তাহমিদ ভাইয়ের বাবার অবস্থা ভালো না।
প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে।
শাহাদাত এখনও বাসাতেই আছে। এখন পর্যন্ত ওর গায়ে ফুলের টোকাও পড়ে নাই।
তাহমিদ ভাইয়ের বাবার উপরের হামলা এক অর্থে আমাদের উপর হামলাও।
আমার খালি এটুকু মনে থাকবে, ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে আর আওয়ামীলীগের বিরোধিতা করে একটা ছেলে ক্রমাগত ফাইট করে গেছে।
৩ মাস ধরে সরকারের কাছে প্রোটেকশন চাইয়া গেছে।
সরকার কিছুই করে নাই। জাস্ট কিচ্ছু না।
যখন তাহমিদ ভাইয়ের বাবা রক্তাক্ত হচ্ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আমাদের জুলাই এর ঠিকাদাররা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলো চারপাশ।
মানে আমি আপনি মরলেও সর্বোচ্চ দুইটা স্লোগান পাবেন।
এর বেশি কিছু পাবেন না।
হাসিনার বাংলাদেশে মানুষের চে চেতনার দাম বেশি ছিলো।
আমরা চাইছিলাম এমন এক বাংলাদেশ, যেই বাংলাদেশে চেতনার চে মানুষের দাম হবে বেশি। ৫ আগস্টের পর আমাদের আশা ছিলো এমন এক বাংলাদেশের, যেই বাংলাদেশে কথার দেশপ্রেমের চে কাজের দেশপ্রেমটা বেশি দেখবো।
হলো না।
নেতারা এসে ফেসবুকে বলছেন, ৪৭ আমার, ৭১ আমার, ২৪ আমার।
একেবারে দেশপ্রেমের নহর বইয়ে দিতেছেন।
অথচ ঠিক ঐ সময়ে তাদেরই একজন কমরেড রক্তাক্ত হচ্ছে, তারা প্রোটেকশন দিচ্ছেন না।
তাই জুলাই এর নয় মাস পরেও তাহমিদ ভাইয়ের বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে।
সন্ত্রাসী শাহাদত নিজের বাসায় বসে আরাম কেদারায় আরাম করছেন।
ইউনূস আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সারা বিশ্ব নাকি আমাদের দিকে তাকাই আছে।
আর ছাত্রনেতারা এরে ওরে রাজাকার ট্যাগ দিতেছেন।
ওদিকে বিপ্লবীরা মরতেছে।
হাসিনার সময়েও মরেছে।
এখনও মরেছে।
তাহমিদ ভাইয়ের এই ঘটনা আমাদের বুঝাইয়া দেয়, এই বিপ্লব বেহাত হইছে। হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন,
কথা ছিলো, একটা পতাকা পেলে,
আর লিখবো না দুঃখের কবিতা।
আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, এরপর সেই স্বাধীনতা এমন কিছু মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা আমাদের রক্ত জানের নিরাপত্তাটাও দিতেছে না। তাদের নিরাপত্তা ঠিক আছে, তাদের ক্ষমতা ঠিক আছে, শুধু আমাদের বেলায় সরকার পারতেছে না।
তাই এ দেশে জুলাই আসে,জুলাই যায়।
নেতাদের অবস্থা পরিবর্তন হলেও তাহমিদ ভাইয়ের মতো আমরা সাধারণ মানুষদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না!!
#Sadiqur Rahman Khan
তাহমিদ ভাইয়ের বাবার অবস্থা ভালো না।
প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে।
শাহাদাত এখনও বাসাতেই আছে। এখন পর্যন্ত ওর গায়ে ফুলের টোকাও পড়ে নাই।
তাহমিদ ভাইয়ের বাবার উপরের হামলা এক অর্থে আমাদের উপর হামলাও।
আমার খালি এটুকু মনে থাকবে, ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে আর আওয়ামীলীগের বিরোধিতা করে একটা ছেলে ক্রমাগত ফাইট করে গেছে।
৩ মাস ধরে সরকারের কাছে প্রোটেকশন চাইয়া গেছে।
সরকার কিছুই করে নাই। জাস্ট কিচ্ছু না।
যখন তাহমিদ ভাইয়ের বাবা রক্তাক্ত হচ্ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আমাদের জুলাই এর ঠিকাদাররা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করছিলো চারপাশ।
মানে আমি আপনি মরলেও সর্বোচ্চ দুইটা স্লোগান পাবেন।
এর বেশি কিছু পাবেন না।
হাসিনার বাংলাদেশে মানুষের চে চেতনার দাম বেশি ছিলো।
আমরা চাইছিলাম এমন এক বাংলাদেশ, যেই বাংলাদেশে চেতনার চে মানুষের দাম হবে বেশি। ৫ আগস্টের পর আমাদের আশা ছিলো এমন এক বাংলাদেশের, যেই বাংলাদেশে কথার দেশপ্রেমের চে কাজের দেশপ্রেমটা বেশি দেখবো।
হলো না।
নেতারা এসে ফেসবুকে বলছেন, ৪৭ আমার, ৭১ আমার, ২৪ আমার।
একেবারে দেশপ্রেমের নহর বইয়ে দিতেছেন।
অথচ ঠিক ঐ সময়ে তাদেরই একজন কমরেড রক্তাক্ত হচ্ছে, তারা প্রোটেকশন দিচ্ছেন না।
তাই জুলাই এর নয় মাস পরেও তাহমিদ ভাইয়ের বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে।
সন্ত্রাসী শাহাদত নিজের বাসায় বসে আরাম কেদারায় আরাম করছেন।
ইউনূস আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সারা বিশ্ব নাকি আমাদের দিকে তাকাই আছে।
আর ছাত্রনেতারা এরে ওরে রাজাকার ট্যাগ দিতেছেন।
ওদিকে বিপ্লবীরা মরতেছে।
হাসিনার সময়েও মরেছে।
এখনও মরেছে।
তাহমিদ ভাইয়ের এই ঘটনা আমাদের বুঝাইয়া দেয়, এই বিপ্লব বেহাত হইছে। হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন,
কথা ছিলো, একটা পতাকা পেলে,
আর লিখবো না দুঃখের কবিতা।
আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, এরপর সেই স্বাধীনতা এমন কিছু মানুষের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা আমাদের রক্ত জানের নিরাপত্তাটাও দিতেছে না। তাদের নিরাপত্তা ঠিক আছে, তাদের ক্ষমতা ঠিক আছে, শুধু আমাদের বেলায় সরকার পারতেছে না।
তাই এ দেশে জুলাই আসে,জুলাই যায়।
নেতাদের অবস্থা পরিবর্তন হলেও তাহমিদ ভাইয়ের মতো আমরা সাধারণ মানুষদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না!!
#Sadiqur Rahman Khan