া। এ ছাড়া অভিভাবকদের উদাসীনতা, সাঁতার না জেনে পানির কূপে নামা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সরঞ্জামের অভাব, ইজারাদারের নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করা, ঝুঁঁকিপূর্ণ স্থানে যাওয়া, মাদকগ্রহণও অন্যতম।
#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding


