• ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’

    গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল।

    পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।

    মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ।

    আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়।

    মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

    তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে।

    যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

    উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক বলেছেন, ‌‘রাজনীতিতে মতভিন্নতা থাকবে, কিন্তু তা যেন সংঘাতে রূপ না নেয়। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও সংঘর্ষ দেশের স্বাধীনতা, ঈমানি পরিচয় ও মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশে আবারও যেন কোনো একদলীয় দুঃশাসনের ছায়া ঘনিয়ে না আসে —এই জন্য ইসলামপন্থীদের ঐক্য এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি।’ গতকাল বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় এক কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রিয়াদ মহানগর শাখার সভাপতি ও দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা হুসাইন হাবীবুর রহমান। পরিচালনা করেন রিয়াদ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী, ঢাকা জেলা উত্তরের সহসভাপতি মাওলানা নূর মোহাম্মদ এবং সৌদি আরবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল। পবিত্র হজ পালনের অংশ হিসেবে মক্কা ও মদিনা সফরকালে এই সমাবেশে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ সমমনা ইসলামী দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি প্রবাসীদের মাঝে এক অনন্য ঐক্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে। মামুনুল হক বলেন, রিয়াদে আজকের এই সমাবেশ যেন প্রবাসে এক খণ্ড বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে। এই মিলনমেলা আমাদের প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশি মুসলমানরা চেতনাগতভাবে এখনও ঐক্যবদ্ধ। ইসলামী শক্তির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ও সহযোগিতার পরিবেশ বজায় থাকলে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম সফল হবে, ইনশাআল্লাহ। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব মুসলিম আজ ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর, আরাকান থেকে চাদ-নাইজার পর্যন্ত নির্যাতিত ও পরাধীন। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রগুলো ঐক্যবদ্ধ নয়। বাংলাদেশ যেন অন্তত এই বিভাজনের অংশ না হয়। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিকে হতে হবে সাহসী, ন্যায়ের পক্ষে—যেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, মসজিদে আকসার মুক্তি ও ইসলামি উম্মাহর স্বার্থ অগ্রাধিকার পায়। মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক ইসলামি মূল্যবোধভিত্তিক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। আমরা দেশে বৃহত্তর ইসলামপন্থীদের ঐক্য চাই, চাই শান্তিপূর্ণ, পরমতসহিষ্ণু এবং ইসলামী আদর্শসম্মত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, এই রিয়াদ সমাবেশের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে নতুন প্রেরণা জেগে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রবাস কেন্দ্রিক শহরগুলোতেও সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করা হবে। যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন বলেন, প্রবাসীদের হৃদয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জন্য ভালোবাসা, আস্থা ও দায়িত্ববোধ ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির জন্য আশার আলো হয়ে উঠবে—এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। উল্লেখ্য, এর আগে ১০ জুন মক্কা মুকাররমায় হেফাজতে ইসলাম এবং ১১ জুন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর উদ্যোগেও ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। মাওলানা মামুনুল হক এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    Like
    Love
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • এক গ্রামে ছিল একটি ছোট ছেলে, তার নাম হোসেন। বয়স মাত্র সাত, কিন্তু ঈমানে ছিল অনেক বড়। হোসেনের বাবা একজন কৃষক ছিলেন, কিন্তু তাদের খুব কষ্টে দিন চলত।

    একদিন গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব ঘোষণা দিলেন:

    > “আমাদের মসজিদের ছাদ ফুঁটে গেছে, বৃষ্টি এলেই ভিজে যায়। যার যা আছে, আল্লাহর রাস্তায় দান করুন।”



    হোসেনের মনে গভীর দাগ কাটল। কিন্তু তার কাছে টাকা ছিল না। বাড়িতে গিয়ে সে অনেক ভাবল। এরপর নিজের সবচেয়ে প্রিয় জিনিস — এক থলে খেজুর, যা সে অনেকদিন ধরে জমিয়ে রেখেছিল — নিয়ে মসজিদে গেল।

    সে ইমাম সাহেবকে বলল, “আমার কাছে টাকা নেই, কিন্তু এই খেজুরগুলো আমি আল্লাহর জন্য দান করতে চাই।”

    ইমাম সাহেব চোখ ভেজা হাসি নিয়ে খেজুরগুলো নিয়ে নিলেন।

    রাতের বেলা হোসেন স্বপ্ন দেখল — সে জান্নাতে একটি বিশাল খেজুর গাছের নিচে খেলছে। গাছটি ছিল সোনার পাতায় ভরা, আর তার গায়ে লেখা:
    "এই গাছ হোসেনের, কারণ সে দান করেছিল আল্লাহর রাস্তায়"।

    পরদিন সকালেই গ্রামের এক ধনী লোক মসজিদে এসে বললেন,
    “গত রাতে আমি স্বপ্নে দেখলাম, এক ছোট ছেলে খেজুর দিচ্ছে, আর ফেরেশতারা তা তুলে নিচ্ছে। আমি মসজিদের সব কাজের খরচ দিতে চাই!”

    এই ঘটনা জানার পর সবাই অবাক হয়ে হোসেনকে দেখল। সবাই বুঝে গেল — আল্লাহ যার দানকে কবুল করেন, তার প্রতিদান অনেক গুণ বেশি হয়।


    ---

    🧠 গল্প থেকে শিক্ষা:

    ছোট দানও আল্লাহর কাছে অনেক বড় হতে পারে।

    নিয়ত যদি খাঁটি হয়, আল্লাহ কখনো তা বিফল হতে দেন না।

    শিশুদেরও ইসলামি আদর্শে বড় হওয়ার শিক্ষা দেওয়া দরকার।
    এক গ্রামে ছিল একটি ছোট ছেলে, তার নাম হোসেন। বয়স মাত্র সাত, কিন্তু ঈমানে ছিল অনেক বড়। হোসেনের বাবা একজন কৃষক ছিলেন, কিন্তু তাদের খুব কষ্টে দিন চলত। একদিন গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব ঘোষণা দিলেন: > “আমাদের মসজিদের ছাদ ফুঁটে গেছে, বৃষ্টি এলেই ভিজে যায়। যার যা আছে, আল্লাহর রাস্তায় দান করুন।” হোসেনের মনে গভীর দাগ কাটল। কিন্তু তার কাছে টাকা ছিল না। বাড়িতে গিয়ে সে অনেক ভাবল। এরপর নিজের সবচেয়ে প্রিয় জিনিস — এক থলে খেজুর, যা সে অনেকদিন ধরে জমিয়ে রেখেছিল — নিয়ে মসজিদে গেল। সে ইমাম সাহেবকে বলল, “আমার কাছে টাকা নেই, কিন্তু এই খেজুরগুলো আমি আল্লাহর জন্য দান করতে চাই।” ইমাম সাহেব চোখ ভেজা হাসি নিয়ে খেজুরগুলো নিয়ে নিলেন। রাতের বেলা হোসেন স্বপ্ন দেখল — সে জান্নাতে একটি বিশাল খেজুর গাছের নিচে খেলছে। গাছটি ছিল সোনার পাতায় ভরা, আর তার গায়ে লেখা: "এই গাছ হোসেনের, কারণ সে দান করেছিল আল্লাহর রাস্তায়"। পরদিন সকালেই গ্রামের এক ধনী লোক মসজিদে এসে বললেন, “গত রাতে আমি স্বপ্নে দেখলাম, এক ছোট ছেলে খেজুর দিচ্ছে, আর ফেরেশতারা তা তুলে নিচ্ছে। আমি মসজিদের সব কাজের খরচ দিতে চাই!” এই ঘটনা জানার পর সবাই অবাক হয়ে হোসেনকে দেখল। সবাই বুঝে গেল — আল্লাহ যার দানকে কবুল করেন, তার প্রতিদান অনেক গুণ বেশি হয়। --- 🧠 গল্প থেকে শিক্ষা: ছোট দানও আল্লাহর কাছে অনেক বড় হতে পারে। নিয়ত যদি খাঁটি হয়, আল্লাহ কখনো তা বিফল হতে দেন না। শিশুদেরও ইসলামি আদর্শে বড় হওয়ার শিক্ষা দেওয়া দরকার।
    Love
    Like
    3
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আগামী ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চাই: নুরুল হক

    গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর বলেছেন, ‘অন্য শীর্ষস্থানীয় দলের মতো আমরাও আগামী ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চাই। কারণ, এ সময়টি নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত। তবে শুধু মৌলিক সংস্কারই নয়, প্রয়োজনীয় সব সংস্কার করেই নির্বাচন দিতে হবে। জাতীয় ঐকমত্যের সভায়ও বলেছি, জন–আকাঙ্ক্ষা ও রাজনৈতিক দলের প্রত্যাশা অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে।’

    আজ বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে পটুয়াখালীর গলাচিপায় ছাত্র অধিকার পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন নুরুল হক। গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে আয়োজিত এ সভায় তিনি, ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলন না করলে, ছাত্র–জনতা তাজা প্রাণ না দিলে জুলাই ২৪–এর জন্ম হতো না। তাই ছাত্রদের নিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আগামী দিনে সুন্দর রাষ্ট্র বিনির্মাণ হবে।

    নুরুল হক বলেন, ‘আমরা আর কোনো তাজা প্রাণ রাজপথে বিলিয়ে দিতে চাই না। গণ অধিকার পরিষদ লেজুড়ভিত্তিক দল গঠন করে রাজপথে আসেনি। চলমান রাজনীতির পরিবর্তন এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে গণ অধিকার পরিষদ গঠন করেছি।’

    গলাচিপা উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আরিফ বিল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গলাচিপা উপজেলা গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মো. হাফিজুর রহমান, সদস্যসচিব জাকির হোসেন মুন্সি, পটুয়াখালী জেলা যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মহিবুল্লাহ এনিম, জেলা যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রুবেল মাহমুদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি আবু নাঈম, সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব ইসলাম, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি মহসিন ইসলাম প্রমুখ।

    এ সময় সরকারি কর্মকর্তাদের হুঁশিয়ার করে নুরুল হক বলেন, কোনো একটি দলের নেতা–কর্মীদের হয়ে কাজ না করে নাগরিকদের সেবায় নিয়োজিত হওয়া উচিত। তা না হলে গণ অধিকার পরিষদের নেতা–কর্মীরা সেসব কর্মকর্তার পদত্যাগের দাবিতে অফিস ঘেরাও করতে পারে।

    #virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
    আগামী ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চাই: নুরুল হক গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর বলেছেন, ‘অন্য শীর্ষস্থানীয় দলের মতো আমরাও আগামী ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চাই। কারণ, এ সময়টি নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত। তবে শুধু মৌলিক সংস্কারই নয়, প্রয়োজনীয় সব সংস্কার করেই নির্বাচন দিতে হবে। জাতীয় ঐকমত্যের সভায়ও বলেছি, জন–আকাঙ্ক্ষা ও রাজনৈতিক দলের প্রত্যাশা অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে।’ আজ বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে পটুয়াখালীর গলাচিপায় ছাত্র অধিকার পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন নুরুল হক। গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে আয়োজিত এ সভায় তিনি, ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলন না করলে, ছাত্র–জনতা তাজা প্রাণ না দিলে জুলাই ২৪–এর জন্ম হতো না। তাই ছাত্রদের নিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আগামী দিনে সুন্দর রাষ্ট্র বিনির্মাণ হবে। নুরুল হক বলেন, ‘আমরা আর কোনো তাজা প্রাণ রাজপথে বিলিয়ে দিতে চাই না। গণ অধিকার পরিষদ লেজুড়ভিত্তিক দল গঠন করে রাজপথে আসেনি। চলমান রাজনীতির পরিবর্তন এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে গণ অধিকার পরিষদ গঠন করেছি।’ গলাচিপা উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আরিফ বিল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গলাচিপা উপজেলা গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মো. হাফিজুর রহমান, সদস্যসচিব জাকির হোসেন মুন্সি, পটুয়াখালী জেলা যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মহিবুল্লাহ এনিম, জেলা যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রুবেল মাহমুদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি আবু নাঈম, সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব ইসলাম, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি মহসিন ইসলাম প্রমুখ। এ সময় সরকারি কর্মকর্তাদের হুঁশিয়ার করে নুরুল হক বলেন, কোনো একটি দলের নেতা–কর্মীদের হয়ে কাজ না করে নাগরিকদের সেবায় নিয়োজিত হওয়া উচিত। তা না হলে গণ অধিকার পরিষদের নেতা–কর্মীরা সেসব কর্মকর্তার পদত্যাগের দাবিতে অফিস ঘেরাও করতে পারে। #virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding
    JonoSathi React
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

    "আমাদের বাংলাদেশ—একটি ইসলামিক দেশ।
    এই দেশের জন্ম হয়েছে কলেমার পতাকা তলে।
    এই দেশের মাটি রক্তে ভেজানো, সেই রক্তে ছিল ইসলামের ভালোবাসা।

    তবুও আজ কী দেখছি আমরা?

