• আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

    ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দ্রুত ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানাসংক্রান্ত খসড়া প্রকাশের দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা।

    গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে তারা অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সময়কার সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবি জানান। বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, তারা দলীয়ভাবে এ বৈঠকে আসেননি।

    সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে কুমিল্লার সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনি আসন ছিল, আপনারা সেভাবে পুনর্বহাল করেন- এটা আমাদের সর্বজনীন দাবি।

    তিনি বলেন, আমরা কমিশনের কাছে খসড়া তালিকা প্রকাশের জন্য আবেদন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের আশা পূরণ হবে। এক প্রশ্নের উত্তরে বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে আমরা বৈঠক করতে আসিনি। আমরা বিভিন্ন আসন থেকে প্রতিনিধিরা এসেছি। আমাদের সবার দাবি হচ্ছে, ২০০১ সালের সীমানা অনুযায়ী যাতে সীমানা নির্ধারণ করা হয়।

    বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ বলেন, ২০০১ সালে যেভাবে নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে আমরা আসনভিত্তিক নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছিলাম, এবারও ঠিক সেভাবে এলাকাভিত্তিক আসনগুলো যেন পুনর্বিন্যাস করা হয়। এ ব্যাপারে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার, সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও আশ্বস্ত করেছেন, অনৈতিকভাবে আসন বণ্টন হবে না, জনগণের চাহিদা মোতাবেক আসন বিন্যাস হবে। বিএনপির এ নেতা মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধি হিসেবে ইসির সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আসন পুনর্বিন্যাস করলে এ নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।

    এর আগে হোমনা ও মেঘনা উপজেলা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-২ আসনটি আগের মতো রাখার দাবিতে নির্বাচন ভবনের সামনে মানববন্ধন করে একদল লোক। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া নিলখী ইউনিয়ন পরিষদ যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল মাহমুদ জানান, ১৯৫৪ সাল থেকে হোমনা-মেঘনা এক আসনেই ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের তৎকালীন নির্বাচন কমিশন এটি আলাদা করে। ২০১৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত সেভাবেই ভোট হয়।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দ্রুত ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানাসংক্রান্ত খসড়া প্রকাশের দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে তারা অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সময়কার সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবি জানান। বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, তারা দলীয়ভাবে এ বৈঠকে আসেননি। সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে কুমিল্লার সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনি আসন ছিল, আপনারা সেভাবে পুনর্বহাল করেন- এটা আমাদের সর্বজনীন দাবি। তিনি বলেন, আমরা কমিশনের কাছে খসড়া তালিকা প্রকাশের জন্য আবেদন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের আশা পূরণ হবে। এক প্রশ্নের উত্তরে বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে আমরা বৈঠক করতে আসিনি। আমরা বিভিন্ন আসন থেকে প্রতিনিধিরা এসেছি। আমাদের সবার দাবি হচ্ছে, ২০০১ সালের সীমানা অনুযায়ী যাতে সীমানা নির্ধারণ করা হয়। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ বলেন, ২০০১ সালে যেভাবে নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে আমরা আসনভিত্তিক নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছিলাম, এবারও ঠিক সেভাবে এলাকাভিত্তিক আসনগুলো যেন পুনর্বিন্যাস করা হয়। এ ব্যাপারে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার, সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও আশ্বস্ত করেছেন, অনৈতিকভাবে আসন বণ্টন হবে না, জনগণের চাহিদা মোতাবেক আসন বিন্যাস হবে। বিএনপির এ নেতা মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধি হিসেবে ইসির সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আসন পুনর্বিন্যাস করলে এ নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না। এর আগে হোমনা ও মেঘনা উপজেলা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-২ আসনটি আগের মতো রাখার দাবিতে নির্বাচন ভবনের সামনে মানববন্ধন করে একদল লোক। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া নিলখী ইউনিয়ন পরিষদ যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল মাহমুদ জানান, ১৯৫৪ সাল থেকে হোমনা-মেঘনা এক আসনেই ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের তৎকালীন নির্বাচন কমিশন এটি আলাদা করে। ২০১৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত সেভাবেই ভোট হয়। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

    জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম।

    সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন।

    প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।”

    রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।”

    তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী।

    প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়।

    তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন।

    অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।”

    প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।”

    সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশে তার চার বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনের শেষ কার্যক্রম। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ট্রস্টারকে তার দায়িত্ব সফলভাবে শেষ করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে তার অবদানের প্রশংসা করেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “জার্মানি আমাদের উন্নয়ন যাত্রার নির্ভরযোগ্য অংশীদার।” রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার বাংলাদেশে তার সময়কাল সম্পর্কে আবেগভরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমার কর্মজীবনে অনেক আকর্ষণীয় পোস্টিং ছিল, তবে বাংলাদেশ সত্যিই অনন্য। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা ছিল অভূতপূর্ব, আমি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা নিয়ে বিদায় নিচ্ছি।” তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ সম্মেলন ছিল একটি ভালো উদ্যোগ। আমি বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জানাই এবং আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হবে। পাশাপাশি একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আমি আশাবাদী। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জার্মানির গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইউরোপে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে জার্মানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশটি যে অব্যাহত উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়। তিনি বিশেষভাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জার্মানির মানবিক সহায়তার কথাও উল্লেখ করেন। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সংকটময় মুহূর্তে বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তায় আপনার দেশের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।” প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আপনার বিদায়ের পরও আমরা আপনার মতামত শুনতে চাই তা ইতিবাচক হোক অথবা সমালোচনামূলক। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আপনাকে বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করি।” সাক্ষাৎকালে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ‘মা-মেয়ের গল্পে’ থাকবে টাপুর-টুপুর, রেজিস্ট্রেশন চলছে

    কিছু সম্পর্ক আছে, যা আর কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। মা আর মেয়ের সম্পর্কটা তেমনই। কিছুটা মিষ্টি, কিছুটা টক, কিন্তু সব সময়ই আপন। মায়ের চেয়ে আপন আর কে হতে পারে?

    আমরা অনেক কথাই মাকে বলতে পারি না। মা যেমন আমাদের না বলা কথা বোঝেন, আমরা কি সব সময় মায়ের কথা বুঝতে পারি? এই যে মা আর মেয়ের মধ্যে থাকা হাজারো অনুভূতি, হাসি-কান্না আর ছোট ছোট অভিমান—এই সবকিছুকে আরও কাছে নিয়ে আসতে কিশোর আলো আয়োজন করেছে বিশেষ এক অনুষ্ঠান ‘মা-মেয়ের গল্প’। এ বিশেষ আয়োজনে সহযোগিতা করছে এসিআই সুপার ড্রাই।

    এ আয়োজনে তোমার সঙ্গে থাকবেন তোমার মা। তোমরা তোমাদের না বলা কথাগুলো এখানে শেয়ার করবে। নিজেদের ভালোবাসার কথা বলতে পারবে। ভালো লাগার মুহূর্তগুলো মায়ের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারবে। না বলা কথা আর অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ‘মা-মেয়ের গল্পে’ থাকবে টাপুর-টুপুর, রেজিস্ট্রেশন চলছে কিছু সম্পর্ক আছে, যা আর কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। মা আর মেয়ের সম্পর্কটা তেমনই। কিছুটা মিষ্টি, কিছুটা টক, কিন্তু সব সময়ই আপন। মায়ের চেয়ে আপন আর কে হতে পারে? আমরা অনেক কথাই মাকে বলতে পারি না। মা যেমন আমাদের না বলা কথা বোঝেন, আমরা কি সব সময় মায়ের কথা বুঝতে পারি? এই যে মা আর মেয়ের মধ্যে থাকা হাজারো অনুভূতি, হাসি-কান্না আর ছোট ছোট অভিমান—এই সবকিছুকে আরও কাছে নিয়ে আসতে কিশোর আলো আয়োজন করেছে বিশেষ এক অনুষ্ঠান ‘মা-মেয়ের গল্প’। এ বিশেষ আয়োজনে সহযোগিতা করছে এসিআই সুপার ড্রাই। এ আয়োজনে তোমার সঙ্গে থাকবেন তোমার মা। তোমরা তোমাদের না বলা কথাগুলো এখানে শেয়ার করবে। নিজেদের ভালোবাসার কথা বলতে পারবে। ভালো লাগার মুহূর্তগুলো মায়ের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারবে। না বলা কথা আর অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

    গণ অভ্যুত্থানে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে অনুরোধ জানিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ! প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে—আপনি এখনো অনুমান করতে পারছেন না যে, আপনি নিজে এবং আপনার স্নেহধন্য সালমান আনিসুল গং এবং এস আলম গং দেশের কী সর্বনাশ করেছেন!’

    সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে গোলাম মাওলা রনি এ কথা লেখেন।

    তিনি আরো লিখেছেন, ‘দ্বিতীয়ত, আপনি হয়তো মনে করছেন—ড. ইউনুস ব্যর্থ আর দেশবাসী ফুলের মালা নিয়ে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে! কিন্তু বাস্তবতা যে কতটা নির্মম, তা আপনার নিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব নুরুল হুদার গালে জুতার আঘাত এবং গলায় জুতার মালার ঘটনা থেকেই আপনার অনুমান করা উচিত।’

    তিনি যোগ করেন, ‘রাষ্ট্র জনাব হুদার পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ রাষ্ট্রীয় সংহতির স্বার্থে নুরুল হুদার পক্ষে কথা বলছেন বটে, কিন্তু আমজনতা এই ঘটনায় খুশি।

    এবং আগামীতে এমন ঘটনা আরও কতটা নির্মম হতে পারে—তা যদি পরখ করতে চান তবে আপনার বেনজির বিপ্লবদেরকে একটু দেশে পাঠিয়ে দেখতে পারেন!’
    রনি বলেন, ‘আপনি যখন নুরুল হুদা সাহেবের পক্ষে বলেন, তখন রাষ্ট্র আর সুশীল সমাজের আর মুখ থাকে না। তারা তখন আমজনতার পক্ষে চলে যেতে বাধ্য হয়। আপনার দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আপনার কথার যে মূল্য রয়েছে, তা সঙ্গে সঙ্গে বুমেরাং হয়ে যায়, যখন আপনি আমজনতার উদ্দেশে কিছু বলার চেষ্টা করেন।’

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি গণ অভ্যুত্থানে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে অনুরোধ জানিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ! প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে—আপনি এখনো অনুমান করতে পারছেন না যে, আপনি নিজে এবং আপনার স্নেহধন্য সালমান আনিসুল গং এবং এস আলম গং দেশের কী সর্বনাশ করেছেন!’ সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে গোলাম মাওলা রনি এ কথা লেখেন। তিনি আরো লিখেছেন, ‘দ্বিতীয়ত, আপনি হয়তো মনে করছেন—ড. ইউনুস ব্যর্থ আর দেশবাসী ফুলের মালা নিয়ে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে! কিন্তু বাস্তবতা যে কতটা নির্মম, তা আপনার নিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব নুরুল হুদার গালে জুতার আঘাত এবং গলায় জুতার মালার ঘটনা থেকেই আপনার অনুমান করা উচিত।’ তিনি যোগ করেন, ‘রাষ্ট্র জনাব হুদার পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ রাষ্ট্রীয় সংহতির স্বার্থে নুরুল হুদার পক্ষে কথা বলছেন বটে, কিন্তু আমজনতা এই ঘটনায় খুশি। এবং আগামীতে এমন ঘটনা আরও কতটা নির্মম হতে পারে—তা যদি পরখ করতে চান তবে আপনার বেনজির বিপ্লবদেরকে একটু দেশে পাঠিয়ে দেখতে পারেন!’ রনি বলেন, ‘আপনি যখন নুরুল হুদা সাহেবের পক্ষে বলেন, তখন রাষ্ট্র আর সুশীল সমাজের আর মুখ থাকে না। তারা তখন আমজনতার পক্ষে চলে যেতে বাধ্য হয়। আপনার দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আপনার কথার যে মূল্য রয়েছে, তা সঙ্গে সঙ্গে বুমেরাং হয়ে যায়, যখন আপনি আমজনতার উদ্দেশে কিছু বলার চেষ্টা করেন।’ #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    Love
    JonoSathi React
    Like
    8
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • একটি কদম ফুল


    বর্ষা মুখর আষাঢ়ের সেই বৃষ্টি ভেজা দিনে,

    বৃষ্টির নাচন দেখেছিলেম তুমি আমি দুজনে।

    হঠাৎ বললে তুমি "চল না ভিজি বৃষ্টির জলে",

    হাত ধরে নিয়ে গেলে তক্ষুনি কদম গাছের তলে।

    ঝম ঝম বৃষ্টিতে জলসিক্ত হয়ে গেলেম দুজনে।

    তোমার হাতের পরশে কি যাদু ছিল কে জানে?