    আজ জাতীয় মুদ্রায়, আমাদের টাকায়—মন্দিরের ছবি!
    যেখানে যুগের পর যুগ ধরে আমাদের টাকায় কখনোই মন্দিরের চিত্র ছিল না।

    কেন এই পরিবর্তন?
    কে দিল এই সাহস?
    ডক্টর ইউনুসের আসার পরই কেন এই সিদ্ধান্ত?

    আমরা সব ধর্মকে সম্মান করি—এটা আমাদের ইসলামের শিক্ষা।
    কিন্তু রাষ্ট্র যখন নিজেকে ইসলামিক ঘোষণা করে, তখন রাষ্ট্রের প্রতীকেও ইসলামী চেতনা প্রতিফলিত হওয়া উচিত।

    জাতীয় মুদ্রা শুধু টাকা নয়—এটা জাতির পরিচয়, জাতির বিশ্বাসের প্রতীক।

    আমরা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাই।
    আমরা চাই—এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক।
    মন্দিরের ছবি জাতীয় মুদ্রা থেকে সরানো হোক।

    এটা কেবল প্রতিবাদ নয়—
    এটা আমাদের ঈমানের দাবি।
    এটা আমাদের আত্মমর্যাদার আওয়াজ।
    এটা আমাদের ইসলামী পরিচয় রক্ষার লড়াই।

    আসুন, ঈমানী দায়িত্বে একসাথে আওয়াজ তুলি।
    আসুন, ইসলাম ও দেশের মর্যাদা রক্ষা করি।

    📢 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ!"
    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। "আমাদের বাংলাদেশ—একটি ইসলামিক দেশ। এই দেশের জন্ম হয়েছে কলেমার পতাকা তলে। এই দেশের মাটি রক্তে ভেজানো, সেই রক্তে ছিল ইসলামের ভালোবাসা। তবুও আজ কী দেখছি আমরা? আজ জাতীয় মুদ্রায়, আমাদের টাকায়—মন্দিরের ছবি! যেখানে যুগের পর যুগ ধরে আমাদের টাকায় কখনোই মন্দিরের চিত্র ছিল না। কেন এই পরিবর্তন? কে দিল এই সাহস? ডক্টর ইউনুসের আসার পরই কেন এই সিদ্ধান্ত? আমরা সব ধর্মকে সম্মান করি—এটা আমাদের ইসলামের শিক্ষা। কিন্তু রাষ্ট্র যখন নিজেকে ইসলামিক ঘোষণা করে, তখন রাষ্ট্রের প্রতীকেও ইসলামী চেতনা প্রতিফলিত হওয়া উচিত। জাতীয় মুদ্রা শুধু টাকা নয়—এটা জাতির পরিচয়, জাতির বিশ্বাসের প্রতীক। আমরা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাই। আমরা চাই—এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক। মন্দিরের ছবি জাতীয় মুদ্রা থেকে সরানো হোক। এটা কেবল প্রতিবাদ নয়— এটা আমাদের ঈমানের দাবি। এটা আমাদের আত্মমর্যাদার আওয়াজ। এটা আমাদের ইসলামী পরিচয় রক্ষার লড়াই। আসুন, ঈমানী দায়িত্বে একসাথে আওয়াজ তুলি। আসুন, ইসলাম ও দেশের মর্যাদা রক্ষা করি। 📢 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ—মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ!"
    Like
    1
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ২০ টাকার নোটে
    মসজিদ কেটে দিয়ে মন্দির
    ঈমান হরনের নতুন ষড়যন্ত্র
    #jonosathi #foryou #vairal #photo #viral #picture #photography #post #trending #trendingphoto
    ২০ টাকার নোটে মসজিদ কেটে দিয়ে মন্দির ঈমান হরনের নতুন ষড়যন্ত্র #jonosathi #foryou #vairal #photo #viral #picture #photography #post #trending #trendingphoto
    Like
    Love
    JonoSathi React
    Sad
    6
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Bangladesh’s Ethical Social Network to Connect & Earn https://jonosathi.com