    বৃষ্টি ভেজা একটি কদম ফুল তুলে নির্দ্বিধায়,

    গুঁজে দিলে তুমি মোর ভেজা চুলের খোঁপায়।

    জল ছোঁয়া হাওয়ায় বাজলো প্রেমের বাঁশি,

    মনের জানালায় দাঁড়িয়ে কে যেন বললো ভালোবাসি।

    আমি চেয়ে ছিলেম – শুধু চেয়ে ছিলেম অপলকে,

    বৃষ্টি ভেজা তোমার ঐ সুঠাম বলিষ্ঠ অবয়ব এর দিকে।

    বৃষ্টির মাঝে দাঁড়িয়ে বাক শুন্য আমরা দুজনে,

    বাঁধন হারা আনন্দাশ্রু মোর বয়ে গেল আপন মনে।

    জলের ধারায় মিশে ভেসে গেল সে প্রেমের জোয়ারে।

    বৃষ্টির শব্দে প্রতিধ্বনিত হলো প্রেম সেই আষাঢ়ে।

    শিক্ত বসন, কম্পিত ওষ্ঠ-অধর, একটু কাছে আসা,

    একটুখানি হাসি, একটু খুনসুটি আর একটু ভালোবাসা।

    তুমি, আমি আর সেই বৃষ্টি ভেজা আষাঢ়,

    চির অম্লান হৃদয়ে আজো সেই স্মৃতির সম্ভার।https://nagorik.prothomalo.com/durporobash/5bh17mnby2
    একটি কদম ফুল বর্ষা মুখর আষাঢ়ের সেই বৃষ্টি ভেজা দিনে, বৃষ্টির নাচন দেখেছিলেম তুমি আমি দুজনে। হঠাৎ বললে তুমি "চল না ভিজি বৃষ্টির জলে", হাত ধরে নিয়ে গেলে তক্ষুনি কদম গাছের তলে। ঝম ঝম বৃষ্টিতে জলসিক্ত হয়ে গেলেম দুজনে। তোমার হাতের পরশে কি যাদু ছিল কে জানে? বৃষ্টি ভেজা একটি কদম ফুল তুলে নির্দ্বিধায়, গুঁজে দিলে তুমি মোর ভেজা চুলের খোঁপায়। জল ছোঁয়া হাওয়ায় বাজলো প্রেমের বাঁশি, মনের জানালায় দাঁড়িয়ে কে যেন বললো ভালোবাসি। আমি চেয়ে ছিলেম – শুধু চেয়ে ছিলেম অপলকে, বৃষ্টি ভেজা তোমার ঐ সুঠাম বলিষ্ঠ অবয়ব এর দিকে। বৃষ্টির মাঝে দাঁড়িয়ে বাক শুন্য আমরা দুজনে, বাঁধন হারা আনন্দাশ্রু মোর বয়ে গেল আপন মনে। জলের ধারায় মিশে ভেসে গেল সে প্রেমের জোয়ারে। বৃষ্টির শব্দে প্রতিধ্বনিত হলো প্রেম সেই আষাঢ়ে। শিক্ত বসন, কম্পিত ওষ্ঠ-অধর, একটু কাছে আসা, একটুখানি হাসি, একটু খুনসুটি আর একটু ভালোবাসা। তুমি, আমি আর সেই বৃষ্টি ভেজা আষাঢ়, চির অম্লান হৃদয়ে আজো সেই স্মৃতির সম্ভার।https://nagorik.prothomalo.com/durporobash/5bh17mnby2
    একটি কদম ফুল
    nagorik.prothomalo.com
    বর্ষা মুখর আষাঢ়ের বৃষ্টি ভেজা দিনে, বৃষ্টির নাচন দেখেছিলেম তুমি আমি দুজনে। হঠাৎ বললে তুমি "চল না ভিজি বৃষ্টির জলে
    JonoSathi React
    2
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